বিবর্তনের বিস্ময়

World: বিবর্তনের বিস্ময়! খনি খুড়তেই বেরিয়ে এল সে! ১৩০৬ পায়ের এক প্রাণী, চক্ষু চড়কগাছ বিজ্ঞানীদের

বহু পা থাকা প্রাণীগুলিকে মিলিপিড বলা হয় বটে। তবে সেটা কিছুটা অতিরঞ্জন। এখনও পর্যন্ত এমন কোনও মিলিপিড মেলেনি যার ৭৫০ টির বেশি পা ছিল। সোনার খোঁজে অস্ট্রেলিয়ার খনিতে খনন কাজ চালাচ্ছিল একদল বিজ্ঞানী। এসময় তাদের নজরে আসে অন্য কিছু। যা দেখে চক্ষু চড়কগাছ তাদের।
বহু পা থাকা প্রাণীগুলিকে মিলিপিড বলা হয় বটে। তবে সেটা কিছুটা অতিরঞ্জন। এখনও পর্যন্ত এমন কোনও মিলিপিড মেলেনি যার ৭৫০ টির বেশি পা ছিল। সোনার খোঁজে অস্ট্রেলিয়ার খনিতে খনন কাজ চালাচ্ছিল একদল বিজ্ঞানী। এসময় তাদের নজরে আসে অন্য কিছু। যা দেখে চক্ষু চড়কগাছ তাদের।
অদ্ভূত এক প্রাণির দেখা মেলে খনিতে। যার রয়েছে ১৩০৬টি পা। অবিশ্বাস্য মনে হলেও বাস্তবে এমন প্রাণির সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। সোনার খোঁজে অনেক গভীর পর্যন্ত খনন কার্য চালানো হয়েছিল খনিতে। তখনই এমন আজব প্রাণীর সন্ধান পাওয়া যায়।
অদ্ভূত এক প্রাণির দেখা মেলে খনিতে। যার রয়েছে ১৩০৬টি পা। অবিশ্বাস্য মনে হলেও বাস্তবে এমন প্রাণির সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। সোনার খোঁজে অনেক গভীর পর্যন্ত খনন কার্য চালানো হয়েছিল খনিতে। তখনই এমন আজব প্রাণীর সন্ধান পাওয়া যায়।
এর আগে এত সংখ্যক পা-যুক্ত কোনও প্রাণী আবিষ্কার হয়নি। বিজ্ঞানীরাও এই আবিষ্কারকে বলছেন, ‘বিবর্তনের বিস্ময়’। অস্ট্রেলিয়ার খনি থেকে আবিষ্কৃত ওই প্রাণী নজর কেড়েছে বিশ্বের।
এর আগে এত সংখ্যক পা-যুক্ত কোনও প্রাণী আবিষ্কার হয়নি। বিজ্ঞানীরাও এই আবিষ্কারকে বলছেন, ‘বিবর্তনের বিস্ময়’। অস্ট্রেলিয়ার খনি থেকে আবিষ্কৃত ওই প্রাণী নজর কেড়েছে বিশ্বের।
মিলিপিড-এর আক্ষরিত অর্থ 'হাজার পা'। কিন্তু এখনও পর্যন্ত, কোনও মিলিপিডের হাজারটি পা মেলেনি। প্রাণিটির আকার-আকৃতি অনেকটা সুতার মতো ফ্যাকাশে রঙের এবং বহুপদ বিশিষ্ট। বিজ্ঞানীরা বলছেন এই প্রাণী কেঁচো প্রজাতির।
মিলিপিড-এর আক্ষরিত অর্থ ‘হাজার পা’। কিন্তু এখনও পর্যন্ত, কোনও মিলিপিডের হাজারটি পা মেলেনি। প্রাণিটির আকার-আকৃতি অনেকটা সুতার মতো ফ্যাকাশে রঙের এবং বহুপদ বিশিষ্ট। বিজ্ঞানীরা বলছেন এই প্রাণী কেঁচো প্রজাতির।
তবে সাধারণ কেঁচোর পা থাকে ১০০ থেকে ২০০টি। এর থেকে একটু বেশি সংখ্যক পা থাকে সেন্টিপেডসদের। যে মিলিপিডের পায়ের সংখ্যা ১৩০৬টি সেই প্রাণীটি ৩-১/২ ইঞ্চি অর্থাৎ ৯৫ মিলিমিটার লম্বা এবং এক ইঞ্চির চারশ ভাগের একভাগ চওড়া, এক্ষেত্রে ০.৯৫ মিলিমিটার।
তবে সাধারণ কেঁচোর পা থাকে ১০০ থেকে ২০০টি। এর থেকে একটু বেশি সংখ্যক পা থাকে সেন্টিপেডসদের। যে মিলিপিডের পায়ের সংখ্যা ১৩০৬টি সেই প্রাণীটি ৩-১/২ ইঞ্চি অর্থাৎ ৯৫ মিলিমিটার লম্বা এবং এক ইঞ্চির চারশ ভাগের একভাগ চওড়া, এক্ষেত্রে ০.৯৫ মিলিমিটার।
এদের ক্ষেত্রে ৩৮২টি পর্যন্ত পায়ের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। সেন্টিপেডসদের ক্ষেত্রে শরীরে একটি সেগমেন্ট ভাগে একজোড়া পা থাকে। এছাড়াও এই প্রাণীর গঠনে রয়েছে শঙ্কু আকৃতির মাথা, চঞ্চুর মতো মুখ এবং একটি লার্জ অ্যান্টেনা। তবে এত বেশি সংখ্যক পা-যুক্ত মিলিপেডস এর আগে খুঁজে পাননি বিজ্ঞানীরা।
এদের ক্ষেত্রে ৩৮২টি পর্যন্ত পায়ের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। সেন্টিপেডসদের ক্ষেত্রে শরীরে একটি সেগমেন্ট ভাগে একজোড়া পা থাকে। এছাড়াও এই প্রাণীর গঠনে রয়েছে শঙ্কু আকৃতির মাথা, চঞ্চুর মতো মুখ এবং একটি লার্জ অ্যান্টেনা। তবে এত বেশি সংখ্যক পা-যুক্ত মিলিপেডস এর আগে খুঁজে পাননি বিজ্ঞানীরা।
এই গবেষণার পুরোধা ছিলেন পল মারেক। অস্ট্রেলিয়ার ওই সোনার খনি থেকে মোট চারটি মিলিপেডস উদ্ধার হয়েছে। সবগুলোই উদ্ধার হয়েছে মৃত অবস্থায়। তার মধ্যে একটির ১৩০৬টি পা রয়েছে। বাকিগুলোর পায়ের সংখ্যা কম। চারটির মধ্যে দুটি পুরুষ এবং দুটি স্ত্রী প্রজাতির। ১৩০৬টি পা বিশিষ্ট প্রাণিটি ছিল স্ত্রী প্রজাতির।
এই গবেষণার পুরোধা ছিলেন পল মারেক। অস্ট্রেলিয়ার ওই সোনার খনি থেকে মোট চারটি মিলিপেডস উদ্ধার হয়েছে। সবগুলোই উদ্ধার হয়েছে মৃত অবস্থায়। তার মধ্যে একটির ১৩০৬টি পা রয়েছে। বাকিগুলোর পায়ের সংখ্যা কম। চারটির মধ্যে দুটি পুরুষ এবং দুটি স্ত্রী প্রজাতির। ১৩০৬টি পা বিশিষ্ট প্রাণিটি ছিল স্ত্রী প্রজাতির।
বাকি আরও একটি স্ত্রী প্রজাতির ক্ষেত্রে ৯৯৮টি পা লক্ষ্য করা গিয়েছে। বাকি দুই পুরুষ প্রাণির ৮১৮টি এবং ৭৭৮টি পা লক্ষ্য করা গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, পুরুষদের তুলনায় স্ত্রী প্রজাতির পায়ের সংখ্যা বেশি হয়।
বাকি আরও একটি স্ত্রী প্রজাতির ক্ষেত্রে ৯৯৮টি পা লক্ষ্য করা গিয়েছে। বাকি দুই পুরুষ প্রাণির ৮১৮টি এবং ৭৭৮টি পা লক্ষ্য করা গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, পুরুষদের তুলনায় স্ত্রী প্রজাতির পায়ের সংখ্যা বেশি হয়।