Tag Archives: Summer Travel

Summer Travel-Purulia: পুরুলিয়া গেলে এই জায়গা মিস করবেন না! প্রি-ওয়েডিং ফটো-শ্যুটের জন্যেও দারুণ!

ভ্রমণ পিপাসু মানুষের পছন্দের অন্যতম ডেস্টিনেশন পুরুলিয়া। কমবেশি সারা বছরই পর্যটকদের ঢল নামে পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে। দু-দিনের ছুটিতে অনায়াসেই ঘুরে আসা যায় লাল মাটির এই জেলা থেকে।
ভ্রমণ পিপাসু মানুষের পছন্দের অন্যতম ডেস্টিনেশন পুরুলিয়া। কমবেশি সারা বছরই পর্যটকদের ঢল নামে পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে। দু-দিনের ছুটিতে অনায়াসেই ঘুরে আসা যায় লাল মাটির এই জেলা থেকে।
তবে এবার জেলা পুরুলিয়া শুধু পর্যটনের জন্য নয়। ফটোসেশনের জন্যও অনেকখানি জায়গা করে নিচ্ছে পুরুলিয়া সুন্দরী অযোধ্যা পাহাড়।
তবে এবার জেলা পুরুলিয়া শুধু পর্যটনের জন্য নয়। ফটোসেশনের জন্যও অনেকখানি জায়গা করে নিচ্ছে পুরুলিয়া সুন্দরী অযোধ্যা পাহাড়।
এই অযোধ্যা পাহাড়ে বিভিন্ন সময়কে শুটিং , ফোটোসেশন হয়ে থাকলেও বর্তমানে বহু দম্পতি প্রি ওয়েডিং ফটো সেশনের জন্য বেছে নিচ্ছেন অযোধ্যা পাহাড়কে।
এই অযোধ্যা পাহাড়ে বিভিন্ন সময়কে শুটিং , ফোটোসেশন হয়ে থাকলেও বর্তমানে বহু দম্পতি প্রি ওয়েডিং ফটো সেশনের জন্য বেছে নিচ্ছেন অযোধ্যা পাহাড়কে।
এ বিষয়ে অযোধ্যা পাহাড়ের ফটোশুট করতে আসা এক দম্পতি বলেন , বেশি টাকা খরচা করে দূরে কোথাও যাওয়ার দরকার নেই। এই অযোধ্যা পাহাড়ে সৌন্দর্য এতটাই মনরম যে এখানে দুর্দান্ত ফটোশুট করা যায়।
এ বিষয়ে অযোধ্যা পাহাড়ের ফটোশুট করতে আসা এক দম্পতি বলেন , বেশি টাকা খরচা করে দূরে কোথাও যাওয়ার দরকার নেই। এই অযোধ্যা পাহাড়ে সৌন্দর্য এতটাই মনরম যে এখানে দুর্দান্ত ফটোশুট করা যায়।
বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের কাছে প্রিওয়েডিং ফটোশুট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ মুহূর্তকে ক্যামেরাবন্দি করার জন্যই এই ফটোশুটের আয়োজন। আর তাই পাহাড়-ঝর্ণায় ঘেরা সুন্দরী অযোধ্যা প্রি ওয়েডিং ফটো সেশনের অন্যতম পছন্দের জায়গা হয়ে উঠছে।
বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের কাছে প্রিওয়েডিং ফটোশুট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ মুহূর্তকে ক্যামেরাবন্দি করার জন্যই এই ফটোশুটের আয়োজন। আর তাই পাহাড়-ঝর্ণায় ঘেরা সুন্দরী অযোধ্যা প্রি ওয়েডিং ফটো সেশনের অন্যতম পছন্দের জায়গা হয়ে উঠছে।

Summer Travel: পাহাড়ের কোলে এক টুকরো স্বর্গ! গরমের ছুটিতে যান এই ৫ অচেনা পাহাড়ি গ্রামে! খুব সস্তা! জানুন

সিটং: সিটং আরেকটি ছোট পাহাড়ি জায়গা কার্শিয়াং এর কাছাকাছি ৪ হাজার হাজার ফুট উচ্চতায় আছে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে। ইউক্যালিপটাস গাছের এবং জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে সূর্যের রশ্মি নিজের পথ খুঁজে নিয়েছে। পাথরের গায়ে সচ্ছ ও সাদা ঝরনা কেটে বেরিয়ে যাচ্ছে যা দেখলে মনে হবে আপনি একটি স্বর্গে এসে পৌঁছেছেন।
সিটং আরেকটি ছোট পাহাড়ি জায়গা কার্শিয়াং এর কাছাকাছি ৪ হাজার হাজার ফুট উচ্চতায় আছে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে। ইউক্যালিপটাস গাছের এবং জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে সূর্যের রশ্মি নিজের পথ খুঁজে নিয়েছে। পাথরের গায়ে সচ্ছ ও সাদা ঝরনা কেটে বেরিয়ে যাচ্ছে যা দেখলে মনে হবে আপনি একটি স্বর্গে এসে পৌঁছেছেন।
জোড়পোখরি: পাহাড়ে ঘেরা ছোট্ট শৈল শহর। দার্জিলিং থেকে ১৯ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত! জোড় কথার অর্থ দুই এবং পোখরি মানে হ্রদ। জোড়া সরোবর রয়েছে বলেই এই জায়গার নাম রাখা হয়েছে জোড়পোখরি। আপনি যদি জঙ্গল ভালবাসেন তাহলে ঘুরে আসতে পারেন এই জায়গা।
জোড়পোখরি: পাহাড়ে ঘেরা ছোট্ট শৈল শহর। দার্জিলিং থেকে ১৯ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত! জোড় কথার অর্থ দুই এবং পোখরি মানে হ্রদ। জোড়া সরোবর রয়েছে বলেই এই জায়গার নাম রাখা হয়েছে জোড়পোখরি। আপনি যদি জঙ্গল ভালবাসেন তাহলে ঘুরে আসতে পারেন এই জায়গা।
চটকপুর: নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ৬৪ কিলোমিটার দূরে আছে পাহাড়ি গ্রাম চটক। উচ্চতা হবে ৭৪০০ ফিট। ওইখানে পৌঁছতে গেলে আপনাকে অথরিটি থেকে একটি পাস বানিয়ে নিতে হবে। ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে সরু পথ বেয়ে চলে যাচ্ছে চটকপুর গ্রাম অবধি । ব্যালকনিতে বসে আপনি হোমস্টে থেকে দেখতে পাবেন অপূর্ব সুন্দর মেঘে ঢাকা পর্বত এবং বরফাবৃত কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়া।
চটকপুর: নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ৬৪ কিলোমিটার দূরে আছে পাহাড়ি গ্রাম চটক। উচ্চতা হবে ৭৪০০ ফিট।ওইখানে পৌঁছাতে গেলে আপনাকে অথরিটি থেকে একটি পাস বানিয়ে নিতে হবে। ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে সরু পথ বেয়ে চলে যাচ্ছে চটকপুর গ্রাম অবধি । ব্যালকনিতে বসে আপনি হোমস্টে থেকে দেখতে পাবেন অপূর্ব সুন্দর মেঘে ঢাকা পর্বত এবং বরফাবৃত কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়া।
লেপচাজগৎ: লেপচাজগৎ-এ সূর্যোদয় একটি স্বর্গীয় দৃশ্য। এটি আরেকটি অফবিট গন্তব্য যা দার্জিলিং থেকে মাত্র ১৯ কিলোমিটার দূর অবস্থিত। আপনি দার্জিলিং থেকে লেপচাজগৎ যেতে পারেন ঘুম স্টেশন হয়ে!রাত্রিবেলায় এই জায়গা থেকে দার্জিলিংয়ের আলোক মন্ডিত রূপ দেখে মুগ্ধ হবেন আপনি।
লেপচাজগৎ: লেপচাজগৎ-এ সূর্যোদয় একটি স্বর্গীয় দৃশ্য। এটি আরেকটি অফবিট গন্তব্য যা দার্জিলিং থেকে মাত্র ১৯ কিলোমিটার দূর অবস্থিত। আপনি দার্জিলিং থেকে লেপচাজগৎ যেতে পারেন ঘুম স্টেশন হয়ে!রাত্রিবেলায় এই জায়গা থেকে দার্জিলিংয়ের আলোক মন্ডিত রূপ দেখে মুগ্ধ হবেন আপনি।
রামধুরা: দু’দিকে সারি সারি পাইন গাছ। তার মাঝখান দিয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। কালিম্পং থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত রামধুরা! প্যারাগ্লাইডিং, বার্ডওয়াচিংও কিন্তু করতে পারেন এখান থেকে। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে খাতায় কলমে ৮৬ কিমি আর বাগডোগরা থেকে ৮৯ কিমি এর মতো।
রামধুরা: দু’দিকে সারি সারি পাইন গাছ। তার মাঝখান দিয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। কালিম্পং থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত রামধুরা! প্যারাগ্লাইডিং, বার্ডওয়াচিংও কিন্তু করতে পারেন এখান থেকে। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে খাতায় কলমে ৮৬ কিমি আর বাগডোগরা থেকে ৮৯ কিমি এর মতো।

Summer Travel: পকেটে মাত্র ১০০ টাকা থাকলেই হবে! পৌঁছে যাবেন এই পাহাড়ে! গরমে দারুণ সুযোগ

দার্জিলিং : যারা অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টস পছন্দ করেন তাদের জন্য দারুণ সুযোগ দার্জিলিংয়ে । পাহাড়ি রক ক্লাইম্বিং এর সুযোগ করে দিচ্ছে হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউট। এই জায়গাটি তেনজিং রক বলেই সকলের কাছে পরিচিত।লেবং রোডে নর্থ পয়েন্ট স্কুল পার করলেই তেনজিং রক। সেখানে ভিড় করছেন দেশি বিদেশি পর্যটকেরা। মাত্র ১০০ টাকায় এই রক ক্লাইম্বিং এর সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইছেন না কেউই। তাই আপনি যদি অ্যাডভেঞ্চার প্রেমী হন তাহলে আপনার জন্য দারুণ সুযোগ এটি।

পাহাড়ে ট্রেকিংয়ের আগে এ বড় পাথরখণ্ডে চড়ে অভিযাত্রীরা এখানেই অনুশীলন করেন। তবে এখন পর্যটকরাও এখানে উঠতে পারেন। প্রথম এভারেস্টজয়ী তেনজিং নোরগের নামে এ পাথরখণ্ডটির (রকের)নামকরণ করা হয়েছে। এর একটি ইতিহাস আছে। সকলেরই জানা যে তেনজিং এভারেস্ট জয় করেছিলেন ১৯৫৩ সালে। ‍আর এই তেনজিং রক প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫৪ সালে। এটি একটি প্রাকৃতিক পাথরখণ্ড। জানা যায়, তেনজিং নোরগে এভারেস্ট জয়ের আগে এতে অনুশীলনও করেছিলেন। পরের বছর পর্বতারোহণে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করতে তিনি এটি প্রতিষ্ঠা করেন।

আরও পড়ুন: এই সব বিষয় কি আপনাকে যৌন মিলনের সমান আনন্দ দেয়? আপনি স্যাপিওসেক্সুয়াল নয় তো? জানুন চিকিৎসকের মত

 কোনও নিরাপত্তা সরঞ্জাম ছাড়াই এই পাথরখণ্ডে ওঠেন তেনজিং। দার্জিলিংয়ে প্রতিষ্ঠিত হিমালয়ান মাউন্টেইনিং ইনস্টিটিউটের প্রথম ডিরেক্টরও হন নোরগে। এই রকটি এখনও পর্বতারোহী ও ভারতীয় সেনাদের মহড়ার জন্য আদর্শ।

বাংলাদেশ থেকে আগত এক পর্যটক মহম্মদ ইব্রাহিম বলেন,  ” আমি এই প্রথম দার্জিলিঙে ঘুরতে এলাম। এখানে এসে খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ করছি শহরটাকে। আজ তেনজিং রকে উঠে দারুণ অনুভূতি হল।\” কলকাতা থেকে আগত শুভশ্রী দাদ বলেন, ‘ আমি এর আগে কোনদিনও মাউন্টেন ক্লাইম্বিং করিনি। আজ প্রথম এক্সপেরিয়েন্স করলাম প্রথমে একটু অসুবিধা হচ্ছিল তবে অন্যরকম মজা হল।

দার্জিলিং শহর থেকে গাড়িতে তেনজিং রক যেতে সময় লাগে আধ ঘণ্টার মতো। কোমরে দড়ি বেঁধে দিলে আরেকটি দড়ি ধরে পাথরের শরীর বেয়ে উঠতে হয়। উপরে কোমরের দড়িটি ধরে রাখেন আরেকজন। পাহাড়ি চূড়ায় দাঁড়িয়ে পাহাড় ও দার্জিলিং দেখার আলাদা মজা রয়েছে। শারীরিক ভারসাম্যের অনুভূতির জন্য জায়গাটা চমৎকার।

অনির্বাণ রায়

Summer Travel: গরমে একটু শান্তি চাইছেন? তাহলে চলে আসুন এখানে! অবাক হবেন

পশ্চিম মেদিনীপুর:গরমের সারাদিন অফিস কিংবা বাড়ির কাজ করে ক্লান্ত? ধারে-পাশে পরিবার-পরিজন কিংবা প্রিয়জনদের নিয়ে ঘুরে আসতে চাইছেন? তবে গরম গড়ালে একটু বিকেল করেই ঘুরে আসতে পারেন ইতিহাসের দুই নিদর্শন থেকে। একদিকে শান্ত শীতল গ্রামীণ পরিবেশে সময় কাটবে, অন্যদিকে জানতে পারবেন আজ থেকে কয়েকশো বছর আগের নানা ইতিহাস। আপনার ধারে পাশেই রয়েছে এমনই কিছু ইতিহাসের নিদর্শন যা বিকেলের আউটিংয়ের জন্য একদম পারফেক্ট জায়গা।

পশ্চিম মেদিনীপুরের বাংলা ওড়িশা সীমান্ত এলাকার দাঁতনে রয়েছে এমনই বেশ কিছু ইতিহাসের নিদর্শন। যার মধ্যে অন্যতম মোগলমারী এবং মোগলমারী থেকে অনতি দূরেই রয়েছে মনোহরপুর রাজবাড়ি। যা ঘুরে দেখলে আপনার মন ভরবে। বাড়ির কাজের পর কিংবা অফিসে ছুটির পর সূর্য পশ্চিমে গড়ালে পরিবার পরিজন বন্ধুকে বা প্রিয়জনদের নিয়ে অবশ্যই ঘুরে দেখতে পারেন।

আরও পড়ুন: ঘুমোনোর সময় এই ভুল করছেন না তো? সব শেষ হয়ে যাবে! রোগে ধরবে! চরম অভাবে পড়বেন! জানুন

বেশ কয়েকশো বছরের পুরানো মোগলমারী বৌদ্ধ বিহার। যার বেশ কিছুটা অংশ খননে উদঘাটিত হয়েছে। এখনও হয়ত মাটির নীচে এই স্থাপত্যের অনেকাংশই থাকলেও বাইরে পর্যটকদের জন্য সাজানো হয়েছে বৌদ্ধ বিহারটিকে। এছাড়াও এই বৌদ্ধ বিহার খননে প্রাপ্ত বিভিন্ন ধরনের মাটির জিনিসপত্র, পাথর সহ একাধিক জিনিস সাজানো রয়েছে সুসজ্জিত মিউজিয়ামে। শুধু তাই নয়, এখানে এলে দেখতে পাবেন প্রাচীন কালের দেওয়ালে তৈরি বিভিন্ন স্ট্রাকো মূর্তি, চুন সুরকির দেওয়ালে নানান কারুকার্য সহ ইতিহাসের নানা নিদর্শন।

মোগলমারী ঘোরা শেষ করে অনতি দূরে রয়েছে মনোহরপুর রাজবাড়ি। যেখানে গেলেই আপনি প্রত্যক্ষ করতে পারবেন রাজাদের জীবন যাত্রার নানা দিক। শুধু তাই নয়, বর্তমান ঘরের তুলনায় রাজবাড়ির অন্দরমহল, তাদের রাজবাড়ির দেওয়াল কিংবা বারান্দার নানা কারুকার্য সহ রাজাদের সময়ে ব্যবহৃত ধ্বংসপ্রাপ্ত নাট্যশালাও। এখানে এলে প্রত্যক্ষ করতে পারবেন আজ থেকে কয়েকশো বছর পুরানো রাজাদের জীবনশৈলী, তাদের পারিবারিক প্রথা এবং তাদের জীবনযাত্রার নানা ছবি।

তবে এই গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে অফিসের কাজ, পরিবার সামলে ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন? তাই অবশ্যই নিজের মনকে একটু শান্তি দিতে বিকেলে ঘুরে দেখতে পারেন ইতিহাসে নানা দিক। শুধু আপনার মন ভরবে তা নয়, ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চারাও জানতে পারবে ইতিহাসকে।

রঞ্জন চন্দ

New Travel Destination: গরমে কাহিল? খুব কম খরচে ক’দিন ঘুরে আসুন বেতের জঙ্গলে, নিরিবিলি-ঠান্ডায় প্রাণ জুড়িয়ে যাবে

শহরের তীব্র গরমে নাজেহাল হয়ে উঠেছেন। এই ক্লান্তি কাটানোর সেরা উপায় হল কোথাও গিয়ে ঘুরে আসা। ঘোরার কথা মনে হলেই প্রথমে মনে আসবে সবুজ ঘেরা পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়ার কথা। তা হলে আর দেরি না করে শান্ত, নিরিবিলি প্রকৃতি মাঝে মহানন্দা অভয়ারণ্যের মাথার উপর ছোট পাহাড়ি গ্রামের ঘুরে আসুন।
শহরের তীব্র গরমে নাজেহাল হয়ে উঠেছেন। এই ক্লান্তি কাটানোর সেরা উপায় হল কোথাও গিয়ে ঘুরে আসা। ঘোরার কথা মনে হলেই প্রথমে মনে আসবে সবুজ ঘেরা পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়ার কথা। তা হলে আর দেরি না করে শান্ত, নিরিবিলি প্রকৃতি মাঝে মহানন্দা অভয়ারণ্যের মাথার উপর ছোট পাহাড়ি গ্রামের ঘুরে আসুন।
প্রকৃতির টানে সবুজ ঘেরা পরিবেশের মধ্যে দু-একদিন ছুটি কাটানোর আর্দশ স্থান এই ছোট পাহাড়ি গ্রাম। থাকার জন্য রয়েছে একাধিক হোমস্টে। ৪২০০ ফুট গড় উচ্চতায় এই গ্রামের নাম লাটপাঞ্চার।
প্রকৃতির টানে সবুজ ঘেরা পরিবেশের মধ্যে দু-একদিন ছুটি কাটানোর আর্দশ স্থান এই ছোট পাহাড়ি গ্রাম। থাকার জন্য রয়েছে একাধিক হোমস্টে। ৪২০০ ফুট গড় উচ্চতায় এই গ্রামের নাম লাটপাঞ্চার।
পাহাড়ি গ্রাম লাটপাঞ্চার গেলেই আপনার পাখি দেখার শখপূরণ হয়ে যাবে। মহানন্দা অভয়ারণ্যের ঠিক উপরে লাটপাঞ্চার। এখানে দেখা মেলে হরেক রকম হিমালয়ান পাখির। ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফি ভালবাসলে একবার আসা দরকার লাটপাঞ্চারে।
পাহাড়ি গ্রাম লাটপাঞ্চার গেলেই আপনার পাখি দেখার শখপূরণ হয়ে যাবে। মহানন্দা অভয়ারণ্যের ঠিক উপরে লাটপাঞ্চার। এখানে দেখা মেলে হরেক রকম হিমালয়ান পাখির। ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফি ভালবাসলে একবার আসা দরকার লাটপাঞ্চারে।
লেপচা ভাষায় ‘লাট’ অর্থ বেত এবং ‘পাঞ্চার’ অর্থ জঙ্গল। জঙ্গলে ঘেরা শান্ত, নিরিবিলি গ্রাম লাটপাঞ্চার। দুটো পাহাড়ের মাঝ দিয়ে বিস্তীর্ণ তরাই সমতল। উপর থেকে দেখা যায় তিস্তার এঁকে-বেঁকে বয়ে চলা। আর দেখা যায় পাইন, সিঙ্কোনার জঙ্গল। লাটপাঞ্চার একটি নেপালি গ্রাম। খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। এমনকী রাস্তাঘাটও সুন্দর।
লেপচা ভাষায় ‘লাট’ অর্থ বেত এবং ‘পাঞ্চার’ অর্থ জঙ্গল। জঙ্গলে ঘেরা শান্ত, নিরিবিলি গ্রাম লাটপাঞ্চার। দুটো পাহাড়ের মাঝ দিয়ে বিস্তীর্ণ তরাই সমতল। উপর থেকে দেখা যায় তিস্তার এঁকে-বেঁকে বয়ে চলা। আর দেখা যায় পাইন, সিঙ্কোনার জঙ্গল। লাটপাঞ্চার একটি নেপালি গ্রাম। খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। এমনকী রাস্তাঘাটও সুন্দর।
লাটপাঞ্চারের জঙ্গলে ২৪০ প্রজাতির পাখি এবং ৩৬ প্রকারের বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। লাটপাঞ্চার থেকে দু’কিলোমিটার দূরে রয়েছে সানসেরিদাঁড়া ভিউ পয়েন্ট। আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখান থেকে দেখা যায় তুষারাবৃত কাঞ্চনজঙ্ঘা।
লাটপাঞ্চারের জঙ্গলে ২৪০ প্রজাতির পাখি এবং ৩৬ প্রকারের বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। লাটপাঞ্চার থেকে দু’কিলোমিটার দূরে রয়েছে সানসেরিদাঁড়া ভিউ পয়েন্ট। আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখান থেকে দেখা যায় তুষারাবৃত কাঞ্চনজঙ্ঘা।
লাটপাঞ্চার থেকে ঘুরে নিতে পারেন অহলদাড়া, লাটকুঠি, পাঁচপোখরি, সামসারিদাঁড়া, লেপচা মনাস্ট্রি ইত্যাদি। দু’দিনের অবসর যাপনের জন্য ঘুরে আসতে পারেন লাটপাঞ্চার। শিলিগুড়ি থেকে সেবক রোড ধরে কালিম্পং যাওয়ার পথে কালিঝোড়া থেকে বাম দিকে বেঁকে গেলেই মেলে লাটপাঞ্চারের রাস্তা।
লাটপাঞ্চার থেকে ঘুরে নিতে পারেন অহলদাড়া, লাটকুঠি, পাঁচপোখরি, সামসারিদাঁড়া, লেপচা মনাস্ট্রি ইত্যাদি। দু’দিনের অবসর যাপনের জন্য ঘুরে আসতে পারেন লাটপাঞ্চার। শিলিগুড়ি থেকে সেবক রোড ধরে কালিম্পং যাওয়ার পথে কালিঝোড়া থেকে বাম দিকে বেঁকে গেলেই মেলে লাটপাঞ্চারের রাস্তা।
লাটপাঞ্চারের ঘুরতে এসে হাওড়া থেকে বাণীব্রত দাস বলেন, 'এই অসহ্য গরমে এত সুন্দর জায়গায় আসতে পেরে দারুণ লাগছে। শহরের পলিউশন থেকে আমরা এখনও অনেকটাই দূরে পরিবারের সঙ্গে দারুণ মজা করছি। এখানে বিশুদ্ধ বাতাসে সত্যি প্রাণ ভরে যায়।'
লাটপাঞ্চারের ঘুরতে এসে হাওড়া থেকে বাণীব্রত দাস বলেন, ‘এই অসহ্য গরমে এত সুন্দর জায়গায় আসতে পেরে দারুণ লাগছে। শহরের পলিউশন থেকে আমরা এখনও অনেকটাই দূরে পরিবারের সঙ্গে দারুণ মজা করছি। এখানে বিশুদ্ধ বাতাসে সত্যি প্রাণ ভরে যায়।’
লাটপাঞ্চার গ্রামে ঢোকার মুখেই পরে একটি রক ক্লাইম্বিং সেন্টার। এখানে শিলিগুড়ি থেকেও রকক্লাইম্বিং করতে আসেন পড়ুয়ারা। সেখানেই বছর ৫০-এর এক মহিলা জয়া বোস প্রকৃতির মজা লোকে নিচ্ছিলেন। তিনি বলেন জায়গাটি এত সুন্দর যে এখানে দারুণ সময় কাটছে। দেরি না করে গরমের ছুটিতে কোথাও যদি যাবেন বলে ভাবছেন তবে ঘুরে আসতে পারেন এই গ্রামে। (রিপোর্টার-- অনির্বাণ রায়)
লাটপাঞ্চার গ্রামে ঢোকার মুখেই পরে একটি রক ক্লাইম্বিং সেন্টার। এখানে শিলিগুড়ি থেকেও রকক্লাইম্বিং করতে আসেন পড়ুয়ারা। সেখানেই বছর ৫০-এর এক মহিলা জয়া বোস প্রকৃতির মজা লোকে নিচ্ছিলেন। তিনি বলেন জায়গাটি এত সুন্দর যে এখানে দারুণ সময় কাটছে। দেরি না করে গরমের ছুটিতে কোথাও যদি যাবেন বলে ভাবছেন তবে ঘুরে আসতে পারেন এই গ্রামে। (রিপোর্টার– অনির্বাণ রায়)