দুপুরের খাবারের আসল সময় বেলা ১২টা থেকে ১টা। তার বেশি কখনওই নয়। দুপুরে ভাত-রুটি মিশিয়ে খেতে পারেন।

Health Tips: ঠিক ক’টার মধ্যে ‘ডিনার’ শরীরের জন্য ‘পারফেক্ট’? দেরি করে খেলে কী কী ক্ষতি? বিশেষজ্ঞের হাড়হিম সতর্কতা

*কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই রাতের খাবার সঠিক সময়ে খান না। অনেকেই ঘুমানোর আগেই রাতের খাবার খান। এই অভ্যাস দীর্ঘ সময় ধরে চললে শরীরে পড়তে পারে মারাত্মক প্রভাব।
*কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই রাতের খাবার সঠিক সময়ে খান না। অনেকেই ঘুমানোর আগেই রাতের খাবার খান। এই অভ্যাস দীর্ঘ সময় ধরে চললে শরীরে পড়তে পারে মারাত্মক প্রভাব।
*এমন জীবনযাপন পদ্ধতি এবং দুর্বল খাদ্যাভ্যাসের কারণে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন, যারা বেশি রাতে খাবার খান তাদের স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেক বেশি।
*এমন জীবনযাপন পদ্ধতি এবং দুর্বল খাদ্যাভ্যাসের কারণে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন, যারা বেশি রাতে খাবার খান তাদের স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেক বেশি।
*দেরি করে রাতে খাওয়ার কারণে রাতে খাবার গ্রহণ এবং ঘুমের সময়ের মধ্যে বেশি পার্থক্য থাকে না। যার কারণে এ সময় খাবার হজম হতে সমস্যা দেখা দেয়।
*দেরি করে রাতে খাওয়ার কারণে রাতে খাবার গ্রহণ এবং ঘুমের সময়ের মধ্যে বেশি পার্থক্য থাকে না। যার কারণে এ সময় খাবার হজম হতে সমস্যা দেখা দেয়।
*রাতে দেরিতে খাওয়ার অভ্যাসে ডায়াবেটিস ও রক্তচাপের সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া শারীরিক সমস্যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে মানসিক সমস্যাও যা অকারণ চিন্তা বাড়ানোর পাশাপাশি অ্যাংজাইটির সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
*রাতে দেরিতে খাওয়ার অভ্যাসে ডায়াবেটিস ও রক্তচাপের সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া শারীরিক সমস্যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে মানসিক সমস্যাও যা অকারণ চিন্তা বাড়ানোর পাশাপাশি অ্যাংজাইটির সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
*দেরীতে রাতের খাবার খেলে রক্তে শর্করার মাত্রাও বেড়ে যেতে পারে। আপনি যদি রাতের খাবারে বেশি কার্বোহাইড্রেট এবং লবণযুক্ত খাবার খান তাহলে এটি উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
*দেরীতে রাতের খাবার খেলে রক্তে শর্করার মাত্রাও বেড়ে যেতে পারে। আপনি যদি রাতের খাবারে বেশি কার্বোহাইড্রেট এবং লবণযুক্ত খাবার খান তাহলে এটি উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
*অপরদিকে, তাড়াতাড়ি রাতের খাবার গ্রহণ শরীরকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দেয়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে, হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভাল রাখে।
*অপরদিকে, তাড়াতাড়ি রাতের খাবার গ্রহণ শরীরকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দেয়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে, হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভাল রাখে।