৫. প্রদাহ কমানো: খাবারের পর ধীরে ধীরে হাঁটা খাবারকে পরিপাকতন্ত্রের মধ্য দিয়ে মসৃণভাবে চলতে সাহায্য করে। এছাড়াও, এটি পেটের ফোলা ভাব এবং অস্বস্তির সম্ভাবনা হ্রাস করে।

Healthy Lifestyle: যৌবন থাকবে চাঙ্গা! রাতের খাবারের পর মাত্র ১৫ মিনিট…! ‘এই’ কাজ করলেই শরীর ফিট, কাছে ঘেষবে না জটিল রোগ

আজকের ব্যস্ত জীবনে অনেক সময় আমরা আমাদের স্বাস্থ্যের দিকে মনোযোগ দিতে পারি না। কাজের ব্যস্ততা এবং মানসিক চাপ ব্যক্তিকে এতটাই ঘিরে ফেলে যে, স্বাস্থ্যকে ফিট রাখাটাই মনে হয় অনেক পিছিয়ে। কিন্তু আমরা ভুলে যাই যে শরীর সুস্থ রাখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য ভালো খাদ্যাভ্যাস এবং ব্যায়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আজকের ব্যস্ত জীবনে অনেক সময় আমরা আমাদের স্বাস্থ্যের দিকে মনোযোগ দিতে পারি না। কাজের ব্যস্ততা এবং মানসিক চাপ ব্যক্তিকে এতটাই ঘিরে ফেলে যে, স্বাস্থ্যকে ফিট রাখাটাই মনে হয় অনেক পিছিয়ে। কিন্তু আমরা ভুলে যাই যে শরীর সুস্থ রাখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য ভালো খাদ্যাভ্যাস এবং ব্যায়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
শরীরকে ফিট রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবারের পাশাপাশি ব্যায়ামও খুব জরুরি। অনেকের জিমে যাওয়ার, যোগব্যায়াম বা অন্যান্য ব্যায়াম করার সময় থাকে না। এমন অবস্থায় খাবার খেয়ে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করলে নিজেকে ফিট রাখতে পারবেন। তবে কোন সময় হাঁটলে উপকার পাবেন, সেটাও জানা জরুরি৷ খাবার খাওয়ার পর হাঁটার বিরাট উপকারিতা রয়েছে।
শরীরকে ফিট রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবারের পাশাপাশি ব্যায়ামও খুব জরুরি। অনেকের জিমে যাওয়ার, যোগব্যায়াম বা অন্যান্য ব্যায়াম করার সময় থাকে না। এমন অবস্থায় খাবার খেয়ে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করলে নিজেকে ফিট রাখতে পারবেন। তবে কোন সময় হাঁটলে উপকার পাবেন, সেটাও জানা জরুরি৷ খাবার খাওয়ার পর হাঁটার বিরাট উপকারিতা রয়েছে।
হেলথলাইনের মতে, খাওয়ার পর হাঁটা আমাদের পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে এবং খাবার হজম হতে কোনও সমস্যা হয় না। রাতে খেয়েই শুয়ে পড়া উচিত নয়, বিশেষ করে খাবার খাওয়ার পর। বরং কিছু সময়ের জন্য অবশ্যই হাঁটতে হবে। এর সাহায্যে পেপটিক আলসার, মেজাজ পরিবর্তন, ডাইভারটিকুলার ডিজিজ, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং কোলরেক্টাল ক্যানসারের মতো রোগের ঝুঁকি হ্রাস করা যায়।
হেলথলাইনের মতে, খাওয়ার পর হাঁটা আমাদের পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে এবং খাবার হজম হতে কোনও সমস্যা হয় না। রাতে খেয়েই শুয়ে পড়া উচিত নয়, বিশেষ করে খাবার খাওয়ার পর। বরং কিছু সময়ের জন্য অবশ্যই হাঁটতে হবে। এর সাহায্যে পেপটিক আলসার, মেজাজ পরিবর্তন, ডাইভারটিকুলার ডিজিজ, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং কোলরেক্টাল ক্যানসারের মতো রোগের ঝুঁকি হ্রাস করা যায়।
খাবার খাওয়ার পর হাঁটাহাঁটি করলেও রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। টাইপ-১ এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিনের রুটিনে খাবারের পর ১০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
খাবার খাওয়ার পর হাঁটাহাঁটি করলেও রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। টাইপ-১ এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিনের রুটিনে খাবারের পর ১০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
খাবার খাওয়ার পর হাঁটার অভ্যাসও হৃদরোগকে দূরে রাখে। তাই খাবার খাওয়ার পর প্রায় ৫ থেকে ১০ মিনিট হাঁটুন। এটি আপনাকে আরও ভাল ঘুমাতে সাহায্য করবে এবং আপনার শরীরের রক্ত ​​​​সঞ্চালন উন্নত হবে।
খাবার খাওয়ার পর হাঁটার অভ্যাসও হৃদরোগকে দূরে রাখে। তাই খাবার খাওয়ার পর প্রায় ৫ থেকে ১০ মিনিট হাঁটুন। এটি আপনাকে আরও ভাল ঘুমাতে সাহায্য করবে এবং আপনার শরীরের রক্ত ​​​​সঞ্চালন উন্নত হবে।
হাঁটার সঠিক সময়ের কথা যদি বলি, তাহলে দুপুরের খাবার বা রাতের খাবারের পর কিছুক্ষণ হাঁটা উচিত, তবে বিশেষ করে রাতের খাবারের পর ১০-১৫ মিনিট হাঁটা উচিত। এতে করে আপনি সারাজীবন সুস্থ থাকতে পারবেন এবং যৌবন থাকবে তরতাজা।
হাঁটার সঠিক সময়ের কথা যদি বলি, তাহলে দুপুরের খাবার বা রাতের খাবারের পর কিছুক্ষণ হাঁটা উচিত, তবে বিশেষ করে রাতের খাবারের পর ১০-১৫ মিনিট হাঁটা উচিত। এতে করে আপনি সারাজীবন সুস্থ থাকতে পারবেন এবং যৌবন থাকবে তরতাজা।