Birbhum Tourism: বোলপুর শান্তিনিকেতন ঘুরতে এসে এই জায়গাটি না দেখলে বড় মিস করবেন, আপনি গিয়েছেন?

বীরভূম জেলার মধ্যে বোলপুর শান্তিনিকেতন হয়ত অনেক বার ঘুরতে এসেছেন। তবে যদি আপনি রবীন্দ্র ভবন অর্থাৎ রবীন্দ্র সংগ্রহশালা না দেখলেন তাহলে মিস করবেন কিন্তু অনেক কিছু।
বীরভূম জেলার মধ্যে বোলপুর শান্তিনিকেতন হয়ত অনেক বার ঘুরতে এসেছেন। তবে যদি আপনি রবীন্দ্র ভবন অর্থাৎ রবীন্দ্র সংগ্রহশালা না দেখলেন তাহলে মিস করবেন কিন্তু অনেক কিছু।(সৌভিক রায়)
তাই এবার বোলপুর শান্তিনিকেতন গেলে অবশ্যই ঘুরে দেখুন রবীন্দ্র ভবন।কবিগুরুর ব্যবহৃত নানা সামগ্রী রাখা আছে এই সংগ্রহশালাতে৷ রয়েছে নানা দুর্মূল্য ছবি, পুঁথি, মূল্যবান সামগ্রী এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নোবেলর রেপ্লিকা৷
তাই এবার বোলপুর শান্তিনিকেতন গেলে অবশ্যই ঘুরে দেখুন রবীন্দ্র ভবন।কবিগুরুর ব্যবহৃত নানা সামগ্রী রাখা আছে এই সংগ্রহশালাতে৷ রয়েছে নানা দুর্মূল্য ছবি, পুঁথি, মূল্যবান সামগ্রী এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নোবেলর রেপ্লিকা৷
টিকিট কেটে পর্যটকদের ভিতরে প্রবেশ করতে হয়৷ ভারতীয়দের ক্ষেত্রে টিকিটের দাম ৭০ টাকা৷ সার্কগোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির পর্যটকদের জন্য ৩০০ টাকা এবং অন্যান্য বিদেশি পর্যটকদের জন্য টিকিটমূল্য ৭০০ টাকা৷ টিকিট বিক্রি করেই বিপুল টাকা আয় করে বিশ্বভারতী৷ এখানেই এলে দেখতে পাবেন রবীন্দ্রনাথ এর ব্যাবহৃত গাড়ি। কলকাতা জোড়াসাঁকো থেকে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ট্রেনে করে নেমে যে গাড়িতে বোলপুর ঘুরতেন সেই গাড়ি ওখানে রয়েছে।
টিকিট কেটে পর্যটকদের ভিতরে প্রবেশ করতে হয়৷ ভারতীয়দের ক্ষেত্রে টিকিটের দাম ৭০ টাকা৷ সার্কগোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির পর্যটকদের জন্য ৩০০ টাকা এবং অন্যান্য বিদেশি পর্যটকদের জন্য টিকিটমূল্য ৭০০ টাকা৷ টিকিট বিক্রি করেই বিপুল টাকা আয় করে বিশ্বভারতী৷ এখানেই এলে দেখতে পাবেন রবীন্দ্রনাথ এর ব্যাবহৃত গাড়ি। কলকাতা জোড়াসাঁকো থেকে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ট্রেনে করে নেমে যে গাড়িতে বোলপুর ঘুরতেন সেই গাড়ি ওখানে রয়েছে।
সালটা ১৯৩৮, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় থেকে কৃষি বিজ্ঞানে পড়াশোনা শেষ করে জোড়াসাঁকো ফেরেন রবীন্দ্রনাথের ছেলে রথীন্দ্রনাথ। সেই সময় কবিগুরুর স্বাস্থ্য তেমন ভাল ছিল না। তাও ক্যাম্পাসে হেঁটে হেঁটেই চলাফেরা করতেন। বাবার এই কষ্ট দেখে তাঁকে একটি গাড়ি কিনে দেন রথীন্দ্রনাথ- মডেল নম্বর 1933 Humber। ওই সময়ে এটি ছিল একমাত্র মোটরচালিত যানবাহন। এই হাম্বার গাড়ি অনেকটা বর্তমানের সেডান গাড়ির মত।
সালটা ১৯৩৮, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় থেকে কৃষি বিজ্ঞানে পড়াশোনা শেষ করে জোড়াসাঁকো ফেরেন রবীন্দ্রনাথের ছেলে রথীন্দ্রনাথ। সেই সময় কবিগুরুর স্বাস্থ্য তেমন ভাল ছিল না। তাও ক্যাম্পাসে হেঁটে হেঁটেই চলাফেরা করতেন। বাবার এই কষ্ট দেখে তাঁকে একটি গাড়ি কিনে দেন রথীন্দ্রনাথ- মডেল নম্বর 1933 Humber। ওই সময়ে এটি ছিল একমাত্র মোটরচালিত যানবাহন। এই হাম্বার গাড়ি অনেকটা বর্তমানের সেডান গাড়ির মত।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যেখানে বসবাস করতেন সেই বাড়িটি শান্তিনিকেতন গৃহ। এই বাড়িটি উপাসনা গৃহের ঠিক দক্ষিণ দিকে অবস্থিত। এছাড়া রবীন্দ্র ভবনে ভেতরে রয়েছে উত্তরায়ণ৷ সেখানে উদয়ন বাড়ি রয়েছে, পূর্ণচ্য রয়েছে, কোণার্ক ও শ্যামলী রয়েছে । এছাড়াও এরকম একাধিক বাড়ি যে বাড়িতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বসবাস করতেন। এছাড়াও সেখানে গেলে দেখতে পাবেন রবীন্দ্রনাথের ব্যবহৃত চেয়ার টেবিল থেকে শুরু করে আয়না চিরুনি এবং বিভিন্ন ধরনের পোশাক। তাহলে এবার বোলপুর ঘুরতে গেলে অবশ্যই ঘুরে আসুন এই জায়গাটি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যেখানে বসবাস করতেন সেই বাড়িটি শান্তিনিকেতন গৃহ। এই বাড়িটি উপাসনা গৃহের ঠিক দক্ষিণ দিকে অবস্থিত। এছাড়া রবীন্দ্র ভবনে ভেতরে রয়েছে উত্তরায়ণ৷ সেখানে উদয়ন বাড়ি রয়েছে, পূর্ণচ্য রয়েছে, কোণার্ক ও শ্যামলী রয়েছে । এছাড়াও এরকম একাধিক বাড়ি যে বাড়িতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বসবাস করতেন। এছাড়াও সেখানে গেলে দেখতে পাবেন রবীন্দ্রনাথের ব্যবহৃত চেয়ার টেবিল থেকে শুরু করে আয়না চিরুনি এবং বিভিন্ন ধরনের পোশাক। তাহলে এবার বোলপুর ঘুরতে গেলে অবশ্যই ঘুরে আসুন এই জায়গাটি।