নব্বইয়ের দশকে প্রচুর ছবি মুক্তি পেয়েছিল। যা বক্স অফিসে দেদার সাফল্য লাভ করেছিল। আজও সেই সমস্ত ছবি ওটিটি কিংবা টিভি-তে দেখতে পছন্দ করেন দর্শকরা। এর মধ্যে অন্যতম হল ‘ঘাতক’। যার জেরে জনপ্রিয় নায়কের তকমা লাভ করেছিলেন সানি দেওল।

বাবার চরিত্রের জন্য পুরস্কার জিতেছিলেন অমরিশ পুরি, অথচ দুর্ধর্ষ অভিনয় সত্ত্বেও নায়কের ঝুলি ছিল ফাঁকা; কোন ছবির কথা বলা হচ্ছে বুঝতে পারছেন কি?

নব্বইয়ের দশকে প্রচুর ছবি মুক্তি পেয়েছিল। যা বক্স অফিসে দেদার সাফল্য লাভ করেছিল। আজও সেই সমস্ত ছবি ওটিটি কিংবা টিভি-তে দেখতে পছন্দ করেন দর্শকরা। এর মধ্যে অন্যতম হল ‘ঘাতক’। যার জেরে জনপ্রিয় নায়কের তকমা লাভ করেছিলেন সানি দেওল।
নব্বইয়ের দশকে প্রচুর ছবি মুক্তি পেয়েছিল। যা বক্স অফিসে দেদার সাফল্য লাভ করেছিল। আজও সেই সমস্ত ছবি ওটিটি কিংবা টিভি-তে দেখতে পছন্দ করেন দর্শকরা। এর মধ্যে অন্যতম হল ‘ঘাতক’। যার জেরে জনপ্রিয় নায়কের তকমা লাভ করেছিলেন সানি দেওল।
আসলে ১৯৯৬ সালের সুপারহিট ছবিগুলির মধ্যে অন্যতম ছিল ‘ঘাতক’। যা বক্স অফিসে তুমুল সাফল্য লাভ করেছিল। ওই ছবির নায়িকা ছিলেন মীনাক্ষি শেষাদ্রি। আর সানির বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অমরিশ পুরি।
আসলে ১৯৯৬ সালের সুপারহিট ছবিগুলির মধ্যে অন্যতম ছিল ‘ঘাতক’। যা বক্স অফিসে তুমুল সাফল্য লাভ করেছিল। ওই ছবির নায়িকা ছিলেন মীনাক্ষি শেষাদ্রি। আর সানির বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অমরিশ পুরি।
ছবির গল্প ভক্তদের মন জয় করে নিয়েছিল। কাশীনাথ ওই ছবিটির একটি শক্তিশালী চরিত্র। যা সুন্দর ভাবে পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছিলেন সানি। ফলে অচিরেই দর্শকদের মনে স্থান করে নিয়েছিলেন তিনি। আর ‘ঘাতক’ ছবিতে তাঁর অভিনয় নিয়ে আজও চর্চা হয়।
ছবির গল্প ভক্তদের মন জয় করে নিয়েছিল। কাশীনাথ ওই ছবিটির একটি শক্তিশালী চরিত্র। যা সুন্দর ভাবে পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছিলেন সানি। ফলে অচিরেই দর্শকদের মনে স্থান করে নিয়েছিলেন তিনি। আর ‘ঘাতক’ ছবিতে তাঁর অভিনয় নিয়ে আজও চর্চা হয়।
ঘাতক ছবিতে ড্যানি ডেনজঙ্গপা ভয়ঙ্কর খলনায়ক কাটিয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। এর পাশাপাশি মুকেশ ঋষি, দীপ ধিলোঁ, টিনু ভার্মা, ব্রিজগোপাল, মুখতার খান এবং অন্যান্য তারকাদের খল চরিত্রে দেখা গিয়েছিল। সব মিলিয়ে ৭ জন খলনায়ক ছিলেন এই ছবিটিতে। কাশী এবং সমস্ত খলনায়কদের মধ্যে দুর্ধর্ষ লড়াই দেখা গিয়েছিল।
ঘাতক ছবিতে ড্যানি ডেনজঙ্গপা ভয়ঙ্কর খলনায়ক কাটিয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। এর পাশাপাশি মুকেশ ঋষি, দীপ ধিলোঁ, টিনু ভার্মা, ব্রিজগোপাল, মুখতার খান এবং অন্যান্য তারকাদের খল চরিত্রে দেখা গিয়েছিল। সব মিলিয়ে ৭ জন খলনায়ক ছিলেন এই ছবিটিতে। কাশী এবং সমস্ত খলনায়কদের মধ্যে দুর্ধর্ষ লড়াই দেখা গিয়েছিল।
যদিও এত শক্তিশালী অভিনয়ের পরেও একটি পুরস্কারও জেতেননি সানি দেওল। তবে তাঁর বাবার চরিত্রে অভিনয়ের জন্য অমরিশ পুরি বেস্ট সাপোর্টিং অ্যাক্টর ক্যাটাগরিতে ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন। সানি দেওল অবশ্য সেরা অভিনেতার তালিকায় মনোনয়ন পেয়েছিলেন। তবে পুরস্কার জিততে পারেননি। এদিকে বেস্ট সাপোর্টিং অ্যাক্টর ক্যাটাগরিতে স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডও জিতেছিলেন অমরিশ পুরি।
যদিও এত শক্তিশালী অভিনয়ের পরেও একটি পুরস্কারও জেতেননি সানি দেওল। তবে তাঁর বাবার চরিত্রে অভিনয়ের জন্য অমরিশ পুরি বেস্ট সাপোর্টিং অ্যাক্টর ক্যাটাগরিতে ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন। সানি দেওল অবশ্য সেরা অভিনেতার তালিকায় মনোনয়ন পেয়েছিলেন। তবে পুরস্কার জিততে পারেননি। এদিকে বেস্ট সাপোর্টিং অ্যাক্টর ক্যাটাগরিতে স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডও জিতেছিলেন অমরিশ পুরি।
১৯৯৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ঘাতক’ বড় পর্দায় সুপারহিট হয়েছিল। বক্স অফিসেও এসেছিল দেদার সাফল্য। বাজেটের তুলনায় বিশ্বব্যাপী চার গুণেরও বেশি আয় করেছিল ছবিটি। বক্স অফিস ইন্ডিয়ার পরিসংখ্যান বলছে, ‘ঘাতক’ ছবিটি তৈরি করতে মোট খরচ হয়েছিল ৬.২৫ কোটি টাকা। তবে মুক্তি পাওয়ার পরে ছবিটি দেশেই ব্যবসা করেছিল ১৫.২১ কোটি টাকার। এর পাশাপাশি গোটা বিশ্বে এই ছবিটি আয় করেছিল ২৬.৫৭ কোটি টাকা। ‘ঘাতক’ পরিচালনা করেছিলেন রাজকুমার সন্তোষী।
১৯৯৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ঘাতক’ বড় পর্দায় সুপারহিট হয়েছিল। বক্স অফিসেও এসেছিল দেদার সাফল্য। বাজেটের তুলনায় বিশ্বব্যাপী চার গুণেরও বেশি আয় করেছিল ছবিটি। বক্স অফিস ইন্ডিয়ার পরিসংখ্যান বলছে, ‘ঘাতক’ ছবিটি তৈরি করতে মোট খরচ হয়েছিল ৬.২৫ কোটি টাকা। তবে মুক্তি পাওয়ার পরে ছবিটি দেশেই ব্যবসা করেছিল ১৫.২১ কোটি টাকার। এর পাশাপাশি গোটা বিশ্বে এই ছবিটি আয় করেছিল ২৬.৫৭ কোটি টাকা। ‘ঘাতক’ পরিচালনা করেছিলেন রাজকুমার সন্তোষী।