আবার অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন, আইসল্যান্ডের জলাশয়ে রাসায়নিক পদার্থের যে অনুপাত রয়েছে, তা মশার বংশবৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত নয়। ফলে সব মিলিয়ে জলাশয়ের অভাব, তীব্র শীত ও স্রোতহীন নদীর অভাবে আইসল্যান্ডে মশা জন্মাতে পারে না।

Quiz Mosquito Free Country: মশার কামড়ের আতঙ্ক, এখানে গেলেই নিশ্চিন্ত, একটাও মশা নেই দেশে, আপনার জানা আছে উত্তর?

বর্ষাকাল মানেই মশার আতঙ্ক৷ ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে৷ কীভাবে বাড়ি ও আশপাশে থেকে মশা তাড়াবেন, তার তোড়জোড় করছেন৷
বর্ষাকাল মানেই মশার আতঙ্ক৷ ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে৷ কীভাবে বাড়ি ও আশপাশে থেকে মশা তাড়াবেন, তার তোড়জোড় করছেন৷
বাড়িতে রাখুন তুলসী গাছ, তাতে মশা কম ঢুকবে ঘরে৷ জানলার সামনে রাখতে পারেন লবঙ্গ-লেবু৷ এর গন্ধে মশা কম ঢুকবে বাড়িতে৷ আরও কয়েকটি টিপস মেনে মশা তাড়াতে পারেন৷ কিন্তু পুরোপুরি মশা থেকে মুক্তি তো পাবেন না৷
বাড়িতে রাখুন তুলসী গাছ, তাতে মশা কম ঢুকবে ঘরে৷ জানলার সামনে রাখতে পারেন লবঙ্গ-লেবু৷ এর গন্ধে মশা কম ঢুকবে বাড়িতে৷ আরও কয়েকটি টিপস মেনে মশা তাড়াতে পারেন৷ কিন্তু পুরোপুরি মশা থেকে মুক্তি তো পাবেন না৷
তবে এমন এক দেশ রয়েছে যেখানে মশা বলেই কিছু নেই৷ সেই দেশের মানুষের কাছে মশার কোনও অস্বিত্ব নেই৷ এই একটি জায়গায় মশা পৌঁছতেই পারে না৷ ফলে মশাবাহিত রোগের কোনও চিন্তা নেই৷
তবে এমন এক দেশ রয়েছে যেখানে মশা বলেই কিছু নেই৷ সেই দেশের মানুষের কাছে মশার কোনও অস্বিত্ব নেই৷ এই একটি জায়গায় মশা পৌঁছতেই পারে না৷ ফলে মশাবাহিত রোগের কোনও চিন্তা নেই৷
জানেন কি, কোন জায়গা বা দেশ সেটি?
জানেন কি, কোন জায়গা বা দেশ সেটি?
মশা মানে বিরক্তিকর পতঙ্গ৷ তারা আপনার রক্ত ​​চুষে নেয়, কানের পাশে বিরক্তিকর আওয়াজ করে। তাদের কামড়ে নানা রোগ ছড়ায়, এগুলোর কিছু প্রাণঘাতীও।
মশা মানে বিরক্তিকর পতঙ্গ৷ তারা আপনার রক্ত ​​চুষে নেয়, কানের পাশে বিরক্তিকর আওয়াজ করে। তাদের কামড়ে নানা রোগ ছড়ায়, এগুলোর কিছু প্রাণঘাতীও।
সাধারণত ডিম ফুটে একটি পূর্ণাঙ্গ মশা হতে সময় লাগে ৪০ দিন। কিছু মশা অবশ্য ব্যতিক্রম আছে। পাঁচ দিনেই পূর্ণাঙ্গ মশায় পরিণত হয়। ব্যতিক্রম তো ব্যতিক্রমেই। ও কথা বলে লাভ নেই। এছাড়া মশার বংশবৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন জমা জল৷
সাধারণত ডিম ফুটে একটি পূর্ণাঙ্গ মশা হতে সময় লাগে ৪০ দিন। কিছু মশা অবশ্য ব্যতিক্রম আছে। পাঁচ দিনেই পূর্ণাঙ্গ মশায় পরিণত হয়। ব্যতিক্রম তো ব্যতিক্রমেই। ও কথা বলে লাভ নেই। এছাড়া মশার বংশবৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন জমা জল৷
কিন্তু এই দেশে কোনও সময় সুযোগ-সুবিধা পায় না মশা জন্মানো বা বংশবৃদ্ধির৷ তাহলে কোন জায়গার নাম আপনার মাথায় আসছে? লন্ডন, প্যারিস বা আমেরিকার কোনও দেশ? মোটেও নয়৷ এই সব জায়গায় মশা রয়েছে৷
কিন্তু এই দেশে কোনও সময় সুযোগ-সুবিধা পায় না মশা জন্মানো বা বংশবৃদ্ধির৷ তাহলে কোন জায়গার নাম আপনার মাথায় আসছে? লন্ডন, প্যারিস বা আমেরিকার কোনও দেশ? মোটেও নয়৷ এই সব জায়গায় মশা রয়েছে৷
যেখানে মশা নেই সেই জায়গাটি হল নর্ডিক অঞ্চলের দেশ আইসল্যান্ড। কিন্তু কেন এই অঞ্চলে মশার তাণ্ডব নেই। এর উত্তর, দেশটির আবহাওয়া। আইসল্যান্ডের আবহাওয়া এত বেশি প্রতিকূল যে মশার টিকে থাকার কোনও সম্ভাবনা নেই সেখানে।
যেখানে মশা নেই সেই জায়গাটি হল নর্ডিক অঞ্চলের দেশ আইসল্যান্ড। কিন্তু কেন এই অঞ্চলে মশার তাণ্ডব নেই। এর উত্তর, দেশটির আবহাওয়া। আইসল্যান্ডের আবহাওয়া এত বেশি প্রতিকূল যে মশার টিকে থাকার কোনও সম্ভাবনা নেই সেখানে।
দেশটিতে একবার শীত শেষ হয়ে আবার শীত শুরু হয় ৪০ দিনের আগেই। ফলে কিছুটা বরফ গলে যা-ও একটু জলে পরিণত হয়, তা আবার বরফই হয়ে যায়। এতে মশা আর বংশবৃদ্ধি করতে পারে না। তা ছাড়া তীব্র শীতে মশার বেঁচে থাকাও মুশকিল।
দেশটিতে একবার শীত শেষ হয়ে আবার শীত শুরু হয় ৪০ দিনের আগেই। ফলে কিছুটা বরফ গলে যা-ও একটু জলে পরিণত হয়, তা আবার বরফই হয়ে যায়। এতে মশা আর বংশবৃদ্ধি করতে পারে না। তা ছাড়া তীব্র শীতে মশার বেঁচে থাকাও মুশকিল।
এ ছাড়া মশার বংশবিস্তারের জন্য প্রয়োজন জলাশয়। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, আইসল্যান্ডের জলাশয়ে রাসায়নিকের যে অনুপাত আছে, তা মশার বংশবৃদ্ধিকে দারুণ চ্যালেঞ্জে ফেলে।
এ ছাড়া মশার বংশবিস্তারের জন্য প্রয়োজন জলাশয়। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, আইসল্যান্ডের জলাশয়ে রাসায়নিকের যে অনুপাত আছে, তা মশার বংশবৃদ্ধিকে দারুণ চ্যালেঞ্জে ফেলে।
শীতের তীব্রতায় আইসল্যান্ডে মশার বংশবৃদ্ধি করতে না পারলেও, ইউরোপের অনেক শীতপ্রধান দেশে মশারা সাবলীল। আইসল্যান্ডের পাশের দেশ গ্রিনল্যান্ডে যখন শীত শুরু হয়, তখন শীতনিদ্রায় থাকে মশারা। শীত শেষে বরফ গলা শুরু হলে, তারা ডিম পাড়তে শুরু করে। আইসল্যান্ডের মতো এখানে শীত শেষ হওয়ার পর আবার হঠাৎ করে শীত চলে আসে না। তাই গ্রিনল্যান্ডে বাচ্চা ফোটানোর চক্র পূর্ণ করতে পারে মশা।
শীতের তীব্রতায় আইসল্যান্ডে মশার বংশবৃদ্ধি করতে না পারলেও, ইউরোপের অনেক শীতপ্রধান দেশে মশারা সাবলীল। আইসল্যান্ডের পাশের দেশ গ্রিনল্যান্ডে যখন শীত শুরু হয়, তখন শীতনিদ্রায় থাকে মশারা। শীত শেষে বরফ গলা শুরু হলে, তারা ডিম পাড়তে শুরু করে। আইসল্যান্ডের মতো এখানে শীত শেষ হওয়ার পর আবার হঠাৎ করে শীত চলে আসে না। তাই গ্রিনল্যান্ডে বাচ্চা ফোটানোর চক্র পূর্ণ করতে পারে মশা।
আবার অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন, আইসল্যান্ডের জলাশয়ে রাসায়নিক পদার্থের যে অনুপাত রয়েছে, তা মশার বংশবৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত নয়। ফলে সব মিলিয়ে জলাশয়ের অভাব, তীব্র শীত ও স্রোতহীন নদীর অভাবে আইসল্যান্ডে মশা জন্মাতে পারে না।
আবার অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন, আইসল্যান্ডের জলাশয়ে রাসায়নিক পদার্থের যে অনুপাত রয়েছে, তা মশার বংশবৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত নয়। ফলে সব মিলিয়ে জলাশয়ের অভাব, তীব্র শীত ও স্রোতহীন নদীর অভাবে আইসল্যান্ডে মশা জন্মাতে পারে না।