রামধুরায় কাঞ্চনজঙ্ঘা

Ramdhura-Travel: কাঞ্চনজঙ্ঘা ঘরে এসে উঁকি দেবে! ঘুরে আসুন মেঘের দেশ ‘রামধুরা’! খুব সস্তায় থাকা-খাওয়া! কোথায় থাকবেন, কীভাবে যাবেন? জানুন

মেঘেদের দেশে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে চলে আসুন রামধুরায়। ৫৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই রামধুরায় প্রকৃতির সঙ্গে বাস করেন দেবতাও। বলা হয় ভগবান রামচন্দ্রের নামে এই গ্রামের নাম। ধুরা অর্থে গ্রাম।
মেঘেদের দেশে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে চলে আসুন রামধুরায়। ৫৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই রামধুরায় প্রকৃতির সঙ্গে বাস করেন দেবতাও। বলা হয় ভগবান রামচন্দ্রের নামে এই গ্রামের নাম। ধুরা অর্থে গ্রাম।
সকালে ঘুম থেকে উঠে হোমস্টের জানলা খুললেই এত সুন্দর কাঞ্চনজঙ্ঘা অন্য অনেক জায়গা থেকেই দেখতে পাবেন না। দেখবেন অপূর্ব সেই রূপ। যে রূপের জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করেন ভ্রমণ পিপাসু মানুষ। তাদের জন্য রামধুরা একেবারে আদর্শ জায়গা।
সকালে ঘুম থেকে উঠে হোমস্টের জানালা খুললেই এত সুন্দর কাঞ্চনজঙ্ঘা অন্য অনেক জায়গা থেকেই দেখতে পাবেন না। দেখবেন অপূর্ব সেই রূপ। যে রূপের জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করেন ভ্রমণ পিপাসু মানুষ। তাদের জন্য রামধুরা একেবারে আদর্শ জায়গা।
এখানের শিবের শ্বেতশুভ্র মন্দিরে জল ঢালার জন্য জল আনতে যেতে হয় তিস্তায়। যদিও এই শিব মন্দিরে যেতে রামধুরা থেকে একটু ছোট্ট ট্রেক করে নিতে হয়। পাহাড়ি পথ ভেঙে উঠতে হয় উপরে।
এখানের শিবের শ্বেতশুভ্র মন্দিরে জল ঢালার জন্য জল আনতে যেতে হয় তিস্তায়। যদিও এই শিব মন্দিরে যেতে রামধুরা থেকে একটু ছোট্ট ট্রেক করে নিতে হয়। পাহাড়ি পথ ভেঙে উঠতে হয় উপরে।
রামধুরা থেকে একাধিক ট্রেকিং রুট আছে। জঙ্গলের মধ্য দিয়ে পায়ে চলা পথ। চারপাশে কুয়াশার রহস্যময়তা। দূরের জিনিস ভাল করে বোঝা যায় না। আর এটাই ম্যাজিক রামধুরার।
রামধুরা থেকে একাধিক ট্রেকিং রুট আছে। জঙ্গলের মধ্য দিয়ে পায়ে চলা পথ। চারপাশে কুয়াশার রহস্যময়তা। দূরের জিনিস ভাল করে বোঝা যায় না। আর এটাই ম্যাজিক রামধুরার।
এনজেপি থেকে সরাসরি গাড়ি নিয়ে চলে আসতে পারেন রামধুরা। তবে শেয়ার গাড়িতে কালিম্পং হয়ে এলে খরচ অনেকটাই কম পড়বে। কম খরচে ঘুরে আসতে পারেন রামধুরা।
এনজেপি থেকে সরাসরি গাড়ি নিয়ে চলে আসতে পারেন রামধুরা। তবে শেয়ার গাড়িতে কালিম্পং হয়ে এলে খরচ অনেকটাই কম পড়বে। কম খরচে ঘুরে আসতে পারেন রামধুরা।
এখান থেকে কাছেই এই জলসা ভিউ পয়েন্ট। একবার দেখে আসতে পারেন। ১৯৩০ সালের সেই জলসা বাংলো আজও আছে। কাঠের বাংলো যেন অতীত দিনের ফেলে আসা কথা বলে পর্যটকদের।
এখান থেকে কাছেই এই জলসা ভিউ পয়েন্ট। একবার দেখে আসতে পারেন।১৯৩০ সালের সেই জলসা বাংলো আজও আছে। কাঠের বাংলো যেন অতীত দিনের ফেলে আসা কথা বলে পর্যটকদের।