Retirement Planning: স্বামী-স্ত্রী অবসরের জন্য ৩০ কোটি টাকা জমাতে চান? কোথায়, কীভাবে বিনিয়োগ করবেন দেখুন

কত টাকা থাকলে অবসর নিয়ে চিন্তা করতে হবে না? অনেকের মনেই এই প্রশ্ন জাগে। কিন্তু এর নির্দিষ্ট কোনও উত্তর হয় না। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, যত বেশি টাকা হাতে থাকবে, তত ভাল। কারণ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দামবৃদ্ধি, চাহিদা, চিকিৎসা খরচ, সব কিছুই মাথায় রাখতে হবে।কত টাকা থাকলে অবসর নিয়ে চিন্তা করতে হবে না? অনেকের মনেই এই প্রশ্ন জাগে। কিন্তু এর নির্দিষ্ট কোনও উত্তর হয় না। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, যত বেশি টাকা হাতে থাকবে, তত ভাল। কারণ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দামবৃদ্ধি, চাহিদা, চিকিৎসা খরচ, সব কিছুই মাথায় রাখতে হবে।
কত টাকা থাকলে অবসর নিয়ে চিন্তা করতে হবে না? অনেকের মনেই এই প্রশ্ন জাগে। কিন্তু এর নির্দিষ্ট কোনও উত্তর হয় না। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, যত বেশি টাকা হাতে থাকবে, তত ভাল। কারণ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দামবৃদ্ধি, চাহিদা, চিকিৎসা খরচ, সব কিছুই মাথায় রাখতে হবে।
ধরা যাক, স্বামী-স্ত্রীর বয়স ৩০ বছরের কম। তাঁরা আগামী ৩০ বছরে ২০ কোটি টাকার ‘রিটায়ারমেন্ট ফান্ড’ চান। দম্পতির মিলিত আয় ৫ লাখ টাকা। এখন কোথায় এবং কীভাবে বিনিয়োগ করলে তাঁরা ৩০ বছরে ৩০ কোটি টাকা রিটার্ন পেতে পারেন?
ধরা যাক, স্বামী-স্ত্রীর বয়স ৩০ বছরের কম। তাঁরা আগামী ৩০ বছরে ২০ কোটি টাকার ‘রিটায়ারমেন্ট ফান্ড’ চান। দম্পতির মিলিত আয় ৫ লাখ টাকা। এখন কোথায় এবং কীভাবে বিনিয়োগ করলে তাঁরা ৩০ বছরে ৩০ কোটি টাকা রিটার্ন পেতে পারেন?
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ত্রিশ বছরে ৩০ কোটি টাকার ফান্ড তৈরি উচ্চভিলাষী লক্ষ্য। তবে সম্ভব। কারণ বয়স অল্প এবং দুজনের সম্মিলিত আয় যথেষ্ট। তবে এর জন্য সতর্ক পরিকল্পনা এবং ধারাবাহিক বিনিয়োগ করতে হবে।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ত্রিশ বছরে ৩০ কোটি টাকার ফান্ড তৈরি উচ্চভিলাষী লক্ষ্য। তবে সম্ভব। কারণ বয়স অল্প এবং দুজনের সম্মিলিত আয় যথেষ্ট। তবে এর জন্য সতর্ক পরিকল্পনা এবং ধারাবাহিক বিনিয়োগ করতে হবে।
প্রথমেই স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক লক্ষ্য ঠিক করতে হবে। এতে বাড়ি তৈরি, সন্তানের শিক্ষা এবং অন্যান্য খরচ রয়েছে। এরপর তৈরি করতে হবে এমার্জেন্সি ফান্ড। হঠাৎ প্রয়োজনে যেন টাকা বের করতে অসুবিধা না হয়। সাংসারিক খরচ এবং বিনিয়োগ, দুটোই এতে রাখতে হবে।
প্রথমেই স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক লক্ষ্য ঠিক করতে হবে। এতে বাড়ি তৈরি, সন্তানের শিক্ষা এবং অন্যান্য খরচ রয়েছে। এরপর তৈরি করতে হবে এমার্জেন্সি ফান্ড। হঠাৎ প্রয়োজনে যেন টাকা বের করতে অসুবিধা না হয়। সাংসারিক খরচ এবং বিনিয়োগ, দুটোই এতে রাখতে হবে।
এবার আসে বিমা। পরিবারের আর্থিক সুরক্ষার জন্য জীবনবিমা। বিশেষ করে সন্তান থাকলে। এক্ষেত্রে টার্ম ইনস্যুরেন্স ভাল বিকল্প। উচ্চ কভারেজ পাওয়া যায়। এর সঙ্গে দরকার স্বাস্থ্যবিমা। চিকিৎসা খরচ দিনদিন বাড়ছে। তাই স্বাস্থ্যবিমা দরকার। তাছাড়া স্বাস্থ্যবিমা থাকলে চিকিৎসা খরচের ধাক্কা বিনিয়োগের উপর পড়বে না।
এবার আসে বিমা। পরিবারের আর্থিক সুরক্ষার জন্য জীবনবিমা। বিশেষ করে সন্তান থাকলে। এক্ষেত্রে টার্ম ইনস্যুরেন্স ভাল বিকল্প। উচ্চ কভারেজ পাওয়া যায়। এর সঙ্গে দরকার স্বাস্থ্যবিমা। চিকিৎসা খরচ দিনদিন বাড়ছে। তাই স্বাস্থ্যবিমা দরকার। তাছাড়া স্বাস্থ্যবিমা থাকলে চিকিৎসা খরচের ধাক্কা বিনিয়োগের উপর পড়বে না।
এবার আসা যাক বিনিয়োগে। ইক্যুইটি, ঋণ এবং রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ ছড়িয়ে দিতে হবে। যেহেতু হাতে অনেকটা সময় পাওয়া যাচ্ছে, তাই উচ্চ রিটার্নের জন্য কিছুটা ঝুঁকি নেওয়া যায়। দীর্ঘমেয়াদে ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ সবচেয়ে ভাল বিকল্প। এর পাশাপাশি মিউচুয়াল ফান্ডে নিয়মিত বিনিয়োগের জন্য এসআইপি করা যায়। রুপি কস্ট অ্যাভারেজের সুবিধা নিতে হবে। এর পাশাপাশি ইপিএফ এবং পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডেও বিনিয়োগ করতে হবে।
এবার আসা যাক বিনিয়োগে। ইক্যুইটি, ঋণ এবং রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ ছড়িয়ে দিতে হবে। যেহেতু হাতে অনেকটা সময় পাওয়া যাচ্ছে, তাই উচ্চ রিটার্নের জন্য কিছুটা ঝুঁকি নেওয়া যায়। দীর্ঘমেয়াদে ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ সবচেয়ে ভাল বিকল্প। এর পাশাপাশি মিউচুয়াল ফান্ডে নিয়মিত বিনিয়োগের জন্য এসআইপি করা যায়। রুপি কস্ট অ্যাভারেজের সুবিধা নিতে হবে। এর পাশাপাশি ইপিএফ এবং পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডেও বিনিয়োগ করতে হবে।
নির্দিষ্ট সময় অন্তর বিনিয়োগ পর্যালোচনা করা জরুরি। আয়, ব্যয় এবং লক্ষ্য পরিবর্তন বিনিয়োগেো বদল আনতে হবে। প্রয়োজনে আর্থিক উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করা যায়। তাঁরা আর্থিক লক্ষ্য অনুযায়ী পরিকল্পনা ছকে দেবেন।
নির্দিষ্ট সময় অন্তর বিনিয়োগ পর্যালোচনা করা জরুরি। আয়, ব্যয় এবং লক্ষ্য পরিবর্তন বিনিয়োগেো বদল আনতে হবে। প্রয়োজনে আর্থিক উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করা যায়। তাঁরা আর্থিক লক্ষ্য অনুযায়ী পরিকল্পনা ছকে দেবেন।