Vitamin Deficiency: কোন ভিটামিনের অভাবে মানুষ বুড়িয়ে যায় জানেন?…সতর্ক হোন! না হলে অকালেই বার্ধক্য বাসা বাঁধবে গোটা শরীরে

সুস্থ থাকার জন্য আমাদের স্বাস্থ্যকর খাওয়া দাওয়ার পাশাপাশি শরীরে ভিটামিন থাকাটাও খুবই জরুরি৷ কারণ, একটা ভিটামিনের অভাবে শরীরে হাজার একটা সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ মানবদেহে সাধারণত ৯ ধরনের ভিটামিন প্রয়োজন হয়। এই এক একটি ভিটামিনের এক একটি কাজ থাকতে পারে৷ যেমন, মাথার চুল পেকে যাওয়ার পিছনে একটি ভিটামিনের কমতি দায়ী, তেমনই ঘন ঘন নখ ভেঙে যাওয়াও ভিটামিনের ঘাটতির কারণে হতে পারে৷ সময়ের আগেই শরীরে এবং ত্বকে এজিং অর্থাৎ, বার্ধক্যের ছাপ এসে যাওয়াও ভিটামিনের ঘাটতির কারণে হতে পারে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা৷
সুস্থ থাকার জন্য আমাদের স্বাস্থ্যকর খাওয়া দাওয়ার পাশাপাশি শরীরে ভিটামিন থাকাটাও খুবই জরুরি৷ কারণ, একটা ভিটামিনের অভাবে শরীরে হাজার একটা সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ মানবদেহে সাধারণত ৯ ধরনের ভিটামিন প্রয়োজন হয়। এই এক একটি ভিটামিনের এক একটি কাজ থাকতে পারে৷ যেমন, মাথার চুল পেকে যাওয়ার পিছনে একটি ভিটামিনের কমতি দায়ী, তেমনই ঘন ঘন নখ ভেঙে যাওয়াও ভিটামিনের ঘাটতির কারণে হতে পারে৷ সময়ের আগেই শরীরে এবং ত্বকে এজিং অর্থাৎ, বার্ধক্যের ছাপ এসে যাওয়াও ভিটামিনের ঘাটতির কারণে হতে পারে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা৷
অনেক সময়েই আমরা দেখে থাকি, আমাদের ত্বক অকারণেই প্রাণহীন, শুষ্ক হয়ে যেতে শুরু করেছে৷ হাজার ক্রিম মাখলেও ত্বকের সেই উজ্জ্বল্য আর ফিরে আসছে না৷ তাছাড়া, ত্বক কুঁচকে যাচ্ছে, অর্থাৎ, ত্বকে রিঙ্কলস চলে আসছে৷ ঠোঁটের পাশে, নাকের পাশের জায়গা কালো হয়ে যাচ্ছে৷ এ সব কিছুই জানবেন ত্বকের বার্ধক্যের লক্ষণ৷ ত্বকের এই অকাল বার্ধক্যের পিছনে আসলে এক ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি দায়ী হতে পারে৷ আসুন আমরা জেনে নিই কোন ভিটামিনের অভাবে ত্বক অকালেই বুড়িয়ে যায়৷
অনেক সময়েই আমরা দেখে থাকি, আমাদের ত্বক অকারণেই প্রাণহীন, শুষ্ক হয়ে যেতে শুরু করেছে৷ হাজার ক্রিম মাখলেও ত্বকের সেই উজ্জ্বল্য আর ফিরে আসছে না৷ তাছাড়া, ত্বক কুঁচকে যাচ্ছে, অর্থাৎ, ত্বকে রিঙ্কলস চলে আসছে৷ ঠোঁটের পাশে, নাকের পাশের জায়গা কালো হয়ে যাচ্ছে৷ এ সব কিছুই জানবেন ত্বকের বার্ধক্যের লক্ষণ৷ ত্বকের এই অকাল বার্ধক্যের পিছনে আসলে এক ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি দায়ী হতে পারে৷ আসুন আমরা জেনে নিই কোন ভিটামিনের অভাবে ত্বক অকালেই বুড়িয়ে যায়৷
ভিটামিন B12 খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিটামিন। ভিটামিন বি ১২ কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের কাজকে সক্রিয় করে এবং স্বাস্থ্যকর লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করে। কিন্তু, জানেন কি ভিটামিন B12-এর অভাবে কী হয়? ভিটামিন B12-এর অভাবে ত্বক নিস্তেজ, প্রাণহীন হয়ে যায় এবং তার স্বাভাবিক রঙ এবং উজ্জ্বল্য হারাতে শুরু করে।
ভিটামিন B12 খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিটামিন। ভিটামিন বি ১২ কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের কাজকে সক্রিয় করে এবং স্বাস্থ্যকর লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করে। কিন্তু, জানেন কি ভিটামিন B12-এর অভাবে কী হয়? ভিটামিন B12-এর অভাবে ত্বক নিস্তেজ, প্রাণহীন হয়ে যায় এবং তার স্বাভাবিক রঙ এবং উজ্জ্বল্য হারাতে শুরু করে।
এছাড়াও, মুখে ব্রণ, বলি এবং সূক্ষ্ম রেখা দেখা দিতে শুরু করে। এর ফলে ব্যক্তিকে তার বয়সের আগেই বুড়ো দেখাতে শুরু করে। এখন প্রশ্ন হল, ভিটামিন B12 এর অভাবের লক্ষণগুলি কী কী এবং কীভাবে তা প্রতিরোধ করা যায়? আসুন এই সম্পর্কে জেনে নিই৷
এছাড়াও, মুখে ব্রণ, বলি এবং সূক্ষ্ম রেখা দেখা দিতে শুরু করে। এর ফলে ব্যক্তিকে তার বয়সের আগেই বুড়ো দেখাতে শুরু করে। এখন প্রশ্ন হল, ভিটামিন B12 এর অভাবের লক্ষণগুলি কী কী এবং কীভাবে তা প্রতিরোধ করা যায়? আসুন এই সম্পর্কে জেনে নিই৷
ভিটামিন বি ১২ কীভাবে ত্বকের জন্য কাজ করে? ওয়েবএমডি-র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ত্বক সুস্থ রাখতে ভিটামিন বি১২ খুবই উপকারী। শরীরে শক্তি, উন্নত বিপাক এবং স্নায়ুতন্ত্রের উন্নতির পাশাপাশি এটি ত্বক এবং চুলের জন্যও খুব উপকারী হতে পারে। এটি আপনার কোষের প্রজননের জন্য কাজ করে। এছাড়াও, এটি ত্বকের প্রদাহ, শুষ্কতা এবং ব্রণ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ভিটামিন বি ১২ কীভাবে ত্বকের জন্য কাজ করে? ওয়েবএমডি-র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ত্বক সুস্থ রাখতে ভিটামিন বি১২ খুবই উপকারী। শরীরে শক্তি, উন্নত বিপাক এবং স্নায়ুতন্ত্রের উন্নতির পাশাপাশি এটি ত্বক এবং চুলের জন্যও খুব উপকারী হতে পারে। এটি আপনার কোষের প্রজননের জন্য কাজ করে। এছাড়াও, এটি ত্বকের প্রদাহ, শুষ্কতা এবং ব্রণ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
কী ভাবে বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন বি 12-এর অভাব তৈরি হয়েছে৷ খেতে ইচ্ছে না করা, ত্বকের শুষ্কতা, ত্বকে হলুদ ভাব চলে আসা, মাথার যন্ত্রণা, কানে টিনিটাস, মুখে ঘা, দুর্বলতা ও অলসতা অনুভব করা, এ সবই ভিটামিন বি 12-এর লক্ষণ৷
কী ভাবে বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন বি 12-এর অভাব তৈরি হয়েছে৷ খেতে ইচ্ছে না করা, ত্বকের শুষ্কতা, ত্বকে হলুদ ভাব চলে আসা, মাথার যন্ত্রণা, কানে টিনিটাস, মুখে ঘা, দুর্বলতা ও অলসতা অনুভব করা, এ সবই ভিটামিন বি 12-এর লক্ষণ৷
কোন কোন খাবার খেলে ভিটামিন বি 12 এর অভাব কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়৷  যেমন, মাছ: হেলথলাইন অনুসারে, অনেক ধরনের মাছ থেকে ভিটামিন বি 12 দ্রুত পাওয়া যায়। ভিটামিন, প্রোটিন এবং ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো সব ধরনের পুষ্টি মাছে একসঙ্গে পাওয়া যায়। স্যামন, টুনা এবং ট্রাউটের মতো মাছ ভিটামিন বি 12 সমৃদ্ধ।
কোন কোন খাবার খেলে ভিটামিন বি 12 এর অভাব কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়৷ যেমন, মাছ: হেলথলাইন অনুসারে, অনেক ধরনের মাছ থেকে ভিটামিন বি 12 দ্রুত পাওয়া যায়। ভিটামিন, প্রোটিন এবং ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো সব ধরনের পুষ্টি মাছে একসঙ্গে পাওয়া যায়। স্যামন, টুনা এবং ট্রাউটের মতো মাছ ভিটামিন বি 12 সমৃদ্ধ।
ডিম: ডিম থেকেও প্রচুর ভিটামিন বি১২ পাওয়া যায়। আপনি যদি খুব ক্লান্ত বোধ করেন, তাহলে বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন B12-এর ঘাটতি রয়েছে এবং তা কাটিয়ে উঠতে ডায়েটে দুগ্ধজাত খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন।
ডিম: ডিম থেকেও প্রচুর ভিটামিন বি১২ পাওয়া যায়। আপনি যদি খুব ক্লান্ত বোধ করেন, তাহলে বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন B12-এর ঘাটতি রয়েছে এবং তা কাটিয়ে উঠতে ডায়েটে দুগ্ধজাত খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন।
ফল ও সবজি: তাজা ফল ও সবুজ শাক-সবজি থেকে ভিটামিন বি১২ সহজেই পাওয়া যায়। এই শাকসবজি ও ফল যত বেশি রঙিন হবে, তত বেশি উপকারী হবে। ভিটামিন বি১২ এর জন্য বিটরুট, রাঙালু, সাদা সবজি যেমন মাশরুম ইত্যাদি খাওয়া উচিত।
ফল ও সবজি: তাজা ফল ও সবুজ শাক-সবজি থেকে ভিটামিন বি১২ সহজেই পাওয়া যায়। এই শাকসবজি ও ফল যত বেশি রঙিন হবে, তত বেশি উপকারী হবে। ভিটামিন বি১২ এর জন্য বিটরুট, রাঙালু, সাদা সবজি যেমন মাশরুম ইত্যাদি খাওয়া উচিত।
ওটমিল: ওটমিল ভিটামিন বি 12 এর একটি উত্তম উৎস। ওটমিল ছাড়াও কর্নফ্লেক্স, বাটারমিল্ক ইত্যাদিতেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১২ রয়েছে। ভিটামিন B12 দুধ, দই, ডিম, দুগ্ধজাত দ্রব্য, গোটা শস্য, বিটরুট, আলু, মাশরুম, মৌসুমি সবুজ শাকসবজি ইত্যাদি থেকে পাওয়া যায়।
ওটমিল: ওটমিল ভিটামিন বি 12 এর একটি উত্তম উৎস। ওটমিল ছাড়াও কর্নফ্লেক্স, বাটারমিল্ক ইত্যাদিতেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১২ রয়েছে। ভিটামিন B12 দুধ, দই, ডিম, দুগ্ধজাত দ্রব্য, গোটা শস্য, বিটরুট, আলু, মাশরুম, মৌসুমি সবুজ শাকসবজি ইত্যাদি থেকে পাওয়া যায়।