প্রতীকী ছবি

RG Kar Case: কী ভাবে ১৩ মাসেই বিচার পেল মাটিগাড়া? কত দিনে শাস্তি হবে আরজি কর কাণ্ডের?

শিলিগুড়ি: আরজি কর কাণ্ড নিয়ে উত্তাল সারা দেশ। এখনও বিচারের দাবিতে চলছে প্রতিবাদ। মাটিগারার স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় ফাঁসির সাজা শুনিয়েছে আদালত। কোন পথে ধরা পড়ল অপরাধী, কী ভাবেই বা মাত্র ১৪ মাসে কিনারা হল এই ঘটনার? জানানো হল পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের পক্ষ থেকেই। তদন্তভার পান মাটিগাড়া থানার সাব-ইন্সপেক্টর পরেশ বর্মণ। ময়নাতদন্তে জানা যায়, মেয়েটিকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে, শরীরে ২১ টি আঘাতের চিহ্ন।

আরও পড়ুন: ১০০০ টাকা নিয়ে এই দেশে গেলেই হবে ৩ লাখ, সস্তায় ছবির মতো সুন্দর বিদেশ ঘুরতে যাবেন নাকি?

পুলিশের তরফে ফেসবুক পোস্টে লেখা হয়েছে, তদন্তে নেমে মেয়েটির স্কুল থেকে শুরু করে দেহ আবিষ্কারের জায়গা পর্যন্ত ‘সমস্ত সিসিটিভি খুঁটিয়ে দেখে তদন্তকারী অফিসার পরেশ চিহ্নিত করেন মাটিগাড়ার লেনিন কলোনি নিবাসী মহম্মদ আব্বাসকে। যার সাইকেলের পিছনে বসে মেয়েটি ঘটনাস্থলের দিকে যাচ্ছে, এই ফুটেজ হাতে আসে পুলিশের’।

আরও পড়ুন: কে চালাবেন বন্দে ভারত! দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে হাতাহাতি ট্রেনের চালকদের, ভাইরাল ভিডিও

আব্বাসকে গ্রেফতার করা হয়, জেরার মুখে সে কবুল করে অপরাধ। মেয়েটিকে রবীন্দ্রপল্লীনগরের নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে, এবং তারপর খুন। মেয়েটি বাধা দিতে চেয়েছিল প্রাণপণ, আব্বাস ইট দিয়ে বারবার মেয়েটির মাথায় আঘাত করে খুন করে।

ঘটনার তদন্তে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শিলিগুড়ির পুলিশ কমিশনার সি সুধাকর। সমস্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ জোগাড় করে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। তারপরে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হয়, ঘটনার ১৩ মাসের মধ্যে ফাঁসির আদেশ দিল আদালত। এরপরেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে