LIC Policy: সময়মতো LIC-র প্রিমিয়াম জমা দিতে না পারলে কী হবে? আপনার অবশ্যই যা জেনে রাখা দরকার

 

আমাদের দেশে বিনিয়োগের মাধ্যমের অভাব নেই। আজকাল অনেকেই বেশি রিটার্নের প্রত্যাশায় ঝুঁকেছেন মিউচুয়াল ফান্ডের দিকে। কিন্তু এমন অনেকেই আছেন যাঁরা বেশি রিটার্নের বদলে সুরক্ষিত ও নিরাপদ বিনিয়োগকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।
আমাদের দেশে বিনিয়োগের মাধ্যমের অভাব নেই। আজকাল অনেকেই বেশি রিটার্নের প্রত্যাশায় ঝুঁকেছেন মিউচুয়াল ফান্ডের দিকে। কিন্তু এমন অনেকেই আছেন যাঁরা বেশি রিটার্নের বদলে সুরক্ষিত ও নিরাপদ বিনিয়োগকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।
এই প্রসঙ্গে সবার আগে উঠে আসে এলআইসির নাম। বহু বছর ধরে সব ভারতীয়র ঘরে ঘরে এর নামডাক। একটাও এলআইসি পলিসি নেই, এমন ভারতীয় পরিবার খুব সম্ভবত খুঁজে পাওয়াই যাবে না।
এই প্রসঙ্গে সবার আগে উঠে আসে এলআইসির নাম। বহু বছর ধরে সব ভারতীয়র ঘরে ঘরে এর নামডাক। একটাও এলআইসি পলিসি নেই, এমন ভারতীয় পরিবার খুব সম্ভবত খুঁজে পাওয়াই যাবে না।
এটা ঠিক যে সব শ্রেণীর ভারতীয়র জন্য এলআইসির নানা রকমের পলিসি রয়েছে। কোথাও এক লপ্তে দিতে হয় বেশ কিছু টাকা, কোথাও বা মাসিক কিস্তির হার একেবারেই নগণ্য। এই কিস্তিকেই আমরা পলিসির পোশাকি ভাষায় বলে থাকি প্রিমিয়াম। কথা হল, ভারত এখনও তৃতীয় বিশ্বের দেশ, এ দেশের অনেক পরিবারেরই আর্থিক কাঠামো তেমন মজবুত নয়। ফলে, হতেই পারে যে কোনও এক মাসে কোনও বিনিয়োগকারী তাঁর এলআইসি পলিসির প্রিমিয়াম জমা করতে পারলেন না।
এটা ঠিক যে সব শ্রেণীর ভারতীয়র জন্য এলআইসির নানা রকমের পলিসি রয়েছে। কোথাও এক লপ্তে দিতে হয় বেশ কিছু টাকা, কোথাও বা মাসিক কিস্তির হার একেবারেই নগণ্য। এই কিস্তিকেই আমরা পলিসির পোশাকি ভাষায় বলে থাকি প্রিমিয়াম। কথা হল, ভারত এখনও তৃতীয় বিশ্বের দেশ, এ দেশের অনেক পরিবারেরই আর্থিক কাঠামো তেমন মজবুত নয়। ফলে, হতেই পারে যে কোনও এক মাসে কোনও বিনিয়োগকারী তাঁর এলআইসি পলিসির প্রিমিয়াম জমা করতে পারলেন না।
এটা ঠিক যে সব শ্রেণীর ভারতীয়র জন্য এলআইসির নানা রকমের পলিসি রয়েছে। কোথাও এক লপ্তে দিতে হয় বেশ কিছু টাকা, কোথাও বা মাসিক কিস্তির হার একেবারেই নগণ্য। এই কিস্তিকেই আমরা পলিসির পোশাকি ভাষায় বলে থাকি প্রিমিয়াম। কথা হল, ভারত এখনও তৃতীয় বিশ্বের দেশ, এ দেশের অনেক পরিবারেরই আর্থিক কাঠামো তেমন মজবুত নয়। ফলে, হতেই পারে যে কোনও এক মাসে কোনও বিনিয়োগকারী তাঁর এলআইসি পলিসির প্রিমিয়াম জমা করতে পারলেন না।
এটা ঠিক যে সব শ্রেণীর ভারতীয়র জন্য এলআইসির নানা রকমের পলিসি রয়েছে। কোথাও এক লপ্তে দিতে হয় বেশ কিছু টাকা, কোথাও বা মাসিক কিস্তির হার একেবারেই নগণ্য। এই কিস্তিকেই আমরা পলিসির পোশাকি ভাষায় বলে থাকি প্রিমিয়াম। কথা হল, ভারত এখনও তৃতীয় বিশ্বের দেশ, এ দেশের অনেক পরিবারেরই আর্থিক কাঠামো তেমন মজবুত নয়। ফলে, হতেই পারে যে কোনও এক মাসে কোনও বিনিয়োগকারী তাঁর এলআইসি পলিসির প্রিমিয়াম জমা করতে পারলেন না।
সময়মতো প্রিমিয়াম জমা করতে না পারলে কি এলআইসি পলিসি ল্যাপস হয়ে যাবে? অর্থাৎ বন্ধ হয়ে যাবে? দেখে নেওয়া যাক এ ব্যাপারে খোদ এলআইসি কী বলছে।
সময়মতো প্রিমিয়াম জমা করতে না পারলে কি এলআইসি পলিসি ল্যাপস হয়ে যাবে? অর্থাৎ বন্ধ হয়ে যাবে? দেখে নেওয়া যাক এ ব্যাপারে খোদ এলআইসি কী বলছে।
এলআইসি এই প্রসঙ্গে সাফ জানাচ্ছে যে কেউ যদি নির্দিষ্ট সময়ে তাঁর পলিসির প্রিমিয়াম জমা করতে না পারেন, তাহলে চিন্তা করার কিছু নেই। এক্ষেত্রে সেই প্রিমিয়াম জমা করার জন্য এলআইসি বিনিয়োগকারীকে একটা নির্দিষ্ট সময় দেবে। একে বলা হয়ে থাকে গ্রেস পিরিয়ড।
এলআইসি এই প্রসঙ্গে সাফ জানাচ্ছে যে কেউ যদি নির্দিষ্ট সময়ে তাঁর পলিসির প্রিমিয়াম জমা করতে না পারেন, তাহলে চিন্তা করার কিছু নেই। এক্ষেত্রে সেই প্রিমিয়াম জমা করার জন্য এলআইসি বিনিয়োগকারীকে একটা নির্দিষ্ট সময় দেবে। একে বলা হয়ে থাকে গ্রেস পিরিয়ড।
এবার কেউ যদি গ্রেস পিরিয়ডের মধ্যেও প্রিমিয়াম জমা করতে না পারেন? তাতেও অসুবিধার কিছু নেই, পলিসি বন্ধ হবে না। তবে এই অতিরিক্ত সময়ের মধ্যেও প্রিমিয়াম দিতে না পারলে একটা জরিমানা দিতে হবে।
এবার কেউ যদি গ্রেস পিরিয়ডের মধ্যেও প্রিমিয়াম জমা করতে না পারেন? তাতেও অসুবিধার কিছু নেই, পলিসি বন্ধ হবে না। তবে এই অতিরিক্ত সময়ের মধ্যেও প্রিমিয়াম দিতে না পারলে একটা জরিমানা দিতে হবে।
আর সেই গ্রেস পিরিয়ড যদি শেষ হয়ে যায়? এলআইসি বলছে যে একমাত্র তখনই পলিসি বন্ধ হয়ে যাবে।
আর সেই গ্রেস পিরিয়ড যদি শেষ হয়ে যায়? এলআইসি বলছে যে একমাত্র তখনই পলিসি বন্ধ হয়ে যাবে।
যদিও পলিসি বন্ধ হয়ে যাওয়া নিয়ে মুষড়ে পড়ার দরকার নেই। যে কোনও সময়ে সুদ পরিশোধের পরে সেই পলিসি আবার চালু করা যেতে পারে। তবে, এই সুদের হার এবং গ্রেস পিরিয়ড নির্দিষ্ট নয়, ব্যক্তিভেদে তা আলাদা হবে।
যদিও পলিসি বন্ধ হয়ে যাওয়া নিয়ে মুষড়ে পড়ার দরকার নেই। যে কোনও সময়ে সুদ পরিশোধের পরে সেই পলিসি আবার চালু করা যেতে পারে। তবে, এই সুদের হার এবং গ্রেস পিরিয়ড নির্দিষ্ট নয়, ব্যক্তিভেদে তা আলাদা হবে।