দক্ষিণ ২৪ পরগনা, দক্ষিণবঙ্গ Ilish: জালে উঠবে টন টন ইলিশ, মধ্যবিত্তের নাগালে আসবে দামও! সুখবর আসবে কয়েক ঘণ্টাতেই Gallery June 14, 2024 Bangla Digital Desk *কথায় আছে মাছ ভাতে বাঙালি আর এই ভোজন রসিক বাঙালি রসনা তৃপ্তিতে ইলিশের জুড়ি মেলা ভার। বর্ষা মানেই ইলিশ আর ইলিশের বিভিন্ন পদ৷ আর মাত্র কয়েকটা দিনের অপেক্ষা, তারপরই ইলিশকে জাল বন্দি করতে মাঝ সমুদ্রে পাড়ি দেবেন মৎস্যজীবীরা। শেষ বেলার প্রস্তুতি সেরে নিচ্ছে মৎস্যজীবীরা। প্রতিবেদনঃ সুমন সাহা। সংগৃহীত ছবি। *মৎস্য দফতর সূত্রে খবর, ১৫ এপ্রিল থেকে ১৫ জুন এই দু’মাস মাছের প্রজননের জন্য গভীর সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি থাকে ৷ সরকারি নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর ১৫ জুন থেকে আবার মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে যেতে পারবেন মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি। *এ বছর আবহাওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী বোঝা যাচ্ছে এ বছর ভাল পরিমাণে ইলিশ হবে। ইলিশ হলে যেমন বাঙালির পাতে ইলিশের যোগান মিটবে তেমনই লাভের মুখ দেখবে মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি। *আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী এ বছর বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কিন্তু বাতাস যদি অনুকূলে হয় তাহলে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ হবে। গভীর সমুদ্রে মৎস্যজীবীদের রক্ষা করতে সমস্ত ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসন। প্রশাসনের তরফ থেকে বিপদ সংকেত যন্ত্র ও প্রতিটি ট্রলারে লাইভ জ্যাকেট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সংগৃহীত ছবি। *গভীর সমুদ্রে যদি কোন মৎস্যজীবী কোনরকম বিপদে পড়ে তাহলে বিপদ সংকেত যন্ত্রের মাধ্যমে সিগন্যাল দিয়ে গভীর সমুদ্রে সেই বিপদগ্রস্ত ট্রলারের অবস্থান জানা যাবে এবং দ্রুততার সঙ্গে সাহায্য পৌঁছে যাবে। আগের থেকে আধুনিক পদ্ধতিতে আগেভাগেই আগাম বিপদের সংকেত জানিয়ে দিচ্ছে মৎস্য দফতরের ফলে অনেকটাই সুবিধা হয়েছে মৎস্যজীবীদের। সংগৃহীত ছবি। *ইতিমধ্যেই মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যাওয়ার জন্য অনুমতি দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। সরকারি নিষেধাজ্ঞা মেনেই মৎস্যজীবীরা গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাবে। সংগৃহীত ছবি। *ইলিশ ধরার জালের ফাঁস ৯০ মিলিমিটার হতে হবে। ২৩ সেন্টিমিটারের ছোট মাছ ধরা যাবে না। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া মৎস্যজীবীদের পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট, লক বুক, জিপিআরএস ডিভাইস নিয়ে যাওয়া বাধ্যতামূলক। ১৪ তারিখের আগে কোনও মৎস্যজীবী গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে বেরোচ্ছে তা খতিয়ে দেখতে মৎস্য দফতরের পক্ষ থেকে বিভিন্ন বন্দরগুলোতে নজরদারি চালানো হচ্ছে । সংগৃহীত ছবি।