ফুলিয়ায় আয়োজন করা হয় ভূত পুজোর

Nadia News: নদিয়ার ফুলিয়ায় প্রতিবছর হয় ‘ভূত পুজো’! কারণ জানলে অবাক হয়ে যাবেন

বাস্তবের মাটিতে ভূত দেখতে পয়লা বৈশাখের সকাল থেকেই শান্তিপুর থানার ফুলিয়া তালতলা এলাকায় ভিড় জমতে শুরু করেছে স্থানীয় থেকে বহু দূর দূরান্তের মানুষ। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
বাস্তবের মাটিতে ভূত দেখতে পয়লা বৈশাখের সকাল থেকেই শান্তিপুর থানার ফুলিয়া তালতলা এলাকায় ভিড় জমতে শুরু করেছে স্থানীয় থেকে বহু দূর দূরান্তের মানুষ। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
এই ভূত পুজোকে কেন্দ্র করে গ্রামীণ মেলায় অংশ নেন ফুলিয়া সহ শান্তিপুর রানাঘাট হবিবপুর থেকে আসা বহু সাধারণ মানুষ।
এই ভূত পুজোকে কেন্দ্র করে গ্রামীণ মেলায় অংশ নেন ফুলিয়া সহ শান্তিপুর রানাঘাট হবিবপুর থেকে আসা বহু সাধারণ মানুষ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় ১৯৫০ নাগাদ বহু মানুষ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে এসে ফুলিয়া এই এলাকায় বাস করতে শুরু করেন, তারাই শুরু করেন এই পুজো।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় ১৯৫০ নাগাদ বহু মানুষ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে এসে ফুলিয়া এই এলাকায় বাস করতে শুরু করেন, তারাই শুরু করেন এই পুজো।
প্রসঙ্গত এই ভূত পুজো প্রচলিত ছিল পূর্ববঙ্গে, কিন্তু পরবর্তী সময়ে সে সমস্ত মানুষ এই দেশে আসার পর তারাও পুনরায় সেই রীতি মেনেই শুরু করেন এই পুজো।
প্রসঙ্গত এই ভূত পুজো প্রচলিত ছিল পূর্ববঙ্গে, কিন্তু পরবর্তী সময়ে সে সমস্ত মানুষ এই দেশে আসার পর তারাও পুনরায় সেই রীতি মেনেই শুরু করেন এই পুজো।
এই ভূত আসলে কবন্ধ বা নিষ্কন্দা যার উল্লেখ রয়েছে রামায়ণে। জানা গিয়েছে আগে এখানকার পুজোর দায়িত্বভার থাকতো চৈত্রের চড়ক পুজোর গাজন সন্ন্যাসীদের হাতে।
এই ভূত আসলে কবন্ধ বা নিষ্কন্দা যার উল্লেখ রয়েছে রামায়ণে। জানা গিয়েছে আগে এখানকার পুজোর দায়িত্বভার থাকতো চৈত্রের চড়ক পুজোর গাজন সন্ন্যাসীদের হাতে।
বর্তমানে জনবসতি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এলাকার বারোয়ারি পুজো সংগঠনের উদ্যোগে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
বর্তমানে জনবসতি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এলাকার বারোয়ারি পুজো সংগঠনের উদ্যোগে এই পুজোর আয়োজন করা হয়।