ডোকরা শিল্পের সমাহার, ঘুরে আসুন কলকাতার কাছেই শান্ত গ্রামে! মুগ্ধ হবে মন

Dokra Crafts: ডোকরা শিল্পের সমাহার, ঘুরে আসুন কলকাতার কাছেই শান্ত গ্রামে! মুগ্ধ হবে মন

আপনি কি ঘুরতে ভালবাসেন? পাশাপাশি নতুন জিনিস দেখার এবং শেখার ইচ্ছা রয়েছে? তাহলে আপনি যেতে পারেন পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রামে। আউশগ্রাম ১ নম্বর ব্লকের,দিগনগর ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে রয়েছে একটি গ্রাম। গ্রামটির নাম দ্বারিয়াপুর।

আপনি কি ঘুরতে ভালবাসেন? পাশাপাশি নতুন জিনিস দেখার এবং শেখার ইচ্ছা রয়েছে? তাহলে আপনি যেতে পারেন পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রামে। আউশগ্রাম ১ নম্বর ব্লকের,দিগনগর ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে রয়েছে একটি গ্রাম। গ্রামটির নাম দ্বারিয়াপুর।
আপনি ভাবছেন হয়ত কী এমন রয়েছে এই গ্রামে দেখার মত? আসুন তাহলে শুরু করা যাক। এই গ্রামের নাম দ্বারিয়াপুর হলেও অনেকের কাছে এটা ‘ডোকরা পাড়া’ নামেও পরিচিত। গ্রামে ঢুকলেই আপনি দেখতে পাবেন গ্রামের প্রত্যেক বাড়িতে বাড়িতে চলছে ডোকরা শিল্পের কাজ।
আপনি ভাবছেন হয়ত কী এমন রয়েছে এই গ্রামে দেখার মত? আসুন তাহলে শুরু করা যাক। এই গ্রামের নাম দ্বারিয়াপুর হলেও অনেকের কাছে এটা ‘ডোকরা পাড়া’ নামেও পরিচিত। গ্রামে ঢুকলেই আপনি দেখতে পাবেন গ্রামের প্রত্যেক বাড়িতে বাড়িতে চলছে ডোকরা শিল্পের কাজ।
গ্রামে প্রায় ৩০০ থেকে ৩৫০ পরিবারের বসবাস, প্রত্যেকেই এই কাজের সঙ্গে যুক্ত। আপনি এই গ্রামে গেলে দেখতে পাবেন যে কী ভাবে এই ডোকরার বিভিন্ন ধরনের জিনিস শিল্পীরা তৈরি করছেন। কতটা পরিশ্রম করতে হয় একটা ডোকরার জিনিস তৈরি করতে? জানতে পারবেই এই গ্রামে গেলেই।
গ্রামে প্রায় ৩০০ থেকে ৩৫০ পরিবারের বসবাস, প্রত্যেকেই এই কাজের সঙ্গে যুক্ত। আপনি এই গ্রামে গেলে দেখতে পাবেন যে কী ভাবে এই ডোকরার বিভিন্ন ধরনের জিনিস শিল্পীরা তৈরি করছেন। কতটা পরিশ্রম করতে হয় একটা ডোকরার জিনিস তৈরি করতে? জানতে পারবেই এই গ্রামে গেলেই।
তবে থাকা অথবা খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তা করবেন না। এই গ্রামের মধ্যে রয়েছে স্বল্প খরচে থাকার ব্যবস্থা। গ্রামের সেক্রেটারি শুভ জানিয়েছেন , "তাঁর বাড়িতেই হয়ে যাবে খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা।" আপনি চাইলে বাইরের অন্যান্য হোটেল থেকেও খাবার আনিয়ে নিতে পারেন। প্রায়ই এই গ্রামে দূর দূরান্ত থেকে অনেকেই আসতে থাকেন।

তবে থাকা অথবা খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তা করবেন না। এই গ্রামের মধ্যে রয়েছে স্বল্প খরচে থাকার ব্যবস্থা। গ্রামের সেক্রেটারি শুভ জানিয়েছেন , “তাঁর বাড়িতেই হয়ে যাবে খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা।” আপনি চাইলে বাইরের অন্যান্য হোটেল থেকেও খাবার আনিয়ে নিতে পারেন। প্রায়ই এই গ্রামে দূর দূরান্ত থেকে অনেকেই আসতে থাকেন।
আপনি চাইলে এই গ্রামের শিল্পীদের কাছ থেকে ডোকরার কাজও শিখতে পারেন। তবে ডোকরার কাজ শেখার জন্য আপনাকে কিছু টাকা প্রদান করতে হবে। ইতিমধ্যে দ্বারিয়াপুরের এই ডোকরা শিল্পের কাজ পৌঁছে গেছে বিদেশের মাটিতেও।

আপনি চাইলে এই গ্রামের শিল্পীদের কাছ থেকে ডোকরার কাজও শিখতে পারেন। তবে ডোকরার কাজ শেখার জন্য আপনাকে কিছু টাকা প্রদান করতে হবে। ইতিমধ্যে দ্বারিয়াপুরের এই ডোকরা শিল্পের কাজ পৌঁছে গেছে বিদেশের মাটিতেও।
বিদেশ থেকেও অনেকে এসেছেন এই গ্রামে ডোকরার কাজ শেখার জন্য। এই গ্রামের মধ্যেই রয়েছেন পাঁচ পাঁচজন রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত শিল্পী, তাহলে একবার ভেবে দেখুন যে কতটা সুন্দর হতে পারে এখানকার শিল্পীদের হাতের কাজ।
বিদেশ থেকেও অনেকে এসেছেন এই গ্রামে ডোকরার কাজ শেখার জন্য। এই গ্রামের মধ্যেই রয়েছেন পাঁচ পাঁচজন রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত শিল্পী, তাহলে একবার ভেবে দেখুন যে কতটা সুন্দর হতে পারে এখানকার শিল্পীদের হাতের কাজ।
চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক কী ভাবে আসবেন এই গ্রামে। সবার প্রথমে আপনাকে বাস অথবা ট্রেনে করে আসতে হবে ‘গুসকরা ‘ এবং গুসকরা থেকে মাত্র স্বল্প দুরত্বে রয়েছে এই গ্রাম, এখন থেকে টোটো অথবা বাসে করে কয়েক মিনিটের মধ্যেই পৌঁছে যাবেন এই গ্রামে। তবে যদি আপনি থাকতে চান তাহলে আপনাকে আগে থেকে কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।
চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক কী ভাবে আসবেন এই গ্রামে। সবার প্রথমে আপনাকে বাস অথবা ট্রেনে করে আসতে হবে ‘গুসকরা ‘ এবং গুসকরা থেকে মাত্র স্বল্প দুরত্বে রয়েছে এই গ্রাম, এখন থেকে টোটো অথবা বাসে করে কয়েক মিনিটের মধ্যেই পৌঁছে যাবেন এই গ্রামে। তবে যদি আপনি থাকতে চান তাহলে আপনাকে আগে থেকে কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।