Tag Archives: Death

West Bengal news: বিয়ের তিনমাসের মধ্যেই অঘটন, মালদহে বজ্রপাতে মৃত্যু দম্পতির, কান্নায় ভেঙে পড়লেন মা 

মালদহ: বৃহস্পতিবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ আর ঘন ঘন বজ্রপাতে মালদহে মৃত্যু হয় ১১ জনের। আজ দুপুরের মধ্যে সমস্ত মৃতদেহ ময়নাতদন্তের কাজ শেষ করে পরিবারের হাতে তুলে দিল প্রশাসন। একইসঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথাও জানিয়েছে প্রশাসন। এদিকে গতকালের এই আকস্মিক মৃত্যুতে কান্নায় ভেঙে পড়েন পরিবারের লোকজন। মৃতদের মধ্যে রয়েছেন মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরের কুর্শাডাঙি গ্রামের নব দম্পতি নয়ন রায় এবং প্রিয়াঙ্কা রায়। মাত্র তিন মাস আগেই বিয়ে হয়েছিল দম্পতির।

আশা করেছিলেন ছেলে- বৌমাকে নিয়ে সুখে শান্তিতে পরিবার নিয়ে কাটাবেন। কখনও ভাবেননি, ছেলে- বৌমার মৃতদেহ  নিতে আসবেন মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে। ছেলের ধুমধাম করে বিয়ে দিয়েছিলেন ফাল্গুন মাসের ১৩ তারিখে।  আর ঘরে এনেছিলেন নতুন বৌমা। এইভাবে ছেলে-বৌমাকে তিন মাসের মাথায় হারাতে হবে বুঝতেই পারেননি মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার কুশিদার তেঁতুল গাছি এলাকার বৃদ্ধা চুনিয়া  রায়। মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মর্গের সামনে কান্নায় ভেঙে পড়লেন চুনিয়া রায়।

আরও পড়ুন: ট্রেনের মিডল বার্থে টিকিট কেটেছেন? ইচ্ছে হলেই ঘুমাতে পারবেন না, নির্দিষ্ট নিয়ম আছে রেলের

চুনিয়া রায় জানান, গতকাল দুপুরে নিজেদেরই জমিতে ফসল চাষ করতে গিয়েছিলেন ছেলে, বৌমা। হঠাৎই কালো মেঘে ঘনিয়ে আসে গোটা আকাশে। নিমেষের মধ্যেই শুরু হয় ঝড়-বৃষ্টি। বৃষ্টির সাথে আচমকা বাজ। আর তাতেই সব সর্বনাশ হয়ে গেল। কিছুক্ষণ পরেই অন্যান্য প্রতিবেশীদের মাধ্যমে খবর পাই ছেলে-বৌমা আর নেই। তড়িঘড়ি উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেইখানেই ছেলে-বৌমাকে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।

এদিন মালদা মেডিকেল কলেজে পৌঁছে ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া তদারকি করেন রাজ্যের মন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন, মালদহের জেলাশাসক নিতিন সিংহানিয়া, ইংরেজবাজার পুরসভার পুরপ্রধান কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী প্রমূখ। হাজির ছিলেন জেলা সিপিএম নেতৃত্বও ।

Lover sends parcel bomb to married woman: বিবাহিত প্রাক্তন প্রেমিকার জন্য উপহার পাঠালেন প্রেমিক, খুলতেই মর্মান্তিক পরিণতি

ভাদালি: সম্পর্কের মর্মান্তিক পরিণতি হল গুজরাতের ভাদালিতে। বৃহস্পতিবার প্রেমিকাকে একটি পার্সেল পাঠান তাঁর প্রেমিকা। ঘটনাচক্রে পার্সেলটি খোলার পরেই বিস্ফোরণ ঘটে, বিস্ফোরণে ঘটনাস্থলেই মারা যান প্রেমিকার স্বামী, গুরুতর আহত হয় তাঁর ১২ বছরের মেয়ে।

আরও পড়ুন: বিনে পয়সায় চড়া যায় ট্রেনে, ৭৬ বছর ধরে পরিষেবা দিচ্ছে রেল, কোথায় চলে এই ট্রেন?

সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ঘটনার সময়ে বাড়িতে ছিলেন না সেই মহিলা, তাই পার্সেলটি খোলেন মহিলার স্বামী, তার পরেই বিস্ফোরণ ঘটে। অভিযোগ, মহিলার প্রেমিক জয়ন্তিভাই বালুসিংহ অটোয় করে প্রেমিকার জন্য উপহার পাঠিয়েছিলেন। উপহারের মধ্যে টেপ রেকর্ডার জাতীয় কোনও বস্তু ছিল, সেটি খোলার পরেই বিস্ফোরণ ঘটে।

আরও পড়ুন: কোভিশিল্ড নেওয়ার পরেই মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ, মামলা করতে পারে নিহতের পরিবার

ঘটনায় পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত জয়ন্তিভাই গুজরাত থেকে রাজস্থান গিয়েছিলেন বিস্ফোরণের সামগ্রী সংগ্রহ করতে। সিসিটিভ দেখে যেই অটোচালক পার্সেলটি পাঠিয়েছিলেন তাকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। অটোচালককে জেরা করে একাধিক তথ্য জানতে পেরেছে পুলিশ। ঘটনার পরেই গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত জয়ন্তিভাইকে। পুলিশ আরও জানিয়েছে, অভিযুক্ত জানতে পেরে যায় যে তার প্রাক্তন প্রেমিকা বিবাহিত, তার পরেই সে প্রেমিকার স্বামীকে খুন করার পরিকল্পনা করতে থাকে। প্রেমিকার অপর দুই মেয়ে প্রাণে বাঁচলেও তারাও বিস্ফোরণে জখম হয়েছে।

South 24 Parganas News: বন্ধ ঘর থেকে প্রবীণ দম্পতির দেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য এলাকায়, তদন্তে পুলিশ

ক্যানিংঃ স্বামী স্ত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্য। বন্ধ ঘর থেকে এক বৃদ্ধ দম্পতির মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়াল এলাকায়। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং দিঘিরপাড় মিলন সংঘ এলাকার ঘটনা। মৃতদের নাম রঞ্জিত ব্যানার্জি, বয়স ৮৫ বছর ও কবিতা ব্যানার্জি বয়স ৭৬ বছর। মৃতদের বড় ছেলে চিরঞ্জিত ব্যানার্জি বাড়ির দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে দেখেন দুজনেই ঘরের মধ্যে পড়ে আছেন মৃত অবস্থায়। বৃদ্ধ দম্পতির এভাবে অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়।

আরও পড়ুনঃ  অ্যাসিড, অম্বলে নাজেহাল! চা-কফি খাওয়ার আগে খেয়ে নিন এই জিনিসটি, চোঁয়া ঢেকুর মুহূর্তেই গায়েব

পুলিশকে খবর দিলে ক্যানিং থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় এবং ঠিক কী কারণে ওই বৃদ্ধ দম্পতির মৃত্যু হয়েছে সে ব্যাপারে তদন্ত শুরু করে। যদিও প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছেপ্রতি সপ্তাহে একদিন চিরঞ্জিতবাবু বাবা মাকে দেখতে আসতেন। এবং সপ্তাহে একদিন তিনি এসে বাবা-মায়ের জন্যে বাজার করতেন।

তার পাশাপাশি অনেক সময় প্রায় এক সপ্তাহের রান্নাও করে দিয়ে যেতেন তাঁদের বড় ছেলে। এবং তাঁদের ফ্রিজে বিভিন্ন রকমের খাবারদাবার রাখা থাকতো পুলিশ তা প্রতিবেশী সূত্রে জানতে পেরেছে। তবে, দরজা জানলা খুলতেন না দম্পতিরা এটাও কিন্তু পুলিশ তদন্তে জানতে পেরেছে। এবং বাইরের কোন লোকজন তাঁদের বাড়ির মধ্যে প্রবেশ করতেও দিতেন না বলে জানা গিয়েছে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে।

সুমন সাহা

Cyanide Mallika: বীভৎস ভাবে হত্যা! সাত-সাতজন মহিলাকে খুন, শিউরে ওঠে গোটা দেশ! কে এই সায়ানাইড মল্লিকা?

সায়ানাইড মল্লিকা। এই নামেই তাকে চিনেছিল গোটা দেশ। এক সাধারণ পরিবারের মেয়ে। অভাব ছিল যার নিত্যসঙ্গী। আর সেই অভাব তাকে এমন কাজ করিয়েছিল, আঁতকে উঠেছিল গোটা দেশ।
সায়ানাইড মল্লিকা। এই নামেই তাকে চিনেছিল গোটা দেশ। এক সাধারণ পরিবারের মেয়ে। অভাব ছিল যার নিত্যসঙ্গী। আর সেই অভাব তাকে এমন কাজ করিয়েছিল, আঁতকে উঠেছিল গোটা দেশ।
অভাবের সংসারেই তাঁর জন্ম। আবার তাঁর বিয়েও হয়েছিল অভাবের এক সংসারে। স্বামী দর্জির কাজ করতেন। সংসারের অনটন দূর করতে তাঁকেও পরিচারিকার কাজ করতে হত। তবে সেই কাজের জন্য তিনি হীনমন্য়তায় ভুগতেন।
অভাবের সংসারেই তাঁর জন্ম। আবার তাঁর বিয়েও হয়েছিল অভাবের এক সংসারে। স্বামী দর্জির কাজ করতেন। সংসারের অনটন দূর করতে তাঁকেও পরিচারিকার কাজ করতে হত। তবে সেই কাজের জন্য তিনি হীনমন্য়তায় ভুগতেন।
কেডি কেম্পাম্মা। কর্নাটকের কগ্গলীপুরার বাসিন্দা। পরে আইনের চোখে তাঁর নাম হয়েছিল সায়ানাইড মল্লিকা। সাধারণ মহিলা থেকে সিরিয়াল কিলার হয়ে উঠেছিলেন তিনি। দেশের প্রথম মহিলা সিরিয়াল কিলার। তার কাণ্ড শুনে শিউরে উঠেছিল গোটা সমাজ।
কেডি কেম্পাম্মা। কর্নাটকের কগ্গলীপুরার বাসিন্দা। পরে আইনের চোখে তাঁর নাম হয়েছিল সায়ানাইড মল্লিকা। সাধারণ মহিলা থেকে সিরিয়াল কিলার হয়ে উঠেছিলেন তিনি। দেশের প্রথম মহিলা সিরিয়াল কিলার। তার কাণ্ড শুনে শিউরে উঠেছিল গোটা সমাজ।
বিত্তশালীদের পরিবারে পরিচারিকার কাজ করতে যেত কেডি। বিত্তশালীদের জীবনযাপন দেখে নিজেকেও সেভাবেই সাজাতে চেয়েছিল সে। তবে পরিচারিকার কাজ করে তা কী আর হয়! আর তখনই নিজের প্রয়োজন মেটাতে চুরি শুরু করে সে।
বিত্তশালীদের পরিবারে পরিচারিকার কাজ করতে যেত কেডি। বিত্তশালীদের জীবনযাপন দেখে নিজেকেও সেভাবেই সাজাতে চেয়েছিল সে। তবে পরিচারিকার কাজ করে তা কী আর হয়! আর তখনই নিজের প্রয়োজন মেটাতে চুরি শুরু করে সে।
একটা সময় চুরির দায়ে ধরা পড়ে যায় কেডি। জেল খাটতে হয়। তার পর আর স্বামীর ঘরে থাকতে পারেনি সে। পেট চালাতে বিপথে চালিত হয়। চিট ফান্ডের ফাঁদ পেতে সাধারণ মানুষের টাকা হাতাতে চেয়েছিল কেডি। তবে তাতে সে সফল হয়নি।
একটা সময় চুরির দায়ে ধরা পড়ে যায় কেডি। জেল খাটতে হয়। তার পর আর স্বামীর ঘরে থাকতে পারেনি সে। পেট চালাতে বিপথে চালিত হয়। চিট ফান্ডের ফাঁদ পেতে সাধারণ মানুষের টাকা হাতাতে চেয়েছিল কেডি। তবে তাতে সে সফল হয়নি।
ধীরে ধীরে অন্ধকার জগতে পা রাখে কেডি। বিত্তশালী মহিলাদের টার্গেট করা শুরু করে সে। যে সব মহিলাদের কাছে টাকা থাকলেও সুখ ছিল না, তারাই ছিল কেডির টার্গেট।
ধীরে ধীরে অন্ধকার জগতে পা রাখে কেডি। বিত্তশালী মহিলাদের টার্গেট করা শুরু করে সে। যে সব মহিলাদের কাছে টাকা থাকলেও সুখ ছিল না, তারাই ছিল কেডির টার্গেট।
সেইসব মহিলাদের থেকে সর্বস্ব হাতিয়ে তাদের সায়ানাইড খাইয়ে খুন করত কেডি। পুজাপাঠের বাহনায় মহিলাদের সঙ্গে সখ্যতা বাড়াত কেডি। তার পর সুযোগ বুঝে তাদের থেকে সর্বস্ব লুঠ।
সেইসব মহিলাদের থেকে সর্বস্ব হাতিয়ে তাদের সায়ানাইড খাইয়ে খুন করত কেডি। পুজাপাঠের বাহনায় মহিলাদের সঙ্গে সখ্যতা বাড়াত কেডি। তার পর সুযোগ বুঝে তাদের থেকে সর্বস্ব লুঠ।
২০০৮ সালে নাগবেণী নামের এক মহিলাকে খুন করে পালাতে গিয়ে ধরা পড়ে যায় কেডি। সাত বছরে সাতটি খুন করেছিল কেডি।
২০০৮ সালে নাগবেণী নামের এক মহিলাকে খুন করে পালাতে গিয়ে ধরা পড়ে যায় কেডি। সাত বছরে সাতটি খুন করেছিল কেডি।

Mysterious Death: পণের দাবিতে শ্বশুরবাড়িতে নির্যাতনের অভিযোগ, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর রহস্যমৃত্যুতে চরম চা‍ঞ্চল্য

অর্পণ মণ্ডল, বারাসত : উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী রহস্যমৃত্যুতে চা‍ঞ্চল্য ছড়াল দক্ষিণ বারাসতের বিবেকানন্দ পল্লীতে। শ্বশুরবাড়ি থেকে উদ্ধার হল বিজ্ঞান বিভাগে ছাত্রী লাবণী রায়ের। মৃতার বাড়ির লোকের অভিযোগ, পণের টাকা না পেয়ে অত্যাচারের পর খুন করা হয়েছে লাবণীকে।

তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে দক্ষিণ বারাসতের বিবেকানন্দ পল্লীর বাসিন্দা সৌরভ নস্করের সঙ্গে বকুলতলা থানার বেলে দুর্গানগরের বাসিন্দা লাবণী রায়ের দীর্ঘ দিন প্রেমের সম্পর্ক ছিল। লাবণী বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী ছিলেন। পড়াশুনাতেও ভালো ছিল বলে জানা গিয়েছে। ১০ মাস আগে তাঁদের বিয়ে হয়। কিন্তু অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই লাবণীর উপর শ্বশুরবাড়ির লোক অত্যাচার চালাত বলে অভিযোগ। লাবণীর মা ও কাকার অভিযোগ বিয়ের পর থেকেই তাঁদের মেয়ের উপর নানাভাবে শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার চালাত শ্বশুরবাড়ির লোকজন।

আরও পড়ুন : আসছে মহাশিবরাত্রির পুণ্যতিথি! ভুলেও এই জিনিসগুলি নিবেদন করবেন না দেবাদিদেব মহাদেবকে! সংসারে ঘোর অনর্থ নেমে আসবে

সোমবার সকালেই লাবণীর শ্বশুরবাড়ি থেকে তাঁদের কাছে খবর আসে যে লাবণী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁকে পদ্মের হাট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে ডাক্তাররা মৃত বলে ঘোষণা করেন। শোওয়ার ঘরে লাবণীকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায় বলে তাঁর পরিজনরা জানতে পারেন। মেয়ের অকালমৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন লাবণীর বাড়ির লোকজন। মেয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যুর জন্য তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজনকে দায়ী করেন লাবণীর বাপের বাড়ির লোকজন। তাঁরা এ বিষয়ে জয়নগর থানায় অভিযোগ জানালে জয়নগর থানার আইসি পার্থসারথি পালের নির্দেশে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় এসআই অলকেন্দু ঘোষের নেতৃত্বে পুলিশের একটি বিশেষ দল। ওই গৃহবধূর মৃতদেহ উদ্ধার করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে জয়নগর থানার পুলিশ।

North 24 Parganas News: ব্যবসায়ী থেকে ‘সৎকার বন্ধু’ সমীর! কাহিনী শুনলে অবাক হবেন

উত্তর ২৪ পরগনা: একসময় মহিলাদের ব্লাউজের ব্যবসা ছিল তার, তবে ভাগ্যের পরিহাসে সেই ব্যবসা সঙ্গ না দিলে, এখন তিনি সংসার চালাতে হাজির শ্মশানে। পেট চালাতে শ্মশানে সৎকার বন্ধুর কাজ বেছে নিয়েছেন তিনি। প্রতিদিন শ্মশানে আসা মৃতদেহ সৎকার করে তবেই জীবিকা অর্জন করতে হয় গোবরডাঙ্গা পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সমীর রায় কে। তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় তেমনভাবে হয়ে ওঠেনি পড়াশোনা।

তিন ভাইয়ের মধ্যে সে-ই সব থেকে ছোট। কোনওরকমে শুরু করেছিলেন ব্লাউজের ব্যবসা। কিন্তু, নানা কারণে ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে ছাড়তে হয় সেই ব্যবসা। তারপর থেকেই নানাভাবে কাজের সন্ধানে ঘুরতে ঘুরতে পৌঁছন গোবরডাঙ্গা শ্মশানে। প্রথমে কাঠ গোছানোর মধ্যে দিয়ে শুরু করেন কাজ। সেই সময় অন্য সৎকার কর্মীর দাহকার্য দেখে যেটুকু শেখা।

আরও পড়ুন-         মহাশিবরাত্রিতে বিরল কাকতালীয় যোগ! সর্বার্থ সিদ্ধি যোগে প্রসন্ন করুন শিবকে, রাতারাতি ‘ধনী’ হওয়া কেউ আটকাতে পারবে না…!

আরও পড়ুন-        মাত্র ১৯-এ অকালে সব শেষ, লাস্ট পোস্টে কী লিখেছিলেন আমিরের অনস্ক্রিন কন্যা, ভাইরাল হতেই চোখে জল ভক্তদের

অতীতে যে শ্মশানকে কিছুটা এড়িয়ে চলতেন, আজ সেই শ্মশানেই নিজের আবেগকে চেপে রেখে সৎকার বন্ধুর কাজ করতে হচ্ছে সমীরকে। এখন শ্মশানে আসা মৃতদেহ, তাদের নাম নথিভুক্ত করা থেকে শুরু করে চিতা সাজানো সবটাই সামলান এই যুবক। কোনও একদিন শ্মশানে মৃতদেহের চাপ থাকায়, সমীরের ডাক পড়ে।

প্রথম দিনই নিজের হাতে চারটি মৃতদেহ সৎকারের কাজ করে শুরু হয় সৎকার বন্ধু হিসাবে পথ চলা। সেই থেকে এখনও নিয়ম করে গোবরডাঙ্গা শ্মশানের সৎকার বন্ধুর কাজ করে চলেছেন সমীর রায়। তার কথায়, ‘কোন কাজই যে ছোট নয়’।

Rudra Narayan Roy

Road Accident: ভয়ঙ্কর পথ দুর্ঘটনায় মর্মান্তিক মৃত্যু, অকালে প্রাণ চলে গেল ২ ব্যক্তির

বসিরহাট: বসিরহাটে পৃথক দুটি পথ দুর্ঘটনায় মৃত দুই। পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু যেন পিছু ছাড়ছে না। হাসনাবাদ ও মিনাখাঁয় পৃথক দুটি পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল দুই ব্যক্তির। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার হাসনাবাদ লেবুখালী রোডের বরুনহাট এলাকার ঘটনা।

স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, হাসনাবাদ লেবুখালী রোডে বাইকে চেপে হাসনাবাদের দিকে যাচ্ছিল এক ব্যক্তি বরুণহাট এলাকায় একটি টার্নিং ক্রস করতেই বাইক ও একটি লরির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। তারপর ওই ব্যক্তি লরির চাকার তলায় পড়ে পৃষ্ঠ হয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ওই বাইক আরোহীর। যদিও মধ্য বয়সি ওই ব্যক্তির নাম পরিচয় এখনও জানা যায়নি। পলাতক লরির চালক এক কিলোমিটার দূরে গিয়ে লরি সহ চালককে ধরে ফেলে গ্রামের মানুষ। ঘটনাস্থলে আসে হাসনাবাদ থানার পুলিশ।

আরও পড়ুন-        মহাশিবরাত্রিতে বিরল কাকতালীয় যোগ! সর্বার্থ সিদ্ধি যোগে প্রসন্ন করুন শিবকে, রাতারাতি ‘ধনী’ হওয়া কেউ আটকাতে পারবে না…!

আরও পড়ুন-       মাত্র ১৯-এ অকালে সব শেষ, লাস্ট পোস্টে কী লিখেছিলেন আমিরের অনস্ক্রিন কন্যা, ভাইরাল হতেই চোখে জল ভক্তদের

অপরদিকে বাসন্তী হাইওয়েতে মিনাখাঁর জয়গ্রামের কাছে বাইক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক যুবকের। জানা যায়, এদিন মিনাখাঁর জয়গ্রাম এলাকায় এক যুবক বাইক নিয়ে ঘটকপুকুর থেকে মালঞ্চের দিকে যাওয়ার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাসন্তী হাইওয়ের পাশে থাকা এক ইটের পাজায় ধাক্কা মারে।

এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয় বছর ২৩ এর সোমনাথ কর্মকর নামে এক যুবক। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। একইদিনে এলাকায় দুটি পথ দুর্ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। দেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে বসিরহাট পুলিশ মর্গে। দুটি ঘটনারই পূর্ণ তদন্ত করছে পুলিশ।

জুলফিকার মোল্যা

Akshay Kumar News: মৃত্যুর মুখে অক্ষয় কুমার! গায়ে কাঁটা দেওয়া অভিজ্ঞতা বলিউড খিলাড়ির

নিজে বলিউডের খিলাড়ি৷ কিন্তু তাঁর সঙ্গেই ঘটে গিয়েছে এক ভয়াবহ দুর্ঘটনা৷ মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে অনুভব করেছেন অক্ষয়৷ এতদিন সে কথা বলেননি তিনি৷ এবার সকলের সঙ্গে সেই ঘটনা শেয়ার করে নিলেন তিনি৷
নিজে বলিউডের খিলাড়ি৷ কিন্তু তাঁর সঙ্গেই ঘটে গিয়েছে এক ভয়াবহ দুর্ঘটনা৷ মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে অনুভব করেছেন অক্ষয়৷ এতদিন সে কথা বলেননি তিনি৷ এবার সকলের সঙ্গে সেই ঘটনা শেয়ার করে নিলেন তিনি৷
বিরাট ঘটনা ঘটে গিয়েছিল অক্ষয় কুমারের জীবনে! মরতে মরতে বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি! 'বাড়ে মিয়াঁ ছোট মিয়াঁ' ছবিতে অভিনয় করছেন অক্ষয় কুমার৷ এদিকে ব্লু ছবির জন্য একটি স্টান্ট দৃশ্যের সময় ঘটে যাওয়া একটি দুর্ঘটনার কথা সকলের সঙ্গে ভাগ করেন অক্ষয়৷ এই সময় মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে অনুভব করেছেন অক্ষয়, এমনই জানিয়েছেন নিজেই৷
বিরাট ঘটনা ঘটে গিয়েছিল অক্ষয় কুমারের জীবনে! মরতে মরতে বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি! ‘বাড়ে মিয়াঁ ছোট মিয়াঁ’ ছবিতে অভিনয় করছেন অক্ষয় কুমার৷ এদিকে ব্লু ছবির জন্য একটি স্টান্ট দৃশ্যের সময় ঘটে যাওয়া একটি দুর্ঘটনার কথা সকলের সঙ্গে ভাগ করেন অক্ষয়৷ এই সময় মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে অনুভব করেছেন অক্ষয়, এমনই জানিয়েছেন নিজেই৷
ছবিতে অক্ষয় নিজের স্টান্ট নিজেই করতে পছন্দ করেন৷ এমনই জানা যায়৷ ফলে তিনি বডি ডবলের সাহায্য নেন না৷ কিন্তু এতেই ঘটে গেল বিপত্তি৷ এমনই এক স্টান্ট করতে গিয়ে সাক্ষাৎ মৃত্যুর মুখোমুখি হন খিলাড়ি অক্ষয়! সম্প্রতি ২০০৯ সালে ব্লু ছবির শ্যুটের সময় খুবই বিপজ্জনক ঘটনা ঘটে৷
ছবিতে অক্ষয় নিজের স্টান্ট নিজেই করতে পছন্দ করেন৷ এমনই জানা যায়৷ ফলে তিনি বডি ডবলের সাহায্য নেন না৷ কিন্তু এতেই ঘটে গেল বিপত্তি৷ এমনই এক স্টান্ট করতে গিয়ে সাক্ষাৎ মৃত্যুর মুখোমুখি হন খিলাড়ি অক্ষয়! সম্প্রতি ২০০৯ সালে ব্লু ছবির শ্যুটের সময় খুবই বিপজ্জনক ঘটনা ঘটে৷
এই ছবিতে তাঁর সঙ্গে ছিলেন সঞ্জয় দত্ত ও ক্যাটরিনা কইফ৷ এই ছবিতেই একটি দৃশ্য ছিল যাতে অক্ষয়কে জলের নিচে যেতে হয়েছিল৷ এবং তিনি গিয়েছিলেন অক্সিজেন ট্যাঙ্ক ছাড়াই৷ সেখানে গিয়ে তাঁর খুব আঘাত লাগে এবং রক্তপাতও শুরু হয়৷ অক্ষয় জানান যে জলের গভীরতা ছিল ১৫০ ফুট৷ সেখানেই তাঁর রক্তপাত হতে থাকে৷ ওই এলাকায় ছিল হাঙর৷ ফলে তিনি সেই সময় মরে যেতে পারতেন, হাঙর তাঁকে খেতে পারত বা আরও কিছু ভয়ানক ঘটনা ঘটতেই পারত, বলছেন অভিনেতা৷ তবে কোনও মতে সেই বিপদ থেকে উদ্ধার হয়ে যেন পুনর্জন্ম পান অক্ষয় কুমার৷
এই ছবিতে তাঁর সঙ্গে ছিলেন সঞ্জয় দত্ত ও ক্যাটরিনা কইফ৷ এই ছবিতেই একটি দৃশ্য ছিল যাতে অক্ষয়কে জলের নিচে যেতে হয়েছিল৷ এবং তিনি গিয়েছিলেন অক্সিজেন ট্যাঙ্ক ছাড়াই৷ সেখানে গিয়ে তাঁর খুব আঘাত লাগে এবং রক্তপাতও শুরু হয়৷ অক্ষয় জানান যে জলের গভীরতা ছিল ১৫০ ফুট৷ সেখানেই তাঁর রক্তপাত হতে থাকে৷ ওই এলাকায় ছিল হাঙর৷ ফলে তিনি সেই সময় মরে যেতে পারতেন, হাঙর তাঁকে খেতে পারত বা আরও কিছু ভয়ানক ঘটনা ঘটতেই পারত, বলছেন অভিনেতা৷ তবে কোনও মতে সেই বিপদ থেকে উদ্ধার হয়ে যেন পুনর্জন্ম পান অক্ষয় কুমার৷
বছরে একটি নয়, অনেকগুলি ছবি করেন অক্ষয়৷ এর মধ্যে তাঁর মধ্যে অ্যাকশন-থ্রিলার ছবি 'বাড়ে মিয়াঁ ছোট মিয়াঁ৷ টাইগার শ্রফের সঙ্গে এই ছবিতে অভিনয় করছেন তিনি৷ দু’জনেই তাঁদের অ্যাকশন ও ফিটনেস নিয়ে চর্চায় থাকেন৷
বছরে একটি নয়, অনেকগুলি ছবি করেন অক্ষয়৷ এর মধ্যে তাঁর মধ্যে অ্যাকশন-থ্রিলার ছবি ‘বাড়ে মিয়াঁ ছোট মিয়াঁ৷ টাইগার শ্রফের সঙ্গে এই ছবিতে অভিনয় করছেন তিনি৷ দু’জনেই তাঁদের অ্যাকশন ও ফিটনেস নিয়ে চর্চায় থাকেন৷

Idris Ali: মাঝরাতে এল দুঃসংবাদ! প্রয়াত তৃণমূল বিধায়ক ইদ্রিশ আলি

কলকাতা: প্রয়াত তৃণমূল বিধায়ক ইদ্রিশ আলি। শুক্রবার মাঝরাতে হাওড়ার এক হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন প্রাক্তন সাংসদ তথা ভগবানগোলার বিধায়ক। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর।

বিধায়কের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ক্যানসারে ভুগছিলেন ইদ্রিশ আলি। আরও বেশ কিছু রোগ তাঁর শরীরে বাসা বেঁধেছিল। অনেকদিন ধরেই তাই অসুস্থতায় ভুগছিলেন বিধায়ক। সম্প্রতি অসুস্থতা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। শুক্রবার রাত আড়াইটে নাগাদ তাঁর মৃত্যু হয়। এদিনই পার্ক স্ট্রিটে শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে প্রয়াত বিধায়কের।

আরও পড়ুন: সুকান্তর অভিযোগ, মুখ্যসচিব ও রাজীব কুমারকে তলব সংসদীয় কমিটির!

তৃণমূলের একনিষ্ঠ সদস্য ছিলেন ইদ্রিশ আলি। নানা সময়ে বিতর্কিত নানা মন্তব্য করে শিরোনামে এসেছিলেন তিনি। তিনি ছিলেন পেশায় আইনজীবী। সুরেন্দ্রনাথ কলেজে আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছিলেন তিনি। পরে রাজনীতিতে পা দেন।

আরও পড়ুন: এবার মহুয়াকে তলব ইডি-র, দুই এজেন্সির সাঁড়াশি চাপে বহিষ্কৃত সাংসদ

২০১৪ সালে বসিরহাট থেকে তৃণমূলের হয়ে লোকসভা ভোটে জিতে সাংসদ হন। সেসময় নানা বেলাগাম মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন তিনি। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে ডেকে সতর্ক করেন। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে তিনি ভগবানগোলা থেকে প্রার্থী হন ঘাসফুল প্রতীকে। জয়ী হন। মাঝে মাঝে ভগবানগোলায় থাকতেন। যদিও বেশ কিছু দিন ধরেই তিনি অসুস্থ ছিলেন। ইদ্রিশ আলির মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে রাজনৈতিক মহলে।

Health News: স্ট্রোক কি হার্টের অসুখ? রয়েছে অনেক মিথ! শরীরিক সমস্যা নিয়ে ভুল তথ্য ‘পাপের’ সমান, ঠিক কী জানুন

ব্রেন স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাক, দুইই খুব মারাত্মক৷ এতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে৷ বয়সের সঙ্গে সঙ্গে এই মারণ সমস্যার প্রবণতা বাড়লেও, যে কোনও বয়সেই ঘটতে পারে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক৷ বিশেষ করে কোভিড পরবর্তী সময়ে কম বয়সীদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা বেড়েছে৷
ব্রেন স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাক, দুইই খুব মারাত্মক৷ এতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে৷ বয়সের সঙ্গে সঙ্গে এই মারণ সমস্যার প্রবণতা বাড়লেও, যে কোনও বয়সেই ঘটতে পারে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক৷ বিশেষ করে কোভিড পরবর্তী সময়ে কম বয়সীদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা বেড়েছে৷
স্ট্রোক নিয়ে অনেক মিথ রয়েছে। বেশিরভাগ মানুষ মনে করেন স্ট্রোক একটি হার্টের অসুখ। সত্যিই কী তাই? নাকি দুইয়ের মধ্যে রয়েছে বিস্তর ফারাক? জানুন সঠিক তথ্য৷
স্ট্রোক নিয়ে অনেক মিথ রয়েছে। বেশিরভাগ মানুষ মনে করেন স্ট্রোক একটি হার্টের অসুখ। সত্যিই কী তাই? নাকি দুইয়ের মধ্যে রয়েছে বিস্তর ফারাক? জানুন সঠিক তথ্য৷
ইউটিউবের দৌলতে এখন সকলের কাছেই খুব সহজে সব তথ্য উঠে আসে৷ বিশেষ করে শরীরের সমস্যা বা ডাক্তারি বিষয়গুলো নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে রয়েছে প্রচুর কৌতুহল, যা তারা নেটদুনিয়ে থেকে খোঁজার চেষ্টা করেন৷ ফলে এতে এই বিষয়গুলো নিয়ে কিছুটা আলোকপাত হলেও, মিথ যেন আরও বাড়তে থাকে৷ অনেক সময়েই অনেক ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে৷
ইউটিউবের দৌলতে এখন সকলের কাছেই খুব সহজে সব তথ্য উঠে আসে৷ বিশেষ করে শরীরের সমস্যা বা ডাক্তারি বিষয়গুলো নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে রয়েছে প্রচুর কৌতুহল, যা তারা নেটদুনিয়ে থেকে খোঁজার চেষ্টা করেন৷ ফলে এতে এই বিষয়গুলো নিয়ে কিছুটা আলোকপাত হলেও, মিথ যেন আরও বাড়তে থাকে৷ অনেক সময়েই অনেক ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে৷
এবার জেনে নেওয়া যাক হার্ট অ্যাটাক ও ব্রেন স্ট্রোকের মধ্যে পার্থক্য কী?স্ট্রোক আসলে হার্টের থেকে আলাদা৷ হার্ট অ্যাটাক মানে শুধু হার্টের রক্তনালী বন্ধ হয়ে গেলেই হার্ট অ্যাটাক হয়। কিন্তু ব্রেনের ক্ষেত্রে বিষয়টা আরও জটিল।
এবার জেনে নেওয়া যাক হার্ট অ্যাটাক ও ব্রেন স্ট্রোকের মধ্যে পার্থক্য কী?স্ট্রোক আসলে হার্টের থেকে আলাদা৷ হার্ট অ্যাটাক মানে শুধু হার্টের রক্তনালী বন্ধ হয়ে গেলেই হার্ট অ্যাটাক হয়। কিন্তু ব্রেনের ক্ষেত্রে বিষয়টা আরও জটিল।
স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাক সম্পূর্ণ ভিন্ন রোগ। অনেকেই এ সম্পর্কে ভুল ধারণা পোষণ করেন। শিক্ষিত মানুষের মধ্যেও এই বিষয়ে ভুল ধারণা রয়েছে। স্ট্রোক মস্তিষ্কের রক্তনালির রোগ এবং হার্ট অ্যাটাক হৃৎপিণ্ডের রোগ।
স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাক সম্পূর্ণ ভিন্ন রোগ। অনেকেই এ সম্পর্কে ভুল ধারণা পোষণ করেন। শিক্ষিত মানুষের মধ্যেও এই বিষয়ে ভুল ধারণা রয়েছে। স্ট্রোক মস্তিষ্কের রক্তনালির রোগ এবং হার্ট অ্যাটাক হৃৎপিণ্ডের রোগ।
কোনও কারণে যদি মস্তিষ্কের রক্তনালি বন্ধ হয়ে যায় বা ফেটে যায় তবে স্ট্রোক হয়। মনে রাখতে হবে, স্ট্রোক কখনও আঘাতজনিত কারণে হয় না। রক্তনালি বন্ধ হওয়ার কারণে বেশি স্ট্রোক হয়। শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ স্ট্রোক হয় রক্তনালি বন্ধ হওয়ার কারণে।
কোনও কারণে যদি মস্তিষ্কের রক্তনালি বন্ধ হয়ে যায় বা ফেটে যায় তবে স্ট্রোক হয়। মনে রাখতে হবে, স্ট্রোক কখনও আঘাতজনিত কারণে হয় না। রক্তনালি বন্ধ হওয়ার কারণে বেশি স্ট্রোক হয়। শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ স্ট্রোক হয় রক্তনালি বন্ধ হওয়ার কারণে।
স্ট্রোকের বেশ কিছু ‘ঝুঁকির কারণ’ হল উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, বেশি বয়স, ধূমপান, হৃৎপিণ্ডের নানাবিধ সমস্যা, মস্তিষ্কের রক্তনালি সরু হয়ে গেলে, অ্যালকোহল, কায়িক পরিশ্রমের অভাব, রক্তে উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল ইত্যাদি। পুরুষদের মহিলাদের চেয়ে স্ট্রোক বেশি হয়।
স্ট্রোকের বেশ কিছু ‘ঝুঁকির কারণ’ হল উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, বেশি বয়স, ধূমপান, হৃৎপিণ্ডের নানাবিধ সমস্যা, মস্তিষ্কের রক্তনালি সরু হয়ে গেলে, অ্যালকোহল, কায়িক পরিশ্রমের অভাব, রক্তে উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল ইত্যাদি। পুরুষদের মহিলাদের চেয়ে স্ট্রোক বেশি হয়।
স্ট্রোক হলে বিভিন্ন লক্ষণ দেখা যায়৷ যেমন কোনও পাশ দুর্বল হওয়া বা সম্পূর্ণ অচল হয়ে যাওয়া, কথা বলতে সমস্যা, ঢোক গিলতে অসুবিধা, দৃষ্টি সমস্যা, প্রস্রাবে অসুবিধা, মাথা ঘোরা ও মাথা ব্যথা৷ তবে সবার ক্ষেত্রে একই সমস্যা হয়না। একেক জনের ক্ষেত্রে একেক রকম উপসর্গ দেখা যায়।
স্ট্রোক হলে বিভিন্ন লক্ষণ দেখা যায়৷ যেমন কোনও পাশ দুর্বল হওয়া বা সম্পূর্ণ অচল হয়ে যাওয়া, কথা বলতে সমস্যা, ঢোক গিলতে অসুবিধা, দৃষ্টি সমস্যা, প্রস্রাবে অসুবিধা, মাথা ঘোরা ও মাথা ব্যথা৷ তবে সবার ক্ষেত্রে একই সমস্যা হয়না। একেক জনের ক্ষেত্রে একেক রকম উপসর্গ দেখা যায়।
মূলত হার্ট বা হৃদ্‌যন্ত্রে রক্ত সরবরাহ বাধাগ্রস্ত বা বন্ধ হয়ে গেলে হৃদযন্ত্রের কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা এর টিস্যুগুলো মারা যায়। এটিকেই হার্ট অ্যাটাক বলে। এক কথায়—হৃৎপিণ্ডের কোষ রক্ত সরবরাহ না পেয়ে ধ্বংস হয়ে যাওয়াকেই হার্ট অ্যাটাক বলা যায়।
মূলত হার্ট বা হৃদ্‌যন্ত্রে রক্ত সরবরাহ বাধাগ্রস্ত বা বন্ধ হয়ে গেলে হৃদযন্ত্রের কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা এর টিস্যুগুলো মারা যায়। এটিকেই হার্ট অ্যাটাক বলে। এক কথায়—হৃৎপিণ্ডের কোষ রক্ত সরবরাহ না পেয়ে ধ্বংস হয়ে যাওয়াকেই হার্ট অ্যাটাক বলা যায়।
হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো হল হঠাৎ করে শ্বাস-প্রশ্বাসের কষ্ট, দম আটকে যাওয়া, হৃদযন্ত্রের কোনো রকম সমস্যা হলে ফুসফুসও অক্সিজেন কম পায়। কোনও কারণ ছাড়াই ঘাম হলে বা একটুতেই হাঁপিয়ে উঠলেও দুশ্চিন্তার কারণ রয়েছে। শরীরে ঠিকভাবে রক্ত চলাচল না হলে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ঠিকভাবে অক্সিজেন পায় না। তাই হাঁপ ধরতে পারে। মাঝরাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে ঘাম হওয়া৷ এছাড়াও বুকে ব্যথা, বুকে চাপ ধরা৷ অনেকের ক্ষেত্রে হঠাৎ করে ভীষণ উদ্বেগ কাজ করে, যাকে অনেকে প্যানিক অ্যাটাকের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে। তবে এ লক্ষণ সবার ক্ষেত্রে দেখা যায় না। কিছুটা অপ্রচলিত হলেও অনেকের ক্ষেত্রে ভীষণ কফসহ কাশি হয়।
হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো হল হঠাৎ করে শ্বাস-প্রশ্বাসের কষ্ট, দম আটকে যাওয়া, হৃদযন্ত্রের কোনো রকম সমস্যা হলে ফুসফুসও অক্সিজেন কম পায়। কোনও কারণ ছাড়াই ঘাম হলে বা একটুতেই হাঁপিয়ে উঠলেও দুশ্চিন্তার কারণ রয়েছে। শরীরে ঠিকভাবে রক্ত চলাচল না হলে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ঠিকভাবে অক্সিজেন পায় না। তাই হাঁপ ধরতে পারে। মাঝরাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে ঘাম হওয়া৷ এছাড়াও বুকে ব্যথা, বুকে চাপ ধরা৷ অনেকের ক্ষেত্রে হঠাৎ করে ভীষণ উদ্বেগ কাজ করে, যাকে অনেকে প্যানিক অ্যাটাকের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে। তবে এ লক্ষণ সবার ক্ষেত্রে দেখা যায় না। কিছুটা অপ্রচলিত হলেও অনেকের ক্ষেত্রে ভীষণ কফসহ কাশি হয়।