Bollywood Gossip: অমিতাভের হাঁটুর বয়সী সুপারস্টার, বচ্চন পরিবারের সঙ্গে চির শত্রুতা! কী ঘটেছিল? ঐশ্বর্য কতটা দায়ী? রইল গোপন তথ্য

বচ্চন পরিবার তাঁর সম্মান, খ্যাতি নিয়ে খুব সচেতন৷ বাড়ির কোনও কথা বাইরে আসতে দেন না পরিবারের কেউ৷ ফলে বিগ বি থেকে তাঁর ছেলে মেয়ে, বৌমা কেউই নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে কখনওই কিছু জনসমক্ষে বলেন না৷ অভিষেক-ঐশ্বর্যের বিচ্ছেদের গুঞ্জন নিয়ে যখন চারিদিকে এত কথা, তখনও বচ্চন বাড়ির কেউই এব্যাপারে স্পিকটি নট৷
বচ্চন পরিবার তাঁর সম্মান, খ্যাতি নিয়ে খুব সচেতন৷ বাড়ির কোনও কথা বাইরে আসতে দেন না পরিবারের কেউ৷ ফলে বিগ বি থেকে তাঁর ছেলে মেয়ে, বৌমা কেউই নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে কখনওই কিছু জনসমক্ষে বলেন না৷ অভিষেক-ঐশ্বর্যের বিচ্ছেদের গুঞ্জন নিয়ে যখন চারিদিকে এত কথা, তখনও বচ্চন বাড়ির কেউই এব্যাপারে স্পিকটি নট৷
তবে এই পরিবারেরও শত্রু রয়েছে৷ এবং তিনিও বলিউডের অন্য এক খ্যাতনামা পরিবাররে৷ কোনও খান পরিবার নন যদিও৷ অমিতাভ, অভিষেক এমনকী ঐশ্বর্যের থেকে কয়েকশো হাত দূরে থাকেন এই সুপারস্টার! তবে শোনা যায় তাঁর পরিবারের সঙ্গে নাকি বচ্চনদের সদ্ভাব রয়েছে৷
তবে এই পরিবারেরও শত্রু রয়েছে৷ এবং তিনিও বলিউডের অন্য এক খ্যাতনামা পরিবাররে৷ কোনও খান পরিবার নন যদিও৷ অমিতাভ, অভিষেক এমনকী ঐশ্বর্যের থেকে কয়েকশো হাত দূরে থাকেন এই সুপারস্টার! তবে শোনা যায় তাঁর পরিবারের সঙ্গে নাকি বচ্চনদের সদ্ভাব রয়েছে৷
অমিতাভ বচ্চনের প্রথম ছবি 'সাত হিন্দুস্তানি' (১৯৬৯) এর প্রায় ১৪ বছর পর, তিনি একটি চলচ্চিত্র করেছিলেন যাতে তিনি একজন নতুন অভিনেতার মুখোমুখি হন। সেই অভিনেতা সেই সময় হয়ত তাঁর সামনে তুচ্ছ ছিলেন, কিন্তু তাঁর ব্যক্তিত্ব ছিল বিরাট। এমনকী তাঁর বাবার স্টারডমের সামনে ফ্যাকাশে হয়ে যেতেন বিগ বি। তবে ছবিটি মুক্তির পর, সেই অভিনেতা অমিতাভের সঙ্গে আর কখনও কাজ করবেন না বলে সিদ্ধান্ত নেন। এ কারণে তার শত্রুতা বাড়তে থাকে। এই ধারা আজও অব্যাহত রয়েছে

অমিতাভ বচ্চনের প্রথম ছবি ‘সাত হিন্দুস্তানি’ (১৯৬৯) এর প্রায় ১৪ বছর পর, তিনি একটি চলচ্চিত্র করেছিলেন যাতে তিনি একজন নতুন অভিনেতার মুখোমুখি হন। সেই অভিনেতা সেই সময় হয়ত তাঁর সামনে তুচ্ছ ছিলেন, কিন্তু তাঁর ব্যক্তিত্ব ছিল বিরাট। এমনকী তাঁর বাবার স্টারডমের সামনে ফ্যাকাশে হয়ে যেতেন বিগ বি। তবে ছবিটি মুক্তির পর, সেই অভিনেতা অমিতাভের সঙ্গে আর কখনও কাজ করবেন না বলে সিদ্ধান্ত নেন। এ কারণে তার শত্রুতা বাড়তে থাকে। এই ধারা আজও অব্যাহত রয়েছে
সেই অভিনেতা আর কেউ নন, বলিউড সুপারস্টার সানি দেওল। অমিতাভ বচ্চন এবং সানি দেওল দুজনেই বলিউড সুপারস্টার। ১৯৮৩ সালের সুপারহিট ছবি 'বেতাব' ছিল সানি দেওলের প্রথম ছবি। ৪০ বছর হয়ে গেল বলিউডে রাজত্ব করছেন সানি। দুজনেরই অভিষেকে ১৪ বছরের ব্যবধান। অমিতাভ বচ্চন যখন সুপারস্টার, তখন সানি চলচ্চিত্রে একেবারেই নতুন ছিলেন। তবে খুব অল্প সময়েই বলিউডে তিনি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। এর মাধ্যমে তিনি অমিতাভ বচ্চনসহ অন্যান্য তারকাদের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠেন সানি।
সেই অভিনেতা আর কেউ নন, বলিউড সুপারস্টার সানি দেওল। অমিতাভ বচ্চন এবং সানি দেওল দুজনেই বলিউড সুপারস্টার। ১৯৮৩ সালের সুপারহিট ছবি ‘বেতাব’ ছিল সানি দেওলের প্রথম ছবি। ৪০ বছর হয়ে গেল বলিউডে রাজত্ব করছেন সানি। দুজনেরই অভিষেকে ১৪ বছরের ব্যবধান। অমিতাভ বচ্চন যখন সুপারস্টার, তখন সানি চলচ্চিত্রে একেবারেই নতুন ছিলেন। তবে খুব অল্প সময়েই বলিউডে তিনি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। এর মাধ্যমে তিনি অমিতাভ বচ্চনসহ অন্যান্য তারকাদের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠেন সানি।
সানি দেওলের কেরিয়ারের প্রথমদিকে অমিতাভের সঙ্গে তাঁর প্রচুর যোগাযোগ ছিল। এর সবচেয়ে বড় কারণ ছিল সানির বাবা ধর্মেন্দ্র ও অমিতাভের মধ্যে ভাল বন্ধুত্ব। ধর্মেন্দ্র ও জয়ার মধ্যে খুব গভীর বন্ধন ছিল। সামগ্রিকভাবে, এই দুটি পরিবার একে অপরের খুব কাছাকাছি ছিল। যাইহোক, যখন সানি ধীরে ধীরে নিজের স্টারডম তৈরি করতে শুরু করেন, তখন অনেক প্রবীণ অভিনেতা তাঁকে নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে শুরু করেন৷ অমিতাভ বচ্চনও তাঁদের একজন। অমিতাভ সানিকে নিজের ছেলের মতো ভালবাসলেও ভিতরে ভিতরে একটু নার্ভাস হতে শুরু করেন তিনি। তার এই অনুভূতি খোদ ‘ইনসানিয়াত’ ছবির শুটিং সেটে দেখা দিতে শুরু করে।
সানি দেওলের কেরিয়ারের প্রথমদিকে অমিতাভের সঙ্গে তাঁর প্রচুর যোগাযোগ ছিল। এর সবচেয়ে বড় কারণ ছিল সানির বাবা ধর্মেন্দ্র ও অমিতাভের মধ্যে ভাল বন্ধুত্ব। ধর্মেন্দ্র ও জয়ার মধ্যে খুব গভীর বন্ধন ছিল। সামগ্রিকভাবে, এই দুটি পরিবার একে অপরের খুব কাছাকাছি ছিল। যাইহোক, যখন সানি ধীরে ধীরে নিজের স্টারডম তৈরি করতে শুরু করেন, তখন অনেক প্রবীণ অভিনেতা তাঁকে নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে শুরু করেন৷ অমিতাভ বচ্চনও তাঁদের একজন। অমিতাভ সানিকে নিজের ছেলের মতো ভালবাসলেও ভিতরে ভিতরে একটু নার্ভাস হতে শুরু করেন তিনি। তার এই অনুভূতি খোদ ‘ইনসানিয়াত’ ছবির শুটিং সেটে দেখা দিতে শুরু করে।
১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত 'ইনসানিয়াত' হল বলিউডের প্রথম এবং শেষ ছবি যেখানে অমিতাভ এবং সানিকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল। এই ছবিতে অমিতাভের থেকে অনেক বেশি পছন্দ করা হয়েছিল সানি দেওলকে।
১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ইনসানিয়াত’ হল বলিউডের প্রথম এবং শেষ ছবি যেখানে অমিতাভ এবং সানিকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল। এই ছবিতে অমিতাভের থেকে অনেক বেশি পছন্দ করা হয়েছিল সানি দেওলকে।
আইএমডিবি-র রিপোর্ট অনুযায়ী, এই ছবির পরেই সানি ও অমিতাভের মধ্যে অনেক ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হয়েছিল। এই ছবিতে, অমিতাভ সানিকে তাঁর সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে দেখতে শুরু করেছিলেন, যেখানে সানি দেওল অনুভব করতে শুরু করেছিলেন যে বলিউডে সুপারস্টারদের চাহিদা বেশি এবং নতুনদের প্রতি অবিচার করা হয়।
আইএমডিবি-র রিপোর্ট অনুযায়ী, এই ছবির পরেই সানি ও অমিতাভের মধ্যে অনেক ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হয়েছিল। এই ছবিতে, অমিতাভ সানিকে তাঁর সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে দেখতে শুরু করেছিলেন, যেখানে সানি দেওল অনুভব করতে শুরু করেছিলেন যে বলিউডে সুপারস্টারদের চাহিদা বেশি এবং নতুনদের প্রতি অবিচার করা হয়।
ছবিতে নাকি অমিতাভের খুব ছোট ভূমিকা ছিল, কিন্তু পরে তাঁর ভূমিকা বাড়ানো হয়। এ কারণে সানি মারাত্মক রেগে যান। এ বিষয়ে সানি কাউকে কিছু না বললেও ধীরে ধীরে অমিতাভের থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিতে শুরু করেন। ছবির শুটিং এবং নির্মাণ প্রক্রিয়া চলাকালীন, সানি বুঝতে পেরেছিলেন যে চলচ্চিত্র নির্মাতারা সুপারস্টারদের গুরুত্ব দেন। তাঁদের সামনে নতুন নায়কের কোনও গুরুত্ব নেই। এই ছবির পর অমিতাভের সঙ্গে আর কোনও ছবি করবেন না বলে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন সানি।
ছবিতে নাকি অমিতাভের খুব ছোট ভূমিকা ছিল, কিন্তু পরে তাঁর ভূমিকা বাড়ানো হয়। এ কারণে সানি মারাত্মক রেগে যান। এ বিষয়ে সানি কাউকে কিছু না বললেও ধীরে ধীরে অমিতাভের থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিতে শুরু করেন। ছবির শুটিং এবং নির্মাণ প্রক্রিয়া চলাকালীন, সানি বুঝতে পেরেছিলেন যে চলচ্চিত্র নির্মাতারা সুপারস্টারদের গুরুত্ব দেন। তাঁদের সামনে নতুন নায়কের কোনও গুরুত্ব নেই। এই ছবির পর অমিতাভের সঙ্গে আর কোনও ছবি করবেন না বলে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন সানি।
তিনি অমিতাভের পাশাপাশি ছেলে অভিষেক বচ্চন এবং পুত্রবধূ ঐশ্বর্যের সঙ্গেও একই মনোভাব পোষণ করেছেন। রিফিউজি ছবির সাফল্যের পর পরিচালক জেপি দত্ত সানির সঙ্গে আরও একটি ছবি করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু যখন তিনি ছবিটি তৈরি করেন, তখন তিনি সানির পরিবর্তে অভিষেক বচ্চনের কাছে যান, এমন পরিস্থিতিতে সানি জেপি দত্তের উপর ক্ষুব্ধ হন এবং অভিষেকের থেকে দূরত্বও বজায় রাখেন।
তিনি অমিতাভের পাশাপাশি ছেলে অভিষেক বচ্চন এবং পুত্রবধূ ঐশ্বর্যের সঙ্গেও একই মনোভাব পোষণ করেছেন। রিফিউজি ছবির সাফল্যের পর পরিচালক জেপি দত্ত সানির সঙ্গে আরও একটি ছবি করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু যখন তিনি ছবিটি তৈরি করেন, তখন তিনি সানির পরিবর্তে অভিষেক বচ্চনের কাছে যান, এমন পরিস্থিতিতে সানি জেপি দত্তের উপর ক্ষুব্ধ হন এবং অভিষেকের থেকে দূরত্বও বজায় রাখেন।
ঐশ্বর্যের থেকেও দূরত্ব বজায় রেখেছিলেন সানি। ১৯৯৭ সালে, সানি এবং ঐশ্বর্য জুটিকে প্রথমবারের মতো একটি ছবিতে দেখা যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু সেই ছবি কখনই মুক্তি পায়নি। এরপর তাদের সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি হয়। এর পরে, ঐশ্বর্য সরাসরি সানির সঙ্গে কাজ করতে অস্বীকার করেছিলেন, ক্ষুব্ধ সানি ঐশ্বর্যকে নিয়ে খুব খারাপ কথা বলেছিলেন এবং তাঁর থেকে চিরতরে দূরত্ব বজায় রেখেছিলেন।
ঐশ্বর্যের থেকেও দূরত্ব বজায় রেখেছিলেন সানি। ১৯৯৭ সালে, সানি এবং ঐশ্বর্য জুটিকে প্রথমবারের মতো একটি ছবিতে দেখা যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু সেই ছবি কখনই মুক্তি পায়নি। এরপর তাদের সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি হয়। এর পরে, ঐশ্বর্য সরাসরি সানির সঙ্গে কাজ করতে অস্বীকার করেছিলেন, ক্ষুব্ধ সানি ঐশ্বর্যকে নিয়ে খুব খারাপ কথা বলেছিলেন এবং তাঁর থেকে চিরতরে দূরত্ব বজায় রেখেছিলেন।
একবার এক সাক্ষাৎকারে সানি বলেছিলেন, আমার জায়গায় সালমান, শাহরুখ ও হৃতিকের মতো তারকা থাকলে ঐশ্বর্য কাজ করতে অস্বীকার করতেন না। এই বক্তব্যের পর ঐশ্বর্যের সঙ্গে আর কাজ করেননি সানি দেওল। ঐশ্বর্যের প্রথম হিন্দি ছবি ছিল 'অউর পেয়ার হো গয়া হ্যায়'। এই ছবির নায়ক ছিলেন সানি দেওলের ভাই ববি দেওল। অ্যাশ ববি এখনও খুব ভাল বন্ধু।
একবার এক সাক্ষাৎকারে সানি বলেছিলেন, আমার জায়গায় সালমান, শাহরুখ ও হৃতিকের মতো তারকা থাকলে ঐশ্বর্য কাজ করতে অস্বীকার করতেন না। এই বক্তব্যের পর ঐশ্বর্যের সঙ্গে আর কাজ করেননি সানি দেওল। ঐশ্বর্যের প্রথম হিন্দি ছবি ছিল ‘অউর পেয়ার হো গয়া হ্যায়’। এই ছবির নায়ক ছিলেন সানি দেওলের ভাই ববি দেওল। অ্যাশ ববি এখনও খুব ভাল বন্ধু।
বচ্চন ও দেওলদের মধ্যে সুসম্পর্ক থাকলেও, সানি বচ্চন পরিবারকে এড়িয়েই চলেন৷
বচ্চন ও দেওলদের মধ্যে সুসম্পর্ক থাকলেও, সানি বচ্চন পরিবারকে এড়িয়েই চলেন৷