Weekend Trip: এক টুকরো ‘মেঘালয়’! পশ্চিমের এই জেলায় মেঘের মধ্যেই বাস! দু’দিনের ছুটিতে ঘুরে আসুন

*পর্যটনের জেলা বাঁকুড়া। বাঁকুড়া মানেই শুশুনিয়া পাহাড় কিংবা বিষ্ণুপুর, এমনটা নয়। বাঁকুড়ায় রয়েছে একটি অসাধারণ সুন্দর পাহাড়, যার উচ্চতা ৪৫১ মিটার এবং ঘটনাচক্রে এই পাহাড় বাঁকুড়ার সবচেয়ে উচ্চতম শৃঙ্গ। ঘন জঙ্গল, পাহাড় আর মেঘ যেন উপরি পাওনা। পাহাড়টির নাম বিহারীনাথ, রয়েছে আধ্যাত্মিকতার ছোঁয়া। প্রতিবেদনঃ নীলাঞ্জন ব্যানার্জী। সংগৃহীত ছবি। 
*পর্যটনের জেলা বাঁকুড়া। বাঁকুড়া মানেই শুশুনিয়া পাহাড় কিংবা বিষ্ণুপুর, এমনটা নয়। বাঁকুড়ায় রয়েছে একটি অসাধারণ সুন্দর পাহাড়, যার উচ্চতা ৪৫১ মিটার এবং ঘটনাচক্রে এই পাহাড় বাঁকুড়ার সবচেয়ে উচ্চতম শৃঙ্গ। ঘন জঙ্গল, পাহাড় আর মেঘ যেন উপরি পাওনা। পাহাড়টির নাম বিহারীনাথ, রয়েছে আধ্যাত্মিকতার ছোঁয়া। প্রতিবেদনঃ নীলাঞ্জন ব্যানার্জী। সংগৃহীত ছবি।
*বিহারীনাথের পূণ্যভূমিতে প্রতিবছর ভক্তদের ভিড় দেখা যায়। কলকাতা থেকে বিহারীনাথের দূরত্ব ২১৮ কিলোমিটার। রয়েছে খুব সহজেই পৌঁছে যাওয়ার যোগাযোগ ব্যবস্থা। হাওড়া থেকে সরাসরি বাঁকুড়া আসার একাধিক ট্রেন রয়েছে, আবার চাইলে দুর্গাপুর হয়েও আসা যায়। সংগৃহীত ছবি। 
*বিহারীনাথের পূণ্যভূমিতে প্রতিবছর ভক্তদের ভিড় দেখা যায়। কলকাতা থেকে বিহারীনাথের দূরত্ব ২১৮ কিলোমিটার। রয়েছে খুব সহজেই পৌঁছে যাওয়ার যোগাযোগ ব্যবস্থা। হাওড়া থেকে সরাসরি বাঁকুড়া আসার একাধিক ট্রেন রয়েছে, আবার চাইলে দুর্গাপুর হয়েও আসা যায়। সংগৃহীত ছবি।
*দুর্গাপুরে নেমে দুর্গাপুর স্টেশন থেকে বাস কিংবা গাড়ি ভাড়া করে অনায়াসে পৌঁছানো যায় বাঁকুড়া। এ ছাড়াও কলকাতা থেকে পাওয়া যায় বাঁকুড়াগামী বাস, সাড়ে তিন থেকে চার ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছে যাবেন বাঁকুড়া। গাড়িতে যাতায়াত করলে জাতীয় সড়ক ৬০ ধরে সরাসরি বিহারীনাথ পৌঁছনো যায়। সংগৃহীত ছবি। 
*দুর্গাপুরে নেমে দুর্গাপুর স্টেশন থেকে বাস কিংবা গাড়ি ভাড়া করে অনায়াসে পৌঁছানো যায় বাঁকুড়া। এ ছাড়াও কলকাতা থেকে পাওয়া যায় বাঁকুড়াগামী বাস, সাড়ে তিন থেকে চার ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছে যাবেন বাঁকুড়া। গাড়িতে যাতায়াত করলে জাতীয় সড়ক ৬০ ধরে সরাসরি বিহারীনাথ পৌঁছনো যায়। সংগৃহীত ছবি।
*বর্ষার সময় বিহারীনাথ পাহাড় যেন এক টুকরো মেঘালয়। পাহাড়ের কোলে ভেসে বেড়ায় মেঘ। এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গেলে হাতে সময় নিয়ে অবশ্যই আসতে হবে সঙ্গে রয়েছে একাধিক 'সাইট সিন'-এর জায়গা। সংগৃহীত ছবি। 
*বর্ষার সময় বিহারীনাথ পাহাড় যেন এক টুকরো মেঘালয়। পাহাড়ের কোলে ভেসে বেড়ায় মেঘ। এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গেলে হাতে সময় নিয়ে অবশ্যই আসতে হবে সঙ্গে রয়েছে একাধিক ‘সাইট সিন’-এর জায়গা। সংগৃহীত ছবি।
*বলাই বাহুল্য বিহারীনাথ পাহাড় এবং পাহাড় সংলগ্ন এলাকায় পর্যটকদের জন্য বিভিন্ন ধরনের থাকার 'অপশন'। হোটেল নিম্ন মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে উচ্চবিত্ত সকলের জন্য রয়েছে মন ভরানো ব্যবস্থা। সংগৃহীত ছবি। 
*বলাই বাহুল্য বিহারীনাথ পাহাড় এবং পাহাড় সংলগ্ন এলাকায় পর্যটকদের জন্য বিভিন্ন ধরনের থাকার ‘অপশন’। হোটেল নিম্ন মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে উচ্চবিত্ত সকলের জন্য রয়েছে মন ভরানো ব্যবস্থা। সংগৃহীত ছবি।
*হোমস্টে থেকে শুরু করে গেস্ট হাউস এবং,আধুনিক রিসর্ট বাদ থাকছে না কিছুই। সবচেয়ে বড় ব্যাপার একদম পাহাড়ের পাদদেশে পর্যটেকরা চাইলেই থাকতে পারেন। মিলবে সব ধরনের খাবার, বাঙালি থেকে কন্টিনেন্টাল, চাইনিজ কী নেই! পরিবারকে নিয়ে কাটানোর এক দারুন জায়গা। সংগৃহীত ছবি। 
*হোমস্টে থেকে শুরু করে গেস্ট হাউস এবং,আধুনিক রিসর্ট বাদ থাকছে না কিছুই। সবচেয়ে বড় ব্যাপার একদম পাহাড়ের পাদদেশে পর্যটেকরা চাইলেই থাকতে পারেন। মিলবে সব ধরনের খাবার, বাঙালি থেকে কন্টিনেন্টাল, চাইনিজ কী নেই! পরিবারকে নিয়ে কাটানোর এক দারুন জায়গা। সংগৃহীত ছবি।
*জনপ্রিয় আধুনিক একটি রিসর্টের কর্ণধার সিদ্ধার্থ সেন জানান, 'বাঁকুড়ার শুশুনিয়ার মতোই বিহারীনাথও একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। ঘুরে দেখার প্রচুর জায়গা রয়েছে। বিহারীনাথ মন্দির থেকে শুরু করে এবং বিভিন্ন ঝর্ণা। বর্ষাকালটাই ঘুরে দেখার দারুণ সময়।' সংগৃহীত ছবি। 
*জনপ্রিয় আধুনিক একটি রিসর্টের কর্ণধার সিদ্ধার্থ সেন জানান, ‘বাঁকুড়ার শুশুনিয়ার মতোই বিহারীনাথও একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। ঘুরে দেখার প্রচুর জায়গা রয়েছে। বিহারীনাথ মন্দির থেকে শুরু করে এবং বিভিন্ন ঝর্ণা। বর্ষাকালটাই ঘুরে দেখার দারুণ সময়।’ সংগৃহীত ছবি।
*বিহারীনাথ পাহাড়ের ঘন বনানীও এই জায়গাকে করে তোলে আরও মনোরম। ভাগ্য ভাল থাকলে চোখে পড়বে বিভিন্ন বন্যপ্রাণী। তবে সাবধানতার প্রয়োজন রয়েছে কারণ হাতি কিংবা বন্য শুয়োর সামান্য ক্ষিপ্র হয়ে থাকে। পেয়ে যেতে পারে হরিণ এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। চাইলে ট্রেকিং করতে পারেন বিহারীনাথ পাহাড়ে। সংগৃহীত ছবি। 
*বিহারীনাথ পাহাড়ের ঘন বনানীও এই জায়গাকে করে তোলে আরও মনোরম। ভাগ্য ভাল থাকলে চোখে পড়বে বিভিন্ন বন্যপ্রাণী। তবে সাবধানতার প্রয়োজন রয়েছে কারণ হাতি কিংবা বন্য শুয়োর সামান্য ক্ষিপ্র হয়ে থাকে। পেয়ে যেতে পারে হরিণ এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। চাইলে ট্রেকিং করতে পারেন বিহারীনাথ পাহাড়ে। সংগৃহীত ছবি।
*ট্রেকিংয়ের জন্য বেশ জনপ্রিয় এই পাহাড়, তবে অবশ্যই একজন স্থানীয় কাউকে অথবা গাইড হিসেবে কাউকে রাখতে হবে নয়ত পাহাড় এবং জঙ্গল পথ হারিয়ে যেতে পারে। তবে বিহারীনাথ পাহাড়ে যখন এসেছেন তাহলে কোথায় ঘুরে দেখবেন। সংগৃহীত ছবি। 
*ট্রেকিংয়ের জন্য বেশ জনপ্রিয় এই পাহাড়, তবে অবশ্যই একজন স্থানীয় কাউকে অথবা গাইড হিসেবে কাউকে রাখতে হবে নয়ত পাহাড় এবং জঙ্গল পথ হারিয়ে যেতে পারে। তবে বিহারীনাথ পাহাড়ে যখন এসেছেন তাহলে কোথায় ঘুরে দেখবেন। সংগৃহীত ছবি।
*প্রথমত বিহরীনাথ পাহাড় ঝর্নার জন্য বিখ্যাত। একের পর এক ঝর্না রয়েছে এখানে, বর্ষাকালে যেন আরও চপল হয়ে ওঠে এই ঝর্নাগুলি। ঝর্নার শোভা নিতে চাইলে ঘুরে দেখতেই হবে সীতা ঝর্না, রামদা ঝর্ণা এবং লক্ষ্মণ ঝর্না। সংগৃহীত ছবি।
*প্রথমত বিহরীনাথ পাহাড় ঝর্নার জন্য বিখ্যাত। একের পর এক ঝর্না রয়েছে এখানে, বর্ষাকালে যেন আরও চপল হয়ে ওঠে এই ঝর্নাগুলি। ঝর্নার শোভা নিতে চাইলে ঘুরে দেখতেই হবে সীতা ঝর্না, রামদা ঝর্ণা এবং লক্ষ্মণ ঝর্না। সংগৃহীত ছবি।