Tag Archives: EPFO

PF নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত সরকারের, এখন কী সুবিধা হবে জেনে নিন

এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO) তাদের সদস্যদের অনেক বড় স্বস্তি দিয়েছে। মেডিকেল এমার্জেন্সির জন্য এখন কর্মীরা তাদের পিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত অগ্রিম তুলতে পারবে। আগে এই সীমা ছিল ৫০,০০০ টাকা, যা এখন দ্বিগুণ করা হয়েছে। এই সুবিধাটি EPF ফর্ম ৩১-এর অধীনে দেওয়া হয়েছে। এটি ১৬ এপ্রিল ২০২৪-এ জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO) তাদের সদস্যদের অনেক বড় স্বস্তি দিয়েছে। মেডিকেল এমার্জেন্সির জন্য এখন কর্মীরা তাদের পিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত অগ্রিম তুলতে পারবে। আগে এই সীমা ছিল ৫০,০০০ টাকা, যা এখন দ্বিগুণ করা হয়েছে। এই সুবিধাটি EPF ফর্ম ৩১-এর অধীনে দেওয়া হয়েছে। এটি ১৬ এপ্রিল ২০২৪-এ জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
অনুচ্ছেদ ৬৮জে -অনুচ্ছেদ ৬৮জে-এর (68J) অধীনে, কর্মচারী এবং তার পরিবারের চিকিৎসা ব্যয়ের জন্য আংশিক টাকা প্রত্যাহার করা যেতে পারে। এর মধ্যে এক মাস বা তার বেশি সময়ের জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা অন্তর্ভুক্ত। এরই মধ্যে রয়েছে হাসপাতালে ভর্তি, বড় অপারেশন, টিবি, ক্যান্সার, প্যারালাইসিস ইত্যাদি গুরুতর রোগের চিকিৎসা। কর্মচারীর পিএফ অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স থাকলে তিনি ১ লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারেন। অ্যাকাউন্টে এর চেয়ে কম টাকা থাকলে উপলব্ধ পরিমাণের ভিত্তিতে টাকা তোলা যাবে।
অনুচ্ছেদ ৬৮জে –
অনুচ্ছেদ ৬৮জে-এর (68J) অধীনে, কর্মচারী এবং তার পরিবারের চিকিৎসা ব্যয়ের জন্য আংশিক টাকা প্রত্যাহার করা যেতে পারে। এর মধ্যে এক মাস বা তার বেশি সময়ের জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা অন্তর্ভুক্ত। এরই মধ্যে রয়েছে হাসপাতালে ভর্তি, বড় অপারেশন, টিবি, ক্যান্সার, প্যারালাইসিস ইত্যাদি গুরুতর রোগের চিকিৎসা। কর্মচারীর পিএফ অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স থাকলে তিনি ১ লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারেন। অ্যাকাউন্টে এর চেয়ে কম টাকা থাকলে উপলব্ধ পরিমাণের ভিত্তিতে টাকা তোলা যাবে।
ফর্ম ৩১ থেকে টাকা তোলার প্রক্রিয়া -EPFO-এর ফর্ম ৩১ বিয়ে, বাড়ি নির্মাণ বা কেনাকাটা এবং চিকিৎসা খরচের মতো প্রয়োজনীয় প্রয়োজনের জন্য ব্যবহার করা হয়। এই ক্ষেত্রে টাকা তোলার জন্য এবং খরচ যাচাই করার জন্য নিয়োগকর্তা ও ডাক্তার দ্বারা প্রত্যয়িত নথি প্রয়োজন।
ফর্ম ৩১ থেকে টাকা তোলার প্রক্রিয়া –
EPFO-এর ফর্ম ৩১ বিয়ে, বাড়ি নির্মাণ বা কেনাকাটা এবং চিকিৎসা খরচের মতো প্রয়োজনীয় প্রয়োজনের জন্য ব্যবহার করা হয়। এই ক্ষেত্রে টাকা তোলার জন্য এবং খরচ যাচাই করার জন্য নিয়োগকর্তা ও ডাক্তার দ্বারা প্রত্যয়িত নথি প্রয়োজন।
EPFO-এর নতুন অনলাইন সুবিধা -EPFO ইউনিভার্সাল অ্যাকাউন্ট নম্বরের (UAN) সুবিধা চালু করেছে, যার মাধ্যমে কর্মচারীরা এখন সরাসরি অনলাইনে টাকা দাবি করতে পারবে। এর জন্য UAN আধার এবং ব্যাঙ্কের সঙ্গে লিঙ্ক করা হবে। অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক করা প্রয়োজন EPFO পোর্টালে লগ ইন করে এবং OTP যাচাইকরণের পরে সহজেই দাবি করা যেতে পারে।
EPFO-এর নতুন অনলাইন সুবিধা –
EPFO ইউনিভার্সাল অ্যাকাউন্ট নম্বরের (UAN) সুবিধা চালু করেছে, যার মাধ্যমে কর্মচারীরা এখন সরাসরি অনলাইনে টাকা দাবি করতে পারবে। এর জন্য UAN আধার এবং ব্যাঙ্কের সঙ্গে লিঙ্ক করা হবে। অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক করা প্রয়োজন EPFO পোর্টালে লগ ইন করে এবং OTP যাচাইকরণের পরে সহজেই দাবি করা যেতে পারে।
অন্যান্য নিয়ম -চিকিৎসা খরচ ছাড়াও, বিভিন্ন EPFO নিয়মের অধীনে অন্য অনেক কারণে টাকা তোলা যেতে পারে। অনুচ্ছেদ ৬৮বি-এর (68B) অধীনে একটি বাড়ি কেনা বা বাড়ির ঋণ পরিশোধ করার জন্য টাকা তোলা যেতে পারে। অনুচ্ছেদ ৬৮কে (Para 68K) হল শিশুদের বিয়ে বা উচ্চশিক্ষার জন্য এবং অনুচ্ছেদ ৬৮এন (Para 68N) প্রতিবন্ধীদের জন্য চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনার জন্য ব্যবহার করা হয়। কিছু পরিস্থিতিতে অবসর নেওয়ার আগেও টাকা তোলা যেতে পারে।
অন্যান্য নিয়ম –
চিকিৎসা খরচ ছাড়াও, বিভিন্ন EPFO নিয়মের অধীনে অন্য অনেক কারণে টাকা তোলা যেতে পারে। অনুচ্ছেদ ৬৮বি-এর (68B) অধীনে একটি বাড়ি কেনা বা বাড়ির ঋণ পরিশোধ করার জন্য টাকা তোলা যেতে পারে। অনুচ্ছেদ ৬৮কে (Para 68K) হল শিশুদের বিয়ে বা উচ্চশিক্ষার জন্য এবং অনুচ্ছেদ ৬৮এন (Para 68N) প্রতিবন্ধীদের জন্য চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনার জন্য ব্যবহার করা হয়। কিছু পরিস্থিতিতে অবসর নেওয়ার আগেও টাকা তোলা যেতে পারে।

বড়সড় স্বস্তি দিল EPFO, টাকা তোলার সময় আর কোনও ঝামেলা পোহাতে হবে না

কর্মীদের বড়সড় সুখবর দিল এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন। এখন থেকে ক্লেইম সেটেলমেন্ট বা অন্য কোনও বিষয় নিয়ে আর সমস্যায় পড়তে হবে না ইপিএফও সদস্যদের। কারণ এই ধরণের সমস্যার সমাধানে নতুন আইটি সিস্টেম নিয়ে আসছে কেন্দ্রীয় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক।
কর্মীদের বড়সড় সুখবর দিল এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন। এখন থেকে ক্লেইম সেটেলমেন্ট বা অন্য কোনও বিষয় নিয়ে আর সমস্যায় পড়তে হবে না ইপিএফও সদস্যদের। কারণ এই ধরণের সমস্যার সমাধানে নতুন আইটি সিস্টেম নিয়ে আসছে কেন্দ্রীয় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক।
এই প্রসঙ্গে  কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য জানিয়েছেন, আগামী তিন মাসের মধ্যে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনে নতুন তথ্য প্রযুক্তি সিস্টেম চালু করা হবে। এর ফলে ক্লেইম সেটেলমেন্ট এবং ব্যালেন্স চেক করা যাবে সহজে। ইপিএফও ২.০১ আইটি সিস্টেম চালু করতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে।
এই প্রসঙ্গে  কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য জানিয়েছেন, আগামী তিন মাসের মধ্যে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনে নতুন তথ্য প্রযুক্তি সিস্টেম চালু করা হবে। এর ফলে ক্লেইম সেটেলমেন্ট এবং ব্যালেন্স চেক করা যাবে সহজে। ইপিএফও ২.০১ আইটি সিস্টেম চালু করতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে।
নতুন সিস্টেমে কী কী সুবিধা মিলবে? কোনও সদস্য যদি নতুন চাকরিতে যোগ দেন তাহলে পরিচয়পত্র স্থানান্তরের প্রয়োজন হবে না। খুলতে হবে না নতুন অ্যাকাউন্টও। ওয়েবসাইটও আগের চেয়ে আরও ইউজার ফ্রেন্ডলি করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, ইপিএফও পোর্টালের মাধ্যমে দাবি নিষ্পত্তি, ব্যালেন্স চেকিং থেকে পিএফ সংক্রান্ত সমস্ত রকমের কাজ করা যায়।
নতুন সিস্টেমে কী কী সুবিধা মিলবে? কোনও সদস্য যদি নতুন চাকরিতে যোগ দেন তাহলে পরিচয়পত্র স্থানান্তরের প্রয়োজন হবে না। খুলতে হবে না নতুন অ্যাকাউন্টও। ওয়েবসাইটও আগের চেয়ে আরও ইউজার ফ্রেন্ডলি করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, ইপিএফও পোর্টালের মাধ্যমে দাবি নিষ্পত্তি, ব্যালেন্স চেকিং থেকে পিএফ সংক্রান্ত সমস্ত রকমের কাজ করা যায়।
কেন নতুন সিস্টেম? ইপিএফও পোর্টালে কাজ করতে গিয়ে একাধিক সমস্যা হচ্ছে বলে অভিযোগ জানিয়েছিলেন অনেক কর্মীই। গত বছরের জুলাই মাসে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের আধিকারিকরাও কেন্দ্রের কাছে চিঠি লিখে এই বিষয়ে অভিযোগ জানান। মূলত পুরনো সফটওয়্যার নিয়েই ছিল যাবতীয় অভিযোগ। সবচেয়ে বেশি সমস্যা পোহাতে হত গ্রাহকদের। তাঁরা লগ ইন করতেই পারছিলেন না। ক্লেইম সেটেলমেন্টেও সমস্যা হচ্ছিল। ধীর গতির সার্ভারের কারণে আটকে যাচ্ছিল একাধিক কাজ।
কেন নতুন সিস্টেম? ইপিএফও পোর্টালে কাজ করতে গিয়ে একাধিক সমস্যা হচ্ছে বলে অভিযোগ জানিয়েছিলেন অনেক কর্মীই। গত বছরের জুলাই মাসে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের আধিকারিকরাও কেন্দ্রের কাছে চিঠি লিখে এই বিষয়ে অভিযোগ জানান। মূলত পুরনো সফটওয়্যার নিয়েই ছিল যাবতীয় অভিযোগ। সবচেয়ে বেশি সমস্যা পোহাতে হত গ্রাহকদের। তাঁরা লগ ইন করতেই পারছিলেন না। ক্লেইম সেটেলমেন্টেও সমস্যা হচ্ছিল। ধীর গতির সার্ভারের কারণে আটকে যাচ্ছিল একাধিক কাজ।
কেন এই সমস্যা? বর্তমানে ইপিএফও যে আইটি সিস্টেমে কাজ করে তার ক্ষমতা খুবই কম। ইপিএফও-এর সদস্য সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। ফলে পুরনো সফটওয়্যারর চাপ নিতে পারছে না। ট্রাফিক পরিচালনায় সমস্যা হচ্ছে। তাই নতুন আইটি সিস্টেম নিয়ে আসা হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, আগামী তিন মাসের মধ্যে এই সমস্যা দূর হবে।
কেন এই সমস্যা? বর্তমানে ইপিএফও যে আইটি সিস্টেমে কাজ করে তার ক্ষমতা খুবই কম। ইপিএফও-এর সদস্য সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। ফলে পুরনো সফটওয়্যারর চাপ নিতে পারছে না। ট্রাফিক পরিচালনায় সমস্যা হচ্ছে। তাই নতুন আইটি সিস্টেম নিয়ে আসা হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, আগামী তিন মাসের মধ্যে এই সমস্যা দূর হবে।
কী কী আপডেট করা হবে? জানা গিয়েছে, নতুন সিস্টেমে ক্লেইম সেটেলমেন্ট অটো প্রসেসিং মোডে থাকবে। সমস্ত পেনশনভোগী নির্দিষ্ট তারিখে পেনশন পাবেন। ব্যালেন্সও চেক করা যাবে সহজে। চাকরি পরিবর্তনের সময় এমআইডি বদলের প্রয়োজন হবে না। অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফারের সমস্যাও মিটে যাবে।
কী কী আপডেট করা হবে? জানা গিয়েছে, নতুন সিস্টেমে ক্লেইম সেটেলমেন্ট অটো প্রসেসিং মোডে থাকবে। সমস্ত পেনশনভোগী নির্দিষ্ট তারিখে পেনশন পাবেন। ব্যালেন্সও চেক করা যাবে সহজে। চাকরি পরিবর্তনের সময় এমআইডি বদলের প্রয়োজন হবে না। অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফারের সমস্যাও মিটে যাবে।

অবসরের পর EPFO থেকে কত টাকা পেনশন পাবেন? এই ফর্মুলা মিলিয়ে দেখে নিন পুরো হিসেব

বেসরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন দেয় ইপিএফও। এর নাম কর্মচারী পেনশন স্কিম বা ইপিএস। সংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মীদের প্রতি মাসে বেসিক এবং ডিএ-এর ১২ শতাংশ ইপিএফে জমা করা হয়। একই পরিমাণ জমা করেন নিয়োগকর্তাও। তবে নিয়োগকর্তা বা কোম্পানির শেয়ার দুইভাগে বিভক্ত। এর মধ্যে ৮.৩৩ শতাংশ ইপিএফ স্কিমে এবং ৩.৬৭ শতাংশ ইপিএফে যায়।
বেসরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন দেয় ইপিএফও। এর নাম কর্মচারী পেনশন স্কিম বা ইপিএস। সংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মীদের প্রতি মাসে বেসিক এবং ডিএ-এর ১২ শতাংশ ইপিএফে জমা করা হয়। একই পরিমাণ জমা করেন নিয়োগকর্তাও। তবে নিয়োগকর্তা বা কোম্পানির শেয়ার দুইভাগে বিভক্ত। এর মধ্যে ৮.৩৩ শতাংশ ইপিএফ স্কিমে এবং ৩.৬৭ শতাংশ ইপিএফে যায়।
ইপিএস স্কিমে পেনশন পেতে হলে ন্যূনতম ১০ বছর অবদান রাখতে হবে। সর্বোচ্চ পেনশনযোগ্য পরিষেবা ৩৫ বছরের হয়। এখন প্রশ্ন হল, অবসর গ্রহণের পর কত টাকা পেনশন মিলবে জানা যাবে কীভাবে?
ইপিএস স্কিমে পেনশন পেতে হলে ন্যূনতম ১০ বছর অবদান রাখতে হবে। সর্বোচ্চ পেনশনযোগ্য পরিষেবা ৩৫ বছরের হয়। এখন প্রশ্ন হল, অবসর গ্রহণের পর কত টাকা পেনশন মিলবে জানা যাবে কীভাবে?
পেনশন গণনার একটা ফর্মুলা রয়েছে। সেটা হল – ইপিএস = গড় বেতন x পেনশনযোগ্য পরিষেবা/৭০। গড় বেতন মানে মূল বেতন এবং ডিএ, যা বিগত ১২ মাসের ভিত্তিতে গণনা করা হয়। সর্বোচ্চ পেনশনযোগ্য পরিষেবা ৩৫ বছর। পেনশনযোগ্য বেতন সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকা।
পেনশন গণনার একটা ফর্মুলা রয়েছে। সেটা হল – ইপিএস = গড় বেতন x পেনশনযোগ্য পরিষেবা/৭০। গড় বেতন মানে মূল বেতন এবং ডিএ, যা বিগত ১২ মাসের ভিত্তিতে গণনা করা হয়। সর্বোচ্চ পেনশনযোগ্য পরিষেবা ৩৫ বছর। পেনশনযোগ্য বেতন সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকা।
প্রতি মাসে পেনশনের সর্বাধিক পরিমাণ ১৫০০০x৮.৩৩ = ১২৫০ টাকা হয়। এখন সর্বোচ্চ অবদান এবং সর্বোচ্চ পেনশনযোগ্য পরিষেবার উপর ভিত্তি করে ইপিএস পেনশন গণনা করা হয়, তাহলে দেখা যাবে – ইপিএস = ১৫০০০x৩৫/৭০। অর্থাৎ প্রতি মাসে ৭৫০০ টাকা। এভাবে ইপিএফে সর্বোচ্চ পেনশন ৭৫০০ টাকা এবং সর্বনিম্ন পেনশন ১০০০ টাকা নেওয়া হয়। এই ফর্মুলার মাধ্যমে যে কেউ নিজের পেনশন গণনা করতে পারেন।
প্রতি মাসে পেনশনের সর্বাধিক পরিমাণ ১৫০০০x৮.৩৩ = ১২৫০ টাকা হয়। এখন সর্বোচ্চ অবদান এবং সর্বোচ্চ পেনশনযোগ্য পরিষেবার উপর ভিত্তি করে ইপিএস পেনশন গণনা করা হয়, তাহলে দেখা যাবে – ইপিএস = ১৫০০০x৩৫/৭০। অর্থাৎ প্রতি মাসে ৭৫০০ টাকা। এভাবে ইপিএফে সর্বোচ্চ পেনশন ৭৫০০ টাকা এবং সর্বনিম্ন পেনশন ১০০০ টাকা নেওয়া হয়। এই ফর্মুলার মাধ্যমে যে কেউ নিজের পেনশন গণনা করতে পারেন।
ইপিএসের এই ফর্মুলা ১৯৯৫ সালের ১৫ নভেম্বরের পর সংগঠিত ক্ষেত্রে যুক্ত কর্মীদের জন্য প্রযোজ্য। এই সময়ের আগের কর্মচারীদের জন্য আলাদা নিয়ম রয়েছে। অন্য দিকে, কর্মচারী সংগঠনের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে বর্তমান মজুরি কাঠামো এবং মূল্যস্ফীতির কথা মাথায় রেখে পেনশনের গড় বেতনের সর্বোচ্চ সীমা বাড়ানো হোক।
ইপিএসের এই ফর্মুলা ১৯৯৫ সালের ১৫ নভেম্বরের পর সংগঠিত ক্ষেত্রে যুক্ত কর্মীদের জন্য প্রযোজ্য। এই সময়ের আগের কর্মচারীদের জন্য আলাদা নিয়ম রয়েছে। অন্য দিকে, কর্মচারী সংগঠনের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে বর্তমান মজুরি কাঠামো এবং মূল্যস্ফীতির কথা মাথায় রেখে পেনশনের গড় বেতনের সর্বোচ্চ সীমা বাড়ানো হোক।
উল্লেখ্য, ইপিএসের নিয়ম অনুযায়ী, একজন কর্মী ৫৮ বছর বয়সে পেনশন তুলতে পারেন। তবে চাইলে এর আগেও পেনশন নেওয়ার সুবিধা রয়েছে। এর জন্য ‘আর্লি পেনশন’ প্ল্যান বাছতে হবে। এই প্ল্যানের আওতায় ৫০ বছর বয়সের পর পেনশন তোলা যায়।
উল্লেখ্য, ইপিএসের নিয়ম অনুযায়ী, একজন কর্মী ৫৮ বছর বয়সে পেনশন তুলতে পারেন। তবে চাইলে এর আগেও পেনশন নেওয়ার সুবিধা রয়েছে। এর জন্য ‘আর্লি পেনশন’ প্ল্যান বাছতে হবে। এই প্ল্যানের আওতায় ৫০ বছর বয়সের পর পেনশন তোলা যায়।
তবে এক্ষেত্রে পেনশনের পরিমাণ ৪ শতাংশ কমে যাবে। ধরা যাক, কেউ ৫৬ বছর বয়সে মাসিক পেনশন তুলতে শুরু করলেন। তাহলে তিনি মূল পেনশনের ৯২ শতাংশ পাবেন। আবার যদি কেউ ৫৮ বছর বয়সের বদলে ৫০ বছর বয়সে পেনশন নেন তাহলে তিনি পেনশনের পরিমাণের চেয়ে ৪ শতাংশ বেশি অর্থ পাবেন।
তবে এক্ষেত্রে পেনশনের পরিমাণ ৪ শতাংশ কমে যাবে। ধরা যাক, কেউ ৫৬ বছর বয়সে মাসিক পেনশন তুলতে শুরু করলেন। তাহলে তিনি মূল পেনশনের ৯২ শতাংশ পাবেন। আবার যদি কেউ ৫৮ বছর বয়সের বদলে ৫০ বছর বয়সে পেনশন নেন তাহলে তিনি পেনশনের পরিমাণের চেয়ে ৪ শতাংশ বেশি অর্থ পাবেন।

আর্থিক বছর ২৪-এর জন্য ৮.২৫ শতাংশে দাবি নিষ্পত্তি শুরু করেছে EPFO, আপনার যা জানা দরকার

এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (ইপিএফও) ৮.২৫ শতাংশে পিএফ দাবি নিষ্পত্তি করা শুরু করেছে। যা ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের জন্য ঘোষিত সুদের হার। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম X-এ একটি পোস্ট অনুযায়ী এটি জানা গিয়েছে।
এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (ইপিএফও) ৮.২৫ শতাংশে পিএফ দাবি নিষ্পত্তি করা শুরু করেছে। যা ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের জন্য ঘোষিত সুদের হার। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম X-এ একটি পোস্ট অনুযায়ী এটি জানা গিয়েছে।
এছাড়াও সমস্ত ইপিএফ সদস্যরা সুদের ক্রেডিট পাবেন যা ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ট্রাস্টি দ্বারা সুপারিশ করা হয়েছিল এবং পরবর্তীতে এই বছরের মে মাসে অর্থ মন্ত্রক দ্বারা অনুমোদিত করা হয়েছিল।
এছাড়াও সমস্ত ইপিএফ সদস্যরা সুদের ক্রেডিট পাবেন যা ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ট্রাস্টি দ্বারা সুপারিশ করা হয়েছিল এবং পরবর্তীতে এই বছরের মে মাসে অর্থ মন্ত্রক দ্বারা অনুমোদিত করা হয়েছিল।
সেই পোস্ট অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, “ইপিএফও ইতিমধ্যে প্রতি বছর ৮.২৫% হারে দাবি নিষ্পত্তি করা শুরু করেছে। সুদের হার EPFO-এর ঋণ এবং ইক্যুইটি বিনিয়োগ থেকে আয়ের ভিত্তিতে গণনা করা হয়। ঋণ উপকরণের সুদের আয় আর্থিক বছরের শুরুতে অনুমান করা হয় তবে ইক্যুইটি বিনিয়োগ থেকে আয় শুধুমাত্র আর্থিক বছরে ইক্যুইটি রিডেম্পশন করার পরেই জানা যায়।"
সেই পোস্ট অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, “ইপিএফও ইতিমধ্যে প্রতি বছর ৮.২৫% হারে দাবি নিষ্পত্তি করা শুরু করেছে। সুদের হার EPFO-এর ঋণ এবং ইক্যুইটি বিনিয়োগ থেকে আয়ের ভিত্তিতে গণনা করা হয়। ঋণ উপকরণের সুদের আয় আর্থিক বছরের শুরুতে অনুমান করা হয় তবে ইক্যুইটি বিনিয়োগ থেকে আয় শুধুমাত্র আর্থিক বছরে ইক্যুইটি রিডেম্পশন করার পরেই জানা যায়।”
সেখানে উচ্চ সুদের হারে দাবি নিষ্পত্তির বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে যে অবিরত সদস্যদের অ্যাকাউন্টগুলি শীঘ্রই FY২৪-এর সুদের সঙ্গে জমা করা হবে৷ সুদ জমা দিতে বিলম্বের কারণে সদস্যদের সুদের ক্ষতি না হওয়ার আশ্বাস দিয়ে, অবসর তহবিল সংস্থা বলেছে যে আর্থিক বছর শেষ হওয়ার পরে সুদের হার ঘোষণার কারণে সদস্যরা ক্ষতির মধ্যে নেই, কারণ তাদের সুদের হারের পার্থক্য দেওয়া হয়, যদি ঘোষিত হার আগের বছরের চেয়ে বেশি হয়।
সেখানে উচ্চ সুদের হারে দাবি নিষ্পত্তির বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে যে অবিরত সদস্যদের অ্যাকাউন্টগুলি শীঘ্রই FY২৪-এর সুদের সঙ্গে জমা করা হবে৷ সুদ জমা দিতে বিলম্বের কারণে সদস্যদের সুদের ক্ষতি না হওয়ার আশ্বাস দিয়ে, অবসর তহবিল সংস্থা বলেছে যে আর্থিক বছর শেষ হওয়ার পরে সুদের হার ঘোষণার কারণে সদস্যরা ক্ষতির মধ্যে নেই, কারণ তাদের সুদের হারের পার্থক্য দেওয়া হয়, যদি ঘোষিত হার আগের বছরের চেয়ে বেশি হয়।
সেই পোস্ট অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, সংশোধিত হারে সুদ, বিজ্ঞপ্তির পর থেকে, বর্তমান এবং বহির্গামী সদস্যদের তাদের চূড়ান্ত PF নিষ্পত্তিতে প্রদান করা হচ্ছে। তদনুসারে, ২৩,০৪,৫১৬টি দাবি নিষ্পত্তি করা হয়েছে এবং সেই পরিমাণ টাকা বিতরণ করা হয়েছে৷ ফেব্রুয়ারিতে, EPFO তার ২৯ কোটিরও বেশি মোট গ্রাহকের জন্য ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের জন্য ৮.২৫ শতাংশ ঘোষণা করেছিল, যার মধ্যে প্রায় ৬.৮ কোটি সক্রিয় অবদানকারী গ্রাহক। এটি গত তিন বছরে ইপিএফ গ্রাহকদের জন্য সর্বোচ্চ সুদের হার।
সেই পোস্ট অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, সংশোধিত হারে সুদ, বিজ্ঞপ্তির পর থেকে, বর্তমান এবং বহির্গামী সদস্যদের তাদের চূড়ান্ত PF নিষ্পত্তিতে প্রদান করা হচ্ছে। তদনুসারে, ২৩,০৪,৫১৬টি দাবি নিষ্পত্তি করা হয়েছে এবং সেই পরিমাণ টাকা বিতরণ করা হয়েছে৷ ফেব্রুয়ারিতে, EPFO তার ২৯ কোটিরও বেশি মোট গ্রাহকের জন্য ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের জন্য ৮.২৫ শতাংশ ঘোষণা করেছিল, যার মধ্যে প্রায় ৬.৮ কোটি সক্রিয় অবদানকারী গ্রাহক। এটি গত তিন বছরে ইপিএফ গ্রাহকদের জন্য সর্বোচ্চ সুদের হার।
২০১৯-২০ এবং ২০২০-২১ উভয় ক্ষেত্রেই সুদের হার ৮.৫ শতাংশে বজায় রাখার পরে, EPFO ২০২১-২২ সালে সুদের হার কমিয়ে ৮.১ শতাংশ করেছে, যা চার দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন। তারপরে এটি ২০২২-২৩ সালে ৮.১৫ শতাংশে সামান্য বাড়িয়েছে।
২০১৯-২০ এবং ২০২০-২১ উভয় ক্ষেত্রেই সুদের হার ৮.৫ শতাংশে বজায় রাখার পরে, EPFO ২০২১-২২ সালে সুদের হার কমিয়ে ৮.১ শতাংশ করেছে, যা চার দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন। তারপরে এটি ২০২২-২৩ সালে ৮.১৫ শতাংশে সামান্য বাড়িয়েছে।

EPFO থেকে ৮ শতাংশের বেশি হারে পেনশন পেতে পারেন, শুধু এই কাজটা আপনাকে করতে হবে

কোনও কর্মী টানা ১০ বছর ইপিএফও-তে অবদান রাখলে তিনি পেনশন পাওয়ার যোগ্য হন। এই পেনশন ৫৮ বছর বয়সে পাওয়া যায়। গ্রাহক পেনশন ফান্ডে কত বছর ধরে অবদান রাখছেন, অবসর গ্রহণের আগের ৬০ মাসের গড় বেতন ইত্যাদি বিবেচনায় রেখে অনুপাতের ভিত্তিতে কর্মীর পেনশন গণনা করা হয়।
কোনও কর্মী টানা ১০ বছর ইপিএফও-তে অবদান রাখলে তিনি পেনশন পাওয়ার যোগ্য হন। এই পেনশন ৫৮ বছর বয়সে পাওয়া যায়। গ্রাহক পেনশন ফান্ডে কত বছর ধরে অবদান রাখছেন, অবসর গ্রহণের আগের ৬০ মাসের গড় বেতন ইত্যাদি বিবেচনায় রেখে অনুপাতের ভিত্তিতে কর্মীর পেনশন গণনা করা হয়।
৫৯ বছর বয়সের আগেও পেনশন পাওয়া যায়। ইপিএফও কর্মীকে ৫০ থেকে ৫৮ বছর বয়সের মধ্যে পেনশন নেওয়ার সুবিধা দেয়। এর জন্য রয়েছে প্রারম্ভিক পেনশনের বিকল্প। তবে এই ক্ষেত্রে কর্মীকে কম হারে পেনশন দেওয়া হবে। তবে একটা উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে যে কোনও কর্মচারী ইপিএফও থেকে ৮ শতাংশের বেশি হারে পেনশন নিতে পারেন। অনেকেই এই বিষয়টা জানেন না।
৫৯ বছর বয়সের আগেও পেনশন পাওয়া যায়। ইপিএফও কর্মীকে ৫০ থেকে ৫৮ বছর বয়সের মধ্যে পেনশন নেওয়ার সুবিধা দেয়। এর জন্য রয়েছে প্রারম্ভিক পেনশনের বিকল্প। তবে এই ক্ষেত্রে কর্মীকে কম হারে পেনশন দেওয়া হবে। তবে একটা উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে যে কোনও কর্মচারী ইপিএফও থেকে ৮ শতাংশের বেশি হারে পেনশন নিতে পারেন। অনেকেই এই বিষয়টা জানেন না।
ইপিএফও-র নিয়ম অনুযায়ী, সাধারণত ৫৮ বছর বয়স হলে পেনশন দেওয়া হয়। কিন্তু কর্মচারী যদি ৫৮ বছর বয়সের পরেও চাকরি করেন, তাহলে আরও দুই বছর অর্থাৎ ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি পেনশন পিছিয়ে দিতে পারেন। এবং ততদিন পর্যন্ত পেনশন তহবিলে অবদান রাখাও যায়।
ইপিএফও-র নিয়ম অনুযায়ী, সাধারণত ৫৮ বছর বয়স হলে পেনশন দেওয়া হয়। কিন্তু কর্মচারী যদি ৫৮ বছর বয়সের পরেও চাকরি করেন, তাহলে আরও দুই বছর অর্থাৎ ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি পেনশন পিছিয়ে দিতে পারেন। এবং ততদিন পর্যন্ত পেনশন তহবিলে অবদান রাখাও যায়।
এই পরিস্থিতিতে কর্মচারীকে প্রতি বছর অতিরিক্ত ৪ শতাংশ হারে পেনশন দেওয়া হয়। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা বোঝা যাবে। ৫৯ বছর বয়সে কেউ যদি পেনশন নেন, তাঁকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ হারে এবং ৬০ বছর বয়সে নিলে অতিরিক্ত ৮ শতাংশ হারে পেনশন দেওয়া হবে। এই অবস্থায় পেনশন গণনা করতে ৫৮ বছরের পরের বেতন পেনশন ফান্ডে অবদান দেখা হয়।
এই পরিস্থিতিতে কর্মচারীকে প্রতি বছর অতিরিক্ত ৪ শতাংশ হারে পেনশন দেওয়া হয়। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা বোঝা যাবে। ৫৯ বছর বয়সে কেউ যদি পেনশন নেন, তাঁকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ হারে এবং ৬০ বছর বয়সে নিলে অতিরিক্ত ৮ শতাংশ হারে পেনশন দেওয়া হবে। এই অবস্থায় পেনশন গণনা করতে ৫৮ বছরের পরের বেতন পেনশন ফান্ডে অবদান দেখা হয়।
বয়স ৫০ থেকে ৫৮ বছর হলেই প্রাথমিক পেনশনের দাবি করা যায়। কিন্তু তাড়াতাড়ি টাকা তুললে পেনশন প্রতি বছর ৪ শতাংশ হারে হ্রাস পায়। ধরা যাক একজন ইপিএফও সদস্য ৫৬ বছর বয়সে মাসিক পেনশন তোলার সিদ্ধান্ত নিলেন। তাহলে তিনি পেনশনের মোট পরিমাণের ৯২ শতাংশ (১০০ শতাংশ – ২x৪) পাবেন। এর সঙ্গে কম্পোজিট ক্লেম ফর্ম পূরণ করতে হবে।
বয়স ৫০ থেকে ৫৮ বছর হলেই প্রাথমিক পেনশনের দাবি করা যায়। কিন্তু তাড়াতাড়ি টাকা তুললে পেনশন প্রতি বছর ৪ শতাংশ হারে হ্রাস পায়। ধরা যাক একজন ইপিএফও সদস্য ৫৬ বছর বয়সে মাসিক পেনশন তোলার সিদ্ধান্ত নিলেন। তাহলে তিনি পেনশনের মোট পরিমাণের ৯২ শতাংশ (১০০ শতাংশ – ২x৪) পাবেন। এর সঙ্গে কম্পোজিট ক্লেম ফর্ম পূরণ করতে হবে।
আবার যদি কেউ ১০ বছর চাকরি করেন কিন্তু বয়স ৫০ বছরের কম হয়, তাহলে তিনি পেনশনের দাবি করতে পারবেন না। এই পরিস্থিতিতে চাকরি ছাড়ার পর তিনি কেবল ইপিএফে জমা টাকা পাবেন। একমাত্র ৫৮ বছর বয়স হলেই পেনশন দেওয়া হবে।
আবার যদি কেউ ১০ বছর চাকরি করেন কিন্তু বয়স ৫০ বছরের কম হয়, তাহলে তিনি পেনশনের দাবি করতে পারবেন না। এই পরিস্থিতিতে চাকরি ছাড়ার পর তিনি কেবল ইপিএফে জমা টাকা পাবেন। একমাত্র ৫৮ বছর বয়স হলেই পেনশন দেওয়া হবে।

EPFO-র চার নিয়মে পরিবর্তন, ক্লেমের প্রক্রিয়া আরও সহজ, জানুন নতুন নিয়ম কী বলছে

কর্মচারীদের জন্য সুখবর দিল কর্মচারী ভবিষ্য তহবিল সংস্থা। EPFO আবাসন, বিয়ে এবং শিক্ষার জন্য স্বয়ংক্রিয় দাবি নিষ্পত্তি পরিষেবা শুরু করেছে। এখন আর ক্লেমের জন্য বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে না। ক্লেম করার তিন থেকে চার দিনের মধ্যে অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হবে।
কর্মচারীদের জন্য সুখবর দিল কর্মচারী ভবিষ্য তহবিল সংস্থা। EPFO আবাসন, বিয়ে এবং শিক্ষার জন্য স্বয়ংক্রিয় দাবি নিষ্পত্তি পরিষেবা শুরু করেছে। এখন আর ক্লেমের জন্য বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে না। ক্লেম করার তিন থেকে চার দিনের মধ্যে অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হবে।
কারণ স্বয়ংক্রিয় দাবি নিষ্পত্তির সীমা বাড়ানো হয়েছে, এটি ৫০,০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। এই পরিবর্তনগুলির মধ্যে অটো-সেটেলমেন্টের বর্ধিত সুবিধা, বহু-স্থান দাবি নিষ্পত্তি এবং দ্রুত মৃত্যু দাবি নিষ্পত্তি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
কারণ স্বয়ংক্রিয় দাবি নিষ্পত্তির সীমা বাড়ানো হয়েছে, এটি ৫০,০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। এই পরিবর্তনগুলির মধ্যে অটো-সেটেলমেন্টের বর্ধিত সুবিধা, বহু-স্থান দাবি নিষ্পত্তি এবং দ্রুত মৃত্যু দাবি নিষ্পত্তি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
অটো-সেটেলমেন্ট সার্ভিস -সদস্য বা তার পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসার জন্য ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সমস্ত দাবি এখন কোনও মানবিক হস্তক্ষেপ ছাড়াই নিয়ম ৬৮জে এর অধীনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রক্রিয়া করা হবে। ৬৮কে এর অধীনে, এখন নিজের মেয়ে, ছেলে, ভাই বা বোনের বিয়ে বা বাচ্চাদের উচ্চ শিক্ষার জন্য EPF তহবিল থেকে টাকা তোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই ক্লেম দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে।
অটো-সেটেলমেন্ট সার্ভিস –
সদস্য বা তার পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসার জন্য ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সমস্ত দাবি এখন কোনও মানবিক হস্তক্ষেপ ছাড়াই নিয়ম ৬৮জে এর অধীনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রক্রিয়া করা হবে। ৬৮কে এর অধীনে, এখন নিজের মেয়ে, ছেলে, ভাই বা বোনের বিয়ে বা বাচ্চাদের উচ্চ শিক্ষার জন্য EPF তহবিল থেকে টাকা তোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই ক্লেম দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে।
EPFO বলেছে যে, বহু ক্লেমের নিষ্পত্তির জন্য একটি অফিস স্থাপন করা হচ্ছে। যাতে সারা দেশে ক্লেমের সঙ্গে সম্পর্কিত দাবির দ্রুত নিষ্পত্তি করা যায় এবং বেশি সময় নষ্ট না হয়। EPF এর ক্ষেত্রে মৃত্যুর দাবির জন্য নতুন নিয়ম করা হয়েছে।
EPFO বলেছে যে, বহু ক্লেমের নিষ্পত্তির জন্য একটি অফিস স্থাপন করা হচ্ছে। যাতে সারা দেশে ক্লেমের সঙ্গে সম্পর্কিত দাবির দ্রুত নিষ্পত্তি করা যায় এবং বেশি সময় নষ্ট না হয়। EPF এর ক্ষেত্রে মৃত্যুর দাবির জন্য নতুন নিয়ম করা হয়েছে।
মৃত্যু -আধার লিঙ্ক না করেই শারীরিক দাবির প্রক্রিয়াকরণ একটি অস্থায়ী ব্যবস্থা হিসাবে অনুমোদিত হতে পারে। তবে শুধুমাত্র OIC-এর যথাযথ অনুমোদনের মাধ্যমে। এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, কারণ EPF সদস্যদের মৃত্যুর ক্ষেত্রে, পরিবারের সদস্যরা আধার লিঙ্ক এবং প্রমাণীকরণ করতে অক্ষম ছিল, যার ফলে অর্থ প্রদানে বিলম্ব হয়। এখন চেকের পেজের ছবি আপলোড করা বাধ্যতামূলক নয়।
মৃত্যু –
আধার লিঙ্ক না করেই শারীরিক দাবির প্রক্রিয়াকরণ একটি অস্থায়ী ব্যবস্থা হিসাবে অনুমোদিত হতে পারে। তবে শুধুমাত্র OIC-এর যথাযথ অনুমোদনের মাধ্যমে। এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, কারণ EPF সদস্যদের মৃত্যুর ক্ষেত্রে, পরিবারের সদস্যরা আধার লিঙ্ক এবং প্রমাণীকরণ করতে অক্ষম ছিল, যার ফলে অর্থ প্রদানে বিলম্ব হয়। এখন চেকের পেজের ছবি আপলোড করা বাধ্যতামূলক নয়।
EPFO নির্দিষ্ট যোগ্য ক্ষেত্রে চেকের পেজ এবং ব্যাঙ্ক পাসবুকের ছবি আপলোড করার বাধ্যতামূলক প্রয়োজনীয়তা শিথিল করেছে। এর উদ্দেশ্য হল অনলাইন দাবির দ্রুত নিষ্পত্তি করা এবং অনলাইন দাবি করার সময় ব্যাঙ্ক পাসবুক বা চেকের পেজের ছবি জমা না দেওয়ার ফলে প্রত্যাখ্যাত দাবির সংখ্যা হ্রাস করা।
EPFO নির্দিষ্ট যোগ্য ক্ষেত্রে চেকের পেজ এবং ব্যাঙ্ক পাসবুকের ছবি আপলোড করার বাধ্যতামূলক প্রয়োজনীয়তা শিথিল করেছে। এর উদ্দেশ্য হল অনলাইন দাবির দ্রুত নিষ্পত্তি করা এবং অনলাইন দাবি করার সময় ব্যাঙ্ক পাসবুক বা চেকের পেজের ছবি জমা না দেওয়ার ফলে প্রত্যাখ্যাত দাবির সংখ্যা হ্রাস করা।

EPFO অ্যাকাউন্টধারীরা পেতে পারেন ৭ ধরনের পেনশন, জানুন সমস্ত খুঁটিনাটি

পেনশন অবসরের সহায়। সেই জন্যই এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের উপরেআস্থা পোষণ করেন ভারতীয় নাগরিকেরা। EPF অর্থাৎ এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ডের অ্যাকাউন্টধারীরা প্রায় ৭ ধরনের পেনশন পেতে পারেন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এর সমস্ত খুঁটিনাটি।
পেনশন অবসরের সহায়। সেই জন্যই এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের উপরেআস্থা পোষণ করেন ভারতীয় নাগরিকেরা। EPF অর্থাৎ এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ডের অ্যাকাউন্টধারীরা প্রায় ৭ ধরনের পেনশন পেতে পারেন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এর সমস্ত খুঁটিনাটি।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের অ্যাকাউন্টধারীদের অনেকেই এই ৭ ধরনের পেনশন সম্পর্কে জানেন না।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের অ্যাকাউন্টধারীদের অনেকেই এই ৭ ধরনের পেনশন সম্পর্কে জানেন না।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের সেবানিবৃত্তি পেনশনের সুবিধা পেতে হলে ৫৮ বছর বয়স হতে হবে এবং ১০ বছর ধরে চাকরি করতে হবে। ১০ বছর চাকরি করার পরে এর সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের সেবানিবৃত্তি পেনশনের সুবিধা পেতে হলে ৫৮ বছর বয়স হতে হবে এবং ১০ বছর ধরে চাকরি করতে হবে। ১০ বছর চাকরি করার পরে এর সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের শীঘ্র পেনশনের সুবিধা পেতে ৫০ বছর থেকে ৫৮ বছরের মধ্যে বয়স হতে হবে। এর সুবিধা পাওয়ার জন্য ১০ বছর ধরে চাকরি করতে হবে।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের শীঘ্র পেনশনের সুবিধা পেতে ৫০ বছর থেকে ৫৮ বছরের মধ্যে বয়স হতে হবে। এর সুবিধা পাওয়ার জন্য ১০ বছর ধরে চাকরি করতে হবে।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পেনশন স্কিম হল বিকলাঙ্গ পেনশন স্কিম। চাকরি করার সময় কোনও ধরনের দুর্ঘটনায় স্থায়ী অথবা অস্থায়ী ভাবে বিকলাঙ্গ হলে এই পেনশন স্কিমের সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পেনশন স্কিম হল বিকলাঙ্গ পেনশন স্কিম। চাকরি করার সময় কোনও ধরনের দুর্ঘটনায় স্থায়ী অথবা অস্থায়ী ভাবে বিকলাঙ্গ হলে এই পেনশন স্কিমের সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পেনশন স্কিম হল বিধবা অথবা বাল পেনশন স্কিম। চাকরি করার সময় চাকরিজীবীদের মৃত্যু হলে তার স্ত্রী বা সন্তান এই পেনশন স্কিমের সুবিধা পেতে পারে।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পেনশন স্কিম হল বিধবা অথবা বাল পেনশন স্কিম। চাকরি করার সময় চাকরিজীবীদের মৃত্যু হলে তার স্ত্রী বা সন্তান এই পেনশন স্কিমের সুবিধা পেতে পারে।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের আরও একটি উল্লেখযোগ্য পেনশন স্কিম হল অনাথ পেনশন স্কিম। মা এবং বাবা দুজনেরই মৃত্যু হলে তাদের ২৫ বছরের কম বয়সী সন্তানদের জন্য রয়েছে এই পেনশন স্কিম।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের আরও একটি উল্লেখযোগ্য পেনশন স্কিম হল অনাথ পেনশন স্কিম। মা এবং বাবা দুজনেরই মৃত্যু হলে তাদের ২৫ বছরের কম বয়সী সন্তানদের জন্য রয়েছে এই পেনশন স্কিম।
চাকরিজীবীদের মৃত্যুর পরে, তাদের নমিনি করা ব্যক্তি এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের নমিনি পেনশনের সুবিধা পেতে পারে।
চাকরিজীবীদের মৃত্যুর পরে, তাদের নমিনি করা ব্যক্তি এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের নমিনি পেনশনের সুবিধা পেতে পারে।
আর্থিক ভাবে নির্ভরশীল মা-বাবা চাকরিজীবীদের মৃত্যুর পরে, এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের আশ্রিত পেনশনের সুবিধা পেতে পারে।
আর্থিক ভাবে নির্ভরশীল মা-বাবা চাকরিজীবীদের মৃত্যুর পরে, এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের আশ্রিত পেনশনের সুবিধা পেতে পারে।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের এই ৭ ধরনের পেনশনের সুবিধা চাকরিজীবীরা পেতে পারে।
এমপ্লয়মেন্ট প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের এই ৭ ধরনের পেনশনের সুবিধা চাকরিজীবীরা পেতে পারে।