Skin-Hair Natural Treatment: পাতার কমাল! ওজন থাকবে নিয়ন্ত্রণে, তুলতুলে ত্বক,চকচকে হবে চুল! দারুণ ঘোরায়া টোকটা

গরমের মরশুমে রসালো আম খেতে সকলেই পছন্দ করেন। গ্রীষ্মকালীন এই ফলটিকে আবার ফলের রাজাও বলা হয়ে থাকে। আমের মধ্যেও অনেক ঔষধি গুণ লুকিয়ে রয়েছে। এ কথা তো আমরা সকলেই জানি। কিন্তু আমের পাতাতেও একাধিক ঔষধি গুণ বর্তমান। এটা হয়তো অনেকেই জানেন না।
গরমের মরশুমে রসালো আম খেতে সকলেই পছন্দ করেন। গ্রীষ্মকালীন এই ফলটিকে আবার ফলের রাজাও বলা হয়ে থাকে। আমের মধ্যেও অনেক ঔষধি গুণ লুকিয়ে রয়েছে। এ কথা তো আমরা সকলেই জানি। কিন্তু আমের পাতাতেও একাধিক ঔষধি গুণ বর্তমান। এটা হয়তো অনেকেই জানেন না।
নিয়ামতপুরের কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের হোম সায়েন্স বিশেষজ্ঞ ডা. বিদ্যা গুপ্তা বলেন, আম পাতা সেবন করলে অনেক ছোট-বড় শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আমের পাতায় অনেক পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। এতে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন বি পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। এছাড়া আমের পাতার মধ্যে রাইবোফ্ল্যাভিন, থিয়ামিন, ফেনোলিক এবং বিটা ক্যারোটিন পাওয়া যায়।
নিয়ামতপুরের কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের হোম সায়েন্স বিশেষজ্ঞ ডা. বিদ্যা গুপ্তা বলেন, আম পাতা সেবন করলে অনেক ছোট-বড় শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আমের পাতায় অনেক পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। এতে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন বি পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। এছাড়া আমের পাতার মধ্যে রাইবোফ্ল্যাভিন, থিয়ামিন, ফেনোলিক এবং বিটা ক্যারোটিন পাওয়া যায়।
এর পাশাপাশি আমের পাতায় এমন অনেক বৈশিষ্ট্য দেখা যায়, যা শরীরে জমে থাকা মেদ বার করে দেয়। আম পাতা খেলে স্থূলতার সমস্যা কমে। মেটাবলিজম বাড়ে এবং ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে। আবার আমের পাতা চুলের জন্যও দারুণ উপকারী। আসলে চুলের বাড়-বৃদ্ধির জন্য আম পাতাকে খুবই উপযোগী বলে মনে করা হয়।
এর পাশাপাশি আমের পাতায় এমন অনেক বৈশিষ্ট্য দেখা যায়, যা শরীরে জমে থাকা মেদ বার করে দেয়। আম পাতা খেলে স্থূলতার সমস্যা কমে। মেটাবলিজম বাড়ে এবং ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
আবার আমের পাতা চুলের জন্যও দারুণ উপকারী। আসলে চুলের বাড়-বৃদ্ধির জন্য আম পাতাকে খুবই উপযোগী বলে মনে করা হয়।
আবার আমের পাতা চুলের জন্যও দারুণ উপকারী। আসলে চুলের বাড়-বৃদ্ধির জন্য আম পাতাকে খুবই উপযোগী বলে মনে করা হয়।
ওই পাতায় ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ-র মতো পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এই পুষ্টি উপাদানের পাশাপাশি কোলাজেনের উৎপাদনও বৃদ্ধি করে আমের পাতা। এছাড়া আম পাতায় উপস্থিত ফ্ল্যাভোনয়েড প্রাকৃতিক ভাবে চুল কালো করতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে চুল মজবুত এবং স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে।
ওই পাতায় ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ-র মতো পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এই পুষ্টি উপাদানের পাশাপাশি কোলাজেনের উৎপাদনও বৃদ্ধি করে আমের পাতা। এছাড়া আম পাতায় উপস্থিত ফ্ল্যাভোনয়েড প্রাকৃতিক ভাবে চুল কালো করতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে চুল মজবুত এবং স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে।
ডা. বিদ্যা আরও বলেন, শুধু চুলের জন্যই নয়, ত্বকের জন্যও কার্যকর আম পাতা। আসলে ত্বককে জেল্লাদার করার পাশাপাশি ব্রণর সমস্যাও দূর করে আম পাতা। এর পাশাপাশি বলিরেখার সমস্যাও প্রতিরোধ করে। আসলে আম পাতায় অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাগুণ বর্তমান, যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এর পাশাপাশি আমের পাতায় অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান পাওয়া যায়। আমের পাতা ব্যবহার করে পাথরের চিকিৎসা করা সম্ভব। কারণ আম পাতা শরীরকে সম্পূর্ণ রূপে ডিটক্সিফাই করে। ফলে কাঁচা অবস্থায় এই আম পাতা কয়েকটি চিবিয়ে খেলে দেহের পাথরের সমস্যাও দূর হবে।
ডা. বিদ্যা আরও বলেন, শুধু চুলের জন্যই নয়, ত্বকের জন্যও কার্যকর আম পাতা। আসলে ত্বককে জেল্লাদার করার পাশাপাশি ব্রণর সমস্যাও দূর করে আম পাতা। এর পাশাপাশি বলিরেখার সমস্যাও প্রতিরোধ করে। আসলে আম পাতায় অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাগুণ বর্তমান, যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
এর পাশাপাশি আমের পাতায় অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান পাওয়া যায়। আমের পাতা ব্যবহার করে পাথরের চিকিৎসা করা সম্ভব। কারণ আম পাতা শরীরকে সম্পূর্ণ রূপে ডিটক্সিফাই করে। ফলে কাঁচা অবস্থায় এই আম পাতা কয়েকটি চিবিয়ে খেলে দেহের পাথরের সমস্যাও দূর হবে।
এর পাশাপাশি আমের পাতায় অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান পাওয়া যায়। আমের পাতা ব্যবহার করে পাথরের চিকিৎসা করা সম্ভব। কারণ আম পাতা শরীরকে সম্পূর্ণ রূপে ডিটক্সিফাই করে। ফলে কাঁচা অবস্থায় এই আম পাতা কয়েকটি চিবিয়ে খেলে দেহের পাথরের সমস্যাও দূর হবে।