EPFO থেকে ৮ শতাংশের বেশি হারে পেনশন পেতে পারেন, শুধু এই কাজটা আপনাকে করতে হবে

কোনও কর্মী টানা ১০ বছর ইপিএফও-তে অবদান রাখলে তিনি পেনশন পাওয়ার যোগ্য হন। এই পেনশন ৫৮ বছর বয়সে পাওয়া যায়। গ্রাহক পেনশন ফান্ডে কত বছর ধরে অবদান রাখছেন, অবসর গ্রহণের আগের ৬০ মাসের গড় বেতন ইত্যাদি বিবেচনায় রেখে অনুপাতের ভিত্তিতে কর্মীর পেনশন গণনা করা হয়।
কোনও কর্মী টানা ১০ বছর ইপিএফও-তে অবদান রাখলে তিনি পেনশন পাওয়ার যোগ্য হন। এই পেনশন ৫৮ বছর বয়সে পাওয়া যায়। গ্রাহক পেনশন ফান্ডে কত বছর ধরে অবদান রাখছেন, অবসর গ্রহণের আগের ৬০ মাসের গড় বেতন ইত্যাদি বিবেচনায় রেখে অনুপাতের ভিত্তিতে কর্মীর পেনশন গণনা করা হয়।
৫৯ বছর বয়সের আগেও পেনশন পাওয়া যায়। ইপিএফও কর্মীকে ৫০ থেকে ৫৮ বছর বয়সের মধ্যে পেনশন নেওয়ার সুবিধা দেয়। এর জন্য রয়েছে প্রারম্ভিক পেনশনের বিকল্প। তবে এই ক্ষেত্রে কর্মীকে কম হারে পেনশন দেওয়া হবে। তবে একটা উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে যে কোনও কর্মচারী ইপিএফও থেকে ৮ শতাংশের বেশি হারে পেনশন নিতে পারেন। অনেকেই এই বিষয়টা জানেন না।
৫৯ বছর বয়সের আগেও পেনশন পাওয়া যায়। ইপিএফও কর্মীকে ৫০ থেকে ৫৮ বছর বয়সের মধ্যে পেনশন নেওয়ার সুবিধা দেয়। এর জন্য রয়েছে প্রারম্ভিক পেনশনের বিকল্প। তবে এই ক্ষেত্রে কর্মীকে কম হারে পেনশন দেওয়া হবে। তবে একটা উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে যে কোনও কর্মচারী ইপিএফও থেকে ৮ শতাংশের বেশি হারে পেনশন নিতে পারেন। অনেকেই এই বিষয়টা জানেন না।
ইপিএফও-র নিয়ম অনুযায়ী, সাধারণত ৫৮ বছর বয়স হলে পেনশন দেওয়া হয়। কিন্তু কর্মচারী যদি ৫৮ বছর বয়সের পরেও চাকরি করেন, তাহলে আরও দুই বছর অর্থাৎ ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি পেনশন পিছিয়ে দিতে পারেন। এবং ততদিন পর্যন্ত পেনশন তহবিলে অবদান রাখাও যায়।
ইপিএফও-র নিয়ম অনুযায়ী, সাধারণত ৫৮ বছর বয়স হলে পেনশন দেওয়া হয়। কিন্তু কর্মচারী যদি ৫৮ বছর বয়সের পরেও চাকরি করেন, তাহলে আরও দুই বছর অর্থাৎ ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি পেনশন পিছিয়ে দিতে পারেন। এবং ততদিন পর্যন্ত পেনশন তহবিলে অবদান রাখাও যায়।
এই পরিস্থিতিতে কর্মচারীকে প্রতি বছর অতিরিক্ত ৪ শতাংশ হারে পেনশন দেওয়া হয়। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা বোঝা যাবে। ৫৯ বছর বয়সে কেউ যদি পেনশন নেন, তাঁকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ হারে এবং ৬০ বছর বয়সে নিলে অতিরিক্ত ৮ শতাংশ হারে পেনশন দেওয়া হবে। এই অবস্থায় পেনশন গণনা করতে ৫৮ বছরের পরের বেতন পেনশন ফান্ডে অবদান দেখা হয়।
এই পরিস্থিতিতে কর্মচারীকে প্রতি বছর অতিরিক্ত ৪ শতাংশ হারে পেনশন দেওয়া হয়। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা বোঝা যাবে। ৫৯ বছর বয়সে কেউ যদি পেনশন নেন, তাঁকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ হারে এবং ৬০ বছর বয়সে নিলে অতিরিক্ত ৮ শতাংশ হারে পেনশন দেওয়া হবে। এই অবস্থায় পেনশন গণনা করতে ৫৮ বছরের পরের বেতন পেনশন ফান্ডে অবদান দেখা হয়।
বয়স ৫০ থেকে ৫৮ বছর হলেই প্রাথমিক পেনশনের দাবি করা যায়। কিন্তু তাড়াতাড়ি টাকা তুললে পেনশন প্রতি বছর ৪ শতাংশ হারে হ্রাস পায়। ধরা যাক একজন ইপিএফও সদস্য ৫৬ বছর বয়সে মাসিক পেনশন তোলার সিদ্ধান্ত নিলেন। তাহলে তিনি পেনশনের মোট পরিমাণের ৯২ শতাংশ (১০০ শতাংশ – ২x৪) পাবেন। এর সঙ্গে কম্পোজিট ক্লেম ফর্ম পূরণ করতে হবে।
বয়স ৫০ থেকে ৫৮ বছর হলেই প্রাথমিক পেনশনের দাবি করা যায়। কিন্তু তাড়াতাড়ি টাকা তুললে পেনশন প্রতি বছর ৪ শতাংশ হারে হ্রাস পায়। ধরা যাক একজন ইপিএফও সদস্য ৫৬ বছর বয়সে মাসিক পেনশন তোলার সিদ্ধান্ত নিলেন। তাহলে তিনি পেনশনের মোট পরিমাণের ৯২ শতাংশ (১০০ শতাংশ – ২x৪) পাবেন। এর সঙ্গে কম্পোজিট ক্লেম ফর্ম পূরণ করতে হবে।
আবার যদি কেউ ১০ বছর চাকরি করেন কিন্তু বয়স ৫০ বছরের কম হয়, তাহলে তিনি পেনশনের দাবি করতে পারবেন না। এই পরিস্থিতিতে চাকরি ছাড়ার পর তিনি কেবল ইপিএফে জমা টাকা পাবেন। একমাত্র ৫৮ বছর বয়স হলেই পেনশন দেওয়া হবে।
আবার যদি কেউ ১০ বছর চাকরি করেন কিন্তু বয়স ৫০ বছরের কম হয়, তাহলে তিনি পেনশনের দাবি করতে পারবেন না। এই পরিস্থিতিতে চাকরি ছাড়ার পর তিনি কেবল ইপিএফে জমা টাকা পাবেন। একমাত্র ৫৮ বছর বয়স হলেই পেনশন দেওয়া হবে।