Income Tax Return: FORM 16 কী ? এই ফর্ম ছাড়া কি ITR ফাইল করা যাবে না?

শুরু হয়েছে নতুন আর্থিক বছর। চাকরিজীবীদের আয়কর রিটার্ন ফাইল করার এটাই সময়। সাধারণত ফর্ম ১৬ পূরণ করেই আইটিআর ফাইল করতে হয়। এর থেকে গ্রস বেতন বোঝা যায়। তাই আইটিআর ফাইলের জন্য ফর্ম ১৬ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নথি। তাহলে কি ফর্ম ১৬ ছাড়া আইটিআর ফাইল করা যাবে না? হ্যাঁ যাবে। কীভাবে?
শুরু হয়েছে নতুন আর্থিক বছর। চাকরিজীবীদের আয়কর রিটার্ন ফাইল করার এটাই সময়। সাধারণত ফর্ম ১৬ পূরণ করেই আইটিআর ফাইল করতে হয়। এর থেকে গ্রস বেতন বোঝা যায়। তাই আইটিআর ফাইলের জন্য ফর্ম ১৬ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নথি। তাহলে কি ফর্ম ১৬ ছাড়া আইটিআর ফাইল করা যাবে না? হ্যাঁ যাবে। কীভাবে?
ফর্ম ১৬ থেকে ব্যক্তির সম্পূর্ণ আয়, টিডিএস তথ্য এবং বিনিয়োগের হিসেব পাওয়া যায়। ফর্ম ১৬ না থাকলে ফর্ম ২৬এএস-এর মাধ্যমেও আইটিআর ফাইল করা যায়। টিডিএস এবং টিসিএস সম্পর্কে তথ্যও থাকে। এই ফর্মটি অগ্রিম ট্যাক্স পেমেন্ট, উচ্চ-মূল্যের লেনদেন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিবরণ সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে।
ফর্ম ১৬ থেকে ব্যক্তির সম্পূর্ণ আয়, টিডিএস তথ্য এবং বিনিয়োগের হিসেব পাওয়া যায়। ফর্ম ১৬ না থাকলে ফর্ম ২৬এএস-এর মাধ্যমেও আইটিআর ফাইল করা যায়। টিডিএস এবং টিসিএস সম্পর্কে তথ্যও থাকে। এই ফর্মটি অগ্রিম ট্যাক্স পেমেন্ট, উচ্চ-মূল্যের লেনদেন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিবরণ সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে।
তবে ফর্ম ১৬ ছাড়া আইটিআর ফাইল করার জন্য সমস্ত বেতন স্লিপ, এইচআরএ স্লিপ সংগ্রহ করতে হবে। এর থেকে জানা যাবে মোট আয়। আয়কর আইনের ৮০সি এবং ৮০ ডি-এর অধীনে বিনিয়োগের প্রমাণের পাশাপাশি হোম লোন পেমেন্টের বিশদ বিবরণেরও প্রয়োজন হবে।
তবে ফর্ম ১৬ ছাড়া আইটিআর ফাইল করার জন্য সমস্ত বেতন স্লিপ, এইচআরএ স্লিপ সংগ্রহ করতে হবে। এর থেকে জানা যাবে মোট আয়। আয়কর আইনের ৮০সি এবং ৮০ ডি-এর অধীনে বিনিয়োগের প্রমাণের পাশাপাশি হোম লোন পেমেন্টের বিশদ বিবরণেরও প্রয়োজন হবে।
এখানে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে, নিট করযোগ্য আয়ের মধ্যে শুধু মাত্র কর্মীর দ্বারা প্রভিডেন্ট ফান্ডে অবদানের অংশ অন্তর্ভুক্ত থাকে, নিয়োগকর্তার দেওয়া পিএফ নয়। করযোগ্য আয় জানতে মোট আয় থেকে সব ধরনের বিনিয়োগ এবং ডিডাকশনের হিসেব করতে হবে।
এখানে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে, নিট করযোগ্য আয়ের মধ্যে শুধু মাত্র কর্মীর দ্বারা প্রভিডেন্ট ফান্ডে অবদানের অংশ অন্তর্ভুক্ত থাকে, নিয়োগকর্তার দেওয়া পিএফ নয়। করযোগ্য আয় জানতে মোট আয় থেকে সব ধরনের বিনিয়োগ এবং ডিডাকশনের হিসেব করতে হবে।
সমস্ত ভাতা যেমন, পরিবহন ভাতা, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ইত্যাদি বেতন থেকে কেটে নিতে হবে। এর সঙ্গে ৫০ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন। এছাড়াও ৮০ সি ধারায় ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কর ছাড় এবং ৮০ ডি ধারায় স্বাস্থ্য বিমাতে করছাড় পাওয়া যাবে।
সমস্ত ভাতা যেমন, পরিবহন ভাতা, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ইত্যাদি বেতন থেকে কেটে নিতে হবে। এর সঙ্গে ৫০ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন। এছাড়াও ৮০ সি ধারায় ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কর ছাড় এবং ৮০ ডি ধারায় স্বাস্থ্য বিমাতে করছাড় পাওয়া যাবে।
সমস্ত ভাতা যেমন, পরিবহন ভাতা, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ইত্যাদি বেতন থেকে কেটে নিতে হবে। এর সঙ্গে ৫০ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন। এছাড়াও ৮০ সি ধারায় ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কর ছাড় এবং ৮০ ডি ধারায় স্বাস্থ্য বিমাতে করছাড় পাওয়া যাবে।
সমস্ত ভাতা যেমন, পরিবহন ভাতা, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ইত্যাদি বেতন থেকে কেটে নিতে হবে। এর সঙ্গে ৫০ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন। এছাড়াও ৮০ সি ধারায় ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কর ছাড় এবং ৮০ ডি ধারায় স্বাস্থ্য বিমাতে করছাড় পাওয়া যাবে।
ফর্ম ২৬ এএস: আয়কর ওয়েবসাইটের ই-ফাইল পোর্টাল থেকে ফর্ম ২৬এএস ডাউনলোড করা যায়। প্রথমে মাই অ্যাকাউন্ট অপশন সিলেক্ট করে ‘ভিউ ফর্ম ২৬এএস’ লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। এরপর মূল্যায়নের বছর নির্বাচন করে ক্লিক করতে হবে ভিউ টাইম বাটন। এরপর ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করলেই ফর্ম ২৬ এএস ডাউনলোড হয়ে যাবে।
ফর্ম ২৬ এএস: আয়কর ওয়েবসাইটের ই-ফাইল পোর্টাল থেকে ফর্ম ২৬এএস ডাউনলোড করা যায়। প্রথমে মাই অ্যাকাউন্ট অপশন সিলেক্ট করে ‘ভিউ ফর্ম ২৬এএস’ লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। এরপর মূল্যায়নের বছর নির্বাচন করে ক্লিক করতে হবে ভিউ টাইম বাটন। এরপর ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করলেই ফর্ম ২৬ এএস ডাউনলোড হয়ে যাবে।