Tag Archives: Oral Cancer

Health Tips: যৌবনেই পড়ে যাবে সব দাঁত, খবরদার ‘এই’ ভুল নয়, বুড়িয়ে যাবেন অকালে…! বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি, রোজ খেলেই শরীর ঝাঁঝরা!

প্রত্যেকেই ১০০ বছর ধরে দাঁতকে শক্তিশালী ও চকচকে রাখতে চায়। দাঁত সুস্থ রাখতে খাদ্য উপাদান নির্বাচন করা খুবই জরুরি। এমন অনেক কিছু রয়েছে, যা দাঁতের মারাত্মক ক্ষতি করে এবং সেগুলি খাওয়ার ফলে মানুষ দাঁতের সমস্যা তৈরি করতে শুরু করে। এর মধ্যে একটি হল তামাক।
প্রত্যেকেই ১০০ বছর ধরে দাঁতকে শক্তিশালী ও চকচকে রাখতে চায়। দাঁত সুস্থ রাখতে খাদ্য উপাদান নির্বাচন করা খুবই জরুরি। এমন অনেক কিছু রয়েছে, যা দাঁতের মারাত্মক ক্ষতি করে এবং সেগুলি খাওয়ার ফলে মানুষ দাঁতের সমস্যা তৈরি করতে শুরু করে। এর মধ্যে একটি হল তামাক।
তামাক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর বলে বিবেচিত হলেও বিপুল সংখ্যক মানুষ সারাদিন তামাক খেয়ে থাকেন। তামাকের কারণে দাঁতের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়।
তামাক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর বলে বিবেচিত হলেও বিপুল সংখ্যক মানুষ সারাদিন তামাক খেয়ে থাকেন। তামাকের কারণে দাঁতের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়।
নয়াদিল্লির ডেন্টিস্ট ডক্টর বৈভব গুলাটি  বলেছেন যে, তামাক দাঁত এবং মাড়ির জন্য বিপজ্জনক৷ তামাক সেবন করলে মুখের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। তামাক মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে, যা মাড়ির ভিতরে ব্যাকটেরিয়া জন্মানোর ঝুঁকি বাড়ায়।
নয়াদিল্লির ডেন্টিস্ট ডক্টর বৈভব গুলাটি বলেছেন যে, তামাক দাঁত এবং মাড়ির জন্য বিপজ্জনক৷ তামাক সেবন করলে মুখের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। তামাক মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে, যা মাড়ির ভিতরে ব্যাকটেরিয়া জন্মানোর ঝুঁকি বাড়ায়।
তামাক সেবন করলে মাড়ির অনেক মারাত্মক রোগ হতে পারে। এই কারণে, ছোট সংক্রমণ থেকে পুনরুদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়ে এবং ধীরে ধীরে সমস্যা বাড়তে থাকে। যারা দীর্ঘদিন তামাক সেবন করেন তাদের মুখের স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে যায়।
তামাক সেবন করলে মাড়ির অনেক মারাত্মক রোগ হতে পারে। এই কারণে, ছোট সংক্রমণ থেকে পুনরুদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়ে এবং ধীরে ধীরে সমস্যা বাড়তে থাকে। যারা দীর্ঘদিন তামাক সেবন করেন তাদের মুখের স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে যায়।
ডা. বৈভব গুলাটি বলেন, তামাকের মধ্যে নিকোটিন  থাকে, যার কারণে দাঁতের উপরের স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে। একে দাঁতের এনামেল বলে। তামাক খেলে দাঁতের এনামেলের ক্ষতি হয় এবং দাঁতের রং হলুদ, লাল বা কালো হয়ে যায়। তামাকের দাগ একেবার দাঁত লেগে গেলে তা আর তোলা যায় না।
ডা. বৈভব গুলাটি বলেন, তামাকের মধ্যে নিকোটিন থাকে, যার কারণে দাঁতের উপরের স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে। একে দাঁতের এনামেল বলে। তামাক খেলে দাঁতের এনামেলের ক্ষতি হয় এবং দাঁতের রং হলুদ, লাল বা কালো হয়ে যায়। তামাকের দাগ একেবার দাঁত লেগে গেলে তা আর তোলা যায় না।
তামাকের কারণে মাড়ি অতি সংবেদনশীল হয়ে পড়ে এবং খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে হয়। যারা তামাক সেবন করেন তাদের লবণ ও মরিচ যুক্ত খাবার খেতে অসুবিধা হয়। একে বলা হয় মাড়ির সংবেদনশীলতা। মাড়ির রোগের কারণে দাঁত দুর্বল হয়ে পড়ে।
তামাকের কারণে মাড়ি অতি সংবেদনশীল হয়ে পড়ে এবং খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে হয়। যারা তামাক সেবন করেন তাদের লবণ ও মরিচ যুক্ত খাবার খেতে অসুবিধা হয়। একে বলা হয় মাড়ির সংবেদনশীলতা। মাড়ির রোগের কারণে দাঁত দুর্বল হয়ে পড়ে।
ডেন্টিস্টদের মতে, তামাক সেবন করলে মুখের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে, যা তামাকের সবচেয়ে বিপজ্জনক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত হয়। তামাক সেবন কোনওভাবেই স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়।
ডেন্টিস্টদের মতে, তামাক সেবন করলে মুখের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে, যা তামাকের সবচেয়ে বিপজ্জনক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত হয়। তামাক সেবন কোনওভাবেই স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়।
বছরের পর বছর ধরে তামাক সেবন করলে দাঁত পড়ে যায় এবং খুব সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।
বছরের পর বছর ধরে তামাক সেবন করলে দাঁত পড়ে যায় এবং খুব সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।
যারা তামাক সেবন করেন তাদের মুখে কোনও রোগ হলে তার চিকিৎসা করা কঠিন হয়ে পড়ে। এই ধরনের লোকদের দাঁতের সমস্যা থেকে পুনরুদ্ধার করা খুব কঠিন মনে হয়। মানুষের তামাক সেবন করা একেবারেই উচিত নয়।
যারা তামাক সেবন করেন তাদের মুখে কোনও রোগ হলে তার চিকিৎসা করা কঠিন হয়ে পড়ে। এই ধরনের লোকদের দাঁতের সমস্যা থেকে পুনরুদ্ধার করা খুব কঠিন মনে হয়। মানুষের তামাক সেবন করা একেবারেই উচিত নয়।

Oral Cancer Symptoms: মুখের ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে বেড়েছে, জিভে-গলায় এমন দাগ থাকলে সাবধান! জানুন চিকিৎসকের কথা

মুখের ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে। বিশেষ করে স্কোয়ামাস সেল কারসিনোমায় প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। কেন এই সমস্যা, কীভাবে প্রাথমিক অবস্থায় এই থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। এই রোগ মুখগহ্বরে সবচেয়ে বেশি হয়। ইদানীং মুখের ক্যানসারের হার ভয়াবহ আকার ধারণ করছে, মৃত্যুর হারও বাড়ছে। এর অন্যতম কারণ অসচেতনতা।
মুখের ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে। বিশেষ করে স্কোয়ামাস সেল কারসিনোমায় প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। কেন এই সমস্যা, কীভাবে প্রাথমিক অবস্থায় এই থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। এই রোগ মুখগহ্বরে সবচেয়ে বেশি হয়। ইদানীং মুখের ক্যানসারের হার ভয়াবহ আকার ধারণ করছে, মৃত্যুর হারও বাড়ছে। এর অন্যতম কারণ অসচেতনতা।
এই বিষয়ে চিকিৎসক অর্ক ধারার পরামর্শ, জীবনযাত্রার মানের পরিবর্তন ক্যানসার রোগীর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। সংখ্যার দিক থেকে আমাদের দেশে নারীদের জরায়ু ও স্তন ক্যানসার এবং পুরুষদের ফুসফুস ক্যানসারের পরই মুখগহ্বরের ক্যানসারের রোগী বেশি দেখা যায়। যাঁরা মুখের ক্যানসারে আক্রান্ত হন, তাঁদের বেশির ভাগের বয়স ৪০ বছরের বেশি। নারীদের তুলনায় পুরুষেরাই এই ক্যানসারে আক্রান্ত হন বেশি।
এই বিষয়ে চিকিৎসক অর্ক ধারার পরামর্শ, জীবনযাত্রার মানের পরিবর্তন ক্যানসার রোগীর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। সংখ্যার দিক থেকে আমাদের দেশে নারীদের জরায়ু ও স্তন ক্যানসার এবং পুরুষদের ফুসফুস ক্যানসারের পরই মুখগহ্বরের ক্যানসারের রোগী বেশি দেখা যায়। যাঁরা মুখের ক্যানসারে আক্রান্ত হন, তাঁদের বেশির ভাগের বয়স ৪০ বছরের বেশি। নারীদের তুলনায় পুরুষেরাই এই ক্যানসারে আক্রান্ত হন বেশি।
জিভ, তালু, জিভের নিচে, গালের ভেতরের অংশ, ঠোঁট, মাড়ি বা মুখের মধ্যে যে কোনও স্থানে বেড়ে উঠতে পারে ক্যানসার। মুখের ক্যানসারের অন্যতম কারণ ধূমপান, মদ্যপান, পান, মশলা, জর্দা, তামাক সেবন, অতিরিক্ত সূর্যরশ্মির প্রভাব, বংশগত ক্যানসার, দাঁতের ক্ষয়রোগ, দাঁতের খুব ধারালো অংশের প্রভাব ইত্যাদি।
জিভ, তালু, জিভের নিচে, গালের ভেতরের অংশ, ঠোঁট, মাড়ি বা মুখের মধ্যে যে কোনও স্থানে বেড়ে উঠতে পারে ক্যানসার। মুখের ক্যানসারের অন্যতম কারণ ধূমপান, মদ্যপান, পান, মশলা, জর্দা, তামাক সেবন, অতিরিক্ত সূর্যরশ্মির প্রভাব, বংশগত ক্যানসার, দাঁতের ক্ষয়রোগ, দাঁতের খুব ধারালো অংশের প্রভাব ইত্যাদি।
মুখের ক্যানসারের যে কোনও লক্ষণ ও উপসর্গের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার কথা বলেন ডাঃ অর্ক ধারা, যার মধ্যে রয়েছে। দীর্ঘায়িত কাশি। গিলে ফেলা, কথা বলা বা চিবানো সমস্যা। চোয়াল বা জিহ্বা নাড়াতে অসুবিধা। গলা বা মুখে ব্যথা, কালশিটে বা ঘন হওয়া।
মুখের ক্যানসারের যে কোনও লক্ষণ ও উপসর্গের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার কথা বলেন ডাঃ অর্ক ধারা, যার মধ্যে রয়েছে। দীর্ঘায়িত কাশি। গিলে ফেলা, কথা বলা বা চিবানো সমস্যা। চোয়াল বা জিহ্বা নাড়াতে অসুবিধা। গলা বা মুখে ব্যথা, কালশিটে বা ঘন হওয়া।
একটি অভ্যন্তরীণ মুখের প্যাচ যা হয় সাদা বা লাল। কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন, যেমন কর্কশতা। মনে হওয়া যে গলা চেপে ধরা হচ্ছে। মুখের অসাড়তা। চোয়াল বা ঘাড়ে ফুলে যাওয়া। নাক থেকে ঘন ঘন রক্ত ​​পড়া।
একটি অভ্যন্তরীণ মুখের প্যাচ যা হয় সাদা বা লাল। কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন, যেমন কর্কশতা। মনে হওয়া যে গলা চেপে ধরা হচ্ছে। মুখের অসাড়তা।
চোয়াল বা ঘাড়ে ফুলে যাওয়া। নাক থেকে ঘন ঘন রক্ত ​​পড়া।
প্রতিরোধে করণীয় কী? নিয়মিত দিনে দুই বার ভাল ভাবে দাঁত ব্রাশ করুন। জর্দা, গুল বা তামাক জাতীয় দ্রব্য ব্যবহার করবেন না। সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন।
প্রতিরোধে করণীয় কী? নিয়মিত দিনে দুই বার ভাল ভাবে দাঁত ব্রাশ করুন। জর্দা, গুল বা তামাক জাতীয় দ্রব্য ব্যবহার করবেন না। সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন।
অতিরিক্ত সূর্যরশ্মি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। বছরে অন্তত দু'বার দন্ত চিকিৎসকের কাছে মুখ ও দাঁতের পরীক্ষা করান।
অতিরিক্ত সূর্যরশ্মি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। বছরে অন্তত দু’বার দন্ত চিকিৎসকের কাছে মুখ ও দাঁতের পরীক্ষা করান।
ক্যানসার মোকাবিলায় প্রতিরোধই সেরা কৌশল। মুখে যে কোনও ঘা বা আলসার হলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি। প্রচুর তাজা ফলমূল এবং বাহারি রঙের শাকসবজি খেতে হবে। এসব খাবার শরীরে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের পরিমাণ বাড়ায়। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট অন্যান্য রোগের পাশাপাশি মুখের ক্যানসারের ঝুঁকিও অনেকাংশে কমায়। (রাকেশ মাইতি)
ক্যানসার মোকাবিলায় প্রতিরোধই সেরা কৌশল। মুখে যে কোনও ঘা বা আলসার হলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি। প্রচুর তাজা ফলমূল এবং বাহারি রঙের শাকসবজি খেতে হবে। এসব খাবার শরীরে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের পরিমাণ বাড়ায়। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট অন্যান্য রোগের পাশাপাশি মুখের ক্যানসারের ঝুঁকিও অনেকাংশে কমায়। (রাকেশ মাইতি)