মানকচুর উপকারিতা

Vegetable: অতি সস্তার এই সবজির দিকে ঘুরেও দেখে না অনেকে, উপকারে সোনার চেয়েও দামি! সপ্তাহে একদিন খেলেই মিরাকল, বাজার খুঁজে কিনে আনুন

*মানকচু লো-ক্যালোরি, হাই ফাইবার খাবার। খাদ্যতালিকায় কচু রাখলে অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরানো সম্ভব। দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভর্তি রাখে কচু। ফলে খিদে কম পায়।
*মানকচু লো-ক্যালোরি, হাই ফাইবার খাবার। খাদ্যতালিকায় কচু রাখলে অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরানো সম্ভব। দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভর্তি রাখে কচু। ফলে খিদে কম পায়।
*মানকচুর শিকড়ের এক টুকরো নিয়ে নালি ঘায়ে লাগালে পুঁজ, রক্ত ও রস সব বেরিয়ে যায় এবং ঘায়ের ক্ষত তিন-চার দিনের মধ্যে সেরে যায়। পচা নালি ঘায়েও এই ওষুধ ব্যাপক কাজ দেয়।
*মানকচুর শিকড়ের এক টুকরো নিয়ে নালি ঘায়ে লাগালে পুঁজ, রক্ত ও রস সব বেরিয়ে যায় এবং ঘায়ের ক্ষত তিন-চার দিনের মধ্যে সেরে যায়। পচা নালি ঘায়েও এই ওষুধ ব্যাপক কাজ দেয়।
*কচু ফাইবার, পটাসিয়াম, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়ামের দুর্দান্ত উৎস। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ও ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায় কচু। এই সবজি, রক্তের গ্লাইসেমিক মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
*কচু ফাইবার, পটাসিয়াম, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়ামের দুর্দান্ত উৎস। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ও ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায় কচু। এই সবজি, রক্তের গ্লাইসেমিক মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
*মুখের ভেতর ঘা হলে মানকচু পুড়িয়ে তার ছাই মধুর সঙ্গে মিশিয়ে লাগালে উপকার পাওয়া যায়। মানকচুর ডাঁটা আগুনে সেঁকে নিয়ে তার রস কানে দিলে বাচ্চাদের কান পাকা রোগে উপকার পাওয়া যায়।
*মুখের ভেতর ঘা হলে মানকচু পুড়িয়ে তার ছাই মধুর সঙ্গে মিশিয়ে লাগালে উপকার পাওয়া যায়। মানকচুর ডাঁটা আগুনে সেঁকে নিয়ে তার রস কানে দিলে বাচ্চাদের কান পাকা রোগে উপকার পাওয়া যায়।
*দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে মানকচু কার্যকরী। মানকচুতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও বিটা ক্যারোটিন। যা শরীরে রোগ সৃষ্টিকারী ফ্রি র‍্যাডিকেলসকে দূরে রাখে। এতে থাকা ভিটামিন চোখের জন্য উপকারী।
*দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে মানকচু কার্যকরী। মানকচুতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও বিটা ক্যারোটিন। যা শরীরে রোগ সৃষ্টিকারী ফ্রি র‍্যাডিকেলসকে দূরে রাখে। এতে থাকা ভিটামিন চোখের জন্য উপকারী।