Phone in Toilet: ‘ডিজিটাল মশা’-র কামড় খেয়েছেন? এখনই ‘এই’ অভ্যাস ত্যাগ না করলে বড় বিপদ, সাবধান

মশারি খাটিয়ে না হয় মশার কামড় থেকে বাঁচা গেল। কিন্তু ডিজিটাল মশার হাত থেকে বাঁচবেন কীভাবে? ডিজিটাল মশা! সেটা আবার কী জিনিস? ডিজিটাল মশা আর কেউ নয়, সেটা হল মোবাইল ফোন। আরও স্পষ্ট করে বললে স্মার্টফোন।
মশারি খাটিয়ে না হয় মশার কামড় থেকে বাঁচা গেল। কিন্তু ডিজিটাল মশার হাত থেকে বাঁচবেন কীভাবে? ডিজিটাল মশা! সেটা আবার কী জিনিস? ডিজিটাল মশা আর কেউ নয়, সেটা হল মোবাইল ফোন। আরও স্পষ্ট করে বললে স্মার্টফোন।
বর্তমানে স্মার্টফোন জীবনের অঙ্গ। সমস্ত কাজেই দরকার। কিন্তু মুশকিল হল, স্মার্টফোনের প্রতি আসক্তি ক্রমশ বাড়ছে। সারাক্ষণ স্ক্রিনে চোখ। স্ক্রোল চলছে। হাঁটার সময়ও চোখ সরে না। অনেকে আবার স্মার্টফোন নিয়েই টয়লেটে ঢোকেন। চ্যাটিং চলে। ভিডিও দেখতে থাকেন। এই অভ্যাস সাময়িক সুখ দিতে পারে। কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক।
বর্তমানে স্মার্টফোন জীবনের অঙ্গ। সমস্ত কাজেই দরকার। কিন্তু মুশকিল হল, স্মার্টফোনের প্রতি আসক্তি ক্রমশ বাড়ছে। সারাক্ষণ স্ক্রিনে চোখ। স্ক্রোল চলছে। হাঁটার সময়ও চোখ সরে না। অনেকে আবার স্মার্টফোন নিয়েই টয়লেটে ঢোকেন। চ্যাটিং চলে। ভিডিও দেখতে থাকেন। এই অভ্যাস সাময়িক সুখ দিতে পারে। কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক।
সম্প্রতি একটি সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, ১০ জনের মধ্যে ৬ জন স্মার্টফোন নিয়ে টয়লেটে যান। যুবকদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি। টয়লেটে বসে বসেই চ্যাট করতে থাকেন তাঁরা। এখন প্রশ্ন হল, টয়লেটে মোবাইল নিয়ে ঢুকলে কী কী সমস্যা হতে পারে?
সম্প্রতি একটি সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, ১০ জনের মধ্যে ৬ জন স্মার্টফোন নিয়ে টয়লেটে যান। যুবকদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি। টয়লেটে বসে বসেই চ্যাট করতে থাকেন তাঁরা। এখন প্রশ্ন হল, টয়লেটে মোবাইল নিয়ে ঢুকলে কী কী সমস্যা হতে পারে?
ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণুর আঁতুড়ঘর হল টয়লেট। এখন মোবাইল নিয়ে টয়লেটে ঢুকলে হাত থেকে সেই জীবাণু চলে আসতে পারে ফোনে। তারপর সেই স্মার্টফোন থেকেই কাউকে কল বা অন্য কোনও কাজ করার সময় ব্যাকটেরিয়াও মুখ, চোখ এবং নাক দিয়ে শরীরে প্রবেশ করার সুযোগ পেয়ে যায়। ফলে অসুস্থ হয়ে পড়ার ১৬ আনা সম্ভাবনা রয়েছে।
ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণুর আঁতুড়ঘর হল টয়লেট। এখন মোবাইল নিয়ে টয়লেটে ঢুকলে হাত থেকে সেই জীবাণু চলে আসতে পারে ফোনে। তারপর সেই স্মার্টফোন থেকেই কাউকে কল বা অন্য কোনও কাজ করার সময় ব্যাকটেরিয়াও মুখ, চোখ এবং নাক দিয়ে শরীরে প্রবেশ করার সুযোগ পেয়ে যায়। ফলে অসুস্থ হয়ে পড়ার ১৬ আনা সম্ভাবনা রয়েছে।
ইনফেকশন কন্ট্রোল বিশেষজ্ঞ ডাঃ হিউ হেডেন একটি রিপোর্টে বলেছেন, “টয়লেট সিটের চেয়ে দশ গুণ বেশি জীবাণু থাকতে পারে স্মার্টফোনে। এই কারণেই মোবাইলের স্ক্রিনকে সংক্রামক রোগের আঁতুড়ঘর বা ‘ডিজিটাল যুগের মশা’ বলা হয়। তাঁর মতে, টয়লেট থেকে বেরিয়ে মোবাইল হাতে নিলেও সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। মোবাইলই হয়ে দাঁড়ায় এর উৎসস্থল।
ইনফেকশন কন্ট্রোল বিশেষজ্ঞ ডাঃ হিউ হেডেন একটি রিপোর্টে বলেছেন, “টয়লেট সিটের চেয়ে দশ গুণ বেশি জীবাণু থাকতে পারে স্মার্টফোনে। এই কারণেই মোবাইলের স্ক্রিনকে সংক্রামক রোগের আঁতুড়ঘর বা ‘ডিজিটাল যুগের মশা’ বলা হয়। তাঁর মতে, টয়লেট থেকে বেরিয়ে মোবাইল হাতে নিলেও সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। মোবাইলই হয়ে দাঁড়ায় এর উৎসস্থল।