সায়ানাইড মল্লিকাকে চেনেন?

Cyanide Mallika: বীভৎস ভাবে হত্যা! সাত-সাতজন মহিলাকে খুন, শিউরে ওঠে গোটা দেশ! কে এই সায়ানাইড মল্লিকা?

সায়ানাইড মল্লিকা। এই নামেই তাকে চিনেছিল গোটা দেশ। এক সাধারণ পরিবারের মেয়ে। অভাব ছিল যার নিত্যসঙ্গী। আর সেই অভাব তাকে এমন কাজ করিয়েছিল, আঁতকে উঠেছিল গোটা দেশ।
সায়ানাইড মল্লিকা। এই নামেই তাকে চিনেছিল গোটা দেশ। এক সাধারণ পরিবারের মেয়ে। অভাব ছিল যার নিত্যসঙ্গী। আর সেই অভাব তাকে এমন কাজ করিয়েছিল, আঁতকে উঠেছিল গোটা দেশ।
অভাবের সংসারেই তাঁর জন্ম। আবার তাঁর বিয়েও হয়েছিল অভাবের এক সংসারে। স্বামী দর্জির কাজ করতেন। সংসারের অনটন দূর করতে তাঁকেও পরিচারিকার কাজ করতে হত। তবে সেই কাজের জন্য তিনি হীনমন্য়তায় ভুগতেন।
অভাবের সংসারেই তাঁর জন্ম। আবার তাঁর বিয়েও হয়েছিল অভাবের এক সংসারে। স্বামী দর্জির কাজ করতেন। সংসারের অনটন দূর করতে তাঁকেও পরিচারিকার কাজ করতে হত। তবে সেই কাজের জন্য তিনি হীনমন্য়তায় ভুগতেন।
কেডি কেম্পাম্মা। কর্নাটকের কগ্গলীপুরার বাসিন্দা। পরে আইনের চোখে তাঁর নাম হয়েছিল সায়ানাইড মল্লিকা। সাধারণ মহিলা থেকে সিরিয়াল কিলার হয়ে উঠেছিলেন তিনি। দেশের প্রথম মহিলা সিরিয়াল কিলার। তার কাণ্ড শুনে শিউরে উঠেছিল গোটা সমাজ।
কেডি কেম্পাম্মা। কর্নাটকের কগ্গলীপুরার বাসিন্দা। পরে আইনের চোখে তাঁর নাম হয়েছিল সায়ানাইড মল্লিকা। সাধারণ মহিলা থেকে সিরিয়াল কিলার হয়ে উঠেছিলেন তিনি। দেশের প্রথম মহিলা সিরিয়াল কিলার। তার কাণ্ড শুনে শিউরে উঠেছিল গোটা সমাজ।
বিত্তশালীদের পরিবারে পরিচারিকার কাজ করতে যেত কেডি। বিত্তশালীদের জীবনযাপন দেখে নিজেকেও সেভাবেই সাজাতে চেয়েছিল সে। তবে পরিচারিকার কাজ করে তা কী আর হয়! আর তখনই নিজের প্রয়োজন মেটাতে চুরি শুরু করে সে।
বিত্তশালীদের পরিবারে পরিচারিকার কাজ করতে যেত কেডি। বিত্তশালীদের জীবনযাপন দেখে নিজেকেও সেভাবেই সাজাতে চেয়েছিল সে। তবে পরিচারিকার কাজ করে তা কী আর হয়! আর তখনই নিজের প্রয়োজন মেটাতে চুরি শুরু করে সে।
একটা সময় চুরির দায়ে ধরা পড়ে যায় কেডি। জেল খাটতে হয়। তার পর আর স্বামীর ঘরে থাকতে পারেনি সে। পেট চালাতে বিপথে চালিত হয়। চিট ফান্ডের ফাঁদ পেতে সাধারণ মানুষের টাকা হাতাতে চেয়েছিল কেডি। তবে তাতে সে সফল হয়নি।
একটা সময় চুরির দায়ে ধরা পড়ে যায় কেডি। জেল খাটতে হয়। তার পর আর স্বামীর ঘরে থাকতে পারেনি সে। পেট চালাতে বিপথে চালিত হয়। চিট ফান্ডের ফাঁদ পেতে সাধারণ মানুষের টাকা হাতাতে চেয়েছিল কেডি। তবে তাতে সে সফল হয়নি।
ধীরে ধীরে অন্ধকার জগতে পা রাখে কেডি। বিত্তশালী মহিলাদের টার্গেট করা শুরু করে সে। যে সব মহিলাদের কাছে টাকা থাকলেও সুখ ছিল না, তারাই ছিল কেডির টার্গেট।
ধীরে ধীরে অন্ধকার জগতে পা রাখে কেডি। বিত্তশালী মহিলাদের টার্গেট করা শুরু করে সে। যে সব মহিলাদের কাছে টাকা থাকলেও সুখ ছিল না, তারাই ছিল কেডির টার্গেট।
সেইসব মহিলাদের থেকে সর্বস্ব হাতিয়ে তাদের সায়ানাইড খাইয়ে খুন করত কেডি। পুজাপাঠের বাহনায় মহিলাদের সঙ্গে সখ্যতা বাড়াত কেডি। তার পর সুযোগ বুঝে তাদের থেকে সর্বস্ব লুঠ।
সেইসব মহিলাদের থেকে সর্বস্ব হাতিয়ে তাদের সায়ানাইড খাইয়ে খুন করত কেডি। পুজাপাঠের বাহনায় মহিলাদের সঙ্গে সখ্যতা বাড়াত কেডি। তার পর সুযোগ বুঝে তাদের থেকে সর্বস্ব লুঠ।
২০০৮ সালে নাগবেণী নামের এক মহিলাকে খুন করে পালাতে গিয়ে ধরা পড়ে যায় কেডি। সাত বছরে সাতটি খুন করেছিল কেডি।
২০০৮ সালে নাগবেণী নামের এক মহিলাকে খুন করে পালাতে গিয়ে ধরা পড়ে যায় কেডি। সাত বছরে সাতটি খুন করেছিল কেডি।