পৃথিবীর ভয়ঙ্কর বিপদ

World: বিদ্যুৎ পরিষেবা-যোগাযোগ ব্যবস্থা তুমুল ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা, পৃথিবীর কি ঘোর বিপদ! ‘শত্রু’ সূর্য

বিগত কয়েক দিন ধরেই সূর্যে উথালপাথাল পরিস্থিতি। সৌরঝড় নিয়ে আগেও সতর্ক করেছে নাসা। আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থার সেই সতর্কবার্তা সত্যি করে পৃথিবীর গায়ে এসে লাগল সৌরঝড়ের ধাক্কা। সূর্যের পিঠে ২ লক্ষ কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ সৌরকলঙ্ক ধরা পড়েছে। এত বিশাল সানস্পট দেখে চিন্তায় ছিলেন বিজ্ঞানীরা। এই পরিস্থিতিতে আরও একটি মারাত্মক সৌরঝড় আঘাত হানতে চলেছে পৃথিবীতে।
বিগত কয়েক দিন ধরেই সূর্যে উথালপাথাল পরিস্থিতি। সৌরঝড় নিয়ে আগেও সতর্ক করেছে নাসা। আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থার সেই সতর্কবার্তা সত্যি করে পৃথিবীর গায়ে এসে লাগল সৌরঝড়ের ধাক্কা। সূর্যের পিঠে ২ লক্ষ কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ সৌরকলঙ্ক ধরা পড়েছে। এত বিশাল সানস্পট দেখে চিন্তায় ছিলেন বিজ্ঞানীরা। এই পরিস্থিতিতে আরও একটি মারাত্মক সৌরঝড় আঘাত হানতে চলেছে পৃথিবীতে।
গবেষকরা বলেছিলেন, প্রলয় ঝড় উঠেছে সূর্যে। সূর্যের করোনা অশান্ত। সেখান থেকে প্রবল গতিতে সৌররশ্মি ছিটকে বেরিয়ে আসছে। সৌরঝড় আছড়ে পড়তে চলেছে পৃথিবীতে। তাই হয়েছে। সৌরঝড়ের প্রভাবে দেশে দেশে এর আগে দেখা গিয়েছে বিরল মেরুজ্যোতি। লাদাখের আকাশ ভরে গিয়েছিল লাল-নীল-সবুজ-কমলা আলোতে।
গবেষকরা বলেছিলেন, প্রলয় ঝড় উঠেছে সূর্যে। সূর্যের করোনা অশান্ত। সেখান থেকে প্রবল গতিতে সৌররশ্মি ছিটকে বেরিয়ে আসছে। সৌরঝড় আছড়ে পড়তে চলেছে পৃথিবীতে। তাই হয়েছে। সৌরঝড়ের প্রভাবে দেশে দেশে এর আগে দেখা গিয়েছে বিরল মেরুজ্যোতি। লাদাখের আকাশ ভরে গিয়েছিল লাল-নীল-সবুজ-কমলা আলোতে।
সম্প্রতি একটি শক্তিশালী সৌর ঝড় আঘাত হেনেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, গত দু দশকের মধ্যে পৃথিবীতে আঘাত হানা এটি সবচেয়ে শক্তিশালী সৌর ঝড়। এর কারণে স্যাটেলাইট ও বিদ্যুৎ পরিষেবা ব্যাহত হতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সম্প্রতি একটি শক্তিশালী সৌর ঝড় আঘাত হেনেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, গত দু দশকের মধ্যে পৃথিবীতে আঘাত হানা এটি সবচেয়ে শক্তিশালী সৌর ঝড়। এর কারণে স্যাটেলাইট ও বিদ্যুৎ পরিষেবা ব্যাহত হতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।
পৃথিবীর উপরেও সম্প্রতি সৌরঝড়ের প্রভাব পড়েছে। সূর্যের ঝড়ের ফলে বিচ্ছুরিত সৌরপদার্থের ধাক্কা এসে লেগেছে পৃথিবীর চৌম্বকীয় তরঙ্গে। যার ফলে বেশ কিছু ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কাও করা হচ্ছে। আমেরিকার ন্যাশনাল ওসানিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা নোয়ার তরফে জানানো হয়েছে, সৌরঝড়ের ধাক্কায় পৃথিবীর চৌম্বকীয় তরঙ্গে ঝড় উঠেছে। এই ঝড়ের ফলে পৃথিবীর বুকে একাধিক দেশের আকাশে দেখা গিয়েছে অভিনব মেরুজ্যোতি।
পৃথিবীর উপরেও সম্প্রতি সৌরঝড়ের প্রভাব পড়েছে। সূর্যের ঝড়ের ফলে বিচ্ছুরিত সৌরপদার্থের ধাক্কা এসে লেগেছে পৃথিবীর চৌম্বকীয় তরঙ্গে। যার ফলে বেশ কিছু ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কাও করা হচ্ছে। আমেরিকার ন্যাশনাল ওসানিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা নোয়ার তরফে জানানো হয়েছে, সৌরঝড়ের ধাক্কায় পৃথিবীর চৌম্বকীয় তরঙ্গে ঝড় উঠেছে। এই ঝড়ের ফলে পৃথিবীর বুকে একাধিক দেশের আকাশে দেখা গিয়েছে অভিনব মেরুজ্যোতি।
কর্তৃপক্ষ স্যাটেলাইট অপারেটর, এয়ারলাইনস এবং পাওয়ার গ্রিডকে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট সম্ভাব্য ব্যাঘাতের জন্য সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
কর্তৃপক্ষ স্যাটেলাইট অপারেটর, এয়ারলাইনস এবং পাওয়ার গ্রিডকে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট সম্ভাব্য ব্যাঘাতের জন্য সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের বিজ্ঞানীরা বলছেন, লাদাখে প্যাংগং হ্রদের তীরে মেরাকের আকাশ রঙিন আলোর ছটায় ভরে উঠেছে। তবে শুধু লাদাখ নয়, ইদানীং কালে পৃথিবীর নানা প্রান্তেই এমন আলোর ছটা চোখে পড়েছে আকাশে। তবে লাদাখে তার আবির্ভাব বিরল। গত বছরও লাদাখের আকাশে মেরুপ্রভা দেখা গিয়েছিল।
বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের বিজ্ঞানীরা বলছেন, লাদাখে প্যাংগং হ্রদের তীরে মেরাকের আকাশ রঙিন আলোর ছটায় ভরে উঠেছে। তবে শুধু লাদাখ নয়, ইদানীং কালে পৃথিবীর নানা প্রান্তেই এমন আলোর ছটা চোখে পড়েছে আকাশে। তবে লাদাখে তার আবির্ভাব বিরল। গত বছরও লাদাখের আকাশে মেরুপ্রভা দেখা গিয়েছিল।
সৌর ঝড়ের কারণে স্যাটেলাইটে শর্ট সার্কিট হয়। পাওয়ার গ্রিড ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এসব কারণে মহাকাশচারীদের জীবনও হুমকির মুখে পড়তে পারে। এদিকে পৃথিবীর ম্যাগনেটোস্ফিয়ারের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া ঘটিয়ে বিঘ্ন ঘটাতে পারে বিদ্যুৎ পরিষেবাসহ কৃত্রিম উপগ্রহের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থাতেও।
সৌর ঝড়ের কারণে স্যাটেলাইটে শর্ট সার্কিট হয়। পাওয়ার গ্রিড ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এসব কারণে মহাকাশচারীদের জীবনও হুমকির মুখে পড়তে পারে। এদিকে পৃথিবীর ম্যাগনেটোস্ফিয়ারের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া ঘটিয়ে বিঘ্ন ঘটাতে পারে বিদ্যুৎ পরিষেবাসহ কৃত্রিম উপগ্রহের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থাতেও।
ভূ-চৌম্বকীয় ঝড়ের সঙ্গে যুক্ত চৌম্বকীয় ক্ষেত্র ওঠানামা করে দীর্ঘ তারে বিদ্যুৎ প্রবাহিত করে, যার ফলে ব্ল্যাকআউট হতে পারে। দীর্ঘ পাইপলাইনগুলিও বিদ্যুতায়িত হতে পারে, যা ইঞ্জিনিয়ারিং সমস্যাগুলির দিকে পরিচালিত করে।
ভূ-চৌম্বকীয় ঝড়ের সঙ্গে যুক্ত চৌম্বকীয় ক্ষেত্র ওঠানামা করে দীর্ঘ তারে বিদ্যুৎ প্রবাহিত করে, যার ফলে ব্ল্যাকআউট হতে পারে। দীর্ঘ পাইপলাইনগুলিও বিদ্যুতায়িত হতে পারে, যা ইঞ্জিনিয়ারিং সমস্যাগুলির দিকে পরিচালিত করে।