Fall in Gold Price: আমেরিকা থেকে এই খবর আসতেই ভারতে সোনার দামে বিরাট পতন ! হলুদ ধাতু কতটা সস্তা হল দেখুন

বৃহস্পতিবার সোনা ও রুপোর দামে ব্যাপক পতন হয়েছে। ঘরোয়া বাজার, MCX-এ সোনা ও রুপোর দাম কমেছে ২০০০ টাকা। MCX-এ প্রতি ১০ গ্রাম সোনার দাম ৫০০ টাকা কমেছে। একই সময়ে রুপো কমেছে ২০০০ টাকা।
বৃহস্পতিবার সোনা ও রুপোর দামে ব্যাপক পতন হয়েছে। ঘরোয়া বাজার, MCX-এ সোনা ও রুপোর দাম কমেছে ২০০০ টাকা। MCX-এ প্রতি ১০ গ্রাম সোনার দাম ৫০০ টাকা কমেছে। একই সময়ে রুপো কমেছে ২০০০ টাকা।
বলে রাখা ভাল, স্পট মার্কেটে অর্থাৎ গয়না বিক্রেতাদের কাছে সোনা ও রুপোর দাম প্রতিদিন বিকালে আসে। বুধবার ১২ জুন ৯৯.৯ খাঁটি সোনার দাম ৩২০ টাকা বেড়ে ৭২,১৬০ টাকা হয়েছে। একই সময়ে এক কেজি রুপোর দাম ৮০০ টাকা বেড়ে বিক্রি হয়েছে ৯১,৩০০ টাকায়। এ বছর প্রতি ১০ গ্রাম সোনার দাম বেড়েছে ৮,২৯০ টাকা। বছরের শুরুতে দাম ছিল ৬৩,৮৭০ টাকা। যেখানে রুপোর প্রতি কেজি দাম ছিল ৭২,১৬০ টাকা। এ বছর রুপোর দাম বেড়েছে ১৯,১৪০ টাকা।
বলে রাখা ভাল, স্পট মার্কেটে অর্থাৎ গয়না বিক্রেতাদের কাছে সোনা ও রুপোর দাম প্রতিদিন বিকালে আসে। বুধবার ১২ জুন ৯৯.৯ খাঁটি সোনার দাম ৩২০ টাকা বেড়ে ৭২,১৬০ টাকা হয়েছে। একই সময়ে এক কেজি রুপোর দাম ৮০০ টাকা বেড়ে বিক্রি হয়েছে ৯১,৩০০ টাকায়। এ বছর প্রতি ১০ গ্রাম সোনার দাম বেড়েছে ৮,২৯০ টাকা। বছরের শুরুতে দাম ছিল ৬৩,৮৭০ টাকা। যেখানে রুপোর প্রতি কেজি দাম ছিল ৭২,১৬০ টাকা। এ বছর রুপোর দাম বেড়েছে ১৯,১৪০ টাকা।
আমেরিকা থেকে কী খবর পাওয়া গেল: আমেরিকার কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক ফেডেরাল রিজার্ভ সুদের হার ৫.২৫ শতাংশ থেকে ৫.৫০ শতাংশের মধ্যে রেখেছে। এরপরই ভারতে সোনা ও রুপোর দামে পতন হয়। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বছর শেষের আগেই সুদের হার আরও কমানো হতে পারে। বুধবার বৈঠকের পর এমন ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে।
আমেরিকা থেকে কী খবর পাওয়া গেল: আমেরিকার কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক ফেডেরাল রিজার্ভ সুদের হার ৫.২৫ শতাংশ থেকে ৫.৫০ শতাংশের মধ্যে রেখেছে। এরপরই ভারতে সোনা ও রুপোর দামে পতন হয়। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বছর শেষের আগেই সুদের হার আরও কমানো হতে পারে। বুধবার বৈঠকের পর এমন ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে।
মুদ্রাস্ফীতি কমছে। কিন্তু তা লক্ষ্যমাত্রা থেকে এখনও অনেক দূরে। ফেডারেল রিজার্ভ বিবৃতি দিয়ে এমনটাই জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক মুদ্রাস্ফীতির হার ২ শতাংশে আনতে ক্রমাগত কাজ করছে। তার সুফলও মিলেছে। মুদ্রাস্ফীতির হার অনেকটাই কমেছে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে, শ্রমবাজার শক্তিশালী হয়েছে। ২০২৫ সালে ৪ আক্রমণাত্মক হার কমানোর আশা করা হচ্ছে।
মুদ্রাস্ফীতি কমছে। কিন্তু তা লক্ষ্যমাত্রা থেকে এখনও অনেক দূরে। ফেডারেল রিজার্ভ বিবৃতি দিয়ে এমনটাই জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক মুদ্রাস্ফীতির হার ২ শতাংশে আনতে ক্রমাগত কাজ করছে। তার সুফলও মিলেছে। মুদ্রাস্ফীতির হার অনেকটাই কমেছে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে, শ্রমবাজার শক্তিশালী হয়েছে। ২০২৫ সালে ৪ আক্রমণাত্মক হার কমানোর আশা করা হচ্ছে।
এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, এর সঙ্গে সোনার দামের কী সম্পর্ক? সেটা হল কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক ফেডারেল রিজার্ভের সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়ে আমেরিকান মুদ্রা ডলারের উপর। এই কারণেই সোনার দাম বাড়ে বা কমে। ডলারের বিপরীতে রুপি দুর্বল হলে সোনার দাম বাড়ে। একইভাবে রুপি শক্তিশালী হলে দাম কমে। যাইহোক, লক্ষ্যণীয় বিষয় হল, বিশ্বব্যাপী সোনার দামের উপর এর কোনও প্রভাব পড়ে না। সোজা কথায় এই ওঠানামা ডলারে সোনার হারের উপর কোনও প্রভাব নেই।
এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, এর সঙ্গে সোনার দামের কী সম্পর্ক? সেটা হল কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক ফেডারেল রিজার্ভের সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়ে আমেরিকান মুদ্রা ডলারের উপর। এই কারণেই সোনার দাম বাড়ে বা কমে। ডলারের বিপরীতে রুপি দুর্বল হলে সোনার দাম বাড়ে। একইভাবে রুপি শক্তিশালী হলে দাম কমে। যাইহোক, লক্ষ্যণীয় বিষয় হল, বিশ্বব্যাপী সোনার দামের উপর এর কোনও প্রভাব পড়ে না। সোজা কথায় এই ওঠানামা ডলারে সোনার হারের উপর কোনও প্রভাব নেই।