Tag Archives: Dal

Weight Loss Tips: এক বাটি এই ডাল, ঝপঝপ করে কমাবে ওজন, ডায়াবেটিস কাছে ঘেঁসবে না, কোলেস্টেরলও বলবে বাইবাই!

সাধারণের কাছে খুব জনপ্রিয় খাবার ডাল। বাড়িতে প্রায় রোজই ডাল তৈরি হয়৷ স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত ভাল ডাল৷ সব ডালেরই নিজের নিজের উপকারিতা রয়েছে। সবুজ মুগ বা তর্কা ডাল শরীরের জন্য সবচেয়ে ভাল।পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ডাল খাওয়ার অনেক উপায় রয়েছে। নিয়মিত এই ডাল খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং খারাপ কোলেস্টেরলকেও দূরে যায়।
সাধারণের কাছে খুব জনপ্রিয় খাবার ডাল। বাড়িতে প্রায় রোজই ডাল তৈরি হয়৷ স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত ভাল ডাল৷ সব ডালেরই নিজের নিজের উপকারিতা রয়েছে। সবুজ মুগ বা তর্কা ডাল শরীরের জন্য সবচেয়ে ভাল।পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ডাল খাওয়ার অনেক উপায় রয়েছে। নিয়মিত এই ডাল খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং খারাপ কোলেস্টেরলকেও দূরে যায়।
ওজন ঠিক রাখে: ওজন থাকে কম৷ চর্বি এবং ক্যালোরি কম এবং ফাইবার এবং প্রোটিন বেশি। এই ডাল খেলে অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি কোনও লোভ থাকে না, ফলে ওজন কমে ঝপঝপ করে।
ওজন ঠিক রাখে: ওজন থাকে কম৷ চর্বি এবং ক্যালোরি কম এবং ফাইবার এবং প্রোটিন বেশি। এই ডাল খেলে অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি কোনও লোভ থাকে না, ফলে ওজন কমে ঝপঝপ করে।
রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে: সবুজ মুগ ডাল ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে খুব কম গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে, যা ডায়বেটিক রোগীদের জন্য ভাল। এ ছাড়া সবুজ মুগে পাওয়া কার্বোহাইড্রেট ধীরে ধীরে হজম হয়, যার কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ করে বাড়ে না।
রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে: সবুজ মুগ ডাল ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে খুব কম গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে, যা ডায়বেটিক রোগীদের জন্য ভাল। এ ছাড়া সবুজ মুগে পাওয়া কার্বোহাইড্রেট ধীরে ধীরে হজম হয়, যার কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ করে বাড়ে না।
হার্ট সুস্থ রাখে: এতে থাকে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রেখে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এর পাশাপাশি রক্তচাপের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
হার্ট সুস্থ রাখে: এতে থাকে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রেখে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এর পাশাপাশি রক্তচাপের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
প্রোটিনের ভাল উৎস: প্রোটিনে ভরপুর৷ এটি উদ্ভিদ-ভিত্তিক, এটি নিরামিষাশীদের জন্য একটি দুর্দান্ত বিকল্প। এই প্রোটিন টিস্যুগুলির বিকাশ এবং মেরামতের পাশাপাশি শরীরে এনজাইম এবং হরমোন তৈরির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
প্রোটিনের ভাল উৎস: প্রোটিনে ভরপুর৷ এটি উদ্ভিদ-ভিত্তিক, এটি নিরামিষাশীদের জন্য একটি দুর্দান্ত বিকল্প। এই প্রোটিন টিস্যুগুলির বিকাশ এবং মেরামতের পাশাপাশি শরীরে এনজাইম এবং হরমোন তৈরির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ: সবুজ মুগে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ফেনোলিক কম্পাউন্ডের মতো অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরকে ফ্রি র‌্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি কোষকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস রিলিস করে, দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতেও সক্ষম।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ: সবুজ মুগে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ফেনোলিক কম্পাউন্ডের মতো অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরকে ফ্রি র‌্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি কোষকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস রিলিস করে, দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতেও সক্ষম।

Healthcare: তেজ গুঁড়ো ডাল খেয়েছেন কখনও? গরমে শরীর সুস্থ রাখতে হলে এখুনি জানুন!

আলিপুরদুয়ার: আদিবাসি মুন্ডাদের পছন্দের খাবার তেজ গুঁড়ো ডাল। তবে ডালের ব্যবহার হয় না এই খাবারে। এই পদটি রান্না হয় কচু পাতা গুঁড়ো ও টমেটোর ব্যবহার বেশি করে। আদিবাসীদের মধ্যে মুন্ডাদের বাড়িতে এই খাবারটি প্রায়শই হয়ে থাকে। কচু পাতার গুঁড়োকে বলা হয় তেজ গুঁড়ো।তবে কোনও ডাল ব্যবহার না করে ডালের মত তৈরি হয় পদটি। পাতলা হওয়ার কারণে এটি খাওয়া হয় দুপুরবেলা।

জেনে নেওয়া যাক এই পদটির রেসিপি। জানা যায় এই পদটি তৈরির জন্য কচি কচু পাতা দিন ১৫ আগে তুলে নিতে হয়। এরপর তা শুকোতে হয়। পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে তা সংরক্ষণ করতে হয়।এরপর যেদিন রান্না হয় সেদিন তা বের করে নিতে হয়।কড়াইয়ে সর্ষের তেল গরম হয়ে এলে দিতে হয় পেঁয়াজ কুচি, শুকনো লঙ্কা।

আরও পড়ুন: পকেটে মাত্র ১০০ টাকা থাকলেই হবে! পৌঁছে যাবেন এই পাহাড়ে! গরমে দারুণ সুযোগ

এগুলি ভাজা হলে দিতে হয় শুকনো কচু পাতার গুঁড়ো। একটু জল দিয়ে কষিয়ে নিতে হয় কচু গুঁড়ো। এরপর হলুদ, লবণ দিয়ে দিতে হয়।কচি টমেটো দিয়ে আরও কষিয়ে নিতে হয়। এরপর জল দিয়ে ফুটিয়ে নামিয়ে ফেলতে হয়। তারপরই রেডি হয়ে‌যায় এই তেজ গুঁড়ো ডাল। এই ডাল খেলেই গরমে শরীর থাকবে ঠান্ডা! সুস্থ রাখবে আপনাকে!

ANNANYA DEY

Bloating Control Tips: ভাত ডাল খেয়েও পেট গ্যাসে ফুলে জয়ঢাক? রইল সহজ টিপস

ডাল দিয়ে মেখে ভাত খাওয়া। বহু ভারতীয়ের কাছেই স্বর্গীয় সুখ। এই ডালভাত বা ডালচাওল অনেক সংসারেই এক এবং অদ্বিতীয় মেনু।
ডাল দিয়ে মেখে ভাত খাওয়া। বহু ভারতীয়ের কাছেই স্বর্গীয় সুখ। এই ডালভাত বা ডালচাওল অনেক সংসারেই এক এবং অদ্বিতীয় মেনু।

 

সাশ্রয়ের পাশাপাশি এই মেনু রাঁধতেও সময় কম লাগে এবং রান্না করা সোজা। প্রয়োজনীয় পুষ্টি লাভ করা যায় সহজেই।
সাশ্রয়ের পাশাপাশি এই মেনু রাঁধতেও সময় কম লাগে এবং রান্না করা সোজা। প্রয়োজনীয় পুষ্টি লাভ করা যায় সহজেই।

 

কিন্তু ডালভাত খেলেও অনেক সময় অনেকের পেট ভার বলে মনে হয়। গ্যাস জমে পেট জয়ঢাক হয়ে ফুলে যায়। এই সমস্যার থেকে মুক্তির উপায় জানিয়েছেন পুষ্টিবিদ রাশি চৌধুরী।
কিন্তু ডালভাত খেলেও অনেক সময় অনেকের পেট ভার বলে মনে হয়। গ্যাস জমে পেট জয়ঢাক হয়ে ফুলে যায়। এই সমস্যার থেকে মুক্তির উপায় জানিয়েছেন পুষ্টিবিদ রাশি চৌধুরী।

 

পুষ্টিবিদ রাশির মতে ডাল বা লেন্টিলে থাকে লেক্টিন। এই উপাদান রক্তের মিশে গিয়ে বমি, হজমের গণ্ডগোল, বমি, ডায়রিয়া, পেটের গণ্ডগোলের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
পুষ্টিবিদ রাশির মতে ডাল বা লেন্টিলে থাকে লেক্টিন। এই উপাদান রক্তের মিশে গিয়ে বমি, হজমের গণ্ডগোল, বমি, ডায়রিয়া, পেটের গণ্ডগোলের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

 

এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে একগুচ্ছ পরামর্শ দিয়েছেন রাশি। তাঁর মতে, রান্নার আগের দিন রাতভর অ্যাপল সিডার ভিনিগার ও জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে ডাল। তাতে পেটে গ্যাস জমবে না।
এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে একগুচ্ছ পরামর্শ দিয়েছেন রাশি। তাঁর মতে, রান্নার আগের দিন রাতভর অ্যাপল সিডার ভিনিগার ও জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে ডাল। তাতে পেটে গ্যাস জমবে না।

 

ডাল ভাল করে সিদ্ধ করুন। যত ভাল সিদ্ধ হবে, তত হজম করতে সুবিধে হবে। কিন্তু তাই বলে গলিয়ে ফেলবেন না।
ডাল ভাল করে সিদ্ধ করুন। যত ভাল সিদ্ধ হবে, তত হজম করতে সুবিধে হবে। কিন্তু তাই বলে গলিয়ে ফেলবেন না।

 

ডালে আদা ও হিং দিন রান্নার সময়। এতে স্বাদ, গন্ধ ও গুণ বাড়বে সবই। হজমেও সহায়ক হবে।
ডালে আদা ও হিং দিন রান্নার সময়। এতে স্বাদ, গন্ধ ও গুণ বাড়বে সবই। হজমেও সহায়ক হবে।

 

মনে রাখবেন কোনও কিছুই ডায়েটে অতিরিক্ত ভাল নয়। তাই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এড়াতে ডালভাতও খান পরিমিত পরিমাণেই।
মনে রাখবেন কোনও কিছুই ডায়েটে অতিরিক্ত ভাল নয়। তাই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এড়াতে ডালভাতও খান পরিমিত পরিমাণেই।

Dal-Healthcare: ডায়াবেটিস, হাই-প্রেশার, থেকে ক্যানসার দূর করে এই ডাল! রোজ খান নিয়ম মেনে!

বাঙালির কাছে খাবারের পাতে ডাল না থাকলে সেই খাবার একেবারেই যেন অসম্পূর্ণ লাগে। বাঙালিদের কাছে ভাত-রুটির সঙ্গে অন্যতম সঙ্গীই হল ডাল। ডালে থাকে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি। তাই ডাল যে খাবার হিসেবে শুধু পেটই ভরায়, এমন নয়, বরং পাশাপাশি আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতেও ডাল ভীষণ সাহায্য করে। এরকমই একটি ডাল হল অড়হর ডাল
বাঙালির কাছে খাবারের পাতে ডাল না থাকলে সেই খাবার একেবারেই যেন অসম্পূর্ণ লাগে। বাঙালিদের কাছে ভাত-রুটির সঙ্গে অন্যতম সঙ্গীই হল ডাল। ডালে থাকে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি। তাই ডাল যে খাবার হিসেবে শুধু পেটই ভরায়, এমন নয়, বরং পাশাপাশি আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতেও ডাল ভীষণ সাহায্য করে। এরকমই একটি ডাল হল অড়হর ডাল
অড়হর ডাল খেলে যে কেবলমাত্র আমাদের শরীর সুস্থ থাকে তাইই নয়, বরং তা আমাদের শরীরকে বিভিন্ন রোগের হাত থেকে দূরে রাখতেও সাহায্য করে। অড়হর ডালে থাকে ইমিউনোমডুলেটরি গুণ। আমাদের শরীরের ইমিউনিটি পাওয়ার অর্থাৎ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
অড়হর ডাল খেলে যে কেবলমাত্র আমাদের শরীর সুস্থ থাকে তাইই নয়, বরং তা আমাদের শরীরকে বিভিন্ন রোগের হাত থেকে দূরে রাখতেও সাহায্য করে। অড়হর ডালে থাকে ইমিউনোমডুলেটরি গুণ। আমাদের শরীরের ইমিউনিটি পাওয়ার অর্থাৎ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে
শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বা জারণ চাপের স্তর বেড়ে গেলে তা মধুমেহ রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অড়হর ডালে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান থাকে। তাই এটি ডায়াবেটিস বা মধুমেহ রোগের হাত থেকে বাঁচাতে আমাদের ভীষণ সাহায্য করে
শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বা জারণ চাপের স্তর বেড়ে গেলে তা মধুমেহ রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অড়হর ডালে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান থাকে। তাই এটি ডায়াবেটিস বা মধুমেহ রোগের হাত থেকে বাঁচাতে আমাদের ভীষণ সাহায্য করে
বেশ কিছু কারণের জন্যই হৃদরোগ দেখা দিতে পারে। তার মধ্যে একটি অন্যতম কারণ হল শরীরে ফ্রি রেডিকেলস এর প্রভাব। হার্টের রোগের জন্য যে কারণগুলি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ, যেমন- ডায়াবেটিস, মোটা হয়ে যাওয়া কিংবা উচ্চ রক্তচাপ অর্থাৎ সেগুলি কমাতে সাহায্য করে অক্সিডেটিভ উপাদান। সেভাবেই অড়হর ডালে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেটিভ উৎসেচক ফ্রি রেডিকেলসের প্রভাব কমিয়ে হার্টের রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে
বেশ কিছু কারণের জন্যই হৃদরোগ দেখা দিতে পারে। তার মধ্যে একটি অন্যতম কারণ হল শরীরে ফ্রি রেডিকেলস এর প্রভাব। হার্টের রোগের জন্য যে কারণগুলি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ, যেমন- ডায়াবেটিস, মোটা হয়ে যাওয়া কিংবা উচ্চ রক্তচাপ অর্থাৎ সেগুলি কমাতে সাহায্য করে অক্সিডেটিভ উপাদান। সেভাবেই অড়হর ডালে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেটিভ উৎসেচক ফ্রি রেডিকেলসের প্রভাব কমিয়ে হার্টের রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে
ক্যানসারের মতো প্রাণঘাতী একটি রোগ রুখতে অড়হর ডালের ব্যবহার বেশ কিছু ক্ষেত্রে উপকারী প্রমাণিত হয়ে থাকে। অড়হর ডাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি অন্যতম উৎস। আর এই গুণের কারণে এটি আমাদের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বা জারণ চাপের কারণে হওয়া ক্যানসারের ঝুঁকি থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে
ক্যানসারের মতো প্রাণঘাতী একটি রোগ রুখতে অড়হর ডালের ব্যবহার বেশ কিছু ক্ষেত্রে উপকারী প্রমাণিত হয়ে থাকে। অড়হর ডাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি অন্যতম উৎস। আর এই গুণের কারণে এটি আমাদের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বা জারণ চাপের কারণে হওয়া ক্যানসারের ঝুঁকি থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে
অড়হর ডালে অন্যান্য ডালের মতো পুষ্টিগুণ থাকলেও, এটিতে ফাইবার ভরপুর থাকে। আর আমরা সকলেই জানি ফাইবার যুক্ত খাবার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
অড়হর ডালে অন্যান্য ডালের মতো পুষ্টিগুণ থাকলেও, এটিতে ফাইবার ভরপুর থাকে। আর আমরা সকলেই জানি ফাইবার যুক্ত খাবার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে