মুখের ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে। বিশেষ করে স্কোয়ামাস সেল কারসিনোমায় প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। কেন এই সমস্যা, কীভাবে প্রাথমিক অবস্থায় এই থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। এই রোগ মুখগহ্বরে সবচেয়ে বেশি হয়। ইদানীং মুখের ক্যানসারের হার ভয়াবহ আকার ধারণ করছে, মৃত্যুর হারও বাড়ছে। এর অন্যতম কারণ অসচেতনতা।

Oral Cancer Symptoms: মুখের ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে বেড়েছে, জিভে-গলায় এমন দাগ থাকলে সাবধান! জানুন চিকিৎসকের কথা

মুখের ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে। বিশেষ করে স্কোয়ামাস সেল কারসিনোমায় প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। কেন এই সমস্যা, কীভাবে প্রাথমিক অবস্থায় এই থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। এই রোগ মুখগহ্বরে সবচেয়ে বেশি হয়। ইদানীং মুখের ক্যানসারের হার ভয়াবহ আকার ধারণ করছে, মৃত্যুর হারও বাড়ছে। এর অন্যতম কারণ অসচেতনতা।
মুখের ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে। বিশেষ করে স্কোয়ামাস সেল কারসিনোমায় প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। কেন এই সমস্যা, কীভাবে প্রাথমিক অবস্থায় এই থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। এই রোগ মুখগহ্বরে সবচেয়ে বেশি হয়। ইদানীং মুখের ক্যানসারের হার ভয়াবহ আকার ধারণ করছে, মৃত্যুর হারও বাড়ছে। এর অন্যতম কারণ অসচেতনতা।
এই বিষয়ে চিকিৎসক অর্ক ধারার পরামর্শ, জীবনযাত্রার মানের পরিবর্তন ক্যানসার রোগীর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। সংখ্যার দিক থেকে আমাদের দেশে নারীদের জরায়ু ও স্তন ক্যানসার এবং পুরুষদের ফুসফুস ক্যানসারের পরই মুখগহ্বরের ক্যানসারের রোগী বেশি দেখা যায়। যাঁরা মুখের ক্যানসারে আক্রান্ত হন, তাঁদের বেশির ভাগের বয়স ৪০ বছরের বেশি। নারীদের তুলনায় পুরুষেরাই এই ক্যানসারে আক্রান্ত হন বেশি।
এই বিষয়ে চিকিৎসক অর্ক ধারার পরামর্শ, জীবনযাত্রার মানের পরিবর্তন ক্যানসার রোগীর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। সংখ্যার দিক থেকে আমাদের দেশে নারীদের জরায়ু ও স্তন ক্যানসার এবং পুরুষদের ফুসফুস ক্যানসারের পরই মুখগহ্বরের ক্যানসারের রোগী বেশি দেখা যায়। যাঁরা মুখের ক্যানসারে আক্রান্ত হন, তাঁদের বেশির ভাগের বয়স ৪০ বছরের বেশি। নারীদের তুলনায় পুরুষেরাই এই ক্যানসারে আক্রান্ত হন বেশি।
জিভ, তালু, জিভের নিচে, গালের ভেতরের অংশ, ঠোঁট, মাড়ি বা মুখের মধ্যে যে কোনও স্থানে বেড়ে উঠতে পারে ক্যানসার। মুখের ক্যানসারের অন্যতম কারণ ধূমপান, মদ্যপান, পান, মশলা, জর্দা, তামাক সেবন, অতিরিক্ত সূর্যরশ্মির প্রভাব, বংশগত ক্যানসার, দাঁতের ক্ষয়রোগ, দাঁতের খুব ধারালো অংশের প্রভাব ইত্যাদি।
জিভ, তালু, জিভের নিচে, গালের ভেতরের অংশ, ঠোঁট, মাড়ি বা মুখের মধ্যে যে কোনও স্থানে বেড়ে উঠতে পারে ক্যানসার। মুখের ক্যানসারের অন্যতম কারণ ধূমপান, মদ্যপান, পান, মশলা, জর্দা, তামাক সেবন, অতিরিক্ত সূর্যরশ্মির প্রভাব, বংশগত ক্যানসার, দাঁতের ক্ষয়রোগ, দাঁতের খুব ধারালো অংশের প্রভাব ইত্যাদি।
মুখের ক্যানসারের যে কোনও লক্ষণ ও উপসর্গের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার কথা বলেন ডাঃ অর্ক ধারা, যার মধ্যে রয়েছে। দীর্ঘায়িত কাশি। গিলে ফেলা, কথা বলা বা চিবানো সমস্যা। চোয়াল বা জিহ্বা নাড়াতে অসুবিধা। গলা বা মুখে ব্যথা, কালশিটে বা ঘন হওয়া।
মুখের ক্যানসারের যে কোনও লক্ষণ ও উপসর্গের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার কথা বলেন ডাঃ অর্ক ধারা, যার মধ্যে রয়েছে। দীর্ঘায়িত কাশি। গিলে ফেলা, কথা বলা বা চিবানো সমস্যা। চোয়াল বা জিহ্বা নাড়াতে অসুবিধা। গলা বা মুখে ব্যথা, কালশিটে বা ঘন হওয়া।
একটি অভ্যন্তরীণ মুখের প্যাচ যা হয় সাদা বা লাল। কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন, যেমন কর্কশতা। মনে হওয়া যে গলা চেপে ধরা হচ্ছে। মুখের অসাড়তা। চোয়াল বা ঘাড়ে ফুলে যাওয়া। নাক থেকে ঘন ঘন রক্ত ​​পড়া।
একটি অভ্যন্তরীণ মুখের প্যাচ যা হয় সাদা বা লাল। কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন, যেমন কর্কশতা। মনে হওয়া যে গলা চেপে ধরা হচ্ছে। মুখের অসাড়তা।
চোয়াল বা ঘাড়ে ফুলে যাওয়া। নাক থেকে ঘন ঘন রক্ত ​​পড়া।
প্রতিরোধে করণীয় কী? নিয়মিত দিনে দুই বার ভাল ভাবে দাঁত ব্রাশ করুন। জর্দা, গুল বা তামাক জাতীয় দ্রব্য ব্যবহার করবেন না। সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন।
প্রতিরোধে করণীয় কী? নিয়মিত দিনে দুই বার ভাল ভাবে দাঁত ব্রাশ করুন। জর্দা, গুল বা তামাক জাতীয় দ্রব্য ব্যবহার করবেন না। সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন।
অতিরিক্ত সূর্যরশ্মি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। বছরে অন্তত দু'বার দন্ত চিকিৎসকের কাছে মুখ ও দাঁতের পরীক্ষা করান।
অতিরিক্ত সূর্যরশ্মি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। বছরে অন্তত দু’বার দন্ত চিকিৎসকের কাছে মুখ ও দাঁতের পরীক্ষা করান।
ক্যানসার মোকাবিলায় প্রতিরোধই সেরা কৌশল। মুখে যে কোনও ঘা বা আলসার হলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি। প্রচুর তাজা ফলমূল এবং বাহারি রঙের শাকসবজি খেতে হবে। এসব খাবার শরীরে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের পরিমাণ বাড়ায়। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট অন্যান্য রোগের পাশাপাশি মুখের ক্যানসারের ঝুঁকিও অনেকাংশে কমায়। (রাকেশ মাইতি)
ক্যানসার মোকাবিলায় প্রতিরোধই সেরা কৌশল। মুখে যে কোনও ঘা বা আলসার হলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি। প্রচুর তাজা ফলমূল এবং বাহারি রঙের শাকসবজি খেতে হবে। এসব খাবার শরীরে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের পরিমাণ বাড়ায়। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট অন্যান্য রোগের পাশাপাশি মুখের ক্যানসারের ঝুঁকিও অনেকাংশে কমায়। (রাকেশ মাইতি)