অন্য দিকে, ক্যাথরিন গিবসন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, ফিনান্স এবং কন্ট্রোলার হিসেবে কাজ করেছেন। ব্যাঙ্কিং সেক্টরে দুই দশকেরও বেশি কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। প্রসঙ্গত, অফিসে ব্যক্তিগত সম্পর্ক কোনও অপরাধ নয়। কিন্তু সেটা কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয়। অধিকাংশ নামী কোম্পানিতে এটাই নিয়ম। সম্পর্কের কথা গোপন করলে তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত হতে পারে। নাদিনের বিরুদ্ধে সেটাই হয়েছে। যদিও এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও মন্তব্য করেননি নাদিন আহন।

Nadine Ahn: অফিসে সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, চাকরি হারালেন রয়্যাল ব্যাঙ্ক অফ কানাডার সিএফও !

অফিসে সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম! মন দেওয়া-নেওয়ার এমন গল্প হামেশাই শোনা যায়। কিন্তু অফিস প্রেমের জন্য কি কারও চাকরি যেতে পারে? হ্যাঁ। এমনটাই ঘটেছে কানাডায়। গত সপ্তাহে সহকর্মীর সঙ্গে ‘ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিগত সম্পর্ক’-এর অভিযোগে চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার নাদিন আহনকে বরখাস্ত করেছে রয়্যাল ব্যাঙ্ক অফ কানাডা।
অফিসে সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম! মন দেওয়া-নেওয়ার এমন গল্প হামেশাই শোনা যায়। কিন্তু অফিস প্রেমের জন্য কি কারও চাকরি যেতে পারে? হ্যাঁ। এমনটাই ঘটেছে কানাডায়। গত সপ্তাহে সহকর্মীর সঙ্গে ‘ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিগত সম্পর্ক’-এর অভিযোগে চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার নাদিন আহনকে বরখাস্ত করেছে রয়্যাল ব্যাঙ্ক অফ কানাডা।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে রয়্যাল ব্যাঙ্ক অফ কানাডার সিএফও পদে নিযুক্ত হন নাদিন আহন। ব্যাঙ্কের অভিযোগ, সহকর্মীর সঙ্গে ‘আনডিসক্লোজড রিলেশনশিপে’ ব্যাঙ্কের আচরণবিধি লঙ্ঘন হয়েছে। তাই নাদিনের বিরুদ্ধে ‘অসদাচারণে’র অভিযোগ এনে তাঁকে ছাঁটাই করেছে ব্যাঙ্ক।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে রয়্যাল ব্যাঙ্ক অফ কানাডার সিএফও পদে নিযুক্ত হন নাদিন আহন। ব্যাঙ্কের অভিযোগ, সহকর্মীর সঙ্গে ‘আনডিসক্লোজড রিলেশনশিপে’ ব্যাঙ্কের আচরণবিধি লঙ্ঘন হয়েছে। তাই নাদিনের বিরুদ্ধে ‘অসদাচারণে’র অভিযোগ এনে তাঁকে ছাঁটাই করেছে ব্যাঙ্ক।
নাদিনকে অপসারণের পর সিএফও পদে স্থায়ী ও যোগ্য প্রার্থীর সন্ধান করছে কানাডার বৃহত্তম ব্যাঙ্ক। আপাতত ক্যাথরিন গিবসনকে অন্তবর্তীকালীন সিএফও হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। তবে শুধু নাদিন আহন নন, সেই ব্যক্তিরও চাকরি গিয়েছে যার প্রেমে তিনি পড়েছেন। শুক্রবার প্রকাশিত একটি বিবৃতিতে রয়্যাল ব্যাঙ্ক অফ কানাডার তরফে জানানো হয়েছে, ‘অপ্রকাশিত ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিগত সম্পর্কে’ জড়িয়ে পড়ায় নাদিন আহন এবং আরেক কর্মচারীকে ছাঁটাই করা হল।
নাদিনকে অপসারণের পর সিএফও পদে স্থায়ী ও যোগ্য প্রার্থীর সন্ধান করছে কানাডার বৃহত্তম ব্যাঙ্ক। আপাতত ক্যাথরিন গিবসনকে অন্তবর্তীকালীন সিএফও হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। তবে শুধু নাদিন আহন নন, সেই ব্যক্তিরও চাকরি গিয়েছে যার প্রেমে তিনি পড়েছেন। শুক্রবার প্রকাশিত একটি বিবৃতিতে রয়্যাল ব্যাঙ্ক অফ কানাডার তরফে জানানো হয়েছে, ‘অপ্রকাশিত ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিগত সম্পর্কে’ জড়িয়ে পড়ায় নাদিন আহন এবং আরেক কর্মচারীকে ছাঁটাই করা হল।
নাদিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পরই তদন্ত শুরু হয়। এই সম্পর্কের সুবিধা উঠিয়ে তাঁরা কোনও আর্থিক সুবিধা বা ব্যাঙ্কের সামগ্রিক কর্মক্ষমতা প্রভাবিত হয়েছে কি না, খতিয়ে দেখা হয়। তবে তদন্তে নাদিন আহন এবং সেই কর্মীর বিরুদ্ধে কোনও আর্থিক কেলেঙ্কারির প্রমাণ পাওয়া যায়নি। কিন্তু ব্যাঙ্ক এই ঘটনাকে ‘আচরণবিধি লঙ্ঘন’ বলে মনে করছে।
নাদিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পরই তদন্ত শুরু হয়। এই সম্পর্কের সুবিধা উঠিয়ে তাঁরা কোনও আর্থিক সুবিধা বা ব্যাঙ্কের সামগ্রিক কর্মক্ষমতা প্রভাবিত হয়েছে কি না, খতিয়ে দেখা হয়। তবে তদন্তে নাদিন আহন এবং সেই কর্মীর বিরুদ্ধে কোনও আর্থিক কেলেঙ্কারির প্রমাণ পাওয়া যায়নি। কিন্তু ব্যাঙ্ক এই ঘটনাকে ‘আচরণবিধি লঙ্ঘন’ বলে মনে করছে।
প্রসঙ্গত, কানাডার ‘বিগ সিক্স’ ব্যাঙ্কগুলির মধ্যে প্রথম মহিলা সিএফও হয়েছিলেন নাদিন আহন, যা ইতিহাস। তাঁর নেতৃত্বে রয়্যাল ব্যাঙ্ক অফ কানাডার উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিও হয়েছিল। সিএফও হিসেবে যোগ দেওয়ার আগে নাদিন ওই ব্যাঙ্কেই ‘হেড অফ ইনভেস্টর’ হিসেবে কাজ করতেন। শেয়ারহোল্ডার এবং স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ব্যাঙ্কের যোগাযোগ রাখাই ছিল তাঁর কাজ।
প্রসঙ্গত, কানাডার ‘বিগ সিক্স’ ব্যাঙ্কগুলির মধ্যে প্রথম মহিলা সিএফও হয়েছিলেন নাদিন আহন, যা ইতিহাস। তাঁর নেতৃত্বে রয়্যাল ব্যাঙ্ক অফ কানাডার উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিও হয়েছিল। সিএফও হিসেবে যোগ দেওয়ার আগে নাদিন ওই ব্যাঙ্কেই ‘হেড অফ ইনভেস্টর’ হিসেবে কাজ করতেন। শেয়ারহোল্ডার এবং স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ব্যাঙ্কের যোগাযোগ রাখাই ছিল তাঁর কাজ।
অন্য দিকে, ক্যাথরিন গিবসন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, ফিনান্স এবং কন্ট্রোলার হিসেবে কাজ করেছেন। ব্যাঙ্কিং সেক্টরে দুই দশকেরও বেশি কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। প্রসঙ্গত, অফিসে ব্যক্তিগত সম্পর্ক কোনও অপরাধ নয়। কিন্তু সেটা কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয়। অধিকাংশ নামী কোম্পানিতে এটাই নিয়ম। সম্পর্কের কথা গোপন করলে তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত হতে পারে। নাদিনের বিরুদ্ধে সেটাই হয়েছে। যদিও এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও মন্তব্য করেননি নাদিন আহন।
অন্য দিকে, ক্যাথরিন গিবসন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, ফিনান্স এবং কন্ট্রোলার হিসেবে কাজ করেছেন। ব্যাঙ্কিং সেক্টরে দুই দশকেরও বেশি কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। প্রসঙ্গত, অফিসে ব্যক্তিগত সম্পর্ক কোনও অপরাধ নয়। কিন্তু সেটা কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয়। অধিকাংশ নামী কোম্পানিতে এটাই নিয়ম। সম্পর্কের কথা গোপন করলে তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত হতে পারে। নাদিনের বিরুদ্ধে সেটাই হয়েছে। যদিও এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও মন্তব্য করেননি নাদিন আহন।