Tag Archives: Ilish

Digha Ilish: বর্ষার বৃষ্টি নামতেই ট্রলারে মাছের বন্যা, চওড়া হাসি মৎস্যজীবীদের মুখে, অবশেষে ইলিশ উঠল?

দিঘা: দিঘায় বৃষ্টির কারণে মাছ শিকারের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। আর তাতেই খুশির হাওয়া দিঘা মোহনা মৎস নিলাম কেন্দ্রে। ৬ জুলাই শনিবার দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে উঠল নানা প্রজাতির টন টন সামুদ্রিক মাছ। চলতি মরশুমে সেভাবে ইলিশ ওঠেনি দিঘা মোহনা মৎস্য বিপনন কেন্দ্রে। চলতি বছর মাছধরা মৌসুম শুরু হওয়ার পর থেকেই দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে গুরুগম্ভীর পরিবেশ মৎস্যজীবীদের মুখ ভার ছিল। কিন্তু চলতি সপ্তাহে সেই পরিবেশ উধাও দিঘা মোহনা মৎস নিলাম কেন্দ্রের। যার একমাত্র কারণ মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়েছে প্রচুর পরিমাণে সামুদ্রিক মাছ।।

জুন মাসের ১৪ তারিখ থেকে সমুদ্রে মাছ শিকার শুরু হয়েছে। শুরুর দিকে এমনিতে ইলিশের দেখা নেই তার ওপর অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের যোগান কম ছিল। ফলে পূর্ব ভারতের বৃহত্তম সামুদ্রিক মৎস্য নিলাম কেন্দ্র দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে ইলিশ মাছ-সহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের মন্দা দেখা দিয়েছিল আবহাওয়ার খামখেয়ালীপনায়। জুলাই মাসের শুরুতে সেই চিত্রটা বদলে গেল। জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে ভাল পরিমান সামুদ্রিক মাছের যোগান হয়েছে দিঘা মোহনা মৎস নিলাম কেন্দ্রে।

আরও পড়ুনঃ কলকাতা-দমদম হয়ে সোজা দিঘা! রথযাত্রায় রেলের বিরাট উপহার! কবে, কোন সময়ে ছাড়বে ট্রেন? জানুন

জুলাই মাসের শুরু থেকেই আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়েছে। দিঘায় শুরু হয়েছে বৃষ্টি। দিঘায় মৎস্যজীবীদের আশা ছিল বৃষ্টি শুরু হলেও ইলিশ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের যোগান বাড়বে দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে। এবারে আশাহত হতে হল। বৃষ্টি নামতেই ঝাঁকে ঝাঁকে মাছ উঠে আসছে মৎস্যজীবীদের জালে। তবে ইলিশের খুব একটা দেখা নেই। ইলিশ মাছ না এলে ও অন্যান্য মাছের যোগানে ইলিশের দুঃখ ভুলিয়ে দিয়েছে মৎস্যজীবী থেকে মৎস্যজীবী ট্রলার মালিকদের।

আরও পড়ুনঃ রাজধানী লাল, গরীব রথ সবুজ কেন? নীল-হলুদ রং কেন, কোন ট্রেনে? উত্তর জানে না প্রায় কেউই, আপনি জানেন?

দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে নানান ধরনের সামুদ্রিক মাছের যোগান সম্পর্কে দিঘা ফিশারমেন অ্যান্ড ফিশ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস বলেন, ‘বর্ষা শুরু হতেই মাছ ধরার অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়েছে। পমফ্রেট, তোপসে, ভোলা, সামুদ্রিক চিংড়ি, কাগজি-সহ নানা ধরনের মাছ উঠে আসছে প্রচুর পরিমাণে। আর তাতেই মৎস্য নিলাম কেন্দ্র সরগরম। ইলিশ এখনও সেভাবে উঠে আসেনি। সামান্য পরিমাণ ইলিশ উঠেছে। যার বাজার দর ভালই। আশা করা যায় এরকম আবহাওয়া থাকলে আগামী দিনে ইলিশ ভাল পরিমান উঠে আসবে দিঘায়।’

চলতি মাছ ধরার মরশুমে মাছ ধরার মৌসুম শুরু হওয়ার পর থেকেই ইলিশের দেখা নেই এখনও তবে অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের যোগান অনেক বেশি কম। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রায় প্রায় দুই হাজারেরও বেশি মাছ ধরার ট্রলার, লঞ্চ ভুটভুটি সমুদ্রে পাড়ি দিয়েছে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে। পরপর কয়েক বছর দিঘায় ইলিশ মাছের খরা। তবে ইলিশ নিয়ে আশাবাদী ছাড়তে নারাজ ট্রলার মালিক ও মৎস্যজীবীরা। তাদের আশা জুলাই মাসের মাঝামাঝি থেকে দিঘায় ইলিশ উঠবে ভাল পরিমানে।

সৈকত শী

Ilish Mach-Hilsa Fish: টাটকা তাজা ইলিশের বদলে রোজ কী আসছে বাজারে? নজরদারির পরেও অবাক কাণ্ড! কী করে সম্ভব?

*প্রতি বছরের মতো এ বছরও কি নজরদারি এড়িয়ে বাজারে আসছে খোকা ইলিশ? সেই প্রশ্নই কিন্তু উঠেছে এবার। নিয়ম অনুযায়ী ৫০০ গ্রাম ওজনের থেকে কম ওজনের ইলিশ মাছ ধরা বেআইনি। প্রতিবেদনঃ নবাব মল্লিক। সংগৃহীত ছবি।
*প্রতি বছরের মতো এ বছরও কি নজরদারি এড়িয়ে বাজারে আসছে খোকা ইলিশ? সেই প্রশ্নই কিন্তু উঠেছে এবার। নিয়ম অনুযায়ী ৫০০ গ্রাম ওজনের থেকে কম ওজনের ইলিশ মাছ ধরা বেআইনি। প্রতিবেদনঃ নবাব মল্লিক। সংগৃহীত ছবি।
*বাজারে কোনও কোনও সময় ১০০ থেকে ১৫০ গ্রামের মাছ আসছে। আর সেই ছোট ইলিশ ক্যারেট ভর্তি হয়ে যাচ্ছে বাজারে। কিন্তু কীভাবে ধরা পড়ছে এই ছোট ইলিশ? সেক্ষেত্রে ৯০ সেন্টিমিটারের থেকে কম ফাঁস যুক্ত জাল ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। সংগৃহীত ছবি।
*বাজারে কোনও কোনও সময় ১০০ থেকে ১৫০ গ্রামের মাছ আসছে। আর সেই ছোট ইলিশ ক্যারেট ভর্তি হয়ে যাচ্ছে বাজারে। কিন্তু কীভাবে ধরা পড়ছে এই ছোট ইলিশ? সেক্ষেত্রে ৯০ সেন্টিমিটারের থেকে কম ফাঁস যুক্ত জাল ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। সংগৃহীত ছবি।
*এভাবে খোকা ইলিশ ধরা হলে, আগামীদিনে বড় ইলিশ পাওয়া যাবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সাধারণ মানুষ। এ প্রসঙ্গে শিবপ্রসাদ প্রামাণিক নামে এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, এই ছোট ইলিশ ধরা বেআইনি। প্রশাসনের এই দিকে নজর দেওয়া উচিৎ। এভাবে চলতে থাকলে আগামী দিনে ভোজন রসিক বাঙালির পাতে ইলিশের যোগান দেওয়া যথেষ্ট কটসাধ্য হয়ে উঠবে। সংগৃহীত ছবি।
*এভাবে খোকা ইলিশ ধরা হলে, আগামীদিনে বড় ইলিশ পাওয়া যাবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সাধারণ মানুষ। এ প্রসঙ্গে শিবপ্রসাদ প্রামাণিক নামে এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, এই ছোট ইলিশ ধরা বেআইনি। প্রশাসনের এই দিকে নজর দেওয়া উচিৎ। এভাবে চলতে থাকলে আগামী দিনে ভোজন রসিক বাঙালির পাতে ইলিশের যোগান দেওয়া যথেষ্ট কটসাধ্য হয়ে উঠবে। সংগৃহীত ছবি।
*কাকদ্বীপ ফিশারম্যান ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বিজন মাইতি বলেন, "বারে বারে প্রশাসনের তরফ থেকে ছোট মাছ ধরা যাবে না বলে মিটিং করে বলা হয়েছে মৎস্যজীবীদের। তার পরেও যদি কেউ প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞাকে উপেক্ষা করে সেক্ষেত্রে প্রশাসন অবিলম্বে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করুক।" সংগৃহীত ছবি।
*কাকদ্বীপ ফিশারম্যান ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বিজন মাইতি বলেন, “বারে বারে প্রশাসনের তরফ থেকে ছোট মাছ ধরা যাবে না বলে মিটিং করে বলা হয়েছে মৎস্যজীবীদের। তার পরেও যদি কেউ প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞাকে উপেক্ষা করে সেক্ষেত্রে প্রশাসন অবিলম্বে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করুক।” সংগৃহীত ছবি।
*এই ধরণের কাজ বন্ধ করতে সচেতনতা বৃদ্ধিই একমাত্র লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন তাঁরা। এখন দেখার ভবিষ্যতে এই কাজ কতটা বন্ধ করা সম্ভন হয়। সংগৃহীত ছবি।
*এই ধরণের কাজ বন্ধ করতে সচেতনতা বৃদ্ধিই একমাত্র লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন তাঁরা। এখন দেখার ভবিষ্যতে এই কাজ কতটা বন্ধ করা সম্ভন হয়। সংগৃহীত ছবি।

Ilish: চওড়া পেটি, ঝলমলে রুপোলি রং! ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ঢুকবে শহরের বাজারে, এক-দেড় কেজির দাম কত?

*ইলিশপ্রেমীদের জন্য সুখবর। ভারতীয় মৎস্যজীবীদের জালে মিলছে বড় সাইজের ইলিশ। ১ কেজির উপর ইলিশ মিলছে এখানে।
*ইলিশপ্রেমীদের জন্য সুখবর। ভারতীয় মৎস্যজীবীদের জালে মিলছে বড় সাইজের ইলিশ। ১ কেজির উপর ইলিশ মিলছে এখানে।
*আসলে বাংলাদেশে চলছে ফিশিং ব্যান পিরিয়ড। মাছের বৃদ্ধির জন্য ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই সাগরে যাওয়ার জন্য নিষেধাজ্ঞা রয়েছে সেখানে।
*আসলে বাংলাদেশে চলছে ফিশিং ব্যান পিরিয়ড। মাছের বৃদ্ধির জন্য ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই সাগরে যাওয়ার জন্য নিষেধাজ্ঞা রয়েছে সেখানে।
*এদিকে ভারতে ব্যান পরিয়ড উঠে গিয়েছে ১৪ জুন মধ্যরাতে। ফলে ভারতীয় মৎস্যজীবীদের জালে বড় বড় ইলিশ আসছে।
*এদিকে ভারতে ব্যান পরিয়ড উঠে গিয়েছে ১৪ জুন মধ্যরাতে। ফলে ভারতীয় মৎস্যজীবীদের জালে বড় বড় ইলিশ আসছে।
*এবছর পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় এলাকায় অন্তত তিন হাজার ট্রলার ইলিশ ধরতে গিয়েছে। তারা দেড় থেকে দুই কেজির ইলিশও পাচ্ছে।
*এবছর পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় এলাকায় অন্তত তিন হাজার ট্রলার ইলিশ ধরতে গিয়েছে। তারা দেড় থেকে দুই কেজির ইলিশও পাচ্ছে।
*বাংলাদেশের জলসীমায় ৮০ ভাগ ইলিশ বিচরণ করে। তবে বাংলাদেশে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় মাছ এদেশে আসছে।
*বাংলাদেশের জলসীমায় ৮০ ভাগ ইলিশ বিচরণ করে। তবে বাংলাদেশে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় মাছ এদেশে আসছে।
*ফলে আর কিছুদিনের মধ্যেই ভারতীয় মাছের বাজারে ইলিশ ভরে যাবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। এখন অপেক্ষা মাত্র আর কয়েকটা দিনের।
*ফলে আর কিছুদিনের মধ্যেই ভারতীয় মাছের বাজারে ইলিশ ভরে যাবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। এখন অপেক্ষা মাত্র আর কয়েকটা দিনের।

Ilish: অবশেষে সুখবর! ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ উঠছে জালে! শহরের বাজারে ইলিশের বন্যা? কমবে দাম?

*ইলিশপ্রেমীদের জন্য খুশির খবর শোনালো মৎস্যজীবীরা। ট্রলি ফিশিং-এ ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান হয়েছে, তার জেরে খুশির হাওয়া বইছে মৎস্যজীবীদের মধ্যে। বেশি মাছের আমদানি হলে সেক্ষেত্রে কমতে পারে দাম, এমনই আশা। প্রতিবেদনঃনবাব মল্লিক। সংগৃহীত ছবি। 
*ইলিশপ্রেমীদের জন্য খুশির খবর শোনালো মৎস্যজীবীরা। ট্রলি ফিশিং-এ ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান হয়েছে, তার জেরে খুশির হাওয়া বইছে মৎস্যজীবীদের মধ্যে। বেশি মাছের আমদানি হলে সেক্ষেত্রে কমতে পারে দাম, এমনই আশা। প্রতিবেদনঃনবাব মল্লিক। সংগৃহীত ছবি। 
*ইলিশ ধরতে দু'রকম পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এক ভাসা জাল ব্যবহার করে ট্রলার নিয়ে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা। দুই ট্রলি ফিশিংয়ের মাধ্যমে মোহনা এলাকায় মাছ ধরা। সংগৃহীত ছবি। 
*ইলিশ ধরতে দু’রকম পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এক ভাসা জাল ব্যবহার করে ট্রলার নিয়ে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা। দুই ট্রলি ফিশিংয়ের মাধ্যমে মোহনা এলাকায় মাছ ধরা। সংগৃহীত ছবি। 
*ব্যান পিরিয়ড শেষ হওয়ার পর প্রথম চালানে মাছ ধরতে গিয়েছিল মৎস্যজীবীরা। কিন্তু ইলিশের দেখা মেলেনি, সমুদ্রও উত্তাল হয়েছিল। ফলে কার্যত খালি হাতে ফিরে আসে মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি। 
*ব্যান পিরিয়ড শেষ হওয়ার পর প্রথম চালানে মাছ ধরতে গিয়েছিল মৎস্যজীবীরা। কিন্তু ইলিশের দেখা মেলেনি, সমুদ্রও উত্তাল হয়েছিল। ফলে কার্যত খালি হাতে ফিরে আসে মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে এবার পরিস্থিতি অনুকূল হয়েছে, সমুদ্রে রোলিং নেই ফলে দেখা মিলবে ইলিশের, এমনই আশা মৎস্যজীবীদের। তার সঙ্গে রয়েছে ইলশেগুড়ি বৃষ্টি। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে এবার পরিস্থিতি অনুকূল হয়েছে, সমুদ্রে রোলিং নেই ফলে দেখা মিলবে ইলিশের, এমনই আশা মৎস্যজীবীদের। তার সঙ্গে রয়েছে ইলশেগুড়ি বৃষ্টি। সংগৃহীত ছবি। 
*এই বৃষ্টিতেই ইলিশ ঝাঁকে ঝাঁকে ছুটে আসে মোহনার দিকে। ফলে আবারও নতুন উদ্যমে মৎস্যজীবীরা রওনা দিয়েছেন সমুদ্রে। প্রচুর বরফ, তেল নিয়ে সমুদ্রে গিয়েছেন তাঁরা। এবার ফিরলে ইলিশ নিয়েই ফিরবেন বলে জানিয়েছেন মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি। 
*এই বৃষ্টিতেই ইলিশ ঝাঁকে ঝাঁকে ছুটে আসে মোহনার দিকে। ফলে আবারও নতুন উদ্যমে মৎস্যজীবীরা রওনা দিয়েছেন সমুদ্রে। প্রচুর বরফ, তেল নিয়ে সমুদ্রে গিয়েছেন তাঁরা। এবার ফিরলে ইলিশ নিয়েই ফিরবেন বলে জানিয়েছেন মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি। 
*এ নিয়ে মৎস্যজীবী সংগঠনের এক সদস্য রবীন দাস জানিয়েছেন, আশা কখনও ছাড়তে নেই। এবার পরিস্থিতি অনেকটাই অনুকূল। ট্রলি ফিশিং-এ মাছ আসছে। আসা করা যায় ট্রলারেও মাছ পড়বে। এখন দেখার এবার কত মাছ আসে উপকূলে। মাছের যোগান বেশি হলে সেক্ষেত্রে কমতে পারে দাম। সংগৃহীত ছবি।
*এ নিয়ে মৎস্যজীবী সংগঠনের এক সদস্য রবীন দাস জানিয়েছেন, আশা কখনও ছাড়তে নেই। এবার পরিস্থিতি অনেকটাই অনুকূল। ট্রলি ফিশিং-এ মাছ আসছে। আসা করা যায় ট্রলারেও মাছ পড়বে। এখন দেখার এবার কত মাছ আসে উপকূলে। মাছের যোগান বেশি হলে সেক্ষেত্রে কমতে পারে দাম। সংগৃহীত ছবি।

Hilsha Fish: বাঙালি পথ চেয়ে বসে আছে, ট্রলারে তাজা, কাঁচা ইলিশ মাছ নিয়ে ফিরল ট্রলার, রইল দামের হিসেবনিকেশ

মাছে ভাতে বাঙালির প্রিয় ইলিশ কবে আসবে সেই অপেক্ষাতে সারা বছর দিন কাটে আমজনতার। এবছর ইলিশ এলেও দাম রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
মাছে ভাতে বাঙালির প্রিয় ইলিশ কবে আসবে সেই অপেক্ষাতে সারা বছর দিন কাটে আমজনতার। এবছর ইলিশ এলেও দাম রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
ব্যান পিরিয়ড উঠে যাওয়ার পর প্রথমবার ফিরেছে ট্রলারগুলি। কিন্তু ইলিশ এসেছে খুব কম পরিমাণে। ফলে দাম বেড়েছে।
ব্যান পিরিয়ড উঠে যাওয়ার পর প্রথমবার ফিরেছে ট্রলারগুলি। কিন্তু ইলিশ এসেছে খুব কম পরিমাণে। ফলে দাম বেড়েছে।
ডায়মন্ড হারবারের হারবারের নগেন্দ্রবাজারে ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৪০০ টাকা প্রতি কেজি হিসাবে। ফলে ইলিশ এখনও সাধারণের ধরাছোঁয়ার বাইরে।
ডায়মন্ড হারবারের হারবারের নগেন্দ্রবাজারে ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৪০০ টাকা প্রতি কেজি হিসাবে। ফলে ইলিশ এখনও সাধারণের ধরাছোঁয়ার বাইরে।
তবে এবার যা ইলিশ এসেছে তা অনেকটাই বড় সাইজের। কম মাছ এলেও ওজনে বেশি থাকছে। ফলে মাছের স্বাদ ভালো থাকছে।
তবে এবার যা ইলিশ এসেছে তা অনেকটাই বড় সাইজের। কম মাছ এলেও ওজনে বেশি থাকছে। ফলে মাছের স্বাদ ভালো থাকছে।
তবে বৃষ্টি শুরু হলেই ইলিশ‌ পড়বে জালে এমনই আশা মৎস্যজীবীদের। ফলে বৃষ্টির দিকে এখন তাকিয়ে রয়েছেন মৎস্যজীবীরা।
তবে বৃষ্টি শুরু হলেই ইলিশ‌ পড়বে জালে এমনই আশা মৎস্যজীবীদের। ফলে বৃষ্টির দিকে এখন তাকিয়ে রয়েছেন মৎস্যজীবীরা।
তবে আপাতত ইলিশ খেতে হলে বেশি দাম দিয়ে কিনতে হবে আপনাকে। কিন্তু সেই ইলিশের স্বাদ হবে খুব সুন্দর।
তবে আপাতত ইলিশ খেতে হলে বেশি দাম দিয়ে কিনতে হবে আপনাকে। কিন্তু সেই ইলিশের স্বাদ হবে খুব সুন্দর।

Best Food: ইলিশের আর কী স্বাদ! এই মাছ ইলিশকে দশ গোল দেবে স্বাদে! খেয়েছেন? কোথায় পাওয়া যায় জানুন

ইলিশ নিয়ে বাঙালির আবেগ সর্বজনবিদিত। এককথায় বাঙালির সবচেয়ে প্রিয় মাছ যে ইলিশ সে নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। কিন্তু খাদ্য প্রেমীদের তত্ত্ব তালাশ বলছে এই বাংলাতেই রয়েছে একাধিক মাছ যা ইলিশকে স্বাদে, গন্ধে দশ গোল দিতে পারে। কিন্তু প্রচারের অভাবে সেগুলি কুলীন হতে পারেনি।
ইলিশ নিয়ে বাঙালির আবেগ সর্বজনবিদিত। এককথায় বাঙালির সবচেয়ে প্রিয় মাছ যে ইলিশ সে নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। কিন্তু খাদ্য প্রেমীদের তত্ত্ব তালাশ বলছে এই বাংলাতেই রয়েছে একাধিক মাছ যা ইলিশকে স্বাদে, গন্ধে দশ গোল দিতে পারে। কিন্তু প্রচারের অভাবে সেগুলি কুলীন হতে পারেনি।
যাদের গর্বে গর্বিত হয়ে মৎস্যপ্রেমীরা ইলিশকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিচ্ছেন, তার অন্যতম হল উত্তরের ইলিশ বলে পরিচিত বোরোলি মাছ। ইলিশের সঙ্গে আকারে পাত্তা না পেতেই পারে, কিন্তু রংয়ে, স্বাদে মন জয় করে নিতে পারে এই রুপোলি সুন্দরীরা।
যাদের গর্বে গর্বিত হয়ে মৎস্যপ্রেমীরা ইলিশকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিচ্ছেন, তার অন্যতম হল উত্তরের ইলিশ বলে পরিচিত বোরোলি মাছ। ইলিশের সঙ্গে আকারে পাত্তা না পেতেই পারে, কিন্তু রংয়ে, স্বাদে মন জয় করে নিতে পারে এই রুপোলি সুন্দরীরা।
কট্টর নিরামিষাশী বিখ্যাত সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় একটি ইন্টারভিউতে বলেছিলেন, উত্তরবঙ্গ বলতেই বোরোলির কথা মনে পড়ে। প্রয়াত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ও বোরোলির বড় ভক্ত ছিলেন। প্রণববাবুকে এই মাছ রান্না করে খাইয়েছেন রাষ্ট্রপতি ভবনের পাচক।
কট্টর নিরামিষাশী বিখ্যাত সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় একটি ইন্টারভিউতে বলেছিলেন, উত্তরবঙ্গ বলতেই বোরোলির কথা মনে পড়ে। প্রয়াত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ও বোরোলির বড় ভক্ত ছিলেন। প্রণববাবুকে এই মাছ রান্না করে খাইয়েছেন রাষ্ট্রপতি ভবনের পাচক।
প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু ফি-বছর ছুটি কাটাতে ডুয়ার্সে গেলেই তাঁর পাতে কালো জিরে, কাঁচালঙ্কা ফোড়ন দিয়ে বোরোলির পাতলা ঝোল দিতেই হত। বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বোরোলি পছন্দ করেন বলে শোনা যায়।
প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু ফি-বছর ছুটি কাটাতে ডুয়ার্সে গেলেই তাঁর পাতে কালো জিরে, কাঁচালঙ্কা ফোড়ন দিয়ে বোরোলির পাতলা ঝোল দিতেই হত। বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বোরোলি পছন্দ করেন বলে শোনা যায়।
উত্তরের অভয়ারণ্য, কাঞ্চনজঙ্ঘা, তিস্তার সঙ্গেই একযোগে যে নাম উচ্চারণ হয়,তা উত্তরবঙ্গের নদীর রুপোলি শস্য-বোরোলি। ভালবেসে কেউ কেউ তার নাম রেখেছে ‘তিস্তার ইলিশ’। খুব বড় হলে সাড়ে তিন-চার ইঞ্চি। তাতেই তার স্বাদে মাত আম বাঙালি। সর্ষে দিয়ে বোরোলির পাতুরি কিংবা কাঁচা লঙ্কা দিয়ে সবজে রঙের ঝোল জিভে জল আনে।
উত্তরের অভয়ারণ্য, কাঞ্চনজঙ্ঘা, তিস্তার সঙ্গেই একযোগে যে নাম উচ্চারণ হয়,তা উত্তরবঙ্গের নদীর রুপোলি শস্য-বোরোলি। ভালবেসে কেউ কেউ তার নাম রেখেছে ‘তিস্তার ইলিশ’। খুব বড় হলে সাড়ে তিন-চার ইঞ্চি। তাতেই তার স্বাদে মাত আম বাঙালি। সর্ষে দিয়ে বোরোলির পাতুরি কিংবা কাঁচা লঙ্কা দিয়ে সবজে রঙের ঝোল জিভে জল আনে।
তিস্তায় বেশি হলেও বোরোলি অবশ্য কেবল তিস্তা নয়- তোর্সা, করলা, রায়ডাক, বালাসন, কালজানিতেও মেলে। তিস্তার বোরোলি সবচেয়ে সেরা। এমনটাই মনে করেন ভোজনরসিকরা। তোর্ষার বোরোলিও স্বাদে-গন্ধে দুর্দান্ত।

তিস্তায় বেশি হলেও বোরোলি অবশ্য কেবল তিস্তা নয়- তোর্সা, করলা, রায়ডাক, বালাসন, কালজানিতেও মেলে। তিস্তার বোরোলি সবচেয়ে সেরা। এমনটাই মনে করেন ভোজনরসিকরা। তোর্ষার বোরোলিও স্বাদে-গন্ধে দুর্দান্ত।
উত্তরবঙ্গের পাহাড়ি নদীর অববাহিকার বাসিন্দারাই আগে এই মাছ খেতেন। এখন বোরোলির চাহিদা এত বেড়ে গিয়েছে যে, জোগানে কুলোচ্ছে না। কিন্তু মৎস্যজীবীদের বক্তব্য দূষণের চোটেই বোরোলি কমছে।
উত্তরবঙ্গের পাহাড়ি নদীর অববাহিকার বাসিন্দারাই আগে এই মাছ খেতেন। এখন বোরোলির চাহিদা এত বেড়ে গিয়েছে যে, জোগানে কুলোচ্ছে না। কিন্তু মৎস্যজীবীদের বক্তব্য দূষণের চোটেই বোরোলি কমছে।
নদীর টলটলে পরিষ্কার প্রবহমান জল ছাড়া বোরোলি বাঁচে না। উত্তরবঙ্গের চা বাগানগুলোতে কীটনাশক ব্যবহার বেড়েছে। তা মিশছে নদীর জলে। তাই নদীর দূষণও বাড়ছে। তিস্তা পাড়ের মৎস্যজীবীদের মতে, বোরোলি খুব সুখী মাছ। জল একটু নোংরা হল তো আর দেখা পাওয়া যাবে না।
নদীর টলটলে পরিষ্কার প্রবহমান জল ছাড়া বোরোলি বাঁচে না। উত্তরবঙ্গের চা বাগানগুলোতে কীটনাশক ব্যবহার বেড়েছে। তা মিশছে নদীর জলে। তাই নদীর দূষণও বাড়ছে। তিস্তা পাড়ের মৎস্যজীবীদের মতে, বোরোলি খুব সুখী মাছ। জল একটু নোংরা হল তো আর দেখা পাওয়া যাবে না।
কিন্তু স্বাদের স্মৃতিটুকুই কেবল আছে। বোরোলি পাওয়া আজকাল দুষ্কর। এমনিতে বোরোলি মেলার কথা বর্ষার ঠিক আগে এপ্রিল-মে নাগাদ অথবা বর্ষার পরে অক্টোবর-নভেম্বরে। যখন নদীর জল কমে আসে। দশ বছর আগেও এই দুই সময়ে মোটামুটি ভাবে বাজারে বোরোলি ভালই উঠত। কিন্তু এখন বোরোলির পরিমাণ তার চেয়ে প্রায় অর্ধেক হয়ে গিয়েছে।
কিন্তু স্বাদের স্মৃতিটুকুই কেবল আছে। বোরোলি পাওয়া আজকাল দুষ্কর। এমনিতে বোরোলি মেলার কথা বর্ষার ঠিক আগে এপ্রিল-মে নাগাদ অথবা বর্ষার পরে অক্টোবর-নভেম্বরে। যখন নদীর জল কমে আসে। দশ বছর আগেও এই দুই সময়ে মোটামুটি ভাবে বাজারে বোরোলি ভালই উঠত। কিন্তু এখন বোরোলির পরিমাণ তার চেয়ে প্রায় অর্ধেক হয়ে গিয়েছে।
বোরোলির অক্সিজেন বেশি লাগে। পাহাড়ি খরস্রোতা নদীর জলে সেই অক্সিজেন পায় ওরা। তাই কেবল ওই ধরনের নদীতেই বোরোলি মেলে। তাঁর বক্তব্য, তিস্তায় ব্যারাজ হওয়ার ফলে স্রোত কমেছে। বোরোলিও কমেছে। কিন্তু তোর্ষায় কোনও ব্যারাজ নেই, তাই এখন তুলনামূলকভাবে বোরোলি সেখানেই বেশি পাওয়া যায়।
বোরোলির অক্সিজেন বেশি লাগে। পাহাড়ি খরস্রোতা নদীর জলে সেই অক্সিজেন পায় ওরা। তাই কেবল ওই ধরনের নদীতেই বোরোলি মেলে। তাঁর বক্তব্য, তিস্তায় ব্যারাজ হওয়ার ফলে স্রোত কমেছে। বোরোলিও কমেছে। কিন্তু তোর্ষায় কোনও ব্যারাজ নেই, তাই এখন তুলনামূলকভাবে বোরোলি সেখানেই বেশি পাওয়া যায়।
সেই সঙ্গে প্রাণিবিজ্ঞানীদের বক্তব্য, ইলিশের মতোই বোরোলিরও স্বভাব হল ঝাঁক বেঁধে স্রোতের বিরুদ্ধে গা ভাসিয়ে এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় যাওয়া। তা ব্যাহত হলেও বোরোলি মুখ ফিরিয়ে নেয়।
সেই সঙ্গে প্রাণিবিজ্ঞানীদের বক্তব্য, ইলিশের মতোই বোরোলিরও স্বভাব হল ঝাঁক বেঁধে স্রোতের বিরুদ্ধে গা ভাসিয়ে এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় যাওয়া। তা ব্যাহত হলেও বোরোলি মুখ ফিরিয়ে নেয়।
ইতিমধ্যেই বোরোলি ফেরাতে নানা বিকল্প চাষের বন্দোবস্ত করা হয়েছে। তবে বোরোলিপ্রেমীরা খেয়ে বলেছেন, দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মতো ব্যাপার। কোনও বিকল্পই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না স্বাদের নিরিখে। বড়োজোর ওই সব মাছকে বোরোলির আত্মীয় বলা যেতে পারে। তবে আসল বোরোলির স্বাদই আলাদা। আর সে স্বাদের কোনও ভাগ হবে না।
ইতিমধ্যেই বোরোলি ফেরাতে নানা বিকল্প চাষের বন্দোবস্ত করা হয়েছে। তবে বোরোলিপ্রেমীরা খেয়ে বলেছেন, দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মতো ব্যাপার। কোনও বিকল্পই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না স্বাদের নিরিখে। বড়োজোর ওই সব মাছকে বোরোলির আত্মীয় বলা যেতে পারে। তবে আসল বোরোলির স্বাদই আলাদা। আর সে স্বাদের কোনও ভাগ হবে না।

Ilish: সমুদ্র থেকে ফিরল সারি সারি ট্রলার! বাজারে এল মরশুমের প্রথম ইলিশ? মৎসজীবীরা কী জানালেন?

ফ্রেজারগঞ্জ: শুরু হয়েছে ইলিশ ধরার মরশুম। কিন্তু মরশুমের প্রথমেই মৎস্যজীবীদের জালে এল না ইলিশ। তার বদলে অন্য মাছ নিয়ে ফিরল মৎস্যজীবীরা। বৃষ্টি নেই, তার উপর রয়েছে উত্তাল সমুদ্র। পূবালি হাওয়াও নেই, ফলে মৎস্যজীবীদের জালে আসেনি ইলিশ।

তবে ইলিশ না পেলেও একেবারে খালি হাতে ফেরেনি মৎস্যজীবীরা। ইলিশ ছাড়া কাঁটা মাছ, লটে, সামুদ্রিক কাঁকড়া-সহ আরও অন্যান্য মাছ নিয়ে ফিরেছে তারা। তবে ইলিশ পড়লে ব্যবসায়ে লাভ হত বলে জানিয়েছেন তাঁরা।

আরও পড়ুনঃ ৯৬ ঘণ্টা টানা ঝড়বৃষ্টির তাণ্ডব চলবে, পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর, উত্তরের কোন জেলার কী অবস্থা?

ব‍্যান পিরিয়ড উঠে যাওয়ার পর গত ১৫ জুন গভীর সমুদ্রের দিকে রওনা দেয় মৎস্যজীবীরা। দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ, ফ্রেজারগঞ্জ, নামখানা-সহ একাধিক মৎস্যবন্দরে মৎস্যজীবীরা ফিরতে শুরু করেছে। গত ৩ বছর ধরে মাছ কম পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে।

এ বছর মরশুমের শুরুতেই এভাবে খালি হাতে ফিরে আসায় মৎস্যজীবীরা সিঁদুরে মেঘ দেখছেন। তবে মনে করা হচ্ছে অবস্থার পরিবর্তন হতে পারে। বৃষ্টি শুরু হলেই পরিস্থিতি বদলাতে পারে বলে আশাবাদী তাঁরা। এখন দেখার মরশুমের বাকি দিনগুলিতে কী হয়!

নবাব মল্লিক

Ilish: অপেক্ষার দিন শেষ! এবারে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ মিলবে শহর-গ্রামের বাজারে, ওজন কত? দাম কত হবে?

*ইলিশ নিয়ে বছরভর আর অপেক্ষার দিন নয়! গ্রাম বাংলার পুকুরেই হচ্ছে ইলিশ চাষ। শুধুমাত্র ইলিশের জন্য আর বর্ষাকালের অপেক্ষা নয়। সব ঋতুতেই পাওয়া যাবে ইলিশ। আইসিএআর-সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিসারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউট (সিফরি) তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে আবদ্ধ জলে ইলিশ মাছের চাষ। আর তাতেই আশানুরূপ সফল হয়েছে। এক একটি ইলিশের ওজন হয়েছে প্রায় ৭০০ গ্রাম। সারা বছর যদি পাওয়া যায়, সেক্ষেত্রে দামও আসবে মধ্যবিত্তের হাতের নাগালে, এমনই অনুমান। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী। ফাইল ছবি। 
*ইলিশ নিয়ে বছরভর আর অপেক্ষার দিন নয়! গ্রাম বাংলার পুকুরেই হচ্ছে ইলিশ চাষ। শুধুমাত্র ইলিশের জন্য আর বর্ষাকালের অপেক্ষা নয়। সব ঋতুতেই পাওয়া যাবে ইলিশ। আইসিএআর-সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিসারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউট (সিফরি) তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে আবদ্ধ জলে ইলিশ মাছের চাষ। আর তাতেই আশানুরূপ সফল হয়েছে। এক একটি ইলিশের ওজন হয়েছে প্রায় ৭০০ গ্রাম। সারা বছর যদি পাওয়া যায়, সেক্ষেত্রে দামও আসবে মধ্যবিত্তের হাতের নাগালে, এমনই অনুমান। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী। ফাইল ছবি।
*ইলিশ মাছ নিয়ে মৎস্য বিজ্ঞানীদের দীর্ঘদিনের গবেষণা অবশেষে সফল হল। ইলিশ মাছ উৎপাদনের সঠিক সমীকরণ বের করতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। অ্যাকোয়া কালচারের মাধ্যমে ইলিশ মাছের উৎপাদন শুরু শুধু সময়ের অপেক্ষা। ফাইল ছবি। 
*ইলিশ মাছ নিয়ে মৎস্য বিজ্ঞানীদের দীর্ঘদিনের গবেষণা অবশেষে সফল হল। ইলিশ মাছ উৎপাদনের সঠিক সমীকরণ বের করতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। অ্যাকোয়া কালচারের মাধ্যমে ইলিশ মাছের উৎপাদন শুরু শুধু সময়ের অপেক্ষা। ফাইল ছবি।
*মাছে-ভাতে বাঙালির সবচেয়ে প্রিয় মাছ ইলিশ। ইলিশের নাম গন্ধ ও স্বাদের ভোজন রসিক বাঙালির দুর্বলতা নতুন করে বলার নয়। তবে এতদিন পর্যন্ত ইলিশ মাছের জন্য নদী ও সমুদ্রের মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হত। এবার সেই দিন শেষ। ফাইল ছবি। 
*মাছে-ভাতে বাঙালির সবচেয়ে প্রিয় মাছ ইলিশ। ইলিশের নাম গন্ধ ও স্বাদের ভোজন রসিক বাঙালির দুর্বলতা নতুন করে বলার নয়। তবে এতদিন পর্যন্ত ইলিশ মাছের জন্য নদী ও সমুদ্রের মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হত। এবার সেই দিন শেষ। ফাইল ছবি।
*এবার ইলিশের উৎপাদন হবে আবদ্ধ পুকুরে। গবেষণা চালিয়ে রীতিমতো সফল হলেন মৎস্য বিজ্ঞানীরা। কোলাঘাট ব্লকের জামিট্যা এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে ইলিশ মাছ চাষ শুরু করে সিফরি। আর তাতেই মিলেছে অভাবনীয় সাফল্য। ফাইল ছবি। 
*এবার ইলিশের উৎপাদন হবে আবদ্ধ পুকুরে। গবেষণা চালিয়ে রীতিমতো সফল হলেন মৎস্য বিজ্ঞানীরা। কোলাঘাট ব্লকের জামিট্যা এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে ইলিশ মাছ চাষ শুরু করে সিফরি। আর তাতেই মিলেছে অভাবনীয় সাফল্য। ফাইল ছবি।
*পুকুর ইলিশ মাছের খাদ্য হিসাবে জু প্লাংটন ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে প্রিয় মাছ ইলিশের জন্য ভোজন রসিক বাঙালিদের আর বর্ষাকালের অপেক্ষা করতে হবে না, যে কোনও ঋতুতে পুকুর থেকেই পাওয়া যাবে ইলিশ মাছ।ফাইল ছবি। 
*পুকুর ইলিশ মাছের খাদ্য হিসাবে জু প্লাংটন ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে প্রিয় মাছ ইলিশের জন্য ভোজন রসিক বাঙালিদের আর বর্ষাকালের অপেক্ষা করতে হবে না, যে কোনও ঋতুতে পুকুর থেকেই পাওয়া যাবে ইলিশ মাছ।ফাইল ছবি।
*পুকুরের আবদ্ধ জলে ইলিশ চাষ নিয়ে আইসিএআর-সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিসারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর ডক্টর বসন্ত কুমার দাস জানান, পুকুরের জলে ইলিশ মাছ নিয়ে আমাদের গবেষণামূলক প্রকল্প চলছে। আর সেই প্রকল্প অনেকটাই সাফল্য লাভ করেছে। মাত্র ৩৬ মাসে একটি ইলিশের ওজন হয়েছে প্রায় ৭০০ গ্রাম। নদী থেকে ইলিশের বাচ্চা নিয়ে এসে পুকুরে প্রতিপালন করা হয়েছে। শুধু ইলিশ প্রতিপালন নয়। ইলিশের প্রজনন ঘটিয়ে ইলিশ উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার লক্ষ্য।" ফাইল ছবি। 
*পুকুরের আবদ্ধ জলে ইলিশ চাষ নিয়ে আইসিএআর-সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিসারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর ডক্টর বসন্ত কুমার দাস জানান, পুকুরের জলে ইলিশ মাছ নিয়ে আমাদের গবেষণামূলক প্রকল্প চলছে। আর সেই প্রকল্প অনেকটাই সাফল্য লাভ করেছে। মাত্র ৩৬ মাসে একটি ইলিশের ওজন হয়েছে প্রায় ৭০০ গ্রাম। নদী থেকে ইলিশের বাচ্চা নিয়ে এসে পুকুরে প্রতিপালন করা হয়েছে। শুধু ইলিশ প্রতিপালন নয়। ইলিশের প্রজনন ঘটিয়ে ইলিশ উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার লক্ষ্য।” ফাইল ছবি।
*কেন্দ্রীয় মৎস্য গবেষণা সংস্থার দাবি, পুকুরের জলের ইলিশ মাছ চাষ ও মাছের প্রজনন ঘটানো অনেকটাই সফল। ইলিশ মাছ অত্যন্ত ধীরে ধীরে বড় হয়। ফলে সময় লাগে। সেই জায়গায় পুকুরের ইলিশ প্রায় তিন বছরের মধ্যেই ভাল বৃদ্ধি পেয়েছে। ফাইল ছবি। 
*কেন্দ্রীয় মৎস্য গবেষণা সংস্থার দাবি, পুকুরের জলের ইলিশ মাছ চাষ ও মাছের প্রজনন ঘটানো অনেকটাই সফল। ইলিশ মাছ অত্যন্ত ধীরে ধীরে বড় হয়। ফলে সময় লাগে। সেই জায়গায় পুকুরের ইলিশ প্রায় তিন বছরের মধ্যেই ভাল বৃদ্ধি পেয়েছে। ফাইল ছবি।
*এই সময় সমুদ্র এবং নদীতেও একটি ইলিশের ওজন এত গ্রাম হয় না। তাই ইলিশ নিয়ে গবেষণামূলক এই সফলতা একটি নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে নতুন রেকর্ড। দিন দিন নদী ও সমুদ্রে ইলিশের পরিমাণ কমছে। পুকুরের জলে ইলিশের চাষ ও প্রজননের মাধ্যমে ইলিশ উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আইসিএআর-এনএএসএফ প্রকল্পে সিফরি কর্তৃপক্ষ রাজ্যের তিন জায়গায় পুকুরে ইলিশ চাষ শুরু করেছে। আগামী দিনে বাঙালির প্রিয় মাছ ইলিশের জন্য শুধুমাত্র বর্ষাকালের অপেক্ষা করতে হবে না। ফাইল ছবি।
*এই সময় সমুদ্র এবং নদীতেও একটি ইলিশের ওজন এত গ্রাম হয় না। তাই ইলিশ নিয়ে গবেষণামূলক এই সফলতা একটি নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে নতুন রেকর্ড। দিন দিন নদী ও সমুদ্রে ইলিশের পরিমাণ কমছে। পুকুরের জলে ইলিশের চাষ ও প্রজননের মাধ্যমে ইলিশ উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আইসিএআর-এনএএসএফ প্রকল্পে সিফরি কর্তৃপক্ষ রাজ্যের তিন জায়গায় পুকুরে ইলিশ চাষ শুরু করেছে। আগামী দিনে বাঙালির প্রিয় মাছ ইলিশের জন্য শুধুমাত্র বর্ষাকালের অপেক্ষা করতে হবে না। ফাইল ছবি।

Ilish: জালে উঠবে টন টন ইলিশ, মধ্যবিত্তের নাগালে আসবে দামও! সুখবর আসবে কয়েক ঘণ্টাতেই

*কথায় আছে মাছ ভাতে বাঙালি আর এই ভোজন রসিক বাঙালি রসনা তৃপ্তিতে ইলিশের জুড়ি মেলা ভার। বর্ষা মানেই ইলিশ আর ইলিশের বিভিন্ন পদ৷ আর মাত্র কয়েকটা দিনের অপেক্ষা, তারপরই ইলিশকে জাল বন্দি করতে মাঝ সমুদ্রে পাড়ি দেবেন মৎস্যজীবীরা। শেষ বেলার প্রস্তুতি সেরে নিচ্ছে মৎস্যজীবীরা। প্রতিবেদনঃ সুমন সাহা। সংগৃহীত ছবি। 
*কথায় আছে মাছ ভাতে বাঙালি আর এই ভোজন রসিক বাঙালি রসনা তৃপ্তিতে ইলিশের জুড়ি মেলা ভার। বর্ষা মানেই ইলিশ আর ইলিশের বিভিন্ন পদ৷ আর মাত্র কয়েকটা দিনের অপেক্ষা, তারপরই ইলিশকে জাল বন্দি করতে মাঝ সমুদ্রে পাড়ি দেবেন মৎস্যজীবীরা। শেষ বেলার প্রস্তুতি সেরে নিচ্ছে মৎস্যজীবীরা। প্রতিবেদনঃ সুমন সাহা। সংগৃহীত ছবি।
*মৎস্য দফতর সূত্রে খবর, ১৫ এপ্রিল থেকে ১৫ জুন এই দু'মাস মাছের প্রজননের জন্য গভীর সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি থাকে ৷ সরকারি নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর ১৫ জুন থেকে আবার মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে যেতে পারবেন মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি। 
*মৎস্য দফতর সূত্রে খবর, ১৫ এপ্রিল থেকে ১৫ জুন এই দু’মাস মাছের প্রজননের জন্য গভীর সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি থাকে ৷ সরকারি নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর ১৫ জুন থেকে আবার মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে যেতে পারবেন মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি।
*এ বছর আবহাওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী বোঝা যাচ্ছে এ বছর ভাল পরিমাণে ইলিশ হবে। ইলিশ হলে যেমন বাঙালির পাতে ইলিশের যোগান মিটবে তেমনই লাভের মুখ দেখবে মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি। 
*এ বছর আবহাওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী বোঝা যাচ্ছে এ বছর ভাল পরিমাণে ইলিশ হবে। ইলিশ হলে যেমন বাঙালির পাতে ইলিশের যোগান মিটবে তেমনই লাভের মুখ দেখবে মৎস্যজীবীরা। সংগৃহীত ছবি।
*আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী এ বছর বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কিন্তু বাতাস যদি অনুকূলে হয় তাহলে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ হবে। গভীর সমুদ্রে মৎস্যজীবীদের রক্ষা করতে সমস্ত ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসন। প্রশাসনের তরফ থেকে বিপদ সংকেত যন্ত্র ও প্রতিটি ট্রলারে লাইভ জ্যাকেট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী এ বছর বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কিন্তু বাতাস যদি অনুকূলে হয় তাহলে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ হবে। গভীর সমুদ্রে মৎস্যজীবীদের রক্ষা করতে সমস্ত ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসন। প্রশাসনের তরফ থেকে বিপদ সংকেত যন্ত্র ও প্রতিটি ট্রলারে লাইভ জ্যাকেট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*গভীর সমুদ্রে যদি কোন মৎস্যজীবী কোনরকম বিপদে পড়ে তাহলে বিপদ সংকেত যন্ত্রের মাধ্যমে সিগন্যাল দিয়ে গভীর সমুদ্রে সেই বিপদগ্রস্ত ট্রলারের অবস্থান জানা যাবে এবং দ্রুততার সঙ্গে সাহায্য পৌঁছে যাবে। আগের থেকে আধুনিক পদ্ধতিতে আগেভাগেই আগাম বিপদের সংকেত জানিয়ে দিচ্ছে মৎস্য দফতরের ফলে অনেকটাই সুবিধা হয়েছে মৎস্যজীবীদের। সংগৃহীত ছবি। 
*গভীর সমুদ্রে যদি কোন মৎস্যজীবী কোনরকম বিপদে পড়ে তাহলে বিপদ সংকেত যন্ত্রের মাধ্যমে সিগন্যাল দিয়ে গভীর সমুদ্রে সেই বিপদগ্রস্ত ট্রলারের অবস্থান জানা যাবে এবং দ্রুততার সঙ্গে সাহায্য পৌঁছে যাবে। আগের থেকে আধুনিক পদ্ধতিতে আগেভাগেই আগাম বিপদের সংকেত জানিয়ে দিচ্ছে মৎস্য দফতরের ফলে অনেকটাই সুবিধা হয়েছে মৎস্যজীবীদের। সংগৃহীত ছবি।
*ইতিমধ্যেই মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যাওয়ার জন্য অনুমতি দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। সরকারি নিষেধাজ্ঞা মেনেই মৎস্যজীবীরা গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাবে। সংগৃহীত ছবি। 
*ইতিমধ্যেই মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যাওয়ার জন্য অনুমতি দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। সরকারি নিষেধাজ্ঞা মেনেই মৎস্যজীবীরা গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাবে। সংগৃহীত ছবি।
*ইলিশ ধরার জালের ফাঁস ৯০ মিলিমিটার হতে হবে। ২৩ সেন্টিমিটারের ছোট মাছ ধরা যাবে না। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া মৎস্যজীবীদের পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট, লক বুক, জিপিআরএস ডিভাইস নিয়ে যাওয়া বাধ্যতামূলক। ১৪ তারিখের আগে কোনও মৎস্যজীবী গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে বেরোচ্ছে তা খতিয়ে দেখতে মৎস্য দফতরের পক্ষ থেকে বিভিন্ন বন্দরগুলোতে নজরদারি চালানো হচ্ছে । সংগৃহীত ছবি।
*ইলিশ ধরার জালের ফাঁস ৯০ মিলিমিটার হতে হবে। ২৩ সেন্টিমিটারের ছোট মাছ ধরা যাবে না। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া মৎস্যজীবীদের পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট, লক বুক, জিপিআরএস ডিভাইস নিয়ে যাওয়া বাধ্যতামূলক। ১৪ তারিখের আগে কোনও মৎস্যজীবী গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে বেরোচ্ছে তা খতিয়ে দেখতে মৎস্য দফতরের পক্ষ থেকে বিভিন্ন বন্দরগুলোতে নজরদারি চালানো হচ্ছে । সংগৃহীত ছবি।

ভূরি ভূরি ইলিশ উঠবে জালে! ‘এইখানে’ গেলেই…! বিরাট সুখবর দিয়ে দিলেন মৎস্যজীবীরা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা তারপর মৎস্যজীবীরা গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাবেন। কিন্তু জানেন কি, এই মৎস্যজীবীরা কূল কিনারাহীন সমুদ্রের মাঝে কোথায় যায়। তাঁরা যান বড় ও ছোট খাঁড়িতে। সমুদ্রের মাঝে একটি অগভীর অংশ রয়েছে যা নালার মত। মাছ এসে জড়ো হয় সেখানে। ফলে এই অংশে জাল ফেললে মাছ পাওয়া যায় ভালই। আর সেখানেই কি রুপোলি ইলিশের খনি?

এই চ্যানেলের মত অংশটির বেশিরভাগই রয়েছে বাংলাদেশে। ফলে সেখানে মাছ বেশি পাওয়া যায়। ভারতেও রয়েছে ওই চ্যানেলের কিছুটা অংশ। ভারতীয় জেলেরা সেখান থেকে মাছ ধরেন। ২ মাস সমুদ্রে মৎস্যজীবীরা যায়নি একেবারেই। ফলে ছোট ও বড় খাঁড়িতে প্রচুর মাছ জমেছে বলে মত মৎস্যজীবীদের।

আরও পড়ুন: জ্বলছে-পুড়ছে দক্ষিণবঙ্গ…! ৭ জেলায় চরম ‘হিটওয়েভ’ কন্ডিশন! মুক্তির ‘বৃষ্টি’ কবে? বর্ষা নিয়ে খাস আপডেট দিয়ে দিল IMD

এবছর আবার আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে। মাছ ধরতে যাওয়ার পরই বর্ষাকাল নেমে যাবে। এখনও পর্যন্ত তেমনই খবর দিচ্ছে আবহাওয়া দফতর। ফলে মৎস্যজীবীদের মধ্যে আশার আলো দেখা দিয়েছে। এবছর জালে পড়বে বেশি মাছ এমনই মত তাদের। কপাল ভাল থাকলে ইলিশও পড়বে বিপুল পরিমাণে সেই আশাতেই এখন সাগরে পাড়ি দেবেন মৎস্যজীবীরা। এখন দেখার কি হয় এবারের মরশুমে।

নবাব মল্লিক