Weight Loss Before Durga Puja: জেদি মেদ ঝড়বে ঝপঝপ, এই ডাল পুষ্টির খনি, রোজ এক বাটি খেলে মেটিবলিজম বাড়বে, শরীরে আসবে জেল্লা

আমাদের দেশে প্রায় প্রত্যেক বাড়িতেই বিভিন্ন ধরনের ডাল রান্না হয়। চিকিৎসকরাও ডালকে প্রোটিনের সবচেয়ে বড় উৎস বলে গণ্য করেন। আবার অনেকে ডালের জল খেয়ে নেন। আসলে এটা বিশ্বাস করা হয় যে, ডালের জলের মধ্যে ডালের চেয়ে বেশি প্রোটিন থাকে। এই বিষয়টি নিয়ে অনেক জায়গায় বিভ্রান্তি রয়েছে। তাই বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক ডাল না কি ডালের জলে বেশি প্রোটিন থাকে।
আমাদের দেশে প্রায় প্রত্যেক বাড়িতেই বিভিন্ন ধরনের ডাল রান্না হয়। চিকিৎসকরাও ডালকে প্রোটিনের সবচেয়ে বড় উৎস বলে গণ্য করেন। আবার অনেকে ডালের জল খেয়ে নেন। আসলে এটা বিশ্বাস করা হয় যে, ডালের জলের মধ্যে ডালের চেয়ে বেশি প্রোটিন থাকে। এই বিষয়টি নিয়ে অনেক জায়গায় বিভ্রান্তি রয়েছে। তাই বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক ডাল না কি ডালের জলে বেশি প্রোটিন থাকে।
রান্না করা মুসুর ডালে প্রোটিনের পরিমাণ:মুসুর ডাল ভারতীয় খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রোটিনের একটি ভাল উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। রান্না করা মুসুর ডালে প্রোটিনের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন এবং মিনারেলও থাকে। ডাল রান্না করলে এর পুষ্টিগুণে তেমন প্রভাব পড়ে না। এক কাপ রান্না করা অড়হর ডাল থেকে গড়ে ১৫-১৮ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। যা পেশির বিকাশ এবং শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়।
রান্না করা মুসুর ডালে প্রোটিনের পরিমাণ:
মুসুর ডাল ভারতীয় খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রোটিনের একটি ভাল উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। রান্না করা মুসুর ডালে প্রোটিনের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন এবং মিনারেলও থাকে। ডাল রান্না করলে এর পুষ্টিগুণে তেমন প্রভাব পড়ে না। এক কাপ রান্না করা অড়হর ডাল থেকে গড়ে ১৫-১৮ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। যা পেশির বিকাশ এবং শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়।
মুগ ও মুসুর ডালের প্রোটিনের পরিমাণ:১ কাপ রান্না করা মুগ ডালে প্রায় ১৪-১৬ গ্রাম প্রোটিন থাকে। ১ কাপ রান্না করা মুসুর ডালে প্রায় ১৮ গ্রাম প্রোটিন থাকে। রান্না করা মুসুর ডালের প্রোটিন সহজে শরীরে মিশে যায় এবং তা হজম করাও বেশ সহজ। এছাড়া, ডাল খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে। ফলে ক্ষুধাও থাকে নিয়ন্ত্রণে।
মুগ ও মুসুর ডালের প্রোটিনের পরিমাণ:
১ কাপ রান্না করা মুগ ডালে প্রায় ১৪-১৬ গ্রাম প্রোটিন থাকে। ১ কাপ রান্না করা মুসুর ডালে প্রায় ১৮ গ্রাম প্রোটিন থাকে। রান্না করা মুসুর ডালের প্রোটিন সহজে শরীরে মিশে যায় এবং তা হজম করাও বেশ সহজ। এছাড়া, ডাল খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে। ফলে ক্ষুধাও থাকে নিয়ন্ত্রণে।
মুসুর ডালের জলের প্রোটিনের পরিমাণ:বিশেষ করে ওজন কমানোর জন্য মুসুর ডালের জল পানের প্রবণতা সকলের মধ্যে বাড়ছে। তবে মুসুর ডালের জলে প্রোটিনের পরিমাণ রান্না করা মুসুর ডালের তুলনায় অনেকটাই কম হয়। আসলে ডালের জল তৈরির প্রক্রিয়ায় ডালের ফাইবার এবং কিছু পুষ্টি উপাদান বেরিয়ে যায়। ফলে এর প্রোটিনের পরিমাণও কমে যায়।
মুসুর ডালের জলের প্রোটিনের পরিমাণ:
বিশেষ করে ওজন কমানোর জন্য মুসুর ডালের জল পানের প্রবণতা সকলের মধ্যে বাড়ছে। তবে মুসুর ডালের জলে প্রোটিনের পরিমাণ রান্না করা মুসুর ডালের তুলনায় অনেকটাই কম হয়। আসলে ডালের জল তৈরির প্রক্রিয়ায় ডালের ফাইবার এবং কিছু পুষ্টি উপাদান বেরিয়ে যায়। ফলে এর প্রোটিনের পরিমাণও কমে যায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে , রান্না করা মুসুর ডাল স্পষ্ট ভাবে ডালের জলের তুলনায় আমাদের শরীরে বেশি মাত্রায় প্রোটিন সরবরাহ করে। রান্না করা মুসুর ডালও চর্বি কমানোর জন্য একটি ভাল বিকল্প। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার রয়েছে, যা ওজন কমানোর প্রক্রিয়ায় সহায়ক। ফলে যাঁরা প্রোটিন এবং চর্বি কমানোর জন্য ডাল খান, তাঁদের জন্য রান্না করা ডাল খাওয়াই সবচেয়ে উপকারী।
বিশেষজ্ঞদের মতে , রান্না করা মুসুর ডাল স্পষ্ট ভাবে ডালের জলের তুলনায় আমাদের শরীরে বেশি মাত্রায় প্রোটিন সরবরাহ করে। রান্না করা মুসুর ডালও চর্বি কমানোর জন্য একটি ভাল বিকল্প। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার রয়েছে, যা ওজন কমানোর প্রক্রিয়ায় সহায়ক। ফলে যাঁরা প্রোটিন এবং চর্বি কমানোর জন্য ডাল খান, তাঁদের জন্য রান্না করা ডাল খাওয়াই সবচেয়ে উপকারী।
মেদ কমানোর জন্য কোনটি ভাল:প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার থাকার কারণে রান্না করা মুসুর ডাল চর্বি কমানোর জন্য ভাল। এটি শরীরে মেটাবলিজম বাড়ায় এবং ক্যালোরি বার্ন করতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভর্তি রাখে। যা ক্ষুধা হ্রাস করে। তবে মুসুর ডালের জল কিন্তু ওজন বৃদ্ধির জন্য দায়ী হতে পারে।
মেদ কমানোর জন্য কোনটি ভাল:
প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার থাকার কারণে রান্না করা মুসুর ডাল চর্বি কমানোর জন্য ভাল। এটি শরীরে মেটাবলিজম বাড়ায় এবং ক্যালোরি বার্ন করতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভর্তি রাখে। যা ক্ষুধা হ্রাস করে। তবে মুসুর ডালের জল কিন্তু ওজন বৃদ্ধির জন্য দায়ী হতে পারে।