বিপত্তারিণী পুজো 

Bipadtarini Astrology: সামনেই বিপত্তারিণী পুজো, ভুলেও এদিন এই কাজ করবেন না, সংসারে নেমে আসবে ঘোর অশান্তির পাহাড়, হবে চরম ক্ষতি

হিন্দু বাঙালিদের কাছে বিপত্তারিণী পুজো বিশেষ মাহাত্ম্যপূর্ণ। শক্তিরূপিনী দেবীরই এক রূপের প্রকাশ পায় তাঁর মধ্যে। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও ওডিশা ও অসমে এই পুজো পালিত হয়। বিশেষ করে বাড়ির মহিলাদের মধ্য ভক্তি ও নিষ্ঠা সহকারে বিপত্তারিণী মায়ের পুজো প্রচলিত আছে।
হিন্দু বাঙালিদের কাছে বিপত্তারিণী পুজো বিশেষ মাহাত্ম্যপূর্ণ। শক্তিরূপিনী দেবীরই এক রূপের প্রকাশ পায় তাঁর মধ্যে। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও ওডিশা ও অসমে এই পুজো পালিত হয়। বিশেষ করে বাড়ির মহিলাদের মধ্য ভক্তি ও নিষ্ঠা সহকারে বিপত্তারিণী মায়ের পুজো প্রচলিত আছে।
প্রতি বছর রথযাত্রা ও উল্টরথের মধ্যে যে মঙ্গল ও শনিবার পড়ে, সেই সময়ে বিপত্তারিণীর পুজো করা হয়। ‘বিপদতারিণী’ অর্থাৎ যিনি বিপদ থেকে তারণ করেন বা রক্ষা করেন। ‘বিপদতারিণী’ শব্দ অপভ্রংশে ‘বিপত্তারিণী’ হয়ে উঠেছে। বাংলা ও উড়িষ্যার আশপাশের গ্রামে-গঞ্জে বিপত্তারিণী পুজো বেশ জনপ্রিয়।
প্রতি বছর রথযাত্রা ও উল্টরথের মধ্যে যে মঙ্গল ও শনিবার পড়ে, সেই সময়ে বিপত্তারিণীর পুজো করা হয়। ‘বিপদতারিণী’ অর্থাৎ যিনি বিপদ থেকে তারণ করেন বা রক্ষা করেন। ‘বিপদতারিণী’ শব্দ অপভ্রংশে ‘বিপত্তারিণী’ হয়ে উঠেছে। বাংলা ও উড়িষ্যার আশপাশের গ্রামে-গঞ্জে বিপত্তারিণী পুজো বেশ জনপ্রিয়।
জ্যোতিষবীদ সুদীপ শাস্ত্রী জানাচ্ছেন, পুজোর দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে স্নান সেরে কাচা কাপড় পরুন। তারপর পুরো বাড়ি ধুয়ে মুছে নিয়ে ঘরের সব কোণায় ভালো করে গঙ্গাজল ছিটিয়ে নিন।
জ্যোতিষবীদ সুদীপ শাস্ত্রী জানাচ্ছেন, পুজোর দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে স্নান সেরে কাচা কাপড় পরুন। তারপর পুরো বাড়ি ধুয়ে মুছে নিয়ে ঘরের সব কোণায় ভালো করে গঙ্গাজল ছিটিয়ে নিন।
বিপত্তারিণী পুজোর সঙ্গে ১৩ সংখ্যার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এদিন ১৩ গিঁট বিশিষ্ট লাল সুতো, যাকে বরাদ বা রাক্ষ সুতো বলা হয় তা স্বামী ও সন্তানের হাতে বেঁধে থাকেন মহিলারা।
বিপত্তারিণী পুজোর সঙ্গে ১৩ সংখ্যার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এদিন ১৩ গিঁট বিশিষ্ট লাল সুতো, যাকে বরাদ বা রাক্ষ সুতো বলা হয় তা স্বামী ও সন্তানের হাতে বেঁধে থাকেন মহিলারা।
এই সুতোয় ১৩টি দূর্বাও বাঁধা থাকে। বিপত্তারিণী দেবীকে ১৩ রকমের ফুল, ১৩ রকমের ফল ও ১৩ রকমের মিষ্টি অর্পণ করার নিয়ম রয়েছে। এর সঙ্গে পান, সুপুরি, নারকেল নিবেদন করা হয়ে থাকে।
এই সুতোয় ১৩টি দূর্বাও বাঁধা থাকে। বিপত্তারিণী দেবীকে ১৩ রকমের ফুল, ১৩ রকমের ফল ও ১৩ রকমের মিষ্টি অর্পণ করার নিয়ম রয়েছে। এর সঙ্গে পান, সুপুরি, নারকেল নিবেদন করা হয়ে থাকে।
পুজো শেষে প্রসাদ হিসেবে ১৩টি লুচি ও ১৩ রকমের ফল খাওয়ার চল রয়েছে। বিবাহে বিলম্ব হলেও এই পুজো করলে বাধা কেটে যেতে পারে।
পুজো শেষে প্রসাদ হিসেবে ১৩টি লুচি ও ১৩ রকমের ফল খাওয়ার চল রয়েছে। বিবাহে বিলম্ব হলেও এই পুজো করলে বাধা কেটে যেতে পারে।
মনে রাখবেন বিপত্তারিণী পুজোয় কিছু ভুল হলে তার ফলে সংসারে আর্থিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। পাশাপাশি ব্যবসা বা চাকরিতে লোকসানের মুখে পড়তে পারেন জাতকরা। তাই সাবধানে ও সমস্ত নিয়মনীতি মেনে এই পুজো করা উচিত।
মনে রাখবেন বিপত্তারিণী পুজোয় কিছু ভুল হলে তার ফলে সংসারে আর্থিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। পাশাপাশি ব্যবসা বা চাকরিতে লোকসানের মুখে পড়তে পারেন জাতকরা। তাই সাবধানে ও সমস্ত নিয়মনীতি মেনে এই পুজো করা উচিত।