লাল কেল্লা।

Knowledge Story: বছরভর লক্ষ লক্ষ পর্যটকের ভিড় জমে, লাল কেল্লার আসল নাম জানেন? ৯৯%-এর উত্তর অজানা, আপনি জানেন?

*দিল্লিতে এমন অনেক জায়গা আছে, যেখানে মানুষ অবশ্যই যেতে পছন্দ করে। লাল কেল্লাও এমন একটি জায়গা। এটি ভারতের সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক ঐতিহ্যের প্রতীক। কিন্তু অনেকেই জানেন না যে, এই ঐতিহাসিক দুর্গের আসল নাম কি? দিল্লির অধিকাংশ মানুষও আজ অবধি এটি জানে না। সংগৃহীত ছবি। 
*দিল্লিতে এমন অনেক জায়গা আছে, যেখানে মানুষ অবশ্যই যেতে পছন্দ করে। লাল কেল্লাও এমন একটি জায়গা। এটি ভারতের সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক ঐতিহ্যের প্রতীক। কিন্তু অনেকেই জানেন না যে, এই ঐতিহাসিক দুর্গের আসল নাম কি? দিল্লির অধিকাংশ মানুষও আজ অবধি এটি জানে না। সংগৃহীত ছবি। 
*১৬৪৮ সালে মুঘল সম্রাট শাহজাহান লাল কেল্লার নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করেন। এটি যমুনা নদীর তীরে এবং পুরাতন দিল্লিতে অবস্থিত। দুর্গটি লাল বেলেপাথর দিয়ে তৈরি, যার কারণে এর নামকরণ করা হয়েছে লাল কেল্লা। এই দুর্গটি মুঘল স্থাপত্যের একটি চমৎকার নিদর্শন এবং এটি ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবেও স্বীকৃত। সংগৃহীত ছবি। 
*১৬৪৮ সালে মুঘল সম্রাট শাহজাহান লাল কেল্লার নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করেন। এটি যমুনা নদীর তীরে এবং পুরাতন দিল্লিতে অবস্থিত। দুর্গটি লাল বেলেপাথর দিয়ে তৈরি, যার কারণে এর নামকরণ করা হয়েছে লাল কেল্লা। এই দুর্গটি মুঘল স্থাপত্যের একটি চমৎকার নিদর্শন এবং এটি ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবেও স্বীকৃত। সংগৃহীত ছবি। 
*লাল কেল্লার আসল নাম 'কিলা-ই-মুবারক', যার অর্থ 'সৌভাগ্যবান দুর্গ'। মুঘল আমলে এই নামে পরিচিত ছিল। শাহজাহান তার নতুন রাজধানী শাহজাহানাবাদে এটি প্রতিষ্ঠা করেন। সংগৃহীত ছবি। 
*লাল কেল্লার আসল নাম ‘কিলা-ই-মুবারক’, যার অর্থ ‘সৌভাগ্যবান দুর্গ’। মুঘল আমলে এই নামে পরিচিত ছিল। শাহজাহান তার নতুন রাজধানী শাহজাহানাবাদে এটি প্রতিষ্ঠা করেন। সংগৃহীত ছবি। 
*কিলা-ই-মুবারকের ভিতরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভবন রয়েছে, যেমন দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, মতি মসজিদ এবং রঙ মহল। সংগৃহীত ছবি। 
*কিলা-ই-মুবারকের ভিতরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভবন রয়েছে, যেমন দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, মতি মসজিদ এবং রঙ মহল। সংগৃহীত ছবি। 
*লাল কেল্লা শুধুমাত্র মুঘল আমলের স্থাপত্যের একটি অতুলনীয় উদাহরণ নয়, এটি ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবেও পরিচিত। সংগৃহীত ছবি।
*লাল কেল্লা শুধুমাত্র মুঘল আমলের স্থাপত্যের একটি অতুলনীয় উদাহরণ নয়, এটি ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবেও পরিচিত। সংগৃহীত ছবি।
*১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পন্ডিত জওহরলাল নেহরু এখান থেকে দেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত প্রতি বছর ১৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী লাল কেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। সংগৃহীত ছবি। 
*১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পন্ডিত জওহরলাল নেহরু এখান থেকে দেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত প্রতি বছর ১৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী লাল কেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। সংগৃহীত ছবি। 
*লাল কেল্লা প্রায় ২৫৫ একর জুড়ে বিস্তৃত এবং এর দেওয়াল ২.৪ কিলোমিটার দীর্ঘ। দুর্গের প্রধান প্রবেশদ্বার হল লাহোরি গেট এবং দিল্লি গেট। রঙ মহল, নাহার-ই-বহিশত এবং হায়াত বকশ বাগ এর সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে দেয়। সংগৃহীত ছবি। 
*লাল কেল্লা প্রায় ২৫৫ একর জুড়ে বিস্তৃত এবং এর দেওয়াল ২.৪ কিলোমিটার দীর্ঘ। দুর্গের প্রধান প্রবেশদ্বার হল লাহোরি গেট এবং দিল্লি গেট। রঙ মহল, নাহার-ই-বহিশত এবং হায়াত বকশ বাগ এর সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে দেয়। সংগৃহীত ছবি। 
*এখন লাল কেল্লা আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI) দ্বারা সুরক্ষিত এবং এটি একটি প্রধান পর্যটন গন্তব্য। এটি শুধুমাত্র ভারতীয়দের জন্য নয়, সারা বিশ্বের পর্যটকদের কাছেও আকর্ষণের কেন্দ্র। লাল কেল্লার ভিতরে একটি জাদুঘরও রয়েছে, যেখানে মুঘল আমলের বস্তু এবং ইতিহাস প্রদর্শন করা হয়। সংগৃহীত ছবি।
*এখন লাল কেল্লা আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI) দ্বারা সুরক্ষিত এবং এটি একটি প্রধান পর্যটন গন্তব্য। এটি শুধুমাত্র ভারতীয়দের জন্য নয়, সারা বিশ্বের পর্যটকদের কাছেও আকর্ষণের কেন্দ্র। লাল কেল্লার ভিতরে একটি জাদুঘরও রয়েছে, যেখানে মুঘল আমলের বস্তু এবং ইতিহাস প্রদর্শন করা হয়। সংগৃহীত ছবি।