হিমালয়ের কী অবস্থা!

Himalaya: পুরোপুরি ভেসে যাবে গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র, অস্তিত্ব মুছে যাবে হিমালয়ের! হাতে আর কতদিন? গবেষণায় ভয়ঙ্কর তথ্য

গড় তাপমাত্রা বাড়লেই আগামী ৮০ বছরের মধ্যেই গলে যাবে হিমালয়ের দুই-তৃতীয়াংশ বরফ। আন্তর্জাতিক পর্বত গবেষণা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইন্টিগ্রেটেড মাউন্টেন ডেভেলপমেন্টের (আইসিআইএমওডি) এক গবেষণায় উঠে এসেছে এমন ভয়ঙ্কর তথ্য। এই প্রথমবারের মতো তৃতীয় মেরুর বরফ গলার হারের উপর চালানো হল গবেষণা।
গড় তাপমাত্রা বাড়লেই আগামী ৮০ বছরের মধ্যেই গলে যাবে হিমালয়ের দুই-তৃতীয়াংশ বরফ। আন্তর্জাতিক পর্বত গবেষণা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইন্টিগ্রেটেড মাউন্টেন ডেভেলপমেন্টের (আইসিআইএমওডি) এক গবেষণায় উঠে এসেছে এমন ভয়ঙ্কর তথ্য। এই প্রথমবারের মতো তৃতীয় মেরুর বরফ গলার হারের উপর চালানো হল গবেষণা।
আইসিআইএমওডির প্রতিবেদনে বলা হয়, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বৃদ্ধির হার বর্তমানের ন্যায় অপরিবর্তিত থাকলে আগামী ৮০ বছরের মধ্যেই গলে যাবে হিমালয়ের এক-তৃতীয়াংশ বরফ।
আইসিআইএমওডির প্রতিবেদনে বলা হয়, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বৃদ্ধির হার বর্তমানের ন্যায় অপরিবর্তিত থাকলে আগামী ৮০ বছরের মধ্যেই গলে যাবে হিমালয়ের এক-তৃতীয়াংশ বরফ।
এই বৃদ্ধি ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে পারলেও অর্ধেক বরফ গলে যাবে হিন্দুকুশ পর্বতমালার। আর এই তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লেই গলে যাবে দুই-তৃতীয়াংশ বরফ।
এই বৃদ্ধি ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে পারলেও অর্ধেক বরফ গলে যাবে হিন্দুকুশ পর্বতমালার। আর এই তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লেই গলে যাবে দুই-তৃতীয়াংশ বরফ।
হিমালয়ের হিন্দুকুশ পর্বতমালার বরফ গলার এই দ্রুততার কারণেই আগামী ৪০ বছরের মধ্যে পুরোপুরি ভেসে যাবে এই অঞ্চলে উৎপত্তি হওয়া গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র, মেকং-সহ প্রধান ১০টি নদী ও তাদের অববাহিকাগুলি।
হিমালয়ের হিন্দুকুশ পর্বতমালার বরফ গলার এই দ্রুততার কারণেই আগামী ৪০ বছরের মধ্যে পুরোপুরি ভেসে যাবে এই অঞ্চলে উৎপত্তি হওয়া গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র, মেকং-সহ প্রধান ১০টি নদী ও তাদের অববাহিকাগুলি।
ফলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে এই অঞ্চলের আশে পাশের থাকা ভারত, পাকিস্তান, চিন, আফগানিস্তান, নেপাল, ভূটান-সহ ৮টি দেশের প্রায় ২০০ কোটি মানুষ। আর এই অঞ্চলের বরফ গলে যাওয়ার ফলে সাময়িক প্লাবিত হলেও পরবর্তীতে আবার একেবারে শুকিয়ে যাবে নদীগুলো।
ফলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে এই অঞ্চলের আশে পাশের থাকা ভারত, পাকিস্তান, চিন, আফগানিস্তান, নেপাল, ভূটান-সহ ৮টি দেশের প্রায় ২০০ কোটি মানুষ। আর এই অঞ্চলের বরফ গলে যাওয়ার ফলে সাময়িক প্লাবিত হলেও পরবর্তীতে আবার একেবারে শুকিয়ে যাবে নদীগুলো।
আইসিআইএমওডির গবেষণার প্রতিবেদনে জানানো হয় এসব তথ্য। তৃতীয় মেরুর বরফ গলার হারের উপর চালানো এই গবেষণার সঙ্গে টানা ৫ বছর ধরে জড়িত ছিলেন বিভিন্ন দেশের প্রায় ২০০ জন বিজ্ঞানী। তাদের চালানো এই গবেষণার প্রতিটি স্তর আবার পর্যবেক্ষণ করেছেন বিভিন্ন দেশের আরও ৩৫০ জন বিজ্ঞানী।
আইসিআইএমওডির গবেষণার প্রতিবেদনে জানানো হয় এসব তথ্য। তৃতীয় মেরুর বরফ গলার হারের উপর চালানো এই গবেষণার সঙ্গে টানা ৫ বছর ধরে জড়িত ছিলেন বিভিন্ন দেশের প্রায় ২০০ জন বিজ্ঞানী। তাদের চালানো এই গবেষণার প্রতিটি স্তর আবার পর্যবেক্ষণ করেছেন বিভিন্ন দেশের আরও ৩৫০ জন বিজ্ঞানী।
উল্লেখ্য, আন্টার্কটিকা ও আর্কটিকের (সুমেরু ও কুমেরু) পর হিন্দুকুশ হিমালয়কেই পৃথিবীর 'তৃতীয় মেরু' বলা হয়ে থাকে।
উল্লেখ্য, আন্টার্কটিকা ও আর্কটিকের (সুমেরু ও কুমেরু) পর হিন্দুকুশ হিমালয়কেই পৃথিবীর ‘তৃতীয় মেরু’ বলা হয়ে থাকে।