Gas Problem: কোষ্ঠকাটিন্যের যম! ওষুধ ছাড়া গ্যাসের সমস্যার বিদায়, ৩টি উপায়ে সারাজীবনের মতো অম্বল- পেট ফাঁপা বলবে বাই বাই!

আমাদের পাকস্থলীতে সবসময় ১০০ থেকে ১৫০ মিলি গ্যাস থাকে৷ এই গ্যাসই যখন খুব বেশি বেড়ে যায় তখন বড় সমস্যা হয়। কেউ প্রায়ই গ্যাস এবং পেট ফাঁপার সমস্যায় ভোগেন। পেটে গ্যাসের সমস্যা প্রায়ই অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই বর্ধিত গ্যাসের জন্য মানুষ নিজেই দায়ী। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে পেটে গ্যাস ও পেট ফাঁপা হওয়ার সমস্যা হয়।
আমাদের পাকস্থলীতে সবসময় ১০০ থেকে ১৫০ মিলি গ্যাস থাকে৷ এই গ্যাসই যখন খুব বেশি বেড়ে যায় তখন বড় সমস্যা হয়। কেউ প্রায়ই গ্যাস এবং পেট ফাঁপার সমস্যায় ভোগেন। পেটে গ্যাসের সমস্যা প্রায়ই অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই বর্ধিত গ্যাসের জন্য মানুষ নিজেই দায়ী। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে পেটে গ্যাস ও পেট ফাঁপা হওয়ার সমস্যা হয়।
পাকস্থলীতে অসংখ্য ব্যাকটেরিয়া থাকে যা হজম করার সময় গ্যাসও তৈরি করে। হজমের সময় এই ব্যাকটেরিয়ার ফলে কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, স্টার্চ ইত্যাদি থেকে প্রচুর গ্যাস তৈরি হয়। ফলে খাদ্যাভ্যাসের উন্নতি ছাড়া গ্যাস ও পেট ফাঁপা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়।
পাকস্থলীতে অসংখ্য ব্যাকটেরিয়া থাকে যা হজম করার সময় গ্যাসও তৈরি করে। হজমের সময় এই ব্যাকটেরিয়ার ফলে কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, স্টার্চ ইত্যাদি থেকে প্রচুর গ্যাস তৈরি হয়। ফলে খাদ্যাভ্যাসের উন্নতি ছাড়া গ্যাস ও পেট ফাঁপা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়।
আপনার পেটে যদি পর্যাপ্ত জল বা লিকুইড না থাকে তাহলে গ্যাস এবং পেট ফাঁপা সমস্যা বাড়বে। তাই আপনার শরীরে কখনই জলের অভাব হলে হবে না। পেটে পর্যাপ্ত জল না থাকলে খাবার ঠিকমতো হজম হয় না এবং এর ফলে গ্যাস ও ফোলা সমস্যা থাকে। এর জন্য জলের সঙ্গে রসালো ফল খান। ডক্টর উইল ভেলসিউইচ বলেছেন যে আপনি সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ২ গ্লাস জল খেতে দিন শুরু করুন। এরপর প্রতিবার খাবারের পর অন্তত দুই গ্লাস জল খান।
আপনার পেটে যদি পর্যাপ্ত জল বা লিকুইড না থাকে তাহলে গ্যাস এবং পেট ফাঁপা সমস্যা বাড়বে। তাই আপনার শরীরে কখনই জলের অভাব হলে হবে না। পেটে পর্যাপ্ত জল না থাকলে খাবার ঠিকমতো হজম হয় না এবং এর ফলে গ্যাস ও ফোলা সমস্যা থাকে। এর জন্য জলের সঙ্গে রসালো ফল খান। ডক্টর উইল ভেলসিউইচ বলেছেন যে আপনি সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ২ গ্লাস জল খেতে দিন শুরু করুন। এরপর প্রতিবার খাবারের পর অন্তত দুই গ্লাস জল খান।
গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ডঃ উইল ভেলসিউইচের মতে আমরা খাদ্যকে ছোট ছোট ভাগে ভেঙে ফেলার জন্য পেটে উপস্থিত ভাল ব্যাকটেরিয়ার উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। ব্যাকটেরিয়ার ক্ষমতার বাইরের জিনিসগুলি খুব বেশি গ্রহণ করি তখন গ্যাসের সমস্যা বাড়ে। এমন অবস্থায় গ্যাস থেকে মুক্তি পেতে চাইলে ধীরে ধীরে খাওয়া শুরু করুন। অর্থাৎ প্রথমে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার কম খান এবং ধীরে ধীরে সেই অভ্যেস বাড়ান। ডক্টর উইল ভেলসিউইচ বলেন, গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রথমে আল্ট্রা প্রসেসড ফুড খাওয়া ছেড়ে দিন এবং ধীরে ধীরে সবুজ শাক-সবজি অর্থাৎ ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া বাড়াতে হবে।
গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ডঃ উইল ভেলসিউইচের মতে আমরা খাদ্যকে ছোট ছোট ভাগে ভেঙে ফেলার জন্য পেটে উপস্থিত ভাল ব্যাকটেরিয়ার উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। ব্যাকটেরিয়ার ক্ষমতার বাইরের জিনিসগুলি খুব বেশি গ্রহণ করি তখন গ্যাসের সমস্যা বাড়ে। এমন অবস্থায় গ্যাস থেকে মুক্তি পেতে চাইলে ধীরে ধীরে খাওয়া শুরু করুন। অর্থাৎ প্রথমে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার কম খান এবং ধীরে ধীরে সেই অভ্যেস বাড়ান। ডক্টর উইল ভেলসিউইচ বলেন, গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রথমে আল্ট্রা প্রসেসড ফুড খাওয়া ছেড়ে দিন এবং ধীরে ধীরে সবুজ শাক-সবজি অর্থাৎ ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া বাড়াতে হবে।
কিছু দীর্ঘস্থায়ী রোগ রয়েছে যা গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি করে। অন্ত্রের আলসার, ডাইভারটিকুলাইটিস, ক্রোনস ইত্যাদি রোগের কারণেও গ্যাস হতে পারে। একই সময়ে, আপনার অন্ত্র কিছু খাবার সহ্য করতে সক্ষম হয় না। ভারতে বেশিরভাগ মানুষই ল্যাকটোস ইনটলারেন্স অর্থাৎ দুধে অসহিষ্ণুতার সমস্যা রয়েছে। এ ধরনের সমস্যা হলে তার চিকিৎসা করানো প্রয়োজন।Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
কিছু দীর্ঘস্থায়ী রোগ রয়েছে যা গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি করে। অন্ত্রের আলসার, ডাইভারটিকুলাইটিস, ক্রোনস ইত্যাদি রোগের কারণেও গ্যাস হতে পারে। একই সময়ে, আপনার অন্ত্র কিছু খাবার সহ্য করতে সক্ষম হয় না। ভারতে বেশিরভাগ মানুষই ল্যাকটোস ইনটলারেন্স অর্থাৎ দুধে অসহিষ্ণুতার সমস্যা রয়েছে। এ ধরনের সমস্যা হলে তার চিকিৎসা করানো প্রয়োজন।Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷