Healthy Lifestyle: নকল! নকল! আপনিও কি সুগার কমাতে কেনেন ‘এই’ একটি ওষুধ… WHO-র রিপোর্টে বিরাট খবর ‘ফাঁস’

কোটি কোটি মানুষ প্রতিদিন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ওষুধ খান। উন্নত জীবনধারা এবং স্বাস্থ্যকর খাবারের পাশাপাশি ডায়াবেটিসের ওষুধও খুবই কার্যকরী প্রমাণিত হয়।
কোটি কোটি মানুষ প্রতিদিন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ওষুধ খান। উন্নত জীবনধারা এবং স্বাস্থ্যকর খাবারের পাশাপাশি ডায়াবেটিসের ওষুধও খুবই কার্যকরী প্রমাণিত হয়।
এ কারণে ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত ওষুধ ব্যবহার করেন। Ozempic (semaglutide) ওষুধ বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে এবং ওজন কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে এই ওষুধ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) সতর্কতা জারি করেছে।
এ কারণে ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত ওষুধ ব্যবহার করেন। Ozempic (semaglutide) ওষুধ বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে এবং ওজন কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে এই ওষুধ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) সতর্কতা জারি করেছে।
ডব্লিউএইচওর রিপোর্টে বলা হয়েছে, সেমাগ্লুটাইড জাতীয় ওষুধ ডায়াবেটিস এবং ওজন কমানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে অনেক দেশে নকল সেমাগ্লুটাইড ওষুধ পাওয়া গিয়েছে, যা মানুষের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি বাড়িয়েছে।
ডব্লিউএইচওর রিপোর্টে বলা হয়েছে, সেমাগ্লুটাইড জাতীয় ওষুধ ডায়াবেটিস এবং ওজন কমানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে অনেক দেশে নকল সেমাগ্লুটাইড ওষুধ পাওয়া গিয়েছে, যা মানুষের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি বাড়িয়েছে।
গত বছর অক্টোবরে ব্রাজিল, যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডে নকল ওষুধ পাওয়া গিয়েছে। এর পরে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নকল ওষুধ সনাক্ত করা হয়েছিল। WHO গ্লোবাল সার্ভিল্যান্স অ্যান্ড মনিটরিং সিস্টেম ২০২২ সাল থেকে সমস্ত অঞ্চলে নকল সেমাগ্লুটাইড পণ্যের ক্রমবর্ধমান রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ করছে। নকল ওষুধের রিপোর্ট দেখার করার পর WHO একটি সতর্কতা জারি করেছে।
গত বছর অক্টোবরে ব্রাজিল, যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডে নকল ওষুধ পাওয়া গিয়েছে। এর পরে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নকল ওষুধ সনাক্ত করা হয়েছিল। WHO গ্লোবাল সার্ভিল্যান্স অ্যান্ড মনিটরিং সিস্টেম ২০২২ সাল থেকে সমস্ত অঞ্চলে নকল সেমাগ্লুটাইড পণ্যের ক্রমবর্ধমান রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ করছে। নকল ওষুধের রিপোর্ট দেখার করার পর WHO একটি সতর্কতা জারি করেছে।
ডব্লুএইচও এই নকল ওষুধ সম্পর্কে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে। এই ওষুধের ক্রমবর্ধমান চাহিদার পাশাপাশি, WHO নকল ওষুধের রিপোর্টও দেখছে। এই নকল ওষুধ মানুষের স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
ডব্লুএইচও এই নকল ওষুধ সম্পর্কে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে। এই ওষুধের ক্রমবর্ধমান চাহিদার পাশাপাশি, WHO নকল ওষুধের রিপোর্টও দেখছে। এই নকল ওষুধ মানুষের স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
শুধু তাই নয়, ওজন কমানোর জন্য নকল ওষুধ সেবনও মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। এতে মানুষ মারাও যেতে পারে।
শুধু তাই নয়, ওজন কমানোর জন্য নকল ওষুধ সেবনও মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। এতে মানুষ মারাও যেতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, নকল ওষুধ এবং এর বিপজ্জনক প্রভাব থেকে নিজেদের রক্ষা করতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই ওষুধ কেনা উচিত। ওষুধ সবসময় সঠিক মেডিক্যাল স্টোর থেকে কিনতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং অনলাইনে ওষুধ কেনা এড়িয়ে চলতে হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, নকল ওষুধ এবং এর বিপজ্জনক প্রভাব থেকে নিজেদের রক্ষা করতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই ওষুধ কেনা উচিত। ওষুধ সবসময় সঠিক মেডিক্যাল স্টোর থেকে কিনতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং অনলাইনে ওষুধ কেনা এড়িয়ে চলতে হবে।