LIC Superhit Scheme: রোজ ৪৫ টাকা জমা করেই পেয়ে যান ২৫ লাখ, LIC-র এই স্কিম সুপারহিট

মুদ্রাস্ফীতি ক্রমশ বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে সঞ্চয় খুব জরুরি। সুরক্ষার পাশাপাশি চাই নিশ্চিত রিটার্নও। এলআইসি-র এমন একটি স্কিম রয়েছে যেখানে সামান্য বিনিয়োগ করে গ্রাহক বিশাল ফান্ড তৈরি করতে পারেন। এর নাম ‘এলআইসি জীবন আনন্দ পলিসি’। এই স্কিমে প্রতিদিন ৪৫ টাকা জমা করে ২৫ লাখ টাকা রিটার্ন পেতে পারেন বিনিয়োগকারী।
মুদ্রাস্ফীতি ক্রমশ বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে সঞ্চয় খুব জরুরি। সুরক্ষার পাশাপাশি চাই নিশ্চিত রিটার্নও। এলআইসি-র এমন একটি স্কিম রয়েছে যেখানে সামান্য বিনিয়োগ করে গ্রাহক বিশাল ফান্ড তৈরি করতে পারেন। এর নাম ‘এলআইসি জীবন আনন্দ পলিসি’। এই স্কিমে প্রতিদিন ৪৫ টাকা জমা করে ২৫ লাখ টাকা রিটার্ন পেতে পারেন বিনিয়োগকারী।
কম প্রিমিয়ামে যাঁরা বিশাল রিটার্ন চান, তাঁদের জন্য এলআইসি-র জীবন আনন্দ পলিসি আদর্শ। একে টার্ম পলিসিও বলা যায়। পলিসির মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত গ্রাহককে এই স্কিমে প্রিমিয়াম দিয়ে যেতে হবে। জীবন আনন্দ পলিসির সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, একটি স্কিমে একাধিক ম্যাচিউরিটির সুবিধা পাওয়া যায়। সাম অ্যাসিওর্ডের ন্যূনতম পরিমাণ ১ লাখ টাকা। তবে সর্বোচ্চ সীমা নেই।
কম প্রিমিয়ামে যাঁরা বিশাল রিটার্ন চান, তাঁদের জন্য এলআইসি-র জীবন আনন্দ পলিসি আদর্শ। একে টার্ম পলিসিও বলা যায়। পলিসির মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত গ্রাহককে এই স্কিমে প্রিমিয়াম দিয়ে যেতে হবে। জীবন আনন্দ পলিসির সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, একটি স্কিমে একাধিক ম্যাচিউরিটির সুবিধা পাওয়া যায়। সাম অ্যাসিওর্ডের ন্যূনতম পরিমাণ ১ লাখ টাকা। তবে সর্বোচ্চ সীমা নেই।
রোজ ৪৫ টাকা দিলেই মিলবে ২৫ লাখ রিটার্ন: এলআইসির জীবন আনন্দ পলিসিতে গ্রাহক প্রতিদিন ৪৫ টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। মাসে ১৩৫৮ টাকা। তাহলেই হাতে আসবে ২৫ লাখ টাকা রিটার্ন। তবে গ্রাহককে দীর্ঘ মেয়াদে এই টাকা জমা দিয়ে যেতে হবে।
রোজ ৪৫ টাকা দিলেই মিলবে ২৫ লাখ রিটার্ন: এলআইসির জীবন আনন্দ পলিসিতে গ্রাহক প্রতিদিন ৪৫ টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। মাসে ১৩৫৮ টাকা। তাহলেই হাতে আসবে ২৫ লাখ টাকা রিটার্ন। তবে গ্রাহককে দীর্ঘ মেয়াদে এই টাকা জমা দিয়ে যেতে হবে।
জীবন আনন্দ পলিসির মেয়াদ ১৫ বছর থেকে ৩৫ বছর। অর্থাৎ যদি কেউ এই পলিসিতে প্রতিদিন ৪৫ টাকা ৩৫ বছরের জন্য বিনিয়োগ করেন তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি ২৫ লাখ টাকা পাবেন। বার্ষিক প্রিমিয়াম হিসেব করলে প্রতি বছর ১৬,৩০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
জীবন আনন্দ পলিসির মেয়াদ ১৫ বছর থেকে ৩৫ বছর। অর্থাৎ যদি কেউ এই পলিসিতে প্রতিদিন ৪৫ টাকা ৩৫ বছরের জন্য বিনিয়োগ করেন তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি ২৫ লাখ টাকা পাবেন। বার্ষিক প্রিমিয়াম হিসেব করলে প্রতি বছর ১৬,৩০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
কী কী সুবিধা মিলবে: কেউ যদি প্রতি মাসে ১৩৫৮ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে বছরে ১৬,৩০০ টাকা জমা হবে। এইভাবে ৩৫ বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৫,৭০,৫০০ টাকা। তাহলে গ্রাহকের বিমার পরিমাণ হবে ৫ লক্ষ টাকা।
কী কী সুবিধা মিলবে: কেউ যদি প্রতি মাসে ১৩৫৮ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে বছরে ১৬,৩০০ টাকা জমা হবে। এইভাবে ৩৫ বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৫,৭০,৫০০ টাকা। তাহলে গ্রাহকের বিমার পরিমাণ হবে ৫ লক্ষ টাকা।
মেয়াদপূর্তির পর, ৮.৬০ লক্ষ টাকার রিভিশনারি বোনাস এবং ১১.৫০ লক্ষ টাকার ফাইনাল বোনাস পাবেন গ্রাহক। জীবন আনন্দ পলিসিতে ২ বার বোনাস দেওয়া হয়। তবে এর জন্য ১৫ বছরের পলিসি করতেই হবে।
মেয়াদপূর্তির পর, ৮.৬০ লক্ষ টাকার রিভিশনারি বোনাস এবং ১১.৫০ লক্ষ টাকার ফাইনাল বোনাস পাবেন গ্রাহক। জীবন আনন্দ পলিসিতে ২ বার বোনাস দেওয়া হয়। তবে এর জন্য ১৫ বছরের পলিসি করতেই হবে।
এই স্কিমে কর ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায় না। তবে চার ধরনের রাইডার মিলবে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যাক্সিডেন্টাল ডেথ অ্যান্ড ডিসেবিলিটি রাইডার, অ্যাক্সিডেন্ট বেনিফিট রাইডার, নিউ টার্ম ইনস্যুরেন্স রাইডার এবং নিউ ক্রিটিক্যাল বেনিফিট রাইডার। পলিসি চলাকালীন পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে নমিনিকে ১২৫ শতাংশ ডেথ বেনিফিট দেওয়া হয়।
এই স্কিমে কর ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায় না। তবে চার ধরনের রাইডার মিলবে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যাক্সিডেন্টাল ডেথ অ্যান্ড ডিসেবিলিটি রাইডার, অ্যাক্সিডেন্ট বেনিফিট রাইডার, নিউ টার্ম ইনস্যুরেন্স রাইডার এবং নিউ ক্রিটিক্যাল বেনিফিট রাইডার। পলিসি চলাকালীন পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে নমিনিকে ১২৫ শতাংশ ডেথ বেনিফিট দেওয়া হয়।