ভয়ঙ্কর সেই দুর্ঘটনা

Plane Crash: ৩৫৯ জনের মৃত্যু! ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিমান দুর্ঘটনা! কী ঘটেছিল চরখি-দাদরিতে?

১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর। ভারতের নয়াদিল্লির পশ্চিমাংশে একটি গ্রামের আকাশে ঘটে যায় ভয়ঙ্কর বিমান দুর্ঘটনা। যা ভারত তো বটেই, গোটা বিশ্বকে চমকে দিয়েছিল।
১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর। ভারতের নয়াদিল্লির পশ্চিমাংশে একটি গ্রামের আকাশে ঘটে যায় ভয়ঙ্কর বিমান দুর্ঘটনা। যা ভারত তো বটেই, গোটা বিশ্বকে চমকে দিয়েছিল।
ওই দিন যে দুটি বিমানের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটেছিল, তা ছিল সৌদি আরবের বোয়িং ও কাজাখস্তানের এয়ারলাইনসের দুটি বিমানের। এতে মৃত্যু হয় মোট ৩৫৯ জনের।
ওই দিন যে দুটি বিমানের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটেছিল, তা ছিল সৌদি আরবের বোয়িং ও কাজাখস্তানের এয়ারলাইনসের দুটি বিমানের। এতে মৃত্যু হয় মোট ৩৫৯ জনের।
সৌদি আরবের বোয়িং সেভেন ফোর সেভেন একটি বিমানের সঙ্গে কাজাখস্তানের ইলুইশিন টু সেভেনটি সিক্সের সংঘর্ষ হয়। এতে সৌদি আরবের বিমানটির ৩২২ জন যাত্রী ও কাজাখস্তানের ৩৭ জন সহ মোট ৩৫৯ জনের মৃত্যু হয়।
সৌদি আরবের বোয়িং সেভেন ফোর সেভেন একটি বিমানের সঙ্গে কাজাখস্তানের ইলুইশিন টু সেভেনটি সিক্সের সংঘর্ষ হয়। এতে সৌদি আরবের বিমানটির ৩২২ জন যাত্রী ও কাজাখস্তানের ৩৭ জন সহ মোট ৩৫৯ জনের মৃত্যু হয়।
সৌদি আরবের বিমানটির যাত্রাপথ ছিল দিল্লি থেকে সৌদি আরবের দাহরান। অন্যটি ছিল কাজাখস্তানের ইলুইশিন টু সেভেনটি সিক্স, যার যাত্রাপথ ছিল কাজাখস্তান থেকে দিল্লি। এই দুটি বিমানের সংঘর্ষ হয় আকাশে।
সৌদি আরবের বিমানটির যাত্রাপথ ছিল দিল্লি থেকে সৌদি আরবের দাহরান। অন্যটি ছিল কাজাখস্তানের ইলুইশিন টু সেভেনটি সিক্স, যার যাত্রাপথ ছিল কাজাখস্তান থেকে দিল্লি। এই দুটি বিমানের সংঘর্ষ হয় আকাশে।
এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাণঘাতী মধ্য আকাশ সংঘর্ষ এবং বিমানের ইতিহাসে তৃতীয় প্রাণঘাতী ভয়াবহ দুর্ঘটনা। এই দুর্ঘটনার মূল কারণ ছিল কাজাখস্তানের বিমানটির পাইলটের নির্ধারিত উচ্চতা ও বিমানটিকে নীচের দিকে নিয়ে চলে আসা।
এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাণঘাতী মধ্য আকাশ সংঘর্ষ এবং বিমানের ইতিহাসে তৃতীয় প্রাণঘাতী ভয়াবহ দুর্ঘটনা। এই দুর্ঘটনার মূল কারণ ছিল কাজাখস্তানের বিমানটির পাইলটের নির্ধারিত উচ্চতা ও বিমানটিকে নীচের দিকে নিয়ে চলে আসা।
যার কারণ ওই বিমানটির লেজের অংশ আরবের বিমানের বাম পাখায় ধাক্কা খায় এবং দুটি বিমানেই আগুন লেগে মাটিতে এসে পড়ে।
যার কারণ ওই বিমানটির লেজের অংশ আরবের বিমানের বাম পাখায় ধাক্কা খায় এবং দুটি বিমানেই আগুন লেগে মাটিতে এসে পড়ে।
এছাড়াও ১৯৭৮ সালে ভারতেই বছরের প্রথম দিনেই, মুম্বইয়ের বান্দ্রা অঞ্চলে আরেকটি দুর্ঘটনা ঘটে। ক্রিউ-সহ ২১৩ জন যাত্রীই মারা যান। এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট-৮৫৫ ছিল সেটি।
এছাড়াও ১৯৭৮ সালে ভারতেই বছরের প্রথম দিনেই, মুম্বইয়ের বান্দ্রা অঞ্চলে আরেকটি দুর্ঘটনা ঘটে। ক্রিউ-সহ ২১৩ জন যাত্রীই মারা যান। এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট-৮৫৫ ছিল সেটি।