জারের জলের উপকারিতা

Water: বাড়িতে জারের জল পান করছেন? অজান্তেই শরীরের বিরাট ক্ষতি হচ্ছে, খাওয়ার আগে সাবধান

*জলের আর এক নাম জীবন হলেও, সেই জল আমরা কতটা বিশুদ্ধ পান করছি তা নিয়ে যথেষ্টই সংশয় রয়েছে। আর এই জলের সমস্যার কারণেই নানা শারীরিক সমস্যা তৈরি হয় মানবদেহে। তাই বর্তমানে টিউবওয়েল বা কলের জল ছেড়ে, ওয়াটার ফিল্টারের জল ব্যবহার করে থাকেন অধিকাংশ মানুষজন।
*জলের আর এক নাম জীবন হলেও, সেই জল আমরা কতটা বিশুদ্ধ পান করছি তা নিয়ে যথেষ্টই সংশয় রয়েছে। আর এই জলের সমস্যার কারণেই নানা শারীরিক সমস্যা তৈরি হয় মানবদেহে। তাই বর্তমানে টিউবওয়েল বা কলের জল ছেড়ে, ওয়াটার ফিল্টারের জল ব্যবহার করে থাকেন অধিকাংশ মানুষজন।
*গরম পড়তেই জেলা জুড়ে হুহু করে বেড়েছে পানীয় জলের চাহিদা। তবে এই সুযোগকে কাজে লাগিয়েই জেলায় জার বন্দি ২০, ৩০ টাকার জলের ব্যবসা রমরমিয়ে বেড়ে উঠেছে। তার মধ্যে অনেকেরই বৈধ কাগজপত্র না থাকলেও ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে এলাকা জুড়ে। সংগৃহীত ছবি। 
*গরম পড়তেই জেলা জুড়ে হুহু করে বেড়েছে পানীয় জলের চাহিদা। তবে এই সুযোগকে কাজে লাগিয়েই জেলায় জার বন্দি ২০, ৩০ টাকার জলের ব্যবসা রমরমিয়ে বেড়ে উঠেছে। তার মধ্যে অনেকেরই বৈধ কাগজপত্র না থাকলেও ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে এলাকা জুড়ে। সংগৃহীত ছবি। 
*জেলা ইনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের তরফ থেকে নানা সময়ে তল্লাশি অভিযান চালালেও এখনও জেলার নানা প্রান্তে দেখা মিলছে কোম্পানির নামবিহীন পানীয় জলের জার বিক্রি হতে। কোনওরকম লেভেল বা সঠিক নামকরণ ছাড়াই, জারের গায়ে শুধুমাত্র চিহ্ন একে বা শর্ট লেটার ব্যবহার করে এই ধরনের ২০ লিটারের জার পৌঁছে যাচ্ছে বাড়ি বাড়ি। কয়েক টাকা কমের জন্য এমনই জল পান করছেন বহু মানুষ। সংগৃহীত ছবি। 
*জেলা ইনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের তরফ থেকে নানা সময়ে তল্লাশি অভিযান চালালেও এখনও জেলার নানা প্রান্তে দেখা মিলছে কোম্পানির নামবিহীন পানীয় জলের জার বিক্রি হতে। কোনওরকম লেভেল বা সঠিক নামকরণ ছাড়াই, জারের গায়ে শুধুমাত্র চিহ্ন একে বা শর্ট লেটার ব্যবহার করে এই ধরনের ২০ লিটারের জার পৌঁছে যাচ্ছে বাড়ি বাড়ি। কয়েক টাকা কমের জন্য এমনই জল পান করছেন বহু মানুষ। সংগৃহীত ছবি। 
*চায়ের দোকান, রেষ্টুরেন্ট, রাস্তার পাশের মুখোরোচক চাউমিন, এগরোল সব জায়গায় এইভাবে মিনারেল ওয়াটার বলে পান করা হচ্ছে এই ধরনের জল। এমনও অভিযোগ উঠে এসেছে, যে কোন দোকানদারের কাছে হয়তো জার আছে, সেই জারেই কোন না কোন জল ভরে সেটা রিফাইন বিশুদ্ধ জল বলেই চালিয়ে দিচ্ছেন। সংগৃহীত ছবি। 
*চায়ের দোকান, রেষ্টুরেন্ট, রাস্তার পাশের মুখোরোচক চাউমিন, এগরোল সব জায়গায় এইভাবে মিনারেল ওয়াটার বলে পান করা হচ্ছে এই ধরনের জল। এমনও অভিযোগ উঠে এসেছে, যে কোন দোকানদারের কাছে হয়তো জার আছে, সেই জারেই কোন না কোন জল ভরে সেটা রিফাইন বিশুদ্ধ জল বলেই চালিয়ে দিচ্ছেন। সংগৃহীত ছবি। 
*২০-৩০ টাকা দরে এক জার জল বিক্রি হচ্ছে। আর খালি জার থাকলে, জল ভরে খরচ পড়ছে মাত্র ১০-১৫ টাকা। জেলার নানা প্রান্তের হোটেল, পথের ধারে ঠেলাগাড়ির খাবারের পসরা থেকে শুরু করে বিভিন্ন বাড়িতে সরবরাহ করা হচ্ছে এ ধরনের অবৈধভাবে তৈরি হওয়া নানা কোম্পানির পানীয় জল। সংগৃহীত ছবি। 
*২০-৩০ টাকা দরে এক জার জল বিক্রি হচ্ছে। আর খালি জার থাকলে, জল ভরে খরচ পড়ছে মাত্র ১০-১৫ টাকা। জেলার নানা প্রান্তের হোটেল, পথের ধারে ঠেলাগাড়ির খাবারের পসরা থেকে শুরু করে বিভিন্ন বাড়িতে সরবরাহ করা হচ্ছে এ ধরনের অবৈধভাবে তৈরি হওয়া নানা কোম্পানির পানীয় জল। সংগৃহীত ছবি। 
*বাড়িতে রিফাইন জলের মেশিন বা অ্যাকুয়া গার্ড লাগানোর যাদের সামর্থ্য নেই, তারা এই জলের জার কিনেই দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাচ্ছেন। এখন প্রশ্ন উঠছে এ ধরনের যে কোনও বৈধ কাগজপত্র ছাড়া গড়ে ওঠা জলের কোম্পানির পানীয় জল পান করে, যদি কোনও বিপত্তি না ঘটে, তবে তার দায় কে নেবে? যখনই অভিযোগ ওঠে তখনই প্রশাসন অভিযান চালায়। সংগৃহীত ছবি। 
*বাড়িতে রিফাইন জলের মেশিন বা অ্যাকুয়া গার্ড লাগানোর যাদের সামর্থ্য নেই, তারা এই জলের জার কিনেই দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাচ্ছেন। এখন প্রশ্ন উঠছে এ ধরনের যে কোনও বৈধ কাগজপত্র ছাড়া গড়ে ওঠা জলের কোম্পানির পানীয় জল পান করে, যদি কোনও বিপত্তি না ঘটে, তবে তার দায় কে নেবে? যখনই অভিযোগ ওঠে তখনই প্রশাসন অভিযান চালায়। সংগৃহীত ছবি। 
*প্রতিবছর বেশ কিছু জলের কোম্পানিতে ডিস্ট্রিক্ট এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের তরফ থেকে অভিযান চালিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় সেই কোম্পানির ব্যবসা। কিছুদিন বন্ধ থাকলেও আবারও যে কে সেই। বিষয়টি নিয়ে সাধারণ মানুষদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সবাই নিচ্ছে তাই নিচ্ছি, বৈধ্য না অবৈধ তা কিভাবে জানা সম্ভব। অত সময়ই বা কার আছে। পাশের বাড়ি বা পাশের দোকানে দেয় সেই বিশ্বাস থেকেই জলের জার নিয়ে নিচ্ছেন অনেকে। সংগৃহীত ছবি। 
*প্রতিবছর বেশ কিছু জলের কোম্পানিতে ডিস্ট্রিক্ট এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের তরফ থেকে অভিযান চালিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় সেই কোম্পানির ব্যবসা। কিছুদিন বন্ধ থাকলেও আবারও যে কে সেই। বিষয়টি নিয়ে সাধারণ মানুষদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সবাই নিচ্ছে তাই নিচ্ছি, বৈধ্য না অবৈধ তা কিভাবে জানা সম্ভব। অত সময়ই বা কার আছে। পাশের বাড়ি বা পাশের দোকানে দেয় সেই বিশ্বাস থেকেই জলের জার নিয়ে নিচ্ছেন অনেকে। সংগৃহীত ছবি। 
*জল ডেলিভারি যারা করে, তাদের দাবি, তারা জল ঠিক জায়গা থেকেই এনে ডেলিভারি করলেই মেলে কমিশন। সিল করা জারে কতটা বিশুদ্ধ জল আছে সেই বিষয়ে কিছুই জানে না।আর আশেপাশে যেসব জলের কোম্পানি আছে তারা তো সঠিক পদ্ধতিতেই নিশ্চই রিফাইন করে জল বিক্রি করছে বলে বিশ্বাস থেকেও অনেকে নিচ্ছেন জল। খুব যদি কেউ জোরাজোরি করে তাহলে জলে টিডিএস মেপে দেখিয়ে দেন, যা ২৫-৩০ র মধ্যে থাকে। সংগৃহীত ছবি। 
*জল ডেলিভারি যারা করে, তাদের দাবি, তারা জল ঠিক জায়গা থেকেই এনে ডেলিভারি করলেই মেলে কমিশন। সিল করা জারে কতটা বিশুদ্ধ জল আছে সেই বিষয়ে কিছুই জানে না।আর আশেপাশে যেসব জলের কোম্পানি আছে তারা তো সঠিক পদ্ধতিতেই নিশ্চই রিফাইন করে জল বিক্রি করছে বলে বিশ্বাস থেকেও অনেকে নিচ্ছেন জল। খুব যদি কেউ জোরাজোরি করে তাহলে জলে টিডিএস মেপে দেখিয়ে দেন, যা ২৫-৩০ র মধ্যে থাকে। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে সঠিক ইডিএস কত থাকলে সেই জল পান করা ঠিক, তা অবশ্য অনেকরই অজানা। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জলের টিডিএস ৫৯ থেকে ১০০ মধ্যে থাকলে সেই জল পান করা ভাল। তবে এত কিছুর পরোয়া না করেই জলের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নজর আন্দাজ করলেই অচিরেই আপনার শরীরে বাসা বাঁধতে পারে ভয়ঙ্কর রোগ। তাই যাচাই করে তবেই পান করুন জারের পানীয় জল। সংগৃহীত ছবি।
*তবে সঠিক ইডিএস কত থাকলে সেই জল পান করা ঠিক, তা অবশ্য অনেকরই অজানা। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জলের টিডিএস ৫৯ থেকে ১০০ মধ্যে থাকলে সেই জল পান করা ভাল। তবে এত কিছুর পরোয়া না করেই জলের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নজর আন্দাজ করলেই অচিরেই আপনার শরীরে বাসা বাঁধতে পারে ভয়ঙ্কর রোগ। তাই যাচাই করে তবেই পান করুন জারের পানীয় জল। সংগৃহীত ছবি।