New Business Ideas: মাত্র ১০,০০০ টাকা দিয়ে শুরু করুন এই ব্যবসাগুলি, দেখুন কীভাবে সহজেই ধনী হবে

আজকাল, এই মূল্যবৃদ্ধির যুগে ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতির মধ্যে বড় শহরগুলিতে সংসারের ব্যয় পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়ে। কখনও কখনও একটি কাজ করেও জীবিকা নির্বাহ করতে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই ঝুঁকছেন ব্যবসার দিকে। এমন পরিস্থিতিতে, কেউ যদি একটি ভাল ব্যবসার কথা চিন্তা করেন, তাহলে আজ আমরা কম পুঁজিতে বেশ কয়েকটি লাভদায়ক ব্যবসার ধারণা দিতে যাচ্ছি।
আজকাল, এই মূল্যবৃদ্ধির যুগে ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতির মধ্যে বড় শহরগুলিতে সংসারের ব্যয় পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়ে। কখনও কখনও একটি কাজ করেও জীবিকা নির্বাহ করতে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই ঝুঁকছেন ব্যবসার দিকে। এমন পরিস্থিতিতে, কেউ যদি একটি ভাল ব্যবসার কথা চিন্তা করেন, তাহলে আজ আমরা কম পুঁজিতে বেশ কয়েকটি লাভদায়ক ব্যবসার ধারণা দিতে যাচ্ছি।
এগুলো এমন ব্যবসা, যেখানে বিশাল বিনিয়োগের প্রয়োজন হয় না। যে কেউ মাত্র ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করে এটি শুরু করতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে টিফিন সার্ভিস, আচার তৈরির ব্যবসা, ব্লগিং-এর মতো কাজ।
এগুলো এমন ব্যবসা, যেখানে বিশাল বিনিয়োগের প্রয়োজন হয় না। যে কেউ মাত্র ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করে এটি শুরু করতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে টিফিন সার্ভিস, আচার তৈরির ব্যবসা, ব্লগিং-এর মতো কাজ।
সামগ্রিকভাবেই করোনাভাইরাস মহামারীর পর ব্যবসার প্রবণতা দ্রুত বেড়েছে। যে কেউ ঘরে বসেই নিজের ব্যবসা শুরু করে বাম্পার আয় করতে পারেন। তেমনই কিছু ব্যবসার কথা এখানে বলা হচ্ছে, যেখান থেকে প্রতিদিন প্রচুর আয় করা যেতে পারে। এগুলো গ্রামে বা শহরে যেখান থেকে খুশি করা যেতে পারে।
সামগ্রিকভাবেই করোনাভাইরাস মহামারীর পর ব্যবসার প্রবণতা দ্রুত বেড়েছে। যে কেউ ঘরে বসেই নিজের ব্যবসা শুরু করে বাম্পার আয় করতে পারেন। তেমনই কিছু ব্যবসার কথা এখানে বলা হচ্ছে, যেখান থেকে প্রতিদিন প্রচুর আয় করা যেতে পারে। এগুলো গ্রামে বা শহরে যেখান থেকে খুশি করা যেতে পারে।
আচারের ব্যবসা -ঘরে বসেই শুরু করা যেতে পারে আচার তৈরির ব্যবসা। এতে প্রাথমিকভাবে ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। এতে মাসে অন্তত ৩০,০০০ টাকা আয় করা যেতে পারে। এতে সহজেই বছরে লক্ষাধিক টাকা আয় করা যেতে পারে। এই আচার অনলাইন, পাইকারি বাজার, খুচরো বাজারে বিক্রি করা যেতে পারে।
আচারের ব্যবসা – ঘরে বসেই শুরু করা যেতে পারে আচার তৈরির ব্যবসা। এতে প্রাথমিকভাবে ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। এতে মাসে অন্তত ৩০,০০০ টাকা আয় করা যেতে পারে। এতে সহজেই বছরে লক্ষাধিক টাকা আয় করা যেতে পারে। এই আচার অনলাইন, পাইকারি বাজার, খুচরো বাজারে বিক্রি করা যেতে পারে।
ভারতে সাধারণত মানুষ আচার খেতে পছন্দ করে। তৈরিও হয় নানা স্বাদের নানা উপকরণের আচার। এই সব ধরনের আচার তৈরি করা কঠিন কাজ মোটেও নয়। সামান্য পরিশ্রম, নিষ্ঠা এবং নতুন নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে এই আচারের ব্যবসাকে একটি বড় ব্যবসায় পরিণত করা যায়। এতে প্রতি মাসে ব্যবসা থেকে ভাল লাভ হতে পারে এবং উত্তরোত্তর এতে লাভ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ভারতে সাধারণত মানুষ আচার খেতে পছন্দ করে। তৈরিও হয় নানা স্বাদের নানা উপকরণের আচার। এই সব ধরনের আচার তৈরি করা কঠিন কাজ মোটেও নয়। সামান্য পরিশ্রম, নিষ্ঠা এবং নতুন নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে এই আচারের ব্যবসাকে একটি বড় ব্যবসায় পরিণত করা যায়। এতে প্রতি মাসে ব্যবসা থেকে ভাল লাভ হতে পারে এবং উত্তরোত্তর এতে লাভ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ব্লগ থেকে আয় -কেউ যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন, তাহলে ব্লগিং-এর মাধ্যমেও ভাল আয় করা যেতে পারে। যদি কেউ বড় পরিসরে ব্লগিং করতে চান, তাহলে নিজের ব্লগ শুরু করতে হবে। নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করা যেতে পারে। এর প্রচারের জন্য অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। যেটিতে আয় শুরু হবে কয়েক মাসের মধ্যে। নিজেরা যে বিষয়ে পারদর্শী, সেই বিষয়ে ব্লগ করা উচিত। তবে একটা ভাল দক্ষতা থাকতে হবে সেই বিষয়ের উপরে। সেই ব্লগ পড়ার লোকের সংখ্যা বাড়তে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে সেই ব্লগে বিজ্ঞাপন আসবে এখান থেকে এইভাবে ভাল অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে।
ব্লগ থেকে আয় –
কেউ যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন, তাহলে ব্লগিং-এর মাধ্যমেও ভাল আয় করা যেতে পারে। যদি কেউ বড় পরিসরে ব্লগিং করতে চান, তাহলে নিজের ব্লগ শুরু করতে হবে। নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করা যেতে পারে। এর প্রচারের জন্য অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। যেটিতে আয় শুরু হবে কয়েক মাসের মধ্যে। নিজেরা যে বিষয়ে পারদর্শী, সেই বিষয়ে ব্লগ করা উচিত। তবে একটা ভাল দক্ষতা থাকতে হবে সেই বিষয়ের উপরে। সেই ব্লগ পড়ার লোকের সংখ্যা বাড়তে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে সেই ব্লগে বিজ্ঞাপন আসবে এখান থেকে এইভাবে ভাল অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে।
যোগব্যায়াম ক্লাস -আজকের ব্যস্ত জীবনে মানুষের হাতে সময় নেই। কিন্তু, মানুষ তাদের স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নিতে চায়। এই অবস্থায় যোগব্যায়ামের ক্লাস শুরু করা যেতে পারে। এটি এমন একটি ব্যবসা, যা আজকাল দ্রুত হারে বাড়ছে। কেউ ১০,০০০ টাকা দিয়ে ঘরে বসেও এটি শুরু করতে পারেন। এমন পরিস্থিতিতে যোগাসন ক্লাসের মাধ্যমে বাম্পার ইনকাম করা যেতে পারে। এর জন্য অ্যাপ তৈরি করে নেওয়া যেতে পারে নামমাত্র লগ্নিতে। তা যত ডাউনলোড হবে, আয়ও বাড়বে।
যোগব্যায়াম ক্লাস –
আজকের ব্যস্ত জীবনে মানুষের হাতে সময় নেই। কিন্তু, মানুষ তাদের স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নিতে চায়। এই অবস্থায় যোগব্যায়ামের ক্লাস শুরু করা যেতে পারে। এটি এমন একটি ব্যবসা, যা আজকাল দ্রুত হারে বাড়ছে। কেউ ১০,০০০ টাকা দিয়ে ঘরে বসেও এটি শুরু করতে পারেন। এমন পরিস্থিতিতে যোগাসন ক্লাসের মাধ্যমে বাম্পার ইনকাম করা যেতে পারে। এর জন্য অ্যাপ তৈরি করে নেওয়া যেতে পারে নামমাত্র লগ্নিতে। তা যত ডাউনলোড হবে, আয়ও বাড়বে।
টিফিন পরিষেবা -টিফিন পরিষেবার ব্যবসা শুরু করতে বড় জায়গার প্রয়োজন নেই। আসলে, এটি নিজেদের বাড়ির রান্নাঘর থেকেও শুরু করা যেতে পারে। এটি ৮০০০ টাকা থেকে ১০,০০০ টাকা দিয়ে শুরু করা যেতে পারে। এর খরচ নিজেদের উপর নির্ভর করে- কত টাকা দিয়ে এটি শুরু করতে হবে। যখন এর প্রচার বাড়বে, তখন এর আয় দ্বিগুণ হতে সময় লাগবে না। এই ব্যবসায় সরাসরি প্রচার বেশি সফল বলে মনে করা হয়। দরকার শুধু পরিচিতদের কাছে পৌঁছে যাওয়া। তাই টিফিন সার্ভিস ব্যবসা খুবই লাভজনক প্রমাণিত হতে পারে। এই ব্যবসা শুরু করার জন্য কোনও লাইসেন্সেরও প্রয়োজন হবে না।
টিফিন পরিষেবা –
টিফিন পরিষেবার ব্যবসা শুরু করতে বড় জায়গার প্রয়োজন নেই। আসলে, এটি নিজেদের বাড়ির রান্নাঘর থেকেও শুরু করা যেতে পারে। এটি ৮০০০ টাকা থেকে ১০,০০০ টাকা দিয়ে শুরু করা যেতে পারে। এর খরচ নিজেদের উপর নির্ভর করে- কত টাকা দিয়ে এটি শুরু করতে হবে। যখন এর প্রচার বাড়বে, তখন এর আয় দ্বিগুণ হতে সময় লাগবে না। এই ব্যবসায় সরাসরি প্রচার বেশি সফল বলে মনে করা হয়। দরকার শুধু পরিচিতদের কাছে পৌঁছে যাওয়া। তাই টিফিন সার্ভিস ব্যবসা খুবই লাভজনক প্রমাণিত হতে পারে। এই ব্যবসা শুরু করার জন্য কোনও লাইসেন্সেরও প্রয়োজন হবে না।
অনলাইন ফিটনেস প্রশিক্ষক -আজকাল সব জায়গায় কাজের চাপ বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে মানুষ সবসময় নিজেকে ফিট রাখতে চায়। এমন পরিস্থিতিতে তারা ফিটনেস ক্লাস খুঁজছে। অনেক মানুষ এমন জায়গায় ফিটনেস ক্লাসে যেতে চান, যেখানে তাঁদের বেশিদূর যেতে হবে না। তাই অনলাইন ফিটনেস প্রশিক্ষকদের চাহিদা বেড়েছে। এটির জন্য নিজেদের জ্ঞান এবং দক্ষতার প্রয়োজন। তা প্রমাণিত হলেই ব্যবসা বাড়তে সময় লাগবে না। একজন উপকৃত হলেই লোকমুখে নাম ছড়াতে থাকবে।
অনলাইন ফিটনেস প্রশিক্ষক –
আজকাল সব জায়গায় কাজের চাপ বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে মানুষ সবসময় নিজেকে ফিট রাখতে চায়। এমন পরিস্থিতিতে তারা ফিটনেস ক্লাস খুঁজছে। অনেক মানুষ এমন জায়গায় ফিটনেস ক্লাসে যেতে চান, যেখানে তাঁদের বেশিদূর যেতে হবে না। তাই অনলাইন ফিটনেস প্রশিক্ষকদের চাহিদা বেড়েছে। এটির জন্য নিজেদের জ্ঞান এবং দক্ষতার প্রয়োজন। তা প্রমাণিত হলেই ব্যবসা বাড়তে সময় লাগবে না। একজন উপকৃত হলেই লোকমুখে নাম ছড়াতে থাকবে।