ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তাইওয়ান। ভেঙে পড়েছে একাধিক বাড়ি, বড় বড় দোকান। ধবসে পড়া বাড়িতে আটকে রয়েছেন বহু মানুষ। শুরু হয়েছে উদ্ধার কাজ। আহত কয়েক হাজার। বিধ্বস্ত শহরের ছবি এখন ঘুরছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। জানা গিয়েছে রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭.৫। স্থানীয় সময় সকাল ৯টার কিছু আগে কেঁপে ওঠে তাইওয়ান। ভূমিকম্পের কারণে ৩ মিটার পর্যন্ত সুনামির ঢেউ আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জাপানের আবহাওয়া সংস্থা জারি করেছে সতর্কতা। তাইওয়ানের মতোই অতীতে ভয়াবহ ভূমিকম্পের সাক্ষী রয়েছে ৫ দেশ, যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দেখে কেঁপে গিয়েছিল গোটা বিশ্ব। Photo Courtesy: AP

Earthquake: সাতসকালে কেঁপে উঠেছে তাইওয়ান, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি! বিশ্বের ভয়াবহ ৫ ভূমিকম্পের তালিকা দেখে নিন

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তাইওয়ান। ভেঙে পড়েছে একাধিক বাড়ি, বড় বড় দোকান। ধবসে পড়া বাড়িতে আটকে রয়েছেন বহু মানুষ। শুরু হয়েছে উদ্ধার কাজ। আহত কয়েক হাজার। বিধ্বস্ত শহরের ছবি এখন ঘুরছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। জানা গিয়েছে রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭.৫। স্থানীয় সময় সকাল ৯টার কিছু আগে কেঁপে ওঠে তাইওয়ান। ভূমিকম্পের কারণে ৩ মিটার পর্যন্ত সুনামির ঢেউ আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জাপানের আবহাওয়া সংস্থা জারি করেছে সতর্কতা। তাইওয়ানের মতোই অতীতে ভয়াবহ ভূমিকম্পের সাক্ষী রয়েছে ৫ দেশ, যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দেখে কেঁপে গিয়েছিল গোটা বিশ্ব। Photo Courtesy: AP
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তাইওয়ান। ভেঙে পড়েছে একাধিক বাড়ি, বড় বড় দোকান। ধবসে পড়া বাড়িতে আটকে রয়েছেন বহু মানুষ। শুরু হয়েছে উদ্ধার কাজ। আহত কয়েক হাজার। বিধ্বস্ত শহরের ছবি এখন ঘুরছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। জানা গিয়েছে রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭.৫। স্থানীয় সময় সকাল ৯টার কিছু আগে কেঁপে ওঠে তাইওয়ান। ভূমিকম্পের কারণে ৩ মিটার পর্যন্ত সুনামির ঢেউ আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জাপানের আবহাওয়া সংস্থা জারি করেছে সতর্কতা। তাইওয়ানের মতোই অতীতে ভয়াবহ ভূমিকম্পের সাক্ষী রয়েছে ৫ দেশ, যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দেখে কেঁপে গিয়েছিল গোটা বিশ্ব। Photo Courtesy: AP
১৯৬০ সালে চিলির ভূমিকম্প: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জিওলজিক্যাল সার্ভের তথ্য অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প হল ভালদিভিয়া ভূমিকম্প যা গ্রেট চিলি ভূমিকম্প নামে পরিচিত। ১৯৬০ সালের ২২ মে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়তে থাকে দক্ষিণ চিলির ভাল্ভাদিয়া শহর। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৯.৫। ভূমিকম্পের ফলে মারাত্মক সুনামি হয়। মৃত্যু হয় আনুমানিক ৫,৭০০ মানুষের। গৃহহীন হন ২ মিলিয়ন মানুষ। ৫৫০ মিলিয়ন ডলারের ক্ষয়ক্ষতি হয়।
১৯৬০ সালে চিলির ভূমিকম্প: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জিওলজিক্যাল সার্ভের তথ্য অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প হল ভালদিভিয়া ভূমিকম্প যা গ্রেট চিলি ভূমিকম্প নামে পরিচিত। ১৯৬০ সালের ২২ মে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়তে থাকে দক্ষিণ চিলির ভাল্ভাদিয়া শহর। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৯.৫। ভূমিকম্পের ফলে মারাত্মক সুনামি হয়। মৃত্যু হয় আনুমানিক ৫,৭০০ মানুষের। গৃহহীন হন ২ মিলিয়ন মানুষ। ৫৫০ মিলিয়ন ডলারের ক্ষয়ক্ষতি হয়।
১৯৬৪ সালে গ্রেট আলাস্কা ভূমিকম্প: ১৯৬৪ সালের ২৭ মার্চ গুড ফ্রাইডের দিন কেঁপে ওঠে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা। প্রায় চার মিনিটের ভূমিকম্পে ধূলিস্যাৎ হয়ে যায় রাজধানী অ্যাঙ্কোরেজ। এটাকেই বিশ্বের দ্বিতীয় শক্তিশালী ভূমিকম্প মনে করা হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৯.২। রিপোর্ট অনুযায়ী, ভূমিকম্পের কারণে ১১৫ জনের মৃত্যু হয়। Photo Courtesy: AP
১৯৬৪ সালে গ্রেট আলাস্কা ভূমিকম্প: ১৯৬৪ সালের ২৭ মার্চ গুড ফ্রাইডের দিন কেঁপে ওঠে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা। প্রায় চার মিনিটের ভূমিকম্পে ধূলিস্যাৎ হয়ে যায় রাজধানী অ্যাঙ্কোরেজ। এটাকেই বিশ্বের দ্বিতীয় শক্তিশালী ভূমিকম্প মনে করা হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৯.২। রিপোর্ট অনুযায়ী, ভূমিকম্পের কারণে ১১৫ জনের মৃত্যু হয়। Photo Courtesy: AP
২০০৪ সালে সুমাত্রা-আন্দামান আইল্যান্ড ভূমিকম্প: সুমাত্রা-আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের ভূমিকম্প বা ভারত মহাসাগরের ভূমিকম্প উত্তর সুমাত্রার পশ্চিম উপকূলে আঘাত হেনেছিল। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৯.১। ভূমিকম্পের কারণে সুনামিতে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ১৪টি দেশ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রাণ হারান ২,৪০,০০০ মানুষ। Photo: Collected
২০০৪ সালে সুমাত্রা-আন্দামান আইল্যান্ড ভূমিকম্প: সুমাত্রা-আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের ভূমিকম্প বা ভারত মহাসাগরের ভূমিকম্প উত্তর সুমাত্রার পশ্চিম উপকূলে আঘাত হেনেছিল। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৯.১। ভূমিকম্পের কারণে সুনামিতে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ১৪টি দেশ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রাণ হারান ২,৪০,০০০ মানুষ। Photo: Collected
২০১১ সালের তোহোকু ভূমিকম্প: ২০১১ সালের ১১ মার্চ শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল জাপান। ভূমিকম্পের ফলে সুনামিতে ৪০ মিটার পর্যন্ত বিশাল ঢেউ তৈরি হয়। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের মতে, দুর্যোগের ফলে ১৫,৫০০ জনেরও বেশি নিহত এবং ৪,৫০,০০০ গৃহহীন হন। Photo Courtesy: Wikipedia
২০১১ সালের তোহোকু ভূমিকম্প: ২০১১ সালের ১১ মার্চ শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল জাপান। ভূমিকম্পের ফলে সুনামিতে ৪০ মিটার পর্যন্ত বিশাল ঢেউ তৈরি হয়। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের মতে, দুর্যোগের ফলে ১৫,৫০০ জনেরও বেশি নিহত এবং ৪,৫০,০০০ গৃহহীন হন। Photo Courtesy: Wikipedia
১৯৫২ সালের কামচাটকা ভূমিকম্প: ৯.০ মাত্রার ভূমিকম্পের ফলে ১৯৫২ সালের ৪ নভেম্বর পূর্ব রাশিয়ায় কামচাটকায় সুনামি হয়। ধ্বংস হয়ে যায় কুরিল দ্বীপপুঞ্জ। ১৫ হাজার মানুষ প্রাণ হারান। Photo: Collected
১৯৫২ সালের কামচাটকা ভূমিকম্প: ৯.০ মাত্রার ভূমিকম্পের ফলে ১৯৫২ সালের ৪ নভেম্বর পূর্ব রাশিয়ায় কামচাটকায় সুনামি হয়। ধ্বংস হয়ে যায় কুরিল দ্বীপপুঞ্জ। ১৫ হাজার মানুষ প্রাণ হারান। Photo: Collected