লাইফস্টাইল Uric Acid Controlling Tips: শরীরে এই অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়লে জলের ঘাটতি হয়, ধীরে ধীরে জীবনযাপন স্তব্ধও হতে পারে! সাবধান Gallery June 1, 2024 Bangla Digital Desk অনেকেই মনে করেন, বয়স্কদেরই বোধ হয় ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, ইউরিক অ্যাসিডের মতো ক্রনিক সমস্যা দেখা দেয়। চিকিৎসকরা বলছেন, এখন অল্প বয়সেও উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন অনেকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) ইউরিক অ্যাসিড খুবই খারাপ। শরীরকে ধীরে ধীরে শেষ করে, জীবনযাপন স্তম্ভ করে দেয়। কার শরীরে কতটা পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড থাকবে, তা নির্ভর করে সেই ব্যক্তির খাদ্যতালিকায় প্রোটিনের পরিমাণ এবং বিপাকহার কেমন, তার উপর। চিকিৎসকদের মতে, রক্তে এই অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে না পারলে ভবিষ্যতে বিস্তর রোগ জাঁকিয়ে বসতে পারে। ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে ঝুঁকি আরও দ্বিগুণ হয়। সুস্থ থাকতে তাই খাওয়াদাওয়ায় রাশ টানতে হবে। জেনে নিন, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন, তাঁদের রোজকার জীবনে কোন কোন অভ্যাসে বদল আনতে হবে। কী কী করলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা? ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়লে ডায়েটে বড়সড় বদল আনতে হবে। এমন রোগীকে কম পিউরিনের মাত্রা যুক্ত খাবার খেতে হবে। পিউরিন যৌগ রক্তে মিশে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এ ক্ষেত্রে লো ফ্যাট দুগ্ধজাত খাবার, সবুজ শাকসব্জি, মিলেট, ফল, ভেষজ চা খাওয়া যেতে পারে। তবে রেডমিট, সামুদ্রিক মাছ খাওয়া যাবে না। মাছ, চিকেন বা ডিম খাওয়া যেতে পারে। সব মিলিয়ে দিনে ৫০ গ্রামের বেশি নয়। মাছ বা চিকেন নিয়মিত খাওয়া গেলেও, মাছের মুড়ো, মুরগির মেটে বাদ দিতে হবে। ডায়েটে ফাইবার আর ভিটামিন সি-যুক্ত খাবার বেশি করে রাখতে হবে। চিনি খাওয়া কিংবা চিনিযুক্ত কোনও পানীয় খাওয়া বন্ধ করতে হবে। কর্ন সিরাপ দেওয়া খাবার একেবারে বন্ধ করা উচিত। নরম পানীয়, রং দেওয়া জেলি, জ্যাম, সিরাপ, কৌটোবন্দি ফ্রুট জুস খাওয়া চলবে না। মদ্যপান বন্ধ করতে হবে। মদ্যপান করলে কিন্তু ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা অনেকটাই বেড়ে যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)