পুকুরের জল পান করছেন গ্রামবাসী 

Magic Pond: এই পুকুরে ডুব দিলেই মিরাকেল, জল খেলেই শরীরে আসে শক্তি, রোগ হয় দূর, কোথায় এই পুকুর

বাঁকুড়া রয়েছে এমন একটি গ্রাম, যে গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে রয়েছে টাইম কল কিন্তু গ্রামের লোকেরা পান করেন পুকুরের জল।
বাঁকুড়া রয়েছে এমন একটি গ্রাম, যে গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে রয়েছে টাইম কল কিন্তু গ্রামের লোকেরা পান করেন পুকুরের জল।
বাঁকুড়া শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে বাঁকুড়া-দুর্গাপুর রোডের উপরে অবস্থিত বেলবনি গ্রাম। এই গ্রামেই রয়েছে ঠাকুরপুকুর। এই পুকুরের জলই পান করেন বেলবনি ছাড়াও সংলগ্ন একাধিক গ্রাম।
বাঁকুড়া শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে বাঁকুড়া-দুর্গাপুর রোডের উপরে অবস্থিত বেলবনি গ্রাম। এই গ্রামেই রয়েছে ঠাকুরপুকুর। এই পুকুরের জলই পান করেন বেলবনি ছাড়াও সংলগ্ন একাধিক গ্রাম।
সকাল ছয়টা থেকে জল নিতে বড় বড় প্লাস্টিকের জার, হাঁড়ি, কলসি এবং বোতল নিয়ে ভিড় জমান গ্রামবাসীরা। কেউ কেউ আবার পুকুর থেকেই জল তুলে পান করেন এক নিমেষে।
সকাল ছয়টা থেকে জল নিতে বড় বড় প্লাস্টিকের জার, হাঁড়ি, কলসি এবং বোতল নিয়ে ভিড় জমান গ্রামবাসীরা। কেউ কেউ আবার পুকুর থেকেই জল তুলে পান করেন এক নিমেষে।
গ্রামবাসীদের একাংশের মতে, ঠাকুর পুকুরের জলে রান্না খুব ভাল হয় এবং দীর্ঘ দিন ধরে এই জল পান করেও কেউ অসুস্থ হননি বলে জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা। মূলত পূর্ব পুরুষের আমল থেকেই চলে আসছে এই রীতি। এই পুকুরে কাপড় কাচা, বাসন মাজা কিংবা স্নান করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
গ্রামবাসীদের একাংশের মতে, ঠাকুর পুকুরের জলে রান্না খুব ভাল হয় এবং দীর্ঘ দিন ধরে এই জল পান করেও কেউ অসুস্থ হননি বলে জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা। মূলত পূর্ব পুরুষের আমল থেকেই চলে আসছে এই রীতি। এই পুকুরে কাপড় কাচা, বাসন মাজা কিংবা স্নান করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
গ্রামের বাসিন্দা শ্রীমন্ত দেব বলেন, এই পুকুরে কাউকে নামতেই দেওয়া হয় না। শুধুমাত্র পান করার জলের জন্য আমরা এই পুকুরকে ব্যবহার করি। বেলবনির বাসিন্দা যারা দিল্লি কিংবা মুম্বইতে রয়েছেন তাঁরাও বাড়ি এলে এই জল নিয়ে যান সঙ্গে করে।
গ্রামের বাসিন্দা শ্রীমন্ত দেব বলেন, এই পুকুরে কাউকে নামতেই দেওয়া হয় না। শুধুমাত্র পান করার জলের জন্য আমরা এই পুকুরকে ব্যবহার করি। বেলবনির বাসিন্দা যারা দিল্লি কিংবা মুম্বইতে রয়েছেন তাঁরাও বাড়ি এলে এই জল নিয়ে যান সঙ্গে করে।
বেলবনি গ্রামের এক গৃহবধূ রান্নার কাজে ব্যবহার করে থাকেন পুকুরের জল। যদিও তার বাড়িতে লাগানো রয়েছে দু-দুটি কল। সাগরি মাঝি বলেন, বাড়িতে কল লাগানো থাকলেও আমরা পুকুরের জল পান করি এবং রান্নার কাজে ব্যবহার করি। কেউ কোনদিন অসুস্থ হননি। এই জলে খুব ভাল রান্না হয়।
বেলবনি গ্রামের এক গৃহবধূ রান্নার কাজে ব্যবহার করে থাকেন পুকুরের জল। যদিও তার বাড়িতে লাগানো রয়েছে দু-দুটি কল। সাগরি মাঝি বলেন, বাড়িতে কল লাগানো থাকলেও আমরা পুকুরের জল পান করি এবং রান্নার কাজে ব্যবহার করি। কেউ কোনদিন অসুস্থ হননি। এই জলে খুব ভাল রান্না হয়।