তাঁদের দু’জনের একটি সন্তানও ছিল। কিন্তু এর পর তাঁরা আরও এক সন্তান চেয়েছিলেন। তার জন্যই এই বিয়ের সিদ্ধান্ত৷

Wedding: আপত্তি নেই, নিজেদের হাতে স্বামীর তৃতীয় বিয়ে দিলেন অন্য দুই স্ত্রী! তারপর…

তাদের দু’জনের একটি সন্তানও ছিল। কিন্তু এর পর তারা আরও এক সন্তান চেয়েছিলেন। তখন পার্বতমার সঙ্গে আপ্পালাম্মাও তাঁদের স্বামী
তাদের দু’জনের একটি সন্তানও ছিল। কিন্তু এর পর তারা আরও এক সন্তান চেয়েছিলেন। তখন পার্বতমার সঙ্গে আপ্পালাম্মাও তাঁদের স্বামী
পরপর দুটি বিয়ে করেন এই ভদ্রলোক। গুলেলু গ্রামের সগেনি পান্ডনা নামে এক ব্যক্তি ২০০০ সালে পার্বতমা নামে এক মহিলাকে বিয়ে করেছিলেন। বিয়ের ৭ বছর পর, পার্বতাম্মার স্বামী আপ্পালাম্মাকে বিয়ে করেন৷ সাগেনী পান্ডনার তৃতীয় বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। পান্ডনা তাঁর দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন যে তিনি কিল্লামকোটা গ্রামের বাঁধভেধীর বাসিন্দা লাভা ওরফে লক্ষ্মীকে পছন্দ করেন।
পরপর দুটি বিয়ে করেন এই ভদ্রলোক। গুলেলু গ্রামের সগেনি পান্ডনা নামে এক ব্যক্তি ২০০০ সালে পার্বতমা নামে এক মহিলাকে বিয়ে করেছিলেন। বিয়ের ৭ বছর পর, পার্বতাম্মার স্বামী আপ্পালাম্মাকে বিয়ে করেন৷ সাগেনী পান্ডনার তৃতীয় বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। পান্ডনা তাঁর দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন যে তিনি কিল্লামকোটা গ্রামের বাঁধভেধীর বাসিন্দা লাভা ওরফে লক্ষ্মীকে পছন্দ করেন।
এই বিয়েতে বাড়ির অন্যরাও রাজি হন। পান্ডান্নার দুই স্ত্রী নিজেরাই বিয়ের কার্ড ছাপান৷ বিয়ের সব দায়িত্ব পালন করেন৷ খুবই ঘটা করে তৃতীয় বিয়ের আয়োজন করেন৷ তৃতীয় বিয়ে হয় ২৫ জুন। এই বিয়ে গোটা এলাকার আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে৷ যার পরে পান্ডানা তাঁর তিন স্ত্রীসহ তাঁর আত্মীয়দের কাছ থেকে দূরে চলে যান।
এই বিয়েতে বাড়ির অন্যরাও রাজি হন। পান্ডান্নার দুই স্ত্রী নিজেরাই বিয়ের কার্ড ছাপান৷ বিয়ের সব দায়িত্ব পালন করেন৷ খুবই ঘটা করে তৃতীয় বিয়ের আয়োজন করেন৷ তৃতীয় বিয়ে হয় ২৫ জুন। এই বিয়ে গোটা এলাকার আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে৷ যার পরে পান্ডানা তাঁর তিন স্ত্রীসহ তাঁর আত্মীয়দের কাছ থেকে দূরে চলে যান।
তাঁদের দু’জনের একটি সন্তানও ছিল। কিন্তু এর পর তাঁরা আরও এক সন্তান চেয়েছিলেন। তার জন্যই এই বিয়ের সিদ্ধান্ত৷
তাঁদের দু’জনের একটি সন্তানও ছিল। কিন্তু এর পর তাঁরা আরও এক সন্তান চেয়েছিলেন। তার জন্যই এই বিয়ের সিদ্ধান্ত৷
কিল্লামকোটার গ্রামবাসীদের মতে, পান্ডানার কিছু কৃষি জমি রয়েছে এবং তিনি দিনমজুরের কাজও করেন। তাঁদের স্ত্রীরাও কাজে সাহায্য করেন। গ্রামবাসী বলল যে, প্রথম দুই স্ত্রী পার্বতমা ও আপ্পালাম্মা তাদের বলেছেন যে তাঁরা দু’জনের একসঙ্গে থাকতে কোনও সমস্যা নেই৷  তাঁরা দু’জনেই পান্ডানার সঙ্গে স্বস্তিতে জীবনযাপন করছেন। তাঁরা আরেকটি সন্তান চেয়েছিলেন৷ কিন্তু সেটা সম্ভব ছিল না৷ ফলে স্বামীর আরও একটি বিয়ের আয়োজন করেন৷

কিল্লামকোটার গ্রামবাসীদের মতে, পান্ডানার কিছু কৃষি জমি রয়েছে এবং তিনি দিনমজুরের কাজও করেন। তাঁদের স্ত্রীরাও কাজে সাহায্য করেন। গ্রামবাসী বলল যে, প্রথম দুই স্ত্রী পার্বতমা ও আপ্পালাম্মা তাদের বলেছেন যে তাঁরা দু’জনের একসঙ্গে থাকতে কোনও সমস্যা নেই৷ তাঁরা দু’জনেই পান্ডানার সঙ্গে স্বস্তিতে জীবনযাপন করছেন। তাঁরা আরেকটি সন্তান চেয়েছিলেন৷ কিন্তু সেটা সম্ভব ছিল না৷ ফলে স্বামীর আরও একটি বিয়ের আয়োজন করেন৷