‘শালিকে বিয়ে করব’, জামাইয়ের দাবি শুনে চক্ষু চড়কগাছ শ্বশুরের! ১৭ বছর পর যা হল বিহারের ভগলপুরে…

১০ বছর, ২০ বছর বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজার কথা তো শুনেছেন, কিন্তু ভাগলপুর আদালত এক ব্যক্তিকে এমন শাস্তি দিল যে সবাই অবাক!
১০ বছর, ২০ বছর বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজার কথা তো শুনেছেন, কিন্তু ভাগলপুর আদালত এক ব্যক্তিকে এমন শাস্তি দিল যে সবাই অবাক!
আসলে, ১৭ বছর আগে রাজকুমার মণ্ডলের বিরুদ্ধে তাঁর শালির সঙ্গে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে। যার মামলা চলছিল দীর্ঘদিন৷ তারপরই আসে আদালতের এমন নির্দেশ৷
আসলে, ১৭ বছর আগে রাজকুমার মণ্ডলের বিরুদ্ধে তাঁর শালির সঙ্গে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে। যার মামলা চলছিল দীর্ঘদিন৷ তারপরই আসে আদালতের এমন নির্দেশ৷
আসলে কী ঘটেছিল? ১৭ বছর আগে এক জামাইবাবু তাঁর শালিকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিতে থাকে৷ তিনি তাঁর শ্বশুরকে ডেকে হুমকি দেন যে তাঁর বড় মেয়ে তাঁর স্ত্রী গুহো দেবীকে তখনই তাঁর কাছে রেখে ছোট মেয়ে বুলো কুমারীর সঙ্গে বিয়ে করবেন। কিন্তু এ কথা শুনে শ্বশুর নারায়ণ মণ্ডল তাঁর ছোট মেয়ের বিয়ে ঠিক করে ২০০৭ সালেই বিয়েটা করে দেন। জামাতা রাজকুমার মণ্ডল বিষয়টি জানতে পেরে অত্যন্ত বিরক্ত হন। ২০০৭ সালের ৩০ জুন তিনি তাঁর সদ্য বিবাহিত শালির সঙ্গে পালিয়ে যান।
আসলে কী ঘটেছিল? ১৭ বছর আগে এক জামাইবাবু তাঁর শালিকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিতে থাকে৷ তিনি তাঁর শ্বশুরকে ডেকে হুমকি দেন যে তাঁর বড় মেয়ে তাঁর স্ত্রী গুহো দেবীকে তখনই তাঁর কাছে রেখে ছোট মেয়ে বুলো কুমারীর সঙ্গে বিয়ে করবেন। কিন্তু এ কথা শুনে শ্বশুর নারায়ণ মণ্ডল তাঁর ছোট মেয়ের বিয়ে ঠিক করে ২০০৭ সালেই বিয়েটা করে দেন। জামাতা রাজকুমার মণ্ডল বিষয়টি জানতে পেরে অত্যন্ত বিরক্ত হন। ২০০৭ সালের ৩০ জুন তিনি তাঁর সদ্য বিবাহিত শালির সঙ্গে পালিয়ে যান।
এর পরই সানোখার থানা এলাকার বাসিন্দা শ্বশুর নারায়ণ মণ্ডল জামাই রাজকুমার মণ্ডলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। থানা পুলিশ বিষয়টি ততটা গুরুত্ব না দেওয়ার অভিযোগ ওঠে৷ তখন শ্বশুরবাড়ির লোকজন আদালতের দ্বারস্থ হন। আদালত মামলাটি আমলে নিতে থানায় নির্দেশ দেন। এরপর জামাইয়ের পুরো পরিবারের বিরুদ্ধে মামলা করেন শ্বশুর। থানা পুলিশ মামলাটি তদন্ত করে চার্জশিট দাখিল করে৷ এ মামলায় শাস্তির বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আগে বিচারক এমন আদেশ জারি করেন যা শুনে সবাই অবাক হয়।
এর পরই সানোখার থানা এলাকার বাসিন্দা শ্বশুর নারায়ণ মণ্ডল জামাই রাজকুমার মণ্ডলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। থানা পুলিশ বিষয়টি ততটা গুরুত্ব না দেওয়ার অভিযোগ ওঠে৷ তখন শ্বশুরবাড়ির লোকজন আদালতের দ্বারস্থ হন। আদালত মামলাটি আমলে নিতে থানায় নির্দেশ দেন। এরপর জামাইয়ের পুরো পরিবারের বিরুদ্ধে মামলা করেন শ্বশুর। থানা পুলিশ মামলাটি তদন্ত করে চার্জশিট দাখিল করে৷ এ মামলায় শাস্তির বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আগে বিচারক এমন আদেশ জারি করেন যা শুনে সবাই অবাক হয়।
এই পুরো মামলার শুনানি শেষ হওয়ার পর এডিজে ১৬-এর আদালত অভিযুক্ত রাজকুমার মণ্ডলকে ২৫টি চারা রোপণের নির্দেশ দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, এর সার্টিফিকেটও স্থানীয় থানা থেকে সংগ্রহ করে আদালতে জমা দিতে বলা হয়েছে। পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে ২৮শে আগস্ট। জানানো হয়েছে, বর্তমান যুগে পরিবেশ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং সেই দৃষ্টিকোণ থেকেই বিচারক এই নির্দেশ দিয়েছেন। অভিযুক্তের এমন শাস্তি হলে পরিবেশও রক্ষা হবে।
এই পুরো মামলার শুনানি শেষ হওয়ার পর এডিজে ১৬-এর আদালত অভিযুক্ত রাজকুমার মণ্ডলকে ২৫টি চারা রোপণের নির্দেশ দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, এর সার্টিফিকেটও স্থানীয় থানা থেকে সংগ্রহ করে আদালতে জমা দিতে বলা হয়েছে। পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে ২৮শে আগস্ট। জানানো হয়েছে, বর্তমান যুগে পরিবেশ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং সেই দৃষ্টিকোণ থেকেই বিচারক এই নির্দেশ দিয়েছেন। অভিযুক্তের এমন শাস্তি হলে পরিবেশও রক্ষা হবে।