Mango: এ যেন আম নয়, হিরের টুকরো! নবাবি আমের বাজরদর কেনই বা এত বেশি?

নবাব নেই ৷ নেই তাঁর রাজপাট ৷ রয়ে গিয়েছে তাঁর আম ৷ আমের নাম কোহিতুর ৷ হিরের দুনিয়ায় যেমন কোহিনূর, আমের সাম্রাজ্যে তেমনই কোহিতুর৷ রূপ-রস-বর্ণ-গন্ধে অতুলনীয় এই আমের দাম প্রতিটির দাম ৫০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা৷ মুর্শিদাবাদের আম কোহিতুর। স্বাদ ও ঐতিহ্যের দৌড়ে পিছনে ফেলে দিয়েছে ল্যাংড়া, হিমসাগর, আলফান্সো সবাইকে। সিরাজউদ্দৌলার আমল থেকে এই আম স্বাদে-গন্ধে প্রায় কোহিনুর। এ রাজ্যে কোহিতুরের আঁতুড়ঘর মুর্শিদাবাদ ৷ (কৌশিক অধিকারী)
নবাব নেই ৷ নেই তাঁর রাজপাট ৷ রয়ে গিয়েছে তাঁর আম ৷ আমের নাম কোহিতুর ৷ হিরের দুনিয়ায় যেমন কোহিনূর, আমের সাম্রাজ্যে তেমনই কোহিতুর৷ রূপ-রস-বর্ণ-গন্ধে অতুলনীয় এই আমের দাম প্রতিটির দাম ৫০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা৷ মুর্শিদাবাদের আম কোহিতুর। স্বাদ ও ঐতিহ্যের দৌড়ে পিছনে ফেলে দিয়েছে ল্যাংড়া, হিমসাগর, আলফান্সো সবাইকে। সিরাজউদ্দৌলার আমল থেকে এই আম স্বাদে-গন্ধে প্রায় কোহিনুর। এ রাজ্যে কোহিতুরের আঁতুড়ঘর মুর্শিদাবাদ ৷ (কৌশিক অধিকারী)
জনশ্রুতি, সিরাজ-উদ-দৌলার ফরমানে এ আমের প্রজাতি তৈরি করা হয়েছিল ৷ সিরাজের আদেশে সারা দেশ থেকে মুর্শিদাবাদে আনা হয়েছিল সেরা প্রজাতির আমের চারা ৷ তার পর বিশেষজ্ঞদের হাতে তৈরি হয়েছিল কোহিতুর আমের চারা ৷ একাধিক প্রজাতির আমের চারার সংমিশ্রণে জন্ম এই আমের ৷ সেই প্রজাতিগুলির মধ্যে অন্যতম ছিল ‘কালোপাহাড়’ আম৷ এই কালোপাহাড় থেকেই ‘কোহিতুর’৷
জনশ্রুতি, সিরাজ-উদ-দৌলার ফরমানে এ আমের প্রজাতি তৈরি করা হয়েছিল ৷ সিরাজের আদেশে সারা দেশ থেকে মুর্শিদাবাদে আনা হয়েছিল সেরা প্রজাতির আমের চারা ৷ তার পর বিশেষজ্ঞদের হাতে তৈরি হয়েছিল কোহিতুর আমের চারা ৷ একাধিক প্রজাতির আমের চারার সংমিশ্রণে জন্ম এই আমের ৷ সেই প্রজাতিগুলির মধ্যে অন্যতম ছিল ‘কালোপাহাড়’ আম৷ এই কালোপাহাড় থেকেই ‘কোহিতুর’৷
কথিত, আমের নতুন প্রজাতি তৈরিতে সিদ্ধহস্ত হাকিম আদা মহম্মদী ছিলেন কোহিতুরের জন্ম-কারিগর ৷ কোনও কোনও কিংবদন্তিতে আবার কোহিতুরের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নবাব মুর্শিদকুলি খাঁর নাম ৷ নবাব এক বার তৎকালীন সাবেক রেঙ্গুনে গিয়ে এই আম খেয়েছিলেন ৷ এর স্বাদে মুগ্ধ মুর্শিদকুলি খাঁ নিজের রাজ্যপাটে নিয়ে আসেন কোহিতুর ৷ তার পর থেকেই মুর্শিদাবাদে এর ফলন ৷
কথিত, আমের নতুন প্রজাতি তৈরিতে সিদ্ধহস্ত হাকিম আদা মহম্মদী ছিলেন কোহিতুরের জন্ম-কারিগর ৷ কোনও কোনও কিংবদন্তিতে আবার কোহিতুরের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নবাব মুর্শিদকুলি খাঁর নাম ৷ নবাব এক বার তৎকালীন সাবেক রেঙ্গুনে গিয়ে এই আম খেয়েছিলেন ৷ এর স্বাদে মুগ্ধ মুর্শিদকুলি খাঁ নিজের রাজ্যপাটে নিয়ে আসেন কোহিতুর ৷ তার পর থেকেই মুর্শিদাবাদে এর ফলন ৷
জানা যায়, নবাবি আমলে এই সব দেখভালের জন্য অভিজ্ঞ লোক থাকত। তাঁদের আম-কেরানি বা আম-পেয়াদা বলা হত। তাঁদের ছিল জহুরির চোখ। তাঁরা দেখেই বলে দিতে পারতেন, কখন কোন আমকে গাছ থেকে পাড়তে হবে বা কোনটিকে জলে ভেজাতে হবে। কোহিতুর আম কাটাও দেখার মতো পর্ব। দা, কাটারি বা ছুরি দিয়ে নয়, কোহিতুর কাটা হতো বাঁশের কঞ্চি দিয়ে। এমন ভাবে, যাতে আঁটিতে আঘাত না লাগে। তাতেও নাকি তার স্বাদ নষ্ট হয়ে যেতে পারে!
জানা যায়, নবাবি আমলে এই সব দেখভালের জন্য অভিজ্ঞ লোক থাকত। তাঁদের আম-কেরানি বা আম-পেয়াদা বলা হত। তাঁদের ছিল জহুরির চোখ। তাঁরা দেখেই বলে দিতে পারতেন, কখন কোন আমকে গাছ থেকে পাড়তে হবে বা কোনটিকে জলে ভেজাতে হবে। কোহিতুর আম কাটাও দেখার মতো পর্ব। দা, কাটারি বা ছুরি দিয়ে নয়, কোহিতুর কাটা হতো বাঁশের কঞ্চি দিয়ে। এমন ভাবে, যাতে আঁটিতে আঘাত না লাগে। তাতেও নাকি তার স্বাদ নষ্ট হয়ে যেতে পারে!
লালবাগের জাফরাগঞ্জে অবস্থিত নিমোক হারাম দেউড়ির সামনেই অবস্থিত এই নবাবের বাগান। আর এই বাগানে দশটি গাছ কোহিতুর আমের। কিন্তু এবছর মাত্র তিনটি গাছে ফলন হয়েছে। তিনটে গাছে সব মিলিয়ে মাত্র ১৫০ পিস মতো এই কোহিতুর আমের ফলন হয়েছে। ফলন কম হওয়ার কারণেই অতিরিক্ত দামে বিক্রি হয়। আর কোহিতুর আম গাছে এখনও আছে। তবে গাছে পেকে গেলেই সেই আম নামিয়ে নেওয়া হয়। তবে নবাব না থাকলে নবাবের আমলের সেই গাছ যেমন আছে ঠিক তেমনই আছে আমের স্বাদ।

লালবাগের জাফরাগঞ্জে অবস্থিত নিমোক হারাম দেউড়ির সামনেই অবস্থিত এই নবাবের বাগান। আর এই বাগানে দশটি গাছ কোহিতুর আমের। কিন্তু এবছর মাত্র তিনটি গাছে ফলন হয়েছে। তিনটে গাছে সব মিলিয়ে মাত্র ১৫০ পিস মতো এই কোহিতুর আমের ফলন হয়েছে। ফলন কম হওয়ার কারণেই অতিরিক্ত দামে বিক্রি হয়। আর কোহিতুর আম গাছে এখনও আছে। তবে গাছে পেকে গেলেই সেই আম নামিয়ে নেওয়া হয়। তবে নবাব না থাকলে নবাবের আমলের সেই গাছ যেমন আছে ঠিক তেমনই আছে আমের স্বাদ।