অনেক সময় ইঁদুরের খোঁজে সাপগুলি ধ্বংসস্তূপের নীচে লুকিয়ে থাকে, পুরনো বাড়ির ফাটল, ফাঁপা দেয়াল ইত্যাদিতে কুন্ডলি পাকিয়ে থাকে সাপ, যাতে তারা দেখলেই ইঁদুর শিকার করতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে আপনার বাড়ির চারপাশের পরিবেশ পরিষ্কার রাখুন। আপনার বাড়ির আশেপাশে যত কম ইঁদুর, ব্যাঙ, কাঠবিড়ালি, ছোট পাখি থাকবে, তত কম সাপ আপনার বাড়ির চারপাশে ঘুরে বেড়াবে।

Snake Alert at Monsoon: সাপের জন্য সাক্ষাৎ যম! এই দশ রামবাণেই মুক্তি পাবেন উপদ্রব থেকে, রইল সহজ সমাধান

তীব্র তাপপ্রবাহের জ্বালা জুড়িয়ে বর্ষার আগমন ঘটেছে ঠিকই। তবে স্বস্তির সঙ্গে সঙ্গে অবশ্য আসে নানা ধরনের সমস্যা। আসলে এই সময় জলবাহিত রোগ, ফুড পয়েজনিং, সংক্রমণের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়ে। শুধু তাই নয়, এই সময় বাড়ে সাপের উপদ্রবও।
তীব্র তাপপ্রবাহের জ্বালা জুড়িয়ে বর্ষার আগমন ঘটেছে ঠিকই। তবে স্বস্তির সঙ্গে সঙ্গে অবশ্য আসে নানা ধরনের সমস্যা। আসলে এই সময় জলবাহিত রোগ, ফুড পয়েজনিং, সংক্রমণের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়ে। শুধু তাই নয়, এই সময় বাড়ে সাপের উপদ্রবও।
বিশেষ করে গ্রামে, পার্বত্য অঞ্চল কিংবা বন্য এলাকায় বসবাসকারীদের এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তবে এই উপদ্রব থেকে মুক্তি পেতে কিছু উপায় অবলম্বন করা আবশ্যক। বর্ষার মরশুমে সাপ এবং বিপজ্জনক পোকামাকড়ের হাত থেকে বাঁচার জন্য ১০টি উপায় অবলম্বন করা জরুরি।যাঁরা বাড়ির একতলায় থাকেন, তাঁদের সতর্ক থাকা আবশ্যক।
বিশেষ করে গ্রামে, পার্বত্য অঞ্চল কিংবা বন্য এলাকায় বসবাসকারীদের এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তবে এই উপদ্রব থেকে মুক্তি পেতে কিছু উপায় অবলম্বন করা আবশ্যক। বর্ষার মরশুমে সাপ এবং বিপজ্জনক পোকামাকড়ের হাত থেকে বাঁচার জন্য ১০টি উপায় অবলম্বন করা জরুরি।
যাঁরা বাড়ির একতলায় থাকেন, তাঁদের সতর্ক থাকা আবশ্যক।
শুধু তা-ই নয়, যাঁরা জঙ্গল অথবা পার্কের কাছাকাছি থাকেন, তাঁদেরও সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। বৃষ্টির সময় ঘরের দরজা-জানলা বন্ধ রাখতে হবে। কারণ সাপ এই সব জায়গায় ঢুকে পড়তে পারে।
শুধু তা-ই নয়, যাঁরা জঙ্গল অথবা পার্কের কাছাকাছি থাকেন, তাঁদেরও সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। বৃষ্টির সময় ঘরের দরজা-জানলা বন্ধ রাখতে হবে। কারণ সাপ এই সব জায়গায় ঢুকে পড়তে পারে।
বলে রাখা ভাল যে কিছু কিছু জিনিস আছে, যেগুলির গন্ধ সাপ একেবারেই সহ্য করতে পারে না। কিন্তু সেগুলি কী কী? সেটাই জেনে নেওয়া যাক।
বলে রাখা ভাল যে কিছু কিছু জিনিস আছে, যেগুলির গন্ধ সাপ একেবারেই সহ্য করতে পারে না। কিন্তু সেগুলি কী কী? সেটাই জেনে নেওয়া যাক।
নিম তেল:সাপ তাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে নিম তেল। জলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে প্রতিদিন তা ঘরের মধ্যে স্প্রে করতে হবে। তাহলে ছাড়পোকার উপদ্রব থেকে মুক্তি মেলে। সেই সঙ্গে বাড়ির বাগানে এই মিশ্রণ স্প্রে করা হলে সাপের উৎপাত থেকেও মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
নিম তেল:
সাপ তাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে নিম তেল। জলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে প্রতিদিন তা ঘরের মধ্যে স্প্রে করতে হবে। তাহলে ছাড়পোকার উপদ্রব থেকে মুক্তি মেলে। সেই সঙ্গে বাড়ির বাগানে এই মিশ্রণ স্প্রে করা হলে সাপের উৎপাত থেকেও মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
ব্লিচিং পাউডার:সাপ এবং অন্যান্য পোকামাকড় দূর করতে ব্লিচিং পাউডারও ব্যবহার করা যেতে পারে। বাগানে অথবা বাড়ির বাইরে আবদ্ধ বা জমা জলে ব্লিচিং পাউডার ছড়িয়ে দিতে হবে। এমনকী এই জল দিয়ে বাড়ি পরিচ্ছন্নও রাখা সম্ভব।
ব্লিচিং পাউডার:
সাপ এবং অন্যান্য পোকামাকড় দূর করতে ব্লিচিং পাউডারও ব্যবহার করা যেতে পারে। বাগানে অথবা বাড়ির বাইরে আবদ্ধ বা জমা জলে ব্লিচিং পাউডার ছড়িয়ে দিতে হবে। এমনকী এই জল দিয়ে বাড়ি পরিচ্ছন্নও রাখা সম্ভব।
দারচিনি গুঁড়ো:সাপের উপদ্রব কমাতে দারচিনি গুঁড়ো, সাদা ভিনিগার অথবা লেবুর রস মিশিয়ে তা ব্যবহার করতে হবে। বাড়ির বাইরে এই মিশ্রণ স্প্রে করতে হবে। যেখানে সাপ বেরোতে পারে, সেই সব জায়গায় নিয়মিত এই মিশ্রণ স্প্রে করতে হবে।
দারচিনি গুঁড়ো:
সাপের উপদ্রব কমাতে দারচিনি গুঁড়ো, সাদা ভিনিগার অথবা লেবুর রস মিশিয়ে তা ব্যবহার করতে হবে। বাড়ির বাইরে এই মিশ্রণ স্প্রে করতে হবে। যেখানে সাপ বেরোতে পারে, সেই সব জায়গায় নিয়মিত এই মিশ্রণ স্প্রে করতে হবে।
পিঁয়াজ-রসুন বাটা:পিঁয়াজ-রসুনের গন্ধ খুবই ঝাঁঝালো হয়। তাই সাপ তাড়াতে জানলা এবং দরজার বাইরে পিঁয়াজ এবং রসুন বেটে তা কৌটোয় ভরে রাখা যেতে পারে। এই গন্ধ পেলে সাপ পালাবে। এর পাশাপাশি বাগানে পিঁয়াজ অথবা রসুন গাছও রোপণ করলে সুবিধা পাওয়া যাবে।
পিঁয়াজ-রসুন বাটা:
পিঁয়াজ-রসুনের গন্ধ খুবই ঝাঁঝালো হয়। তাই সাপ তাড়াতে জানলা এবং দরজার বাইরে পিঁয়াজ এবং রসুন বেটে তা কৌটোয় ভরে রাখা যেতে পারে। এই গন্ধ পেলে সাপ পালাবে। এর পাশাপাশি বাগানে পিঁয়াজ অথবা রসুন গাছও রোপণ করলে সুবিধা পাওয়া যাবে।
এছাড়া কয়েকটি গাছকেও ভয় পায় সাপেরা। এর মধ্যে অন্যতম হল - ক্যাকটাস, স্নেক প্ল্যান্ট, তুলসী গাছ, লেমন গ্রাস ইত্যাদি। ফলে বর্ষার মরশুমে এই সমস্ত গাছ রোপণ করা যেতে পারে। বাড়ির মূল ফটক অথবা বাড়ির জানলার কাছে এই সব গাছ বসানো উচিত। এই গাছগুলির তীব্র গন্ধে বাড়ির কাছে ঘেঁষবে না সাপ।
এছাড়া কয়েকটি গাছকেও ভয় পায় সাপেরা। এর মধ্যে অন্যতম হল – ক্যাকটাস, স্নেক প্ল্যান্ট, তুলসী গাছ, লেমন গ্রাস ইত্যাদি। ফলে বর্ষার মরশুমে এই সমস্ত গাছ রোপণ করা যেতে পারে। বাড়ির মূল ফটক অথবা বাড়ির জানলার কাছে এই সব গাছ বসানো উচিত। এই গাছগুলির তীব্র গন্ধে বাড়ির কাছে ঘেঁষবে না সাপ।