নৈহাটির বড়মার বিশেষ ভোগ

Boro Maa Annakut: বড়মার দরবারে ৪,৫০০ কেজির অন্নকূট ভোগ! বিপুল অলঙ্কার দেখতেও ভিড়, সকলের চক্ষু ছানাবড়া

নৈহাটির বড় মা কালীর নবনির্মিত মন্দির ও কষ্টিপাথরের মূর্তি প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথম অন্নকূট অনুষ্ঠান হল। তাই তিন হাজার কেজির ভোগ নিবেদন করা হবে বড় মা-কে, ঠিক করা হয়েছিল পূজা কমিটির তরফে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বেড়ে গেল অন্নকূটে দেওয়া ভোগের পরিমাণ
নৈহাটির বড় মা কালীর নবনির্মিত মন্দির ও কষ্টিপাথরের মূর্তি প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথম অন্নকূট অনুষ্ঠান হল। তাই তিন হাজার কেজির ভোগ নিবেদন করা হবে বড় মা-কে, ঠিক করা হয়েছিল পূজা কমিটির তরফে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বেড়ে গেল অন্নকূটে দেওয়া ভোগের পরিমাণ
অগণিত ভক্ত এদিন বড়মার মন্দিরের সামনে ভোগ নেওয়ার লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ভক্তদের সংখ্যা দেখে পরবর্তীতে ভোগ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় পূজা কমিটির তরফে। অবশেষে, সাড়ে চার হাজার কেজির ভোগ নিবেদন করা হয় মা কে বলেই জানা গিয়েছে
অগণিত ভক্ত এদিন বড়মার মন্দিরের সামনে ভোগ নেওয়ার লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ভক্তদের সংখ্যা দেখে পরবর্তীতে ভোগ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় পূজা কমিটির তরফে। অবশেষে, সাড়ে চার হাজার কেজির ভোগ নিবেদন করা হয় মা কে বলেই জানা গিয়েছে  ৷ নিজস্ব ছবি ৷
পরবর্তীতে, এদিন সন্ধ্যার পর আরও ভোগ রান্না করা হয়। সেই ভোগ পুনরায় বড় মাকে নিবেদন করে, ভক্তদের জন্য উৎসর্গ করা হয়। ভক্তদের দীর্ঘ লাইন সামাল দিতে তখন রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় প্রশাসন ও মন্দির কমিটিকে
পরবর্তীতে, এদিন সন্ধ্যার পর আরও ভোগ রান্না করা হয়। সেই ভোগ পুনরায় বড় মাকে নিবেদন করে, ভক্তদের জন্য উৎসর্গ করা হয়। ভক্তদের দীর্ঘ লাইন সামাল দিতে তখন রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় প্রশাসন ও মন্দির কমিটিকে ৷ নিজস্ব ছবি ৷
ভোগ প্রসাদে বড়মাকে এদিন দেওয়া হয় পোলাও, পাঁচ রকমের ভাজা, ফল ও মিষ্টি। এদিন প্রায় ৭০ হাজারের উপর ভক্ত সমাগম হয়েছিল বড়মার অন্নকুট উৎসব উপলক্ষে। ওটা মন্দির চত্বর এলাকা সাজিয়ে তোলা হয় এই উপলক্ষে
ভোগ প্রসাদে বড়মাকে এদিন দেওয়া হয় পোলাও, পাঁচ রকমের ভাজা, ফল ও মিষ্টি। এদিন প্রায় ৭০ হাজারের উপর ভক্ত সমাগম হয়েছিল বড়মার অন্নকুট উৎসব উপলক্ষে। ওটা মন্দির চত্বর এলাকা সাজিয়ে তোলা হয় এই উপলক্ষে ৷ নিজস্ব ছবি ৷
টানা বেশ কয়েকদিনের প্রচন্ড দাবদাহ কাটিয়ে স্বস্তির বৃষ্টি নামতেই, পারদ কিছুটা নিচে নেমেছে। আর তাই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা উপস্থিত উপস্থিত হলেন এই উৎসবে। সকাল থেকেই রোদকে উপেক্ষা করে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায় অরবিন্দ রোডে বড় মা কালীর মন্দিরের সামনে
টানা বেশ কয়েকদিনের প্রচন্ড দাবদাহ কাটিয়ে স্বস্তির বৃষ্টি নামতেই, পারদ কিছুটা নিচে নেমেছে। আর তাই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা উপস্থিত উপস্থিত হলেন এই উৎসবে। সকাল থেকেই রোদকে উপেক্ষা করে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায় অরবিন্দ রোডে বড় মা কালীর মন্দিরের সামনে নিজস্ব ছবি ৷
বড়মার বিপুল অলংকার দেখতেও ভিড় জমে নৈহাটিতে। সারা বছরই নিয়ম করে পূজো চলে বড়মার মন্দিরে। মনের কোন ইচ্ছা মাকে জানালে তা পূরণ করেন বড়মা বলেই বিশ্বাস ভক্তদের। দূর দূরান্ত থেকে মানুষ একবার মাকে দর্শন করতে ছুটে আসেন নৈহাটির বড়মার এই মন্দিরে
বড়মার বিপুল অলংকার দেখতেও ভিড় জমে নৈহাটিতে। সারা বছরই নিয়ম করে পুজো চলে বড়মার মন্দিরে। মনের কোন ইচ্ছা মাকে জানালে তা পূরণ করেন বড়মা বলেই বিশ্বাস ভক্তদের। দূর দূরান্ত থেকে মানুষ একবার মাকে দর্শন করতে ছুটে আসেন নৈহাটির বড়মার এই মন্দিরে ৷ নিজস্ব ছবি ৷